Views Bangladesh Logo
Banner image

সমসাময়িক

আরো দেখুন
সাবেক দুর্যোগ প্রতিমন্ত্রী এনামুর রহমান গ্রেপ্তার
সাবেক দুর্যোগ প্রতিমন্ত্রী এনামুর রহমান গ্রেপ্তার

ভিবি ডেস্ক

সাবেক দুর্যোগ প্রতিমন্ত্রী এনামুর রহমান গ্রেপ্তার

সাবেক দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ডা. এনামুর রহমানকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। রোববার (২৬ জানুয়ারি) দিবাগত রাতে রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

অর্থনীতি

ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ড সুবিধা পেতে রাষ্ট্রীয়ভাবে উদ্যোগ গ্রহণ জরুরি

অর্থনীতি

এম এ খালেক

ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ড সুবিধা পেতে রাষ্ট্রীয়ভাবে উদ্যোগ গ্রহণ জরুরি

আশির দশকে তৎকালীন সামরিক-স্বৈরশাসক জেনারেল এইচ এম এরশাদ অপরিকল্পিত জনসংখ্যা বৃদ্ধিকে ‘এক নম্বর জাতীয় সমস্যা’ হিসেবে আখ্যায়িত করেছিলেন। তার এই বক্তব্য সেই সময় বেশ আলোড়ন সৃষ্টি করেলেও এটা ছিল সম্পূর্ণ বিভ্রান্তিকর এই মন্তব্য। কারণ জনসংখ্যা বৃদ্ধি তা পরিকল্পিতই হোক বা অপরিকল্পিতই হোক কখনো একটি দেশের জন্য এক নম্বর জাতীয় সমস্যা হতে পারে না। জনসংখ্যা এমনই এক সম্পদ, যার কোনো বিকল্প নেই। পৃথিবীর উন্নয়ন অগ্রযাত্রা জনসংখ্যা ব্যতীত কোনোভাবেই কল্পনা করা যায় না। জনসংখ্যাকে পরিকল্পিতভাবে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষ এবং উৎপাদনশীল উপকরণে পরিণত করা গেলে তা পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ সম্পদে পরিণত হয়। আর জনসংখ্যা যদি অপরিকল্পিতভাবে বেড়ে ওঠে, তাহলে তা একটি দেশের জন্য ‘দায়’ হিসেবে বিবেচিত হয়। জনসংখ্যাকে জনসম্পদে পরিণত করার দায়িত্ব একান্তভাবেই রাষ্ট্রের। জনসংখ্যাকে জনসম্পদে পরিণত করার ব্যর্থতার দায় রাষ্ট্র কোনোভাবেই এড়াতে পারে না। আরা যদি বাংলাদেশের দিকে দৃষ্টি দিই তাহলে দেখব, আমাদের এখানে রাষ্ট্রীয়ভাবে জনসংখ্যাকে জনসম্পদে পরিণত করার ক্ষেত্রে অমার্জনীয় ব্যর্থতা রয়েছে, যার দায় কোনোভাবেই রাষ্ট্র এড়াতে পারবে না।

ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ড সুবিধা পেতে রাষ্ট্রীয়ভাবে উদ্যোগ গ্রহণ জরুরি
সামর্থ্য থাকা সত্ত্বেও কর ফাঁকি দেয়ার সব রাস্তা বন্ধ করতে হবে

