Views Bangladesh Logo

অন্তর্বর্তী সরকার

ঐকমত্যের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত না নিলে সংঘাত বাড়বে
ঐকমত্যের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত না নিলে সংঘাত বাড়বে

দেশ ও রাজনীতি

ঐকমত্যের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত না নিলে সংঘাত বাড়বে

কথা ছিল অন্তর্বর্তীকালীন সরকার বিভিন্ন রাজনৈতিক দলসহ সংশ্লিষ্ট স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা ও ঐকমত্যের ভিত্তিতে দেশ পরিচালনা করবে; কিন্তু দিন যতই যাচ্ছে, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সরকারের মতানৈক্য বাড়ছে। এমনকি রাষ্ট্র সংস্কারের মতো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি নিয়েও মতৈক্য প্রতিষ্ঠিত হয়নি। এরই মধ্যে সংস্কারের লক্ষ্যে গঠিত বেশ কয়েকটি কমিশন তাদের প্রস্তাব পেশ করলেও রাজনৈতিক মহলে তা নিয়ে তেমন আগ্রহ দেখা যাচ্ছে না। বরং কোনো কোনো রাজনৈতিক দল জুলাই-আগস্টের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের দাবি তুলেছে। এ নিয়ে সরকারের মধ্যেও এক ধরনের দ্বিধাদ্বন্দ্ব লক্ষ্য করা যাচ্ছে। দায়িত্ব গ্রহণের পর অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের পক্ষ থেকে বেশ জোরের সঙ্গেই বলা হয়েছিল যে, প্রয়োজনীয় সংস্কারের পরেই দেশে নির্বাচন হবে; কিন্তু পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে সরকারকেও নির্বাচনের ব্যাপারে নমনীয় মনে হচ্ছে

অন্তর্বর্তী সরকারের বৈধতা নিয়ে করা রিট খারিজ
অন্তর্বর্তী সরকারের বৈধতা নিয়ে করা রিট খারিজ

জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের বৈধতা নিয়ে করা রিট খারিজ

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের শপথ গ্রহণের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে দায়ের করা একটি রিট আবেদন খারিজ করে দিয়েছেন হাইকোর্ট। সংবিধানের ১০৬ অনুচ্ছেদের অধীনে সুপ্রিম কোর্টের অনুমতি নিয়ে দায়ের করা এই রিটটি সোমবার (১৩ জানুয়ারি) বাতিল করে দেয়া হয়।

যত দ্রুত সম্ভব শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন বই তুলে দেয়া হোক
যত দ্রুত সম্ভব শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন বই তুলে দেয়া হোক

সম্পাদকীয় মতামত

যত দ্রুত সম্ভব শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন বই তুলে দেয়া হোক

বছরের প্রথম দিন বিনামূল্যে পাঠ্যবই পাওয়ার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের নতুন শিক্ষাবর্ষ শুরু হয়। বছরের প্রথম দিনে নতুন বই হাতে পাওয়া তাদের কাছে উৎসবের মতো। নতুন বইয়ের গন্ধে শিক্ষার্থীরা কেবল নতুন বছর শুরু করে না, নতুন এক জীবনই শুরু করে। দেশে উৎসব করে বছরের প্রথম দিন শিক্ষার্থীদের হাতে পাঠ্যবই তুলে দেয়ার রেওয়াজ শুরু হয় ২০১০ সালে; কিন্তু এবার বছরের প্রথম দিনে বই পায়নি তারা। জানা গেছে, জানুয়ারির ৫ তারিখে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা দু-একটি বই পেতে পারে, আর কিছু বই পাবে জানুয়ারির ২০ তারিখের মধ্যে। তবে সব বই হাতে পেতে ফেব্রুয়ারি মাস লাগবে।

