Views Bangladesh Logo

ইউনেস্কো

বিদেশি ভাষা ব্যবহারে জাতীয় ভাষানীতি অবলম্বন করতে হবে
বিদেশি ভাষা ব্যবহারে জাতীয় ভাষানীতি অবলম্বন করতে হবে

দেশ ও রাজনীতি

বিদেশি ভাষা ব্যবহারে জাতীয় ভাষানীতি অবলম্বন করতে হবে

অভ্যন্তরীণ ও আন্তঃরাষ্ট্রিক ঘাত-প্রতিঘাত ও সংশ্লেষণের মধ্য দিয়ে রাষ্ট্র গতিশীল থাকে। রাষ্ট্রের অভ্যন্তরে উপজাতি, ধর্মীয় সম্প্রদায়, বিশেষ আঞ্চলিক বৈশিষ্ট্য-সম্পন্ন জনগোষ্ঠী, ভাষাগত পার্থক্য ইত্যাদিকে কেন্দ্র করে আলাদা আলাদা জনগোষ্ঠী দেখা দেয়। রাষ্ট্রের জনপ্রকৃতিতে বিরাজ করে বৈচিত্র্য। বৈচিত্র্যর স্বীকৃতি দিয়ে, বৈচিত্র্যের মধ্যে ঐক্য ও সমন্বয়- এই নীতি অবলম্বন করে সরকারকে রাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ জনপ্রকৃতির বৈচিত্র্যগত সমস্যার সমাধান করতে হয়। সংস্কৃতির বহুত্ববাদের (Pluralism in culture) কথা বলে জাতির ভেতরে অনৈক্য সৃষ্টি করলে জাতি টেকে না। তাতে রাষ্ট্রের অস্তিত্বের শর্তও নষ্ট হয়।

শিক্ষাব্যবস্থা সংস্কারের জন্য কেন কমিশন গঠন করা হয়নি!
শিক্ষাব্যবস্থা সংস্কারের জন্য কেন কমিশন গঠন করা হয়নি!

দেশ ও রাজনীতি

শিক্ষাব্যবস্থা সংস্কারের জন্য কেন কমিশন গঠন করা হয়নি!

অন্তর্বর্তীকালীন সরকার বিভিন্ন ক্ষেত্রে সংস্কার সাধনের জন্য কয়েকটি কমিশন গঠন করেছে। কমিটিগুলো ইতোমধ্যেই তাদের সুপারিশ সংবলিত প্রতিবেদন সরকারের কাছে জমা দিয়েছে; কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক বিষয় হলো, জাতির মেরুদণ্ড শিক্ষাব্যবস্থা সংস্কারের জন্য কোনো কমিশন গঠন করা হয়নি। অতীতে বেশ কয়েকটি কমিশন শিক্ষা খাতের সংস্কারের জন্য বিভিন্ন সময় প্রতিবেদন দাখিল করলেও কোনো সরকারই সেই শিক্ষা কমিশনের সুপারিশসমূহ বাস্তবায়ন করেনি। ফলে প্রচলিত শিক্ষাব্যবস্থা যুগের চাহিদা পূরণে সক্ষম হচ্ছে না। আমরা উচ্চ শিক্ষিত জনশক্তি গড়ে তুলছি; কিন্তু তারা কতটা সুশিক্ষিত এবং কল্যাণমূলক রাষ্ট্র গঠনে অবদান রাখতে সক্ষম তা নিয়ে সংশয় রয়েছে। আধুনিক প্রযুক্তিনির্ভর এবং কর্মমুখী শিক্ষাব্যবস্থা গড়ে তোলা সম্ভব না হলে কোনো দিনই জাতি তার কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছুতে পারবে না। আমাদের শিক্ষাব্যবস্থা যে জনশক্তি গড়ে তুলছে তারা আন্তর্জাতিক পর্যায়ে প্রতিযোগিতা করতে মোটেও সক্ষম নয়।

প্রতিবন্ধকতা রোধে সরকারের জোরালো সমর্থন প্রয়োজন
প্রতিবন্ধকতা রোধে সরকারের জোরালো সমর্থন প্রয়োজন

সম্পাদকীয় মতামত

প্রতিবন্ধকতা রোধে সরকারের জোরালো সমর্থন প্রয়োজন

বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তনজনিত দুর্যোগে সবচেয়ে ঝুঁকিতে থাকা দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম। সুতরাং বোঝাই যাচ্ছে পরিবেশের সুরক্ষা বাংলাদেশের জন্য কতটা প্রয়োজন। আমরা যদি পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করতে না পারি, সেটা হবে আমাদের জন্য আত্মঘাতী। আমরা যেহেতু জাতি হিসেবে খুব বেশি সচেতন নই, তুচ্ছ স্বার্থেই মহত্তর স্বার্থ বিসর্জন দিতে পারি। সেহেতু পরিবেশ সুরক্ষায় আমরা কেবল অবহেলাই প্রকাশ করছি না, চরম নৈরাজ্য ও অজ্ঞতাও প্রদর্শন করছি।