অর্থনীতি

সামর্থ্য থাকা সত্ত্বেও কর ফাঁকি দেয়ার সব রাস্তা বন্ধ করতে হবে

দেশ ও অর্থনীতির এই পর্যায়ে এসে রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে ‘পুশ ফ্যাক্টর’র প্রয়োজনীয়তা অনুভূত হচ্ছে। যে কোনো মূল্যেই হোক রাজস্ব আহরণের পরিমাণ কাঙ্ক্ষিত মাত্রায় উন্নীত করার জোর প্রচেষ্টা চালাতে হবে। কর প্রদানের উপযোগী বিপুলসংখ্যক মানুষকে এখনো ট্যাক্স নেটওয়ার্কের আনা সম্ভব হয়নি। অন্যদিকে সঠিক পরিমাণে কর ও শুল্কায়নযোগ্য যে সব খাত বাইরে আছে সেগুলোকে শুল্ক ও করের আওতায় আনার চেষ্টা অব্যাহত আছে। তবে উভয় ক্ষেত্রেই পরিশীলিত, সংস্কারকৃত কর্মপরিকল্পনা নিয়ে অগ্রসর হয়ে একটা করদাতাবান্ধব ও স্বয়ংক্রিয় প্রণোদনামূলক পদ্ধতি গড়ে তোলা বা প্রয়োগের প্রয়োজনীয়তা অনুভূত হচ্ছে। অর্থাৎ সামর্থ্য থাকা সত্ত্বেও যারা কর প্রদান করছেন না, তাদের উৎসাহিত করার পাশাপাশি কর ফাঁকি দেয়ার সব রাস্তা বন্ধ করতে হবে। কর দান ও আদায়ের ক্ষেত্রে যেসব প্রতিবন্ধকতা বা জটিলতাসহ স্পর্শকাতরতা রয়েছে, তা দূর করার জন্য কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

সামর্থ্য থাকা সত্ত্বেও কর ফাঁকি দেয়ার সব রাস্তা বন্ধ করতে হবে

দেশ ও রাজনীতি

বৈষম্যবিরোধী সংস্কার দরকার
বৈষম্যবিরোধী সংস্কার দরকার

দেশ ও রাজনীতি

বৈষম্যবিরোধী সংস্কার দরকার

বাংলাদেশের সংবিধান এ পর্যন্ত মোট ১৭ বার সংশোধন করা হয়েছে। চব্বিশের গণঅভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হলে সংবিধান সংস্কার বা পুনর্লিখনের দাবি ওঠতে থাকে। অন্তর্বর্তী সরকার অধ্যাপক আলী রীয়াজের নেতৃত্বে একটি সংস্কার কমিশন গঠন করে, উক্ত কমিশন কিছুদিন আগে সংবিধান সংশোধনের প্রতিবেদন জমা দিয়েছে। তাদের সুপারিশে সংবিধানে রাষ্ট্রের মূলনীতি হিসেবে সাম্য, মানবিক মর্যাদা, সামাজিক সুবিচার, বহুত্ববাদ এবং গণতন্ত্রের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। কমিশনের সুপারিশ বা প্রস্তাব জাতীয় সংসদে পাস না হওয়া পর্যন্ত সংবিধানে মূলনীতি হিসেবে থাকবে জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতা।

পঁচাত্তরের ২৫ জানুয়ারি কীভাবে পাস হয়েছিল ‘বাকশাল’
পঁচাত্তরের ২৫ জানুয়ারি কীভাবে পাস হয়েছিল ‘বাকশাল’

রাজনীতি ও জনপ্রশাসন

পঁচাত্তরের ২৫ জানুয়ারি কীভাবে পাস হয়েছিল ‘বাকশাল’

যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশে দুর্ভিক্ষ এবং জটিল রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে একটি নতুন ধরনের অর্থনৈতিক পরিকল্পনা নিয়ে বঙ্গবন্ধু এগোতে থাকেন- তিনি যেটিকে বলতেন ‘দ্বিতীয় বিপ্লব’- সেই বিপ্লব কায়েমের অংশ হিসেবে ১৯৭৫ সালের ২৫ জানুয়ারি সংসদে পাস হয় সংবিধানের বহুল আলোচিত (এবং বিতর্কিত) চতুর্থ সংশোধনী বিল। যে সংশোধনীর মধ্য দিয়ে দেশে একদলীয় শাসনব্যবস্থা কায়েম হয়।

বাংলাদেশের অভিবাসী বিষয়ে ট্রাম্পের নীতিনির্ধারণী কী হবে?
বাংলাদেশের অভিবাসী বিষয়ে ট্রাম্পের নীতিনির্ধারণী কী হবে?

