হিন্দু-মুসলিম দাঙ্গায় কার লাভ কার ক্ষতি?
হিন্দু-মুসলিম দাঙ্গায় কার লাভ কার ক্ষতি?
হিন্দু-মুসলিম দাঙ্গায় কার লাভ কার ক্ষতি?
রাজধানীর সরকারি তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের দাবি নিয়ে সরকারের কমিটি গঠনের আশ্বাসে আন্দোলন প্রত্যাহারের ঘোষণা দিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। বিশ্ববিদ্যালয়ের দাবিতে গত কয়েকদিন ধরে আন্দোলন করছেন তারা। মঙ্গলবার বিকেলে কলেজের শিক্ষার্থীদের একটি প্রতিনিধি দল আলোচনার জন্য সচিবালয়ে যায়। আলোচনায় দাবির বিষয়ে সরকারের পক্ষ থেকে ৭ কর্মদিবসের মধ্যে কমিটি গঠনের আশ্বাস দেওয়া হয়। এর আগে সোমবার দিনভর শিক্ষার্থীরা সড়ক ও রেলপথ অবরোধ করেন। এতে পুরো রাজধানী প্রায় অচল হয়ে যায়। এমনকি বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীদের কেউ কেউ চলন্ত ট্রেনে ইট-পাটপকেল ছুড়লে শিশুসহ বেশ কয়েকজন রক্তাক্ত হয়েছেন বলেও গণমাধ্যমে খবর বেরিয়েছে।
সিডর আঘাত হানার পরদিন থেকে প্রায় তিন সপ্তাহ উপকূলের নানা এলাকায় সংবাদ কাভার করার অভিজ্ঞতার আলোকে বলতে পারি, সিডর আসলে উপকূলীয় অঞ্চলের অর্থনীতির মেরুদণ্ড ভেঙে দেয়। ধান, রবিশস্য, গাছ, মাছ, ক্ষুদ্র ব্যবসা ইত্যাদি মিলিয়ে ঠিক কত টাকার ক্ষতি হয়েছে, তাৎক্ষণিকভাবে তা নিরূপণ করা যায়নি। তবে ঘটনার ১৫ দিন পরে ৩০ নভেম্বর সরকারের তরফে যে হিসাব দেয়া হয়, সেখানে বলা হয়, ১২ লাখ ৭৫ হাজার ৩১৫ মেট্রিক টন খাদ্যশস্য ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ওই সময়ে জমিতে ছিল আমন, ইরি ও স্থানীয়ভাবে নাম দেয়া আরও কিছু ধান। তবে ইরি বা উফশী জাতের ধানের চেয়ে আমন ও দেশি অন্যান্য ধানের ক্ষতি কম চোখে পড়ে। স্থানীয় কৃষক এর কারণ হিসেবে স্থানীয় ধানের গোড়া তুলনামূলকভাবে শক্ত বলে জানান।
বাংলাদেশের রাজনীতিতে জাতীয় পার্টি একটি গুরুত্বপূর্ণ কেসস্টাডি- যারা একই সঙ্গে সরকারে ও বিরোধী দলে থেকে ‘সরকারবিরোধী দল’ নামে একটি নতুন ধারণার জন্ম দিয়েছিল। ২০০৮ সালে অনুষ্ঠিত নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় থেকে ক্ষমতার ভাগীদার হিসেবে তারা নানাবিধ সুবিধা নিয়েছে। সম্প্রতি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের তরফে তাদের ‘স্বৈরাচারের দোসর’ বলেও আখ্যা দেয়া হয়েছে। ঘটনার পরম্পরায় গত বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) রাতে রাজধানীর কাকরাইলে জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন দেয়া হয়েছে। ভাঙচুর চালানো হয়েছে। পরদিন শুক্রবার (পয়লা নভেম্বর) দুপুরে সংবাদ সম্মেলনে দলের চেয়ারম্যান জি এম কাদের বলেছেন, ‘ছাত্র-জনতার নামে কিছু উচ্ছৃঙ্খল লোক এই ঘটনা ঘটিয়েছে।’
হাফ লিটারের (এক গ্লাসের চেয়ে একটু বেশি) এক বোতল পানির দাম ২০ টাকা। এক কার্টুনে থাকে ২৪টি। দাম ২৬০ টাকা। কারওয়ান বাজার থেকে আমি নিজেই এই দামে কিনেছি। খুচরা দোকানদাররাও এই দামে কেনেন। তার মানে এক বোতল পানির ক্রয়মূল্য ১১ টাকারও কম এবং প্রতি বোতলে খুচরা বিক্রেতার লাভ হয় ৯ টাকা!
ইলিশ নিয়ে ‘হাইপ’ এখন অনেকের হাইপার টেনশনের কারণ। গণমাধ্যম ও সোশ্যাল মিডিয়ায় নাগরিকদের প্রতিক্রিয়া দেখে মনে হতে পারে, দেশে ইলিশের দামই শুধু বেশি; আর সব মাছ যেন হাতের নাগালে! ইলিশ নিয়ে উন্মাদনা দেখে মনে হতে পারে, এই মাছ না খেলে জীবন বরবাদ হয়ে যাবে কিংবা ইলিশ মাছ বোধ হয় সর্বরোগের মহৌষধ। বাস্তবতা হলো, অসংখ্য মানুষ পাওয়া যাবে, যাদের কাছে ইলিশ কোনো আকর্ষণীয় বিষয় নয়।