বিদ্যুৎ বিভ্রাট
সেন্ট মার্টিন দ্বীপ নিয়ে গুজবে বিভ্রান্ত হবেন না : আইএসপিআর
মিয়ানমারের অভ্যন্তরে চলমান সংঘর্ষকে কেন্দ্র করে সোশ্যাল মিডিয়ায় সেন্ট মার্টিনের নিরাপত্তা নিয়ে বিভিন্ন স্বার্থান্বেষী মহলের গুজবে বিভ্রান্ত না হতে অনুরোধ জানিয়েছে আইএসপিআর।
লোডশেডিং সমস্যা শিগগির সমাধানের আশ্বাস প্রতিমন্ত্রীর
লোডশেডিংয়ের সমস্যা শিগগির সমাধান হওয়ার আশ্বাস দিয়ে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, ‘জ্বালানি স্বল্পতার কারণে আমাদের বেশ কিছু বিদ্যুৎকেন্দ্র ছিল। সারাদেশে বিশেষ করে গ্রামাঞ্চলে লোডশেডিং করতে হয়েছে।
পরনির্ভর জ্বালানিনীতির বিকল্প প্রয়োজন
সম্প্রতি দেশজুড়ে তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। এই অস্বাভাবিক তাপমাত্রা বৃদ্ধি শুধু বাংলাদেশে নয়, বিশ্বের সব জায়গাতেই বৃদ্ধি পাচ্ছে। সেইসঙ্গে তাপ বাড়ার বিরূপ প্রভাব পড়ছে মানুষের জীবনে, প্রকৃতিতে, জীব ও উদ্ভিদ জগতে। তীব্র তাপপ্রবাহের মধ্যে জনজীবন অসহনীয় করে তুলেছে লোডশেডিং। খোদ রাজধানীতেও বিদ্যুৎ চলে যাচ্ছে। গ্রাম পর্যায়ে এ পরিস্থিতি আরও অসহনীয়। এখন সবাই একটু বৃষ্টির অপেক্ষায়।
লোডশেডিং বাড়লেই কেন মনে হয় ৮টায় দোকান বন্ধ করতে হবে!
চীনের জনসংখ্যা ১৪১ কোটি। এই দেশে প্রতিদিন সন্ধ্যার মধ্যে বিপণিবিতান অর্থাৎ দোকান-পাট বন্ধ করার নিয়ম মানতে হয়। এই নিয়ম মানা সবার জন্য বাধ্যতামূলক। সন্ধ্যা মানে সন্ধ্যাই, সে ৫টা হোক কিংবা ৬টা। ইউরোপ এবং আমেরিকায় একই নিয়ম প্রচলিত রয়েছে। সন্ধ্যা নামার পর আর কেউ কেনাকাটা করে না। দোকানপাট খোলা রাখা হয় না। অর্থাৎ শিল্পোন্নত কোনো দেশই সন্ধ্যার পর আর মার্কেট খুলে রাখে না। তাহলে আমরা কেন রাত ৮টায়ও দোকান বন্ধ করতে পারি না? রাত ৮টায় দোকান বন্ধ করতে গেলে সরকারকে রীতিমতো যুদ্ধে নামতে হয়! বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানিগুলো অভিযান পরিচালনা করলে রাত ৮টায় দোকান বন্ধ হয়। অভিযান থেমে গেলে রাত ১০টার আগে কেউ দোকান বন্ধ করে না। অন্যদিকে সরকারও দোকান বন্ধের বিষয়ে কড়াকড়ি করে কেবল লোডশেডিং বাড়তে থাকলে।
সাপ্তাহিক ছুটির দিন শনিবার ১৬৩৬ মেগাওয়াট লোডশেডিং
সাপ্তাহিক ছুটির দিন শনিবার (৬ এপ্রিল) অন্যান্য দিনের তুলনায় বিদ্যুতের চাহিদা কম থাকা সত্ত্বেও ১৪ হাজার ১০০ মেগাওয়াট চাহিদার মেটাতে ১ হাজার ৬৩৬ মেগাওয়াট লোডশেডিং দিয়ে দিনটি শুরু হয়েছে।