কূটনীতি

বাংলাদেশের অভিবাসী বিষয়ে ট্রাম্পের নীতিনির্ধারণী কী হবে?

অবৈধ অভিবাসীদের প্রতি খড়গহস্তে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে দ্বিতীয়বারের মতো ২০ জানুয়ারি অভিষিক্ত হলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। ‘এই মুহূর্তে আমেরিকার স্বর্ণযুগ শুরু হলো’ বলে ভাষণ শুরু করেন তিনি। তিনি বলেন, ‘আমরা সব দেশের ঈর্ষার কারণ হব। কাউকে আমাদের কাছ থেকে বাড়তি সুবিধা আদায়ের সুযোগ দেব না। ট্রাম্প প্রশাসনের প্রধান নীতিই হবে “আগে আমেরিকা”। আমাদের সার্বভৌমত্ব আর নিরাপত্তা পুনরুদ্ধার করতে হবে। বিচারের দাড়িপাল্লায় পুনঃভারসাম্য ফিরিয়ে আনতে হবে। আমেরিকা আগের চেয়ে বহুগুণ মহান ও ব্যতিক্রম হবে। আমরা এক নতুন যুগে প্রবেশের দ্বারপ্রান্তে আছি। আমেরিকার পতন আজ থেকে শেষ হয়ে গেল। ঈশ্বর আমাকে বাঁচিয়ে রেখেছেন আমেরিকাকে আবার মহান করার জন্য।’

টিউলিপের পদত্যাগ: ব্রিটিশদের কাছে তুচ্ছ হলেও বাংলাদেশিদের কাছে মুখ্য কেন?
টিউলিপের পদত্যাগ: ব্রিটিশদের কাছে তুচ্ছ হলেও বাংলাদেশিদের কাছে মুখ্য কেন?

কূটনীতি

টিউলিপের পদত্যাগ: ব্রিটিশদের কাছে তুচ্ছ হলেও বাংলাদেশিদের কাছে মুখ্য কেন?

বাংলাদেশের অবকাঠামো প্রকল্প থেকে ৩ দশমিক ৯ বিলিয়ন পাউন্ড আত্মসাতের অভিযোগের তদন্তে যুক্তরাজ্যের ক্ষমতাসীন লেবার পার্টির মিনিস্টার টিউলিপ সিদ্দিকের নাম এসেছে। তার পরিবার এই অর্থ আত্মসাৎ করেছে বলে অভিযোগ করা হয়েছে। আর তাই ব্রিটেনের ইকোনমিক সেক্রেটারি টু দি ট্রেজারি অ্যান্ড সিটি মিনিস্টার টিউলিপ সিদ্দিক পদত্যাগ করেছেন। বাংলাদেশে দুর্নীতির তদন্তে তার নাম আসার পর থেকেই তার ওপর পদত্যাগের চাপ বাড়ছিল। সম্প্রতি বাংলাদেশে দুর্নীতির একটি মামলায় তার মা, ভাই বোন ও খালার পাশাপাশি তাকেও অভিযুক্ত করা হয়েছে। তবে টিউলিপ সিদ্দিক বরাবরই এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।

ঐকমত্যের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত না নিলে সংঘাত বাড়বে
ঐকমত্যের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত না নিলে সংঘাত বাড়বে

দেশ ও রাজনীতি

ঐকমত্যের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত না নিলে সংঘাত বাড়বে