সুন্দরবনের আগুন ৩০ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে
সুন্দরবনের আগুন ৩০ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে

জাতীয়

সুন্দরবনের আগুন ৩০ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে

পূর্ব সুন্দরবনের চাঁদপাই রেঞ্জের আগুন ৩০ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে এসেছে। আগুন নিয়ন্ত্রণে বিমানবাহিনীর হেলিকপ্টার উপর থেকে পানি ঢালে। আগুনের ঘটনা তদন্তে ৩ সদস্যের কমিটি করেছে বন বিভাগ। রোববার (৫ মে) সকাল থেকে ফায়ার সার্ভিস, বনবিভাগ, কোস্টগার্ড, নৌবাহিনী, আনসার ভিডিপি, গ্রাম পুলিশ স্থানীয়দের সহায়তায় আগুনের গতিরোধ করে।

আজ বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস
আজ বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস

আন্তর্জাতিক

আজ বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস

আজ ৩ মে, বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস। ১৯৯১ সালে ইউনেসকোর ২৬তম সাধারণ অধিবেশনের সুপারিশ মোতাবেক ১৯৯৩ সালে জাতিসংঘের সাধারণ সভায় ৩ মে তারিখটিকে ‘ওয়ার্ল্ড প্রেস ফ্রিডম ডে’ অর্থাৎ বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবসের স্বীকৃতি দেয়া হয়।

ইউনেস্কো পুরস্কার পাননি ড. ইউনূস: শিক্ষামন্ত্রী
ইউনেস্কো পুরস্কার পাননি ড. ইউনূস: শিক্ষামন্ত্রী

জাতীয়

ইউনেস্কো পুরস্কার পাননি ড. ইউনূস: শিক্ষামন্ত্রী

শিক্ষামন্ত্রী বলেন, "ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ইউনেস্কো পুরস্কার দিয়েছে বলে একটি প্রচারণা রয়েছে। আমরা এ বিষয়টি নিয়ে ইউনেস্কোর মূল সদর দপ্তরে যোগাযোগ করেছি। সেখান থেকে তারা আমাদেরকে নিশ্চিত করেছেন যে ইউনেস্কো ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে এই নামে এই ধরনের কোনো সম্মাননা দেয়নি। "

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের রজত জয়ন্তী পালন করবে ইউনেস্কো
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের রজত জয়ন্তী পালন করবে ইউনেস্কো

জাতীয়

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের রজত জয়ন্তী পালন করবে ইউনেস্কো

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের রজতজয়ন্তী পালন করবে জাতিসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি বিষয়ক শীর্ষ সংস্থা ইউনেস্কো।

উদ্বোধনী সংখ্যা ৫ : বাংলা সাহিত্যের সম্ভাবনা বাংলা সাহিত্যের ভবিষ্যৎ কী?
উদ্বোধনী সংখ্যা  ৫ : বাংলা সাহিত্যের সম্ভাবনা বাংলা সাহিত্যের ভবিষ্যৎ কী?

শিল্প ও সংস্কৃতি

উদ্বোধনী সংখ্যা ৫ : বাংলা সাহিত্যের সম্ভাবনা বাংলা সাহিত্যের ভবিষ্যৎ কী?

কোনো সাহিত্যের সম্ভাবনা অন্তর্নিহিত থাকে তার ভাষার মধ্যে। আর ভাষার প্রাণ সজীব থাকে সাহিত্যচর্চার মাধ্যমে; কিন্তু কোনো ভাষাকে বিস্তার লাভের জন্য বেশি প্রয়োজন, সেই ভাষার অর্থনৈতিক প্রবাহ এবং সুদূরপ্রসারী রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড। প্রসঙ্গত, বাংলা সাহিত্যের অর্থনৈতিক বাজার খুব ছোট কিন্তু এই ভাষার জনগোষ্ঠী বিশাল। মাতৃভাষা হিসেবে বিশ্ব ভাষা তালিকায় বাংলার অবস্থান পঞ্চম এবং বহুল ব্যবহৃত ভাষা হিসেবে এর অবস্থান সপ্তম। ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষাগোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্ত বাংলায় কথা বলেন ২২ কোটির বেশি মানুষ। এই ছোট অর্থনৈতিক বাজারে লেখক, প্রকাশক ও সংশ্লিষ্ট সহযোগীরা খুব বেশি স্বাচ্ছন্দ্য জীবনযাপন করতে পারেন না। এই বিষয়টি বাংলা সাহিত্য সম্ভাবনার অন্যতম অন্তরায়। তবে বিশ্বাস করি, এই অন্তরায় আমাদের বর্তমান ও ভবিষ্যৎ প্রজন্ম কাটিয়ে উঠবে।

ট্রেন্ডিং ভিউজ