Views Bangladesh Logo
author image

সম্পাদকীয় ডেস্ক

  • ভিউজ বাংলাদেশ

  • থেকে

সম্পাদকীয় ডেস্ক
অমর একুশে সংখ্যা ২০২৫
অমর একুশে সংখ্যা ২০২৫

অমর একুশে সংখ্যা ২০২৫

আমাদের জাতীয় জীবনে যত গৌরবোজ্জ্বল অধ্যায় আছে, তার মধ্যে জাতীয় শহীদ দিবস অন্যতম। ১৯৫২ সালের রাষ্ট্রভাষা আন্দোলনই আমাদের স্বাধীনতা আন্দোলনের সূতিকাগার। পাশাপাশি বাংলা ভাষা আন্দোলন ছিল ১৯৪৭ থেকে ১৯৫৬ পর্যন্ত তৎকালীন পূর্ব বাংলায় (বর্তমান বাংলাদেশে) সংঘটিত একটি সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক আন্দোলন। সেসব দিনের কথা ও বাংলা ভাষার ব্যবহার নিয়ে ভিউজ বাংলাদেশের বিশেষ সংখ্যা ‘অমর একুশে সংখ্যা ২০২৫’। এই সংখ্যায় লিখেছেন বাংলা ভাষার প্রথিতযশা লেখক যতীন সরকার, সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, আবুল কাসেম ফজলুল হক ও শিশির ভট্টাচার্য্য। লেখাগুলো পড়তে শিরোনামে ক্লিক করুন।

মাতৃভাষার প্রতি সবার সমান মর্যাদা প্রতিষ্ঠাই একুশের শিক্ষা
মাতৃভাষার প্রতি সবার সমান মর্যাদা প্রতিষ্ঠাই একুশের শিক্ষা

মাতৃভাষার প্রতি সবার সমান মর্যাদা প্রতিষ্ঠাই একুশের শিক্ষা

আমাদের জাতীয় জীবনে যত সব গৌরবোজ্জ্বল অধ্যায় আছে, তার মধ্যে জাতীয় শহীদ দিবস অন্যতম। এখন পর্যন্ত দল-মত নির্বিশেষে সবাই দিবসটি সম্মানের সঙ্গে পালন করেন। আমাদের মুক্তিযুদ্ধকে যেমন কতিপয় দুষ্কৃতকারী নানাভাবে প্রশ্নবিদ্ধ করার চেষ্টা করেছে বা করছে; জাতীয় শহীদ দিবস নিয়ে আজ পর্যন্ত তেমন কিছু হয়নি এটা একটা ভাগ্যের কথা। ১৯৫২ সালের রাষ্ট্রভাষা আন্দোলনই আমাদের স্বাধীনতা আন্দোলনের সূতিকাগার। বাংলাকে মাতৃভাষার দাবিতে ভাষা আন্দোলন হয়নি, ভাষা আন্দোলন হয়েছিল বাংলাকে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা হিসেবে স্বীকৃতির দাবিতে।

তিস্তার পানি বণ্টনে কার্যকর ভূমিকা পালন করতে হবে
তিস্তার পানি বণ্টনে কার্যকর ভূমিকা পালন করতে হবে

তিস্তার পানি বণ্টনে কার্যকর ভূমিকা পালন করতে হবে

গতকাল তিস্তা নদীবেষ্টিত পাঁচটি জেলার ১১টি স্থানে একসঙ্গে অবস্থান কর্মসূচি পালিত হয়। বিএনপির নেতাকর্মীদের পাশাপাশি নদীপাড়ের হাজারো বাসিন্দা কর্মসূচিতে অংশ নেন। কর্মসূচিতে যোগ দেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতারাও। এ সময় আন্দোলনকারীরা বলেন, ভারত বছরের পর বছর তিস্তা নদীর পানি একতরফাভাবে প্রত্যাহার করেছে যার মাশুল দিচ্ছে বাংলাদেশের পাঁচ জেলার অন্তত ২ কোটি মানুষ। শুষ্ক মৌসুমে এসব এলাকার মানুষ ফসল ফলাতে পারে না। আবার বন্যার সময় হঠাৎ করে পানি ছেড়ে দেয়ায় ব্যাপক এলাকা ভাঙনের শিকার হয়। প্রায় এক ঘণ্টা আন্দোলনকারীরা পানিতে অবস্থান করেন।

এ কেমন বাংলাদেশ?
এ কেমন বাংলাদেশ?

