Views Bangladesh

Views Bangladesh Logo
author image

ড. এম এম আকাশ

  • অর্থনীতিবিদ
  • বুধবার, ৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ থেকে
লেখক: অর্থনীতিবিদ ও অধ্যাপক, অর্থনীতি বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
মতিয়া চৌধুরী জনসেবাকে জীবনের ব্রত হিসেবে গ্রহণ করেছিলেন
মতিয়া চৌধুরী জনসেবাকে জীবনের ব্রত হিসেবে গ্রহণ করেছিলেন

রাজনীতি ও জনপ্রশাসন

শনিবার, ১৯ অক্টোবর ২০২৪

মতিয়া চৌধুরী জনসেবাকে জীবনের ব্রত হিসেবে গ্রহণ করেছিলেন

অগ্নিকন্যা খ্যাত মতিয়া চৌধুরীর মহাপ্রয়াণ মানেই বাংলাদেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে এক উজ্জ্বল নক্ষত্রের পতন। দীর্ঘ রাজনৈতিক ক্যারিয়ারে মতিয়া চৌধুরী দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে ব্যাপক অবদান রেখে গেছেন। অর্থ-বিত্তের প্রতি একান্তই নির্মোহ মতিয়া চৌধুরী ব্যক্তিজীবনে ছিলেন অত্যন্ত সৎ ও আদর্শের প্রতীক। তিনি তিনবার কৃষিমন্ত্রীসহ বিভিন্ন দায়িত্ব পালন করেছেন; কিন্তু তার বিরুদ্ধে কখনোই দুর্নীতি বা স্বজনপ্রীতির কোনো অভিযোগ ওঠেনি। মহান মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক বেগম মতিয়া চৌধুরী অত্যন্ত সাদাসিধে জীবনযাপন করতেন। কোনো বিলাসিতা তার মাঝে প্রত্যক্ষ করা যায়নি।

লিবারাল ওয়েস্টার্ন আইডোলজিকে অনুসরণ করেই ড. ইউনূসকে চলতে হবে
লিবারাল ওয়েস্টার্ন আইডোলজিকে অনুসরণ করেই ড. ইউনূসকে চলতে হবে

সাক্ষাৎকার

রবিবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৪

লিবারাল ওয়েস্টার্ন আইডোলজিকে অনুসরণ করেই ড. ইউনূসকে চলতে হবে

ড. এম এম আকাশ, অর্থনীতিবিদ ও চিন্তক। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের সাবেক এই অধ্যাপক ‘ভিউজ বাংলাদেশ’-এর সঙ্গে কথা বলেছেন, সম্প্রতি দেশের চলমান রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক পরিস্থিতি নিয়ে। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন, অর্থনীতিবিষয়ক লেখক এম এ খালেক ও ‘ভিউজ বাংলাদেশ’-এর সহযোগী সম্পাদক গিরীশ গৈরিক।

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বড় সংস্কার হোক অন্তর্ভুক্তিমূলক গণতন্ত্র
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বড় সংস্কার হোক অন্তর্ভুক্তিমূলক গণতন্ত্র

রাজনীতি ও জনপ্রশাসন

বৃহস্পতিবার, ৩ অক্টোবর ২০২৪

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বড় সংস্কার হোক অন্তর্ভুক্তিমূলক গণতন্ত্র

অন্তর্বর্তীকালীন সরকার প্রায় দুমাস ধরে দায়িত্ব পালন করছেন। দুমাস মেয়াদকাল কোনো একটি সরকারের কার্যক্রম মূল্যায়নের জন্য যথেষ্ট সময়কাল নয়। তারপরও আমরা অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রাথমিক মূল্যায়ন করা যেতে পারে। দায়িত্ব গ্রহণের পর যে দুমাস গত হতে চলছে, তার পরিপ্রেক্ষিতে আমার প্রাথমিক মূল্যায়ন হচ্ছে এ সময়ে ভালো ভালো অনেক কথা বলা হয়েছে; কিন্তু কাজ তেমন কিছুই হয়নি। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার বিভিন্ন ক্ষেত্রে অনেক লোক পরিবর্তন করেছে। বিভিন্ন খাতে সংস্কারের জন্য বেশ কিছু কমিশন গঠন করা হয়েছে। বিষধর সাপকে আঘাত করতে হলে শক্ত লাঠির প্রয়োজন; কিন্তু অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের হাতে সেই শক্ত লাঠিও তাদের নেই, শক্তিও নেই। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার তো নির্বাচিত সরকার নন। তাদের পেছনে রাজনৈতিক সমর্থনও তেমন একটা নেই। জনগণকে সংগঠিত করে তাদের সহায়তায় কার্যক্রম পরিচালনার মতো ক্ষমতা এবং সক্ষমতা এই সরকারের আছে কি না, তা নিয়ে সংশয় রয়েছে।

ধ্বংসাত্মক কার্যক্রম চলতে থাকলে বিদেশি বিনিয়োগ বন্ধ হয়ে যাবে
ধ্বংসাত্মক কার্যক্রম চলতে থাকলে বিদেশি বিনিয়োগ বন্ধ হয়ে যাবে

