Views Bangladesh Logo
author image

আলাউদ্দিন শাহরিয়ার

  • বান্দরবান প্রতিনিধি

  • থেকে

বান্দরবানে মোটরসাইকেল চোর সিন্ডিকেট ফের সক্রিয়
বান্দরবানে মোটরসাইকেল চোর সিন্ডিকেট ফের সক্রিয়

বান্দরবানে মোটরসাইকেল চোর সিন্ডিকেট ফের সক্রিয়

বান্দরবানে মোটরসাইকেল চোর সিন্ডিকেট ফের সক্রিয় হয়ে উঠেছে। প্রতিদিনই জেলা সদরসহ আশপাশের এলাকাগুলোতে মোটরসাইকেল চুরির ঘটনা ঘটছে। মোটরসাইকেল চুরি করে ঘটনাস্থলে যোগাযোগের জন্য দেয়ালে লিখে রেখে যান মোবাইল নাম্বারও। তাদের চাহিতামতো চাঁদা বা মুক্তিপণ দিলেই পাওয়া যাচ্ছে চুরি হওয়া মোটরসাইকেল। চোর সিন্ডিকেট ভিন্ন কৌশলে মোটরসাইকেলের মালিকদের কাছ থেকে চাঁদা আদায় করছে।

পর্যটকদের জন্য উন্মুক্ত হচ্ছে বান্দরবান
পর্যটকদের জন্য উন্মুক্ত হচ্ছে বান্দরবান

পর্যটকদের জন্য উন্মুক্ত হচ্ছে বান্দরবান

দীর্ঘ একমাস বন্ধ থাকার পর ৭ নভেম্বর থেকে বান্দরবান পার্বত্য জেলায় পর্যটকদের জন্য ভ্রমণের দুয়ার খুলেছে। সীমিত পরিসরে বান্দরবান সদর, আলীকদম, লামা, নাইক্ষ্যংছড়ি চারটি উপজেলার দর্শনীয় পর্যটন স্পটগুলো ভ্রমণে পর্যটকদের জন্য বিধিনিষেধ উন্মুক্ত করা হলো।

বান্দরবানের ৩১ পূজামণ্ডপে শারদীয় দুর্গোৎসব আয়োজন
বান্দরবানের ৩১ পূজামণ্ডপে শারদীয় দুর্গোৎসব আয়োজন

বান্দরবানের ৩১ পূজামণ্ডপে শারদীয় দুর্গোৎসব আয়োজন

বান্দরবানের সাতটি উপজেলায় ৩১টি পূজামণ্ডপে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের শারদীয় দুর্গোৎসবের আয়োজন করা হয়েছে। প্রতিবারের মতো জেলা সদরের স্থানীয় রাজারমাঠে রাজপ্রাসাদের আদলে তৈরি করা হয়েছে দক্ষিণ চট্টগ্রামের সবচেয়ে বড় পূজামণ্ডপ।

তাপপ্রবাহ ও খরায় বান্দরবানে এবার আমের ফলনে বিপর্যয়ের আশঙ্কা
তাপপ্রবাহ ও খরায় বান্দরবানে এবার আমের ফলনে বিপর্যয়ের আশঙ্কা

তাপপ্রবাহ ও খরায় বান্দরবানে এবার আমের ফলনে বিপর্যয়ের আশঙ্কা

বান্দরবানে প্রচণ্ড তাপপ্রবাহ, পোকার উপদ্রব ও সেচ সংকটে ঝরে পড়ছে আমের গুটি। এরইমধ্যে খরা ও অনাবৃষ্টিতে আমের মুকুল বাতাসে ঝরে যাওয়ায় গাছে আমের গুটিও ধরেছে কম। বর্তমানে ছোট-বড় আম যা আছে তাও ঝরে যাচ্ছে। এতে এবার জেলার ৭টি উপজেলায় আমের উৎপাদনে বিপর্যয়ের আশঙ্কা করা হচ্ছে।

বান্দরবানের পাহাড়ে সুপেয় পানির তীব্র সংকট
বান্দরবানের পাহাড়ে সুপেয় পানির তীব্র সংকট

বান্দরবানের পাহাড়ে সুপেয় পানির তীব্র সংকট

বান্দরবানের পাহাড়ি গ্রামগুলোতে তীব্র সুপেয় পানির সংকট দেখা দিয়েছে। বনাঞ্চল উজাড়, পাথর উত্তোলন ও অপরিকল্পিত জুম চাষের কারণে পাহাড়ে সুপেয় পানির উৎসগুলো শুকিয়ে যাচ্ছে বলে ধারণা করছেন পরিবেশবিদরা। এর ফলে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে পাহাড়ি জনগোষ্ঠীদের।