বইমেলা
আমি আসলে মহাকাব্য লিখতে চাই
সার্বক্ষণিক কবিতায় ডুবে থাকতে চান কবি হানযালা হান, লিখতে চান মহাকাব্য। ছোটবেলায় গাছ হতে ইচ্ছে হতো তার। তিনি বলতে চান, আর্টের মূল হচ্ছে মানুষের আবেগ-অনুভূতি, যা প্রাকৃতিক। তার সঙ্গে কথা বলেছেন ভিউজ বাংলাদেশের সহ-সম্পাদক মাহফুজ সরদার।
কলকাতার কবি দম্পতির বই একুশের বইমেলায়
সৈকত ঘোষ ও প্রত্যূষা সরকার একঘরে যাপন করেন কবিজীবন। দুজনই ওপার বাংলার মানুষ; কিন্তু দুজনের দুটি কবিতার বই প্রকাশিত হয়েছে অমর একুশের বইমেলায়। সৈকত ঘোষের কবিতার বই ‘রাংতায় মোড়া উৎসব’ প্রকাশ করেছে বাংলাদেশের স্বনামধন্য প্রকাশনা সংস্থা ‘ঐতিহ্য’ এবং প্রত্যূষা সরকারের কবিতার বই ‘আজকাল সহবত শিখছি’ প্রকাশ করেছে ‘ইত্যাদি গ্রন্থ প্রকাশ’।
প্রত্যেকটি জীবকে এক ধরনের বিষাদের মধ্য দিয়ে যেতেই হয়
আনিফ রুবেদ, এ সময়ের অত্যন্ত মেধাবি একজন কবি, কথাসাহিত্যিক, ভাবুক ও ছোটগল্পকার। ব্যতিক্রমী লেখালেখির জন্য সমৃদ্ধ-পাঠকের দৃষ্টি-আকর্ষণ করতে সক্ষম হয়েছেন। পেয়েছেন জেমকন তরুণ কথাসাহিত্য পুরস্কার। রাজধানীর বাইরে থেকেও দাপটের সঙ্গে অধিকার করে নিতে পেরেছেন মূলসাহিত্যধারায়। ভিউজ বাংলাদেশের সঙ্গে কথা হলো তার সাহিত্যজীবন নিয়ে। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন কামরুল আহসান।
আমরা ব্যক্তিনির্ভর, ওরা প্রতিষ্ঠাননির্ভর
আহমাদ মাযহার প্রাবন্ধিক, অনুবাদ এবং শিশু সাহিত্যিক। সাত বছর ধরে তিনি প্রবাসী। বর্তমানে বসবাস করছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে। বিদেশ বিভূঁইয়ে থাকলেও তার মন পড়ে থাকে স্বদেশে। এখনো লেখালেখি নিয়ে সক্রিয়। এবারের বইমেলায় প্রকাশিত হয়েছে তার দুটি বই: ‘স্মৃতিতে ও সান্নিধ্যে’ ও ‘মৌহূর্তিকী’। প্রতি বছর বইমেলার সময় তিনি দেশে আসেন। ভিউজ বাংলাদেশের সঙ্গে কথা হলো তার প্রবাসজীবন, লেখালেখির-ভাবনা ও নানা প্রসঙ্গ নিয়ে। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন কামরুল আহসান।
বইমেলায় ‘ফেসবুকে দেখি চাঁদ’
‘Facebooke Dekhi Chand’ ((I See the Moon on Facebook), is the first poetry book by poet Rashed Mehedi. He delves into the existence and values of modern humanity, the ‘dilemmas’ of mechanical lifestyle, and reflects them in his poetry. While being descriptive and message-driven, his poems also feature innovative use of metaphor, symbols, and imagery.