কথা ছিল অন্তর্বর্তীকালীন সরকার বিভিন্ন রাজনৈতিক দলসহ সংশ্লিষ্ট স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা ও ঐকমত্যের ভিত্তিতে দেশ পরিচালনা করবে; কিন্তু দিন যতই যাচ্ছে, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সরকারের মতানৈক্য বাড়ছে। এমনকি রাষ্ট্র সংস্কারের মতো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি নিয়েও মতৈক্য প্রতিষ্ঠিত হয়নি। এরই মধ্যে সংস্কারের লক্ষ্যে গঠিত বেশ কয়েকটি কমিশন তাদের প্রস্তাব পেশ করলেও রাজনৈতিক মহলে তা নিয়ে তেমন আগ্রহ দেখা যাচ্ছে না। বরং কোনো কোনো রাজনৈতিক দল জুলাই-আগস্টের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের দাবি তুলেছে। এ নিয়ে সরকারের মধ্যেও এক ধরনের দ্বিধাদ্বন্দ্ব লক্ষ্য করা যাচ্ছে। দায়িত্ব গ্রহণের পর অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের পক্ষ থেকে বেশ জোরের সঙ্গেই বলা হয়েছিল যে, প্রয়োজনীয় সংস্কারের পরেই দেশে নির্বাচন হবে; কিন্তু পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে সরকারকেও নির্বাচনের ব্যাপারে নমনীয় মনে হচ্ছে

ট্রাম্প যুগের শুরু কি নিউ ওয়ার্লড অর্ডার?
ট্রাম্প যুগের শুরু কি নিউ ওয়ার্লড অর্ডার?

কূটনীতি

ট্রাম্প যুগের শুরু কি নিউ ওয়ার্লড অর্ডার?

যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ গ্রহণ করতে যাচ্ছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। বর্তমান যুগে বিশ্বের প্রায় প্রতিটি দেশের সঙ্গে প্রতিটি দেশের সম্পর্ক রয়েছে। আর এই সম্পর্ক কোনো দেশের সঙ্গে কোনো দেশের ভালো, আবার কোনো দেশের সঙ্গে কোনো দেশের বৈরী। অর্থাৎ কোনো না কোনোভাবে প্রতিটি দেশেরই, বিশেষ করে বড় দেশগুলোর সঙ্গে স্বার্থ জড়িয়ে আছে। সেই অনুযায়ী পৃথিবীর সবচেয়ে বড় অর্থনীতি এবং সামরিক শক্তির দেশ যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে প্রায় প্রতিটি দেশের বাণিজ্যিক, সামরিক এমনকি আদর্শিক সম্পর্ক বা বিরোধিতা রয়েছে। এই সম্পর্কে আবার জোয়ার-ভাটাও দেখা যায়। মাঝখানে একটু বলে রাখা ভালো, যারা মনে করেন, যুক্তরাষ্ট্রে যে দলই সরকার গঠন করুক না কেন তাদের পররাষ্ট্রনীতিতে বিশেষ পরিবর্তন আসে না, তারা সেকেলে চিন্তা দ্বারা প্রভাবিত। এমন চিন্তা পুরোনো, শীতল যুদ্ধের সময়ের। তখন যুক্তরাষ্ট্রে যে দলই সরকার গঠন করুক না কেন, তাদের সোভিয়েত ইউনিয়ন এবং সমাজতান্ত্রিক বলয়ের দেশগুলোর ব্যাপারে কোনো নীতির পরিবর্তন হতো না। কিন্তু বর্তমানে সেই বলয় ভেঙে গেছে। এমনকি চীনের মতো বিশাল সমাজতান্ত্রিক দেশও মুক্তবাজারের নীতিতে পরিচালিত হচ্ছে।

বিশেষ লেখা

মেলায় থাকছে ৭২৬টি প্রতিষ্ঠানের ১০৯২টি স্টল ও প্যাভিলিয়ন
মেলায় থাকছে ৭২৬টি প্রতিষ্ঠানের ১০৯২টি স্টল ও প্যাভিলিয়ন

প্রতিবেদন

মেলায় থাকছে ৭২৬টি প্রতিষ্ঠানের ১০৯২টি স্টল ও প্যাভিলিয়ন

যদিও কয়েক মাস আগেও সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অমর একুশে বইমেলা আয়োজন নিয়েই শঙ্কা ছিল, আয়োজকরা বলেছে পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে এ বছর স্মরণকালের সর্ববৃহৎ বইমেলার আয়োজন করছে তারা।

একটি প্রকল্পই সোনাদিয়া দ্বীপের অন্ধকারের কারণ
একটি প্রকল্পই সোনাদিয়া দ্বীপের অন্ধকারের কারণ

