Views Bangladesh

Views Bangladesh Logo
author image

এ বি এম আব্দুল্লাহ

  • মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ও ইমেরিটাস অধ্যাপক
  • সোমবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ থেকে
এ বি এম আব্দুল্লাহ: দেশের বিশিষ্ট মেডিসিন বিশেষজ্ঞ। বর্তমানে তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ইমেরিটাস অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত।
স্তন ক্যান্সার নিরাময়ে যা করতে হবে
স্তন ক্যান্সার নিরাময়ে যা করতে হবে

স্বাস্থ্য

রবিবার, ২৭ অক্টোবর ২০২৪

স্তন ক্যান্সার নিরাময়ে যা করতে হবে

ক্যান্সার শব্দটি শুনলেই সবাই আঁতকে ওঠেন। একসময় মনে করা হতো, ক্যান্সারের কোনো অ্যান্সার (উত্তর) নেই। একবার ক্যান্সার হওয়া মানেই ফলাফল নিশ্চিত মৃত্যু; কিন্তু এখন এই ধারণা একেবারেই অমূলক। আধুনিক বিজ্ঞানের কল্যাণে এখন আর ক্যান্সার মানে অবধারিত মৃত্যু নয়। ক্যান্সারের চিকিৎসাও আর অজেয় নয়। শুরুতেই দ্রুত শনাক্ত করতে পারলে এ রোগের চিকিৎসা, এমনকি কোনো কোনো ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ আরোগ্য লাভও সম্ভব। সমস্যা দেখা দেয় অধিকাংশ আক্রান্ত নারী যথাযথ সময়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নেন না।

মশার কামড় এড়িয়ে চলাই ডেঙ্গু প্রতিরোধের মোক্ষম উপায়
মশার কামড় এড়িয়ে চলাই ডেঙ্গু প্রতিরোধের মোক্ষম উপায়

স্বাস্থ্য

বৃহস্পতিবার, ১৭ অক্টোবর ২০২৪

মশার কামড় এড়িয়ে চলাই ডেঙ্গু প্রতিরোধের মোক্ষম উপায়

চলতি বছর সারা দেশে বর্ষা মৌসুম শুরুর আগেই এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু রোগের পরিস্থিতি ভয়াবহতার আভাস দিচ্ছে। প্রতিদিন অসংখ্য মানুষ ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ছুটে যাচ্ছেন। জলবায়ু পরিবর্তনে রাজধানীসহ সারা দেশে তাপমাত্রা বৃদ্ধি, বৃষ্টির ধরন পালটে যাওয়া এবং অপরিকল্পিত নগরায়ণসহ নানা কারণে ডেঙ্গুর ঝুঁকি বাড়ছে।

ডেঙ্গু প্রতিকারে টিকার দিকে না তাকিয়ে প্রতিরোধ ব্যবস্থায় নজর দিতে হবে
ডেঙ্গু প্রতিকারে টিকার দিকে না তাকিয়ে প্রতিরোধ ব্যবস্থায় নজর দিতে হবে

সাক্ষাৎকার

সোমবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪

ডেঙ্গু প্রতিকারে টিকার দিকে না তাকিয়ে প্রতিরোধ ব্যবস্থায় নজর দিতে হবে

আমাদের দেশে ডেঙ্গু আসলে নতুন রোগ না, পুরোনো রোগ। সেই ২০০০ সাল থেকেই আমরা ডেঙ্গুর বিরুদ্ধে লড়াই করছি; কিন্তু গত কয়েক বছরে এর প্রকোপ বা ব্যাপকতা বাড়ছে। ২০২৩ সালে প্রায় তিন লাখের ওপরে আক্রান্ত ছিল, মারা গেছে ১৭ হাজারের বেশি; কিন্তু এ বছর দেখা যাচ্ছে, এটা জানুয়ারি থেকেই শুরু হয়েছে, মানুষ আক্রান্ত হচ্ছে। এক সময় আমরা মনে করতাম, ডেঙ্গু মৌসুমি রোগ। এ রোগ শুধু বৃষ্টি-বাদল বাড়লেই বা বর্ষার সময়ই হয় কিন্তু সে ধারণা ভুল। এখন এটা শীত-গ্রীষ্ম সব ঋতুতেই হচ্ছে কম আর বেশি। এ বছর শুরুতে তেমন ছিল না; কিন্তু ঠিক এই আগস্ট-সেপ্টেম্বরে হঠাৎ করে দেখা যাচ্ছে এর মাত্রা অনেক বেশি। আক্রান্তও অনেক বেশি। হাসপাতালে যারা ভর্তি হচ্ছেন, তাদের মধ্যে বিভিন্ন জেলা শহর ও মফস্বলের রোগীই বেশি। এর আগে আমরা মনে করতাম এটি শুধু শহরের রোগ; কিন্তু গত দুই-তিন বছরে দেখা যাচ্ছে গ্রামেও এ রোগের বিস্তার অনেক বেশি। কারণ এখন গ্রামেও পানি জমে থাকছে, গুঁড়িগুঁড়ি পানি হলে জমে থাকছে আর ডেঙ্গুসহ সব ধরনের মশা বৃদ্ধি পাচ্ছে ও উপদ্রব বাড়ছে। গ্রামের মানুষ মশারি তেমন ব্যবহার করে না বা ডেঙ্গু নিয়ে তেমন সচেতনও না। সে কারণেও বাড়ছে ডেঙ্গুরোগীর সংখ্যা গ্রামে ও মফস্বলে। আর একটি কারণ হলো ট্রান্সপোর্ট সিস্টেমের কারণে রেল বাস-ট্রাক ও বিভিন্ন প্রকার মোটর গাড়িতে করে ঢাকা-চট্টগ্রাম থেকে এডিস মশা ছড়িয়ে পড়ছে গ্রাম-গঞ্জ-শহরে। আর তাতেই বিস্তার লাভ করছে এই রোগ। আর আক্রান্ত হচ্ছে সাধারণ জনগণ।