এ কেমন বাংলাদেশ?

বাদ্যযন্ত্র মানুষের প্রাচীন সঙ্গী। সুখে-দুঃখে মানুষ সুর সৃষ্টি করে। সেই সুর মানুষের মনকে কোমল করে। সুর এমনই অপূর্ব সৃষ্টি যা এক মুহূর্তে মানুষকে এই অসীম মহাজগতের সঙ্গে এক করে। সুরের প্রতি মানুষের এমনই সহজাত টান, দেখা যায় বাদ্যযন্ত্র না থাকলে হাতের কাছে যা থাকে, মাটি-পিতল-সিলভারের হাঁড়িপাতিল, বাঁশ-কাঠ-টিন দিয়েও মানুষ সুর সৃষ্টি করতে চায়। বাংলাদেশের মানুষও অনাদিকাল ধরের সুরের প্রতি তাদের প্রেম-ভালোবাসা দেখিয়েছে। যার কারণে দেখা যায় আজও দেশীয় বাদ্যযন্ত্রের কদর। বাঙালি সংস্কৃতির ঐতিহ্যবাহী ধারা লোকগান। আর এসব লোকগানের অবিচ্ছেদ্য অংশ ঢাক, ঢোল, খোল, ডুগি, নাল, কঙ্কন, একতারা, দোতারা, সারিন্দা ও বাংলা ঢোলসহ হাতে তৈরি বাদ্যযন্ত্র। বাদ্যযন্ত্র-সুর-সংগীত কেবল ঐতিহ্যের অংশ নয়, অনেক ধর্মীয় সংস্কৃতিরও অংশ। এসব বাদ্যযন্ত্র যদি কোনো গ্রামে নিষিদ্ধ করা হয় তাহলে ধরে নিতে হবে বাংলাদেশের সামনে ভয়ংকর বিপদ অপেক্ষা করছে।

সংস্কৃতিচর্চায় বাধা প্রদানকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিন
সংস্কৃতিচর্চায় বাধা প্রদানকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিন

সংস্কৃতিচর্চায় বাধা প্রদানকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিন

সংস্কৃতিচর্চায় বাধা প্রদানকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিন

ভুল বোঝাবুঝির অবসান ঘটিয়ে আমাদের ঐক্য ও সংহতির পথ দৃঢ় হোক
ভুল বোঝাবুঝির অবসান ঘটিয়ে আমাদের ঐক্য ও সংহতির পথ দৃঢ় হোক

ভুল বোঝাবুঝির অবসান ঘটিয়ে আমাদের ঐক্য ও সংহতির পথ দৃঢ় হোক

জাতীয়তাবাদ- ঊনবিংশ ও বিংশ শতাব্দীর মাঝামাঝি, যা ঔপনিবেশিক শক্তির বিরুদ্ধে প্রতিরোধের হাতিয়ার হিসেবে আবির্ভূত হয়েছিল এশিয়া, অফ্রিকা ও লাতিন আমেরিকার দেশগুলোতে- তা বিংশ শতাব্দীর মাঝামাঝিতেই ইউরোপের দুটি দেশে- ইতালি ও জার্মানিতে আত্মপ্রকাশ করেছিল ফ্যাসিবাদ হিসেবে। সেই জাতীয়তাবাদ আবার ফিরে আসছে নয়া আদলে। বাংলাদেশের চারদিকে বলিষ্ঠ জাতীয়তাবাদের উত্থান ঘটছে। মিয়ানমারের উগ্র জাতীয়তাবাদের নেতিবাচক ফল বাংলাদেশে রোহিঙ্গাদের আগমন। ভারতেও একই বিষয় ঘটছে। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বক্তব্যেও এমন ইঙ্গিত মিলছে। চারদিকেই এক ধরনের বলিষ্ঠ জাতীয়তাবাদের বিকাশ ঘটছে।