প্রতিবেদন

ইসমত আরা ইসু

একটি প্রকল্পই সোনাদিয়া দ্বীপের অন্ধকারের কারণ

বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল (বেজা) কর্তৃক্ষের একটি প্রকল্পই যেন অন্ধকারের কারণ সোনাদিয়া দ্বীপের। সারা বাংলাদেশ যখন শতভাগ বিদ্যুতায়নের সুবিধাভোগী সেখানে কক্সবাজারের মহেশখালী উপজেলার এই দ্বীপটি যেন অন্ধকারের গল্পকার।

কনডেম সেলের যন্ত্রণা সহস্রাধিক ডেথ রেফারেন্স মামলা
কনডেম সেলের যন্ত্রণা সহস্রাধিক ডেথ রেফারেন্স মামলা

প্রতিবেদন

কনডেম সেলের যন্ত্রণা সহস্রাধিক ডেথ রেফারেন্স মামলা

কনডেম সেল যেন কারাগারের ভেতর আরেক কারাগার। এখানে রাখা হয় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিকে। এই সেলের বাসিন্দারা সবসময়ই থাকেন মৃত্যু আতঙ্কে। আর সেইসঙ্গে অপেক্ষায় থাকেন ডেথ রেফারেন্স মামলার বিচার শেষের। অথচ বর্তমানে সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগে সহস্রাধিক ডেথ রেফারেন্স মামলা বিচারাধীন। কবে নাগাদ শেষ হবে এসব মামলার বিচার তাও অজানা।

আন্তর্জাতিক

টানা বৃষ্টিতে সবুজে ছেয়ে গেছে মক্কার জাবাল আল নূর

টানা বৃষ্টিতে সবুজে ছেয়ে গেছে মক্কার জাবাল আল নূর

টানা বৃষ্টিতে সবুজে ছেয়ে গেছে মক্কার জাবাল আল নূর

টানা বৃষ্টিপাতে সবুজে ছেয়ে গেছে মক্কার পাহাড় জাবাল আল নূর। প্রসিদ্ধ পাহাড়টিতেই ঐতিহাসিক হেরা গুহার অবস্থান, যেখানে মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.)-এর কাছে পবিত্র কোরআনের প্রথম ওহি নাজিল হয়েছিল।

অব্যাহতি নিলেন দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া বিষয়ক সহকারী সেক্রেটারি ডোনাল্ড লু

অব্যাহতি নিলেন দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া বিষয়ক সহকারী সেক্রেটারি ডোনাল্ড লু

অব্যাহতি নিলেন দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া বিষয়ক সহকারী সেক্রেটারি ডোনাল্ড লু

মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া বিষয়ক সহকারী সেক্রেটারি ডোনাল্ড লু তার মেয়াদ পূর্ণ করার পর ১৭ জানুয়ারি দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি নিয়েছেন বলে জানিয়েছে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর।

পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে নিহত ৩০

পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে নিহত ৩০

পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে নিহত ৩০

পাকিস্তানের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশে পৃথক তিনটি অভিযানে অন্তত ৩০ জন নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে দেশটির সেনাবাহিনী।

এবারও ট্রাম্পের প্রথম রাষ্ট্রীয় সফর হতে পারে সৌদি আরবে

এবারও ট্রাম্পের প্রথম রাষ্ট্রীয় সফর হতে পারে সৌদি আরবে

এবারও ট্রাম্পের প্রথম রাষ্ট্রীয় সফর হতে পারে সৌদি আরবে

গত ২০ জানুয়ারি দ্বিতীয় মেয়াদে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। এই মেয়াদেও তার প্রথম রাষ্ট্রীয় সফর সৌদি আরবে হতে পারে বলে জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। প্রথম মেয়াদেও সবার আগে সৌদি আরবে গিয়েছিলেন তিনি।

শিল্প

কোন দিকে যাচ্ছে দেশের টেলিযোগাযোগ খাতের ব্যবসা, কার হাতে থাকবে নিয়ন্ত্রণ
কোন দিকে যাচ্ছে দেশের টেলিযোগাযোগ খাতের ব্যবসা, কার হাতে থাকবে নিয়ন্ত্রণ