কূটনীতি

রবিবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪

ধ্বংসাত্মক কার্যক্রম চলতে থাকলে বিদেশি বিনিয়োগ বন্ধ হয়ে যাবে

সাধারণত গণআন্দোলনের মাধ্যমে সরকার পরিবর্তিত হলে বিক্ষুব্ধ জনতা কোনো কোনো সময় উত্তেজিত হয়ে বিভিন্ন স্থানে হামলা বা ধ্বংসাত্মক কার্যক্রম চালাতে পারে। এটা এক দিন বা দুই-তিন দিনের জন্য হতে পারে; কিন্তু এ ধরনের তৎপরতা যদি অব্যাহতভাবে চলতে থাকে, তাহলে বুঝতে হবে এর পেছনে কোনো বিশেষ মহলের ইন্ধন আছে, যারা অরাজকতার সুযোগে তাদের হীনস্বার্থ চরিতার্থ করতে চায়। অথবা চিহ্নিত দুষ্কৃতকারীরাও এটা করতে পারে। কথায় বলে, কারও বাড়িতে আগুন লাগলে স্বার্থান্বেষী মহল তাতে আলু পুড়িয়ে খেতে চায়। তবে এ ধরনের মাসাধিককালব্যাপী ক্ষোভের ঘটনা খুব একটা স্বাভাবিক নয়।

দুর্বল ব্যাংকগুলোকে রক্ষার মানে ফুটোপাত্রে পানি ঢালা
দুর্বল ব্যাংকগুলোকে রক্ষার মানে ফুটোপাত্রে পানি ঢালা

ব্যাংক

সোমবার, ৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪

দুর্বল ব্যাংকগুলোকে রক্ষার মানে ফুটোপাত্রে পানি ঢালা

শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটি জিডিপি প্রবৃদ্ধির বিষয়টি পর্যালোচনা করবে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে অর্থনীতির বিভিন্ন ক্ষেত্রে যে সূচক প্রকাশ করেছে, তা কতটা সঠিক এবং বাস্তবসম্পন্ন ছিল, তা পর্যালোচনা করবে। সাধিত উন্নয়ন কতটা টেকসই এবং আগামীতে কীভাবে টেকসই উন্নয়ন অর্জন করা সম্ভব তার সুপারিশ করবে। অর্থাৎ কমিটি ম্যাক্রো ইকোনমি সংশ্লিষ্ট বিষয়াদি পর্যালোচনা করবে। বিগত দিনগুলোতে অর্থনীতির বিভিন্ন ক্ষেত্রে যে অনিয়ম-দুর্নীতি হয়েছে, সেসব ঘটনা এরা উদ্ঘাটন করবে কি না, তা এখনো নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না। প্রবৃদ্ধি কেন কম হলো, স্থানীয় এবং বিদেশি বিনিয়োগ কেনো প্রত্যাশিত মাত্রায় হলো না, খেলাপি ঋণের পরিমাণ কেনো কমানো যাচ্ছে না, এসব বিষয় আলোচিত হওয়া প্রয়োজন; কিন্তু শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটি এতদূর যাবে কি না সে সম্পর্কে এখনই কিছু বলা যাচ্ছে না। শ্বেতপত্র কনসেপ্টের মধ্যে আছে যারা অতীতের অর্থনীতির বিভিন্ন ক্ষেত্রে অনিয়ম বা দোষ-ত্রুটি করেছেন তাদের খুঁজে বের করা।

দুর্নীতি আর উন্নয়ন একই সঙ্গে চলতে পারে না
দুর্নীতি আর উন্নয়ন একই সঙ্গে চলতে পারে না

রাজনীতি ও জনপ্রশাসন

বুধবার, ৩১ জুলাই ২০২৪

দুর্নীতি আর উন্নয়ন একই সঙ্গে চলতে পারে না

সম্প্রতি দেশে দুর্নীতির বিরুদ্ধে ব্যাপক জনসচেতনতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। এর পেছনে সবচেয়ে বড় ভূমিকা পালন করছে স্থানীয় এবং বিদেশি প্রচারমাধ্যম। দেশের অভ্যন্তরে এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে যেসব সংবাদপত্র এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম আছে, তাতে সাম্প্রতিক সময়ে বেশ কিছু বড় বড় দুর্নীতির সংবাদ ব্যাপকভাবে প্রচারিত হচ্ছে। দেশের মূল ধারার পত্রিকাগুলো নানা সীমাবদ্ধতার মাঝেও দুর্নীতিবিরোধী ভূমিকা পালন করে চলেছে। আর ইন্টারনেট এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম অনেকটা স্বাধীনভাবেই দুর্নীতির খবর প্রকাশ করে চলেছে। এদের প্রচারের কারণে দুর্নীতির বিরুদ্ধে এক ধরনের জনসচেতনতা তৈরি হচ্ছে। সাধারণ মানুষ অত্যন্ত আগ্রহ নিয়ে এসব দুর্নীতির সংবাদ পড়ছে। ফলে তাদের মাঝে দুর্নীতিবিরোধী মনোভাব জাগ্রত হচ্ছে।