গ্রামবাংলার ছবি আঁকি শৈশবের স্মৃতি থেকে
প্রচ্ছদ এঁকে দেশজোড়া খ্যাতি পেয়েছেন শিল্পী সমর মজুমদার। আশি-নব্বই দশকের এমন কোনো জনপ্রিয় লেখক নেই, যার বইয়ের প্রচ্ছদ সমর মজুমদার করেননি। খ্যাতিমান এ প্রচ্ছদশিল্পী এক সময় প্রচ্ছদ করা একেবারেই কমিয়ে দেন। তার শিল্পযাত্রা, শিল্পভাবনা, প্রচ্ছদশিল্পী হিসেবে তার সময়কাল, তার বর্তমান দিনকাল- সব মিলিয়ে তার জীবনভাবনা নিয়ে কথা হলো ভিউজ বাংলাদেশের সঙ্গে। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন কামরুল আহসান ও মাহফুজ সরদার।
মেলার বিশেষ আকর্ষণ চীনা বই বিতান
বাংলা একাডেমি ও চায়না মিডিয়া গ্রুপের সহযোগিতায় চীনা দূতাবাস ২০২০ সালে প্রথমবারের মত বইমেলায় চায়না বুক হাউজ শুরু করে।
বইয়ের ব্যবসা আহামরি কোনো ব্যবসা না, তবে সম্মানজনক ব্যবসা
বাংলাদেশের স্বনামধন্য প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান জিনিয়াস পাবলিকেশন্স। বিশেষত রাজনৈতিক বই প্রকাশ করেই প্রকাশনা সংস্থাটি সচেতন পাঠকের দৃষ্টি কেড়েছে। প্রকাশনীটির গবেষণামূলক ও সৃজনশীল বইয়ের সম্ভারও বিশাল। বাংলা সাহিত্যের ক্ল্যাসিক বইগুলো জিনিয়াস পাবলিকেশন্স পুনঃমুদ্রণ করে থাকে। বিশ্বসাহিত্যের বিখ্যাত সব রচনারও অনুবাদ প্রকাশ করে। আছে ছোটদের জন্য প্রকাশনা। সব মিলিয়ে সব ধরনের পাঠককেই আকৃষ্ট করতে চায় প্রকাশনা সংস্থাটি। বইমেলায় জিনিয়াস পাবলিকেশন্সের প্যাভিলিয়নে সব সময় ভিড় লেগেই থাকে। বইমেলা উপলক্ষে জিনিয়াস পাবলিকেশন্সের স্বত্বাধিকারী হাবিবুর রহমানের সঙ্গে কথা হলো ভিউজ বাংলাদেশের সিনিয়র সহ-সম্পাদক কামরুল আহসানের।
গোধূলিকমল: আবু জাফর খানের পাঁচটি উপন্যাসের সংকলন
গোধূলিকমল- শব্দটার মধ্যে কেমন অন্যরকম এক মাধুর্য। কমল মানে পদ্ম। গোধূলি মানে সন্ধ্যালগ্ন। দুটি শব্দ যুক্ত হয়ে কী অর্থ দাঁড়ায়? সন্ধ্যাপদ্ম! এরকম? শব্দবন্ধটি দেখেই বোঝা যায় এটি সৃষ্টি করেছেন কোনো কবি। এখন সুন্দর প্রচ্ছদপটে শব্দবন্ধটি যদি আপনি কোনো বইতে ছাপা দেখেন, প্রথম দেখায় কী মনে হবে? আপনি হয়তো বইটি দেখে কৌতূহলবশত হাতে নেবেন, পৃষ্ঠা উল্টালেই দেখবেন ভেতরে একটি সূচিপত্র। আশ্চর্য হয়ে দেখবেন সেখানে লেখা উপন্যাসক্রম। আপনি বুঝে যাবেন গোধূলিকমল আসলে একটা উপন্যাসের সংকলন। মোট ৫টি উপন্যাস সংকলিত হয়েছে এখানে: মেখলায় ম্যাগনোলিয়ার মুখ, জ্যোৎস্নার ফুল ফোটার শব্দ, জোৎস্নাবাসর, মেঘের বসন্তদিন, একাত্তরের ভোর।
স্পর্শ, দৃষ্টিহীনের কাছে পৌঁছে দিচ্ছে সাহিত্যের আলো
অমর একুশে বইমেলায় স্পর্শই একমাত্র প্রকাশনা সংস্থা, যারা দৃষ্টি প্রতিবন্ধীদেরকে বই পড়ার সুযোগ করে দিয়ে তাদের কাছে সাহিত্যের স্বাদ পৌঁছে দেওয়ার কাজটি করে যাচ্ছে।