রাশেদ মেহেদী

কোন দিকে যাচ্ছে দেশের টেলিযোগাযোগ খাতের ব্যবসা, কার হাতে থাকবে নিয়ন্ত্রণ

পরিসংখ্যানটা খবরের শিরোনামের জন্য বেশ চটকদার। ‘মোবাইল ইন্টারনেট গ্রাহকসংখ্যা কমেছে ৪৪ লাখ।’ টেলিযোগাযোগ সংস্থা বিটিআরসি যেহেতু প্রতি মাসেই দেশের মোবাইল টেলিযোগাযোগ এবং ব্রডব্যান্ড সেবার গ্রাহক তথ্যের একটি পরিসংখ্যান দেয়, সে কারণে খুব সহজে সাংবাদিকরা তথ্যটিও পায়। আগের মাসের তথ্যের সঙ্গে নতুন মাসের গ্রাহক তথ্যের পার্থক্যটা দিয়ে সহজেই বাজার চলতি একটা রিপোর্টও করা যায়। গ্রাহকসংখ্যার পার্থক্য নিজেদের ব্যবসায় কী ধরনের প্রভাব ফেলছে, সেটা নিয়ে মোবাইল অপারেটরদের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের একটি বিশ্লেষণও দেখা যায়। গ্রাহকসংখ্যা কমে যাওয়ার ফলে না বুঝেই আঁতকে ওঠার মতো আবেগঘন বক্তব্য দিতেও দেখা যায় দু-একজন বিশ্লেষককে। বড় বড় সংবাদমাধ্যমে যখন গুরুত্বপূর্ণ শিরোনাম হয়, তখন ব্যবসা-বাজারের গতি-প্রকৃতি বুঝি-না বুঝি আমরা আমজনতাও কিছুটা চিন্তিত হয়ে পড়ি!

জাতীয়

সাবেক দুর্যোগ প্রতিমন্ত্রী এনামুর রহমান গ্রেপ্তার
সাবেক দুর্যোগ প্রতিমন্ত্রী এনামুর রহমান গ্রেপ্তার

ভিবি ডেস্ক

সাবেক দুর্যোগ প্রতিমন্ত্রী এনামুর রহমান গ্রেপ্তার

সাবেক দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ডা. এনামুর রহমানকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। রোববার (২৬ জানুয়ারি) দিবাগত রাতে রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

অর্থনীতি

ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ড সুবিধা পেতে রাষ্ট্রীয়ভাবে উদ্যোগ গ্রহণ জরুরি
ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ড সুবিধা পেতে রাষ্ট্রীয়ভাবে উদ্যোগ গ্রহণ জরুরি

এম এ খালেক

ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ড সুবিধা পেতে রাষ্ট্রীয়ভাবে উদ্যোগ গ্রহণ জরুরি

আশির দশকে তৎকালীন সামরিক-স্বৈরশাসক জেনারেল এইচ এম এরশাদ অপরিকল্পিত জনসংখ্যা বৃদ্ধিকে ‘এক নম্বর জাতীয় সমস্যা’ হিসেবে আখ্যায়িত করেছিলেন। তার এই বক্তব্য সেই সময় বেশ আলোড়ন সৃষ্টি করেলেও এটা ছিল সম্পূর্ণ বিভ্রান্তিকর এই মন্তব্য। কারণ জনসংখ্যা বৃদ্ধি তা পরিকল্পিতই হোক বা অপরিকল্পিতই হোক কখনো একটি দেশের জন্য এক নম্বর জাতীয় সমস্যা হতে পারে না। জনসংখ্যা এমনই এক সম্পদ, যার কোনো বিকল্প নেই। পৃথিবীর উন্নয়ন অগ্রযাত্রা জনসংখ্যা ব্যতীত কোনোভাবেই কল্পনা করা যায় না। জনসংখ্যাকে পরিকল্পিতভাবে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষ এবং উৎপাদনশীল উপকরণে পরিণত করা গেলে তা পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ সম্পদে পরিণত হয়। আর জনসংখ্যা যদি অপরিকল্পিতভাবে বেড়ে ওঠে, তাহলে তা একটি দেশের জন্য ‘দায়’ হিসেবে বিবেচিত হয়। জনসংখ্যাকে জনসম্পদে পরিণত করার দায়িত্ব একান্তভাবেই রাষ্ট্রের। জনসংখ্যাকে জনসম্পদে পরিণত করার ব্যর্থতার দায় রাষ্ট্র কোনোভাবেই এড়াতে পারে না। আরা যদি বাংলাদেশের দিকে দৃষ্টি দিই তাহলে দেখব, আমাদের এখানে রাষ্ট্রীয়ভাবে জনসংখ্যাকে জনসম্পদে পরিণত করার ক্ষেত্রে অমার্জনীয় ব্যর্থতা রয়েছে, যার দায় কোনোভাবেই রাষ্ট্র এড়াতে পারবে না।