যে কারণে শ্বেতপত্র কোনো আলোড়ন তোলেনি
যে কারণে শ্বেতপত্র কোনো আলোড়ন তোলেনি

অর্থনীতি

যে কারণে শ্বেতপত্র কোনো আলোড়ন তোলেনি

অন্তর্বর্তী সরকার অনেকগুলো সংস্কার কমিটি করেছে। ‘স্বৈরাচারের’ রেখে যাওয়া অর্থনীতির ওপর পর্যালোচনার জন্য গঠিত কমিটি সম্প্রতি একটি শ্বেতপত্র প্রকাশ করেছে এবং শ্বেতপত্রের ওপর সাংবাদিক সম্মেলনে সংশ্লিষ্ট কমিটি শ্বেতপত্রের তথ্য-উপাত্তের ব্যাখ্যা করেছে। সাংবাদিক সম্মেলনে প্রদত্ত কমিটির প্রধান দেবপ্রিয় ভট্টাচার্যের বক্তব্য থেকে প্রতিপন্ন হয়, বিগত সরকারের আমলে ‘চামচা পুঁজিবাদ থেকেই চোরতন্ত্র’ তৈরি হয়েছিল এবং তাতে অংশ নিয়েছে রাজনীতিক, সামরিক ও বেসামরিক আমলা, বিচার বিভাগসহ সবাই। শ্বেতপত্র বলছে, বিগত ১৫ বছরে ২৮ উপায়ে দুর্নীতির মাধ্যমে ২৩৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বাংলাদেশ থেকে বিদেশে অবৈধভাবে পাচার হয়েছে। শ্বেতপত্র দুর্নীতিবাজদের চিহ্নিত করার চেষ্টা করেনি, কারণ চোর ধরা নয়, চুরির বর্ণনা দেয়াই নাকি শ্বেতপত্রের কাজ। তাই শ্বেতপত্র শুধু চুরির প্রক্রিয়া খুঁজে বের করার চেষ্টা করেছে। দেবপ্রিয় ভট্টাচার্যের বক্তব্য হচ্ছে, দুর্নীতির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান খুঁজে পেতে হলে দুদক বা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ইন্টেলিজেন্স ইউনিটে ধর্ণা দিতে হবে।

মূল্যস্ফীতি দারিদ্র্য পরিস্থিতিকে উসকে দেয়
মূল্যস্ফীতি দারিদ্র্য পরিস্থিতিকে উসকে দেয়

অর্থনীতি

মূল্যস্ফীতি দারিদ্র্য পরিস্থিতিকে উসকে দেয়

অর্থনীতিতে লুণ্ঠন পরিস্থিতির পাশাপাশি উচ্চ মূল্যস্ফীতি নিয়ে নানামুখী চ্যালেঞ্জ তৈরি হয়েছে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, রাজনৈতিক সমঝোতা কঠিন কিন্তু চাঁদাবাজির সমঝোতা সহজ।

অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ফরেন পলিসি নিয়ে কাজ করার জন্য আসেনি
অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ফরেন পলিসি নিয়ে কাজ করার জন্য আসেনি

সাক্ষাৎকার

অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ফরেন পলিসি নিয়ে কাজ করার জন্য আসেনি

অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ফরেন পলিসি নিয়ে কাজ করার জন্য আসেনি

সড়ক দুর্ঘটনায় যত মানুষ মারা যাচ্ছে, অনেক যুদ্ধেও এত মানুষ মারা যায় না
সড়ক দুর্ঘটনায় যত মানুষ মারা যাচ্ছে, অনেক যুদ্ধেও এত মানুষ মারা যায় না

সাক্ষাৎকার

সড়ক দুর্ঘটনায় যত মানুষ মারা যাচ্ছে, অনেক যুদ্ধেও এত মানুষ মারা যায় না

সড়ক দুর্ঘটনায় যত মানুষ মারা যাচ্ছে, অনেক যুদ্ধেও এত মানুষ মারা যায় না

দুর্বল ব্যাংককে টাকা ধার দিয়ে কি গ্রাহকের আস্থা ফেরত আনা সম্ভব?
দুর্বল ব্যাংককে টাকা ধার দিয়ে কি গ্রাহকের আস্থা ফেরত আনা সম্ভব?

অর্থনীতি

দুর্বল ব্যাংককে টাকা ধার দিয়ে কি গ্রাহকের আস্থা ফেরত আনা সম্ভব?

দুর্বল ব্যাংককে টাকা ধার দিয়ে কি গ্রাহকের আস্থা ফেরত আনা সম্ভব?

উগ্র মতবাদ নয়, ভারত ও বাংলাদেশের সম্পর্ক হোক ন্যায্যতার ভিত্তিতে
উগ্র মতবাদ নয়, ভারত ও বাংলাদেশের সম্পর্ক হোক ন্যায্যতার ভিত্তিতে

দেশ ও রাজনীতি

উগ্র মতবাদ নয়, ভারত ও বাংলাদেশের সম্পর্ক হোক ন্যায্যতার ভিত্তিতে

উগ্র মতবাদ নয়, ভারত ও বাংলাদেশের সম্পর্ক হোক ন্যায্যতার ভিত্তিতে

জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে বিশেষ প্রসিকিউশন গঠন করুন
জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে বিশেষ প্রসিকিউশন গঠন করুন

সম্পাদকীয় মতামত

জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে বিশেষ প্রসিকিউশন গঠন করুন

জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে বিশেষ প্রসিকিউশন গঠন করুন

ট্রেন্ডিং ভিউজ