সিরিয়া
সিরিয়া: আসাদের পতনও আনবে না স্থিতিশীলতা, হতে পারে ইসরায়েলি ‘বাফার জোন’!
সিরিয়া: আসাদের পতনও আনবে না স্থিতিশীলতা, হতে পারে ইসরায়েলি ‘বাফার জোন’!
তাহলে কি ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে আসাদের পতন হলো
১৯৭১ সাল থেকে বার্থ পার্টির বাশার আল-আসাদ ও তার বাবা হাফিজ আল-আসাদ সিরিয়া শাসন করেছেন। ২০০০ সালে হাফিজ আল-আসাদের মৃত্যুর পর তার ছেলে বাশার আল-আসাদ ক্ষমতায় আরোহণ করেন।
বাশার আল-আসাদের পতন যে বার্তা দিল রাশিয়া ও ইরানকে
বাশার আল-আসাদের পতন যে বার্তা দিল রাশিয়া ও ইরানকে
চীন ও রাশিয়ার হস্তক্ষেপে ‘ফিলিস্তিন-ইসরায়েল ইস্যু’ যে দিকে ধাবিত হচ্ছে
চীন ও রাশিয়া দীর্ঘদিন ধরেই ফিলিস্তিনের সমর্থক; কিন্তু সম্প্রতি, নতুন এবং অনেকটাই ভিন্ন রকমের ভূমিকায় দেখা যাচ্ছে বেইজিং ও মস্কোকে। প্রায় এক বছর আগে গাজায় সাম্প্রতিক যুদ্ধ শুরুর পর ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনিদের সংঘর্ষে তারা অবতীর্ণ হয়েছে মধ্যস্থতাকারী হিসেবে। জুলাই মাসে, হামাস, ফাতাহ এবং অন্যান্য প্রায় এক ডজন ফিলিস্তিনি গোষ্ঠী মিলে চীনের রাজধানী বেইজিংয়ে একটি অস্থায়ী চুক্তি স্বাক্ষর করে। গাজার যুদ্ধ শেষে সেখানকার প্রশাসনের জন্য একটি জাতীয় পুনর্মিলনের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠনের লক্ষ্যে ওই চুক্তি হয়েছিল। এই গোষ্ঠীগুলো একই ধরনের চুক্তির জন্য ফেব্রুয়ারিতে মস্কোতেও বৈঠক করেছিল। চীন ও রাশিয়া উভয়ই ইরান, সিরিয়া আর তুরস্কের মতো গুরুত্বপূর্ণ আঞ্চলিক শক্তিমত্তার খেলোয়াড়দের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখছে। প্রতিদ্বন্দ্বী পরাশক্তি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মতো, বেইজিং বা মস্কো কেউই হামাসকে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে বিবেচনা করে না। তাই হামাসকে সংলাপে আমন্ত্রণ জানাতে কোনো সমস্যা নেই চীন ও রাশিয়ার। তবে এই ধরনের মধ্যস্থতায় কোনো বাস্তব ফলাফল হবে কি?
সিরিয়ায় ব্যস্ততম বাজারে বিস্ফোরণ, নিহত ৭
সিরিয়ায় ব্যস্ততম বাজারে গাড়িতে বিস্ফোরণের ঘটনায় কমপক্ষে ৭ জন নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও ৩০ জন।