শিল্প ও সংস্কৃতি

দেশে বাকস্বাধীনতার ব্যাপারে একটা ভয়ের সংস্কৃতি গড়ে উঠেছে

দেশে বাকস্বাধীনতার ব্যাপারে একটা ভয়ের সংস্কৃতি গড়ে উঠেছে

দেশে বাকস্বাধীনতার ব্যাপারে একটা ভয়ের সংস্কৃতি গড়ে উঠেছে

নাট্যজন মামুনুর রশীদ একাধারে নাট্যকার, অভিনেতা ও নাট্য পরিচালক। তিনি স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশের মঞ্চ আন্দোলনের প্রধান পথিকৃৎ। টেলিভিশনের জন্যও অসংখ্য নাটক রচনা ও পরিচালনা করেছেন। পাশাপাশি অভিনয় করেছেন অসংখ্য টেলিভিশন নাটকে। নাট্যকলায় বিশেষ অবদানের জন্য ২০১২ সালে তিনি একুশে পদকে ভূষিত হন। ১৯৮২ সালে বাংলা একাডেমি পুরস্কার পেলেও স্বৈরশাসনের প্রতিবাদস্বরূপ তিনি পুরস্কারটি প্রত্যাখ্যান করেন। সম্প্রতি তিনি দেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট, শিল্পী-সাহিত্যিকদের অপমান ও মুক্তিযুদ্ধবিরোধী ন্যারেটিভ নিয়ে ‘ভিউজ বাংলাদেশ’-এর মুখোমুখি হয়েছেন। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন ভিউজ বাংলাদেশের সহযোগী সম্পাদক গিরীশ গৈরিক। তিন পর্বের সাক্ষাৎকারের আজ প্রকাশিত হলো শেষ পর্ব।

‘শরতের জবা’ নিয়ে পরিচালক হিসেবে যাত্রা শুরু কুসুম সিকদারের

‘শরতের জবা’ নিয়ে পরিচালক হিসেবে যাত্রা শুরু কুসুম সিকদারের

‘শরতের জবা’ নিয়ে পরিচালক হিসেবে যাত্রা শুরু কুসুম সিকদারের

২৩তম ঢাকা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব ২০২৫-এ আজ (১৪ জানুয়ারি ২০২৫) জাতীয় জাদুঘর প্রধান মিলনায়তনে দেখলাম ছোট পর্দার জনপ্রিয় অভিনেত্রী কুসুম সিকদারের ছবি ‘শরতের জবা’। ‘শরতের জবা’ কুসুম সিকদারের ডেব্যু চলচ্চিত্র। ছবির কাহিনি, চিত্রনাট্য, সংলাপ ও পরিচালনা করেছেন কুসুম সিকদার নিজেই। ইমপ্রেস টেলিফিল্ম লিমিটেড ও পহড়ডাঙ্গা পিকচার্সের ব্যানারে ছবিটি কুসুম শিকদার ও ফরিদুর রেজা সাগর যৌথভাবে প্রযোজনা করেছেন।

কূটনীতি

আরো দেখুন