ঢাকা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব
‘শরতের জবা’ নিয়ে পরিচালক হিসেবে যাত্রা শুরু কুসুম সিকদারের
২৩তম ঢাকা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব ২০২৫-এ আজ (১৪ জানুয়ারি ২০২৫) জাতীয় জাদুঘর প্রধান মিলনায়তনে দেখলাম ছোট পর্দার জনপ্রিয় অভিনেত্রী কুসুম সিকদারের ছবি ‘শরতের জবা’। ‘শরতের জবা’ কুসুম সিকদারের ডেব্যু চলচ্চিত্র। ছবির কাহিনি, চিত্রনাট্য, সংলাপ ও পরিচালনা করেছেন কুসুম সিকদার নিজেই। ইমপ্রেস টেলিফিল্ম লিমিটেড ও পহড়ডাঙ্গা পিকচার্সের ব্যানারে ছবিটি কুসুম শিকদার ও ফরিদুর রেজা সাগর যৌথভাবে প্রযোজনা করেছেন।
নতুন বছরে কি বাংলাদেশি চলচ্চিত্রের সংস্কার হবে
নতুন বছরে কি বাংলাদেশি চলচ্চিত্রের সংস্কার হবে
২২তম ঢাকা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব: সবচেয়ে সফল উৎসবগুলোর একটি
আমার তারুণ্যে যে একটা চলচ্চিত্র উৎসব সম্পর্কে জানতাম, তা হলো ঢাকা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের কথা। এখনো স্মৃতিতে ঝলঝল করে ছবি দেখার জন্য পাবলিক লাইব্রেরির খোলা চত্বরে দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে আছি। নতুন বিল্ডিং তুলবে বলে পাবলিক লাইব্রেরির পুরোনো বিল্ডিংটা ভেঙে ফেলা হয়েছে। উৎসবের মূল ভেন্যু এখন জাতীয় জাদুঘর। নিরাপত্তা বেষ্টনি ভেদ করে ঢুকতে হয় বলে সেখানে আর তেমন ভিড় হয় না। চলচ্চিত্র প্রেমিকরা স্বতন্ত্র প্রজাতির মানুষ। সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত তারা ছবি দেখবে, মাঝে মঝে গালগল্প করবে এই তাদের স্বভাব।
বাংলাদেশের সঙ্গে অংশীদারিত্ব জোরদারে আগ্রহ দেখিয়েছে ইইউ
বাংলাদেশের সঙ্গে অংশীদারিত্ব জোরদার করার আগ্রহ প্রকাশ করেছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন-ইইউ। পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদের সঙ্গে বৈঠক কালে এ আগ্রহের কথা জানান ইউরোপীয় কমিশনাররা।
শীতে যেমন জমলো ঢাকা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব
প্রতি বছরের জানুয়ারি মাসে আমাদের দেশের আবহাওয়াটা তুলনামূলক শীত শীত থাকে। আর এ বছর শীতটা বিগত বছরগুলোর তুলনায় যেন বড্ড বেশি। শীতের মধ্যেই মেট্রোরেলে চড়ে শেওড়াপাড়া থেকে শাহবাগে গেলাম। উদ্দেশ্য একটাই–ঢাকা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের চলচ্চিত্র দেখা। শুধু যে চলচ্চিত্র দেখা ব্যাপারটা তা নয়। পরিচিত বন্ধুমহলের সঙ্গে সাক্ষাৎটাও যেন আরেকটা উদ্দেশ্য; কিন্তু এবারের মেলায় পরিচিত কাউকে তেমন বেশি একটা পেলাম না। আর উৎসবকর্মীর অনেকেই আমার জন্য নতুন মুখ। যেহেতু এবার টিকিটের কোনো বালাই নেই, শিডিউল দেখে সিনেমা দেখতে ভেতরে গেলাম। ভেতরে জাতীয় জাদুঘরের সুফিয়া কামাল মিলনায়তনে বসার কোনো সিট খালি নেই। হাউসফুল যাকে বলে। চেষ্টা করে সিট পাওয়া গেল। সিনেমা শেষে বের হলে পরিচিত কয়েকজনের সঙ্গে দেখা, উৎসব পরিচালক আহমেদ মুজতবা জামাল ভাইয়ের সঙ্গেও দেখা হলো।