Views Bangladesh Logo
author image

কামরুল আহসান

  • কথাসাহিত্যিক ও সাংবাদিক

  • থেকে

কামরুল আহসান: কথাসাহিত্যিক ও সাংবাদিক
শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্যের দিকে নজর দিন
শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্যের দিকে নজর দিন

শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্যের দিকে নজর দিন

শিক্ষাজীবন অসম্ভব এক আনন্দের সময়। প্রতি মুহূর্তে নতুন নতুন রহস্যের দরজা উন্মোচন হয় এ সময়। দলবেঁধে স্কুলে যাওয়া, বন্ধুদের সঙ্গে গল্প, খেলাধুলা, শিক্ষকদের আদর-ভালোবাসা সব মিলিয়ে শিক্ষাজীবনটি সত্যিই অন্যরকম। পরবর্তী সারাজীবন ধরেই এ সময়টি মানুষকে তাড়িয়ে বেড়ায়। বয়স যত বাড়ে মানুষের ততই আফসোস হয়, আহারে, সেই দিনগুলো যদি আবার ফিরে পাওয়া যেত! পরীক্ষার একটা আতঙ্ক অনেক সময় ভর করে অনেকের মনে, পরবর্তী জীবনে অনেকে পরীক্ষা নিয়ে দুঃস্বপ্নও দেখে; কিন্তু শিক্ষাজীবনের অনাবিল আনন্দের তুলনায় তা সামান্য; একটু সচেতন হলে, নিয়মিত পড়াশোনা করলে সহজেই সেই আতঙ্ক কাটিয়ে ওঠা যায়। আতঙ্ককে পরিণত করা যায় আনন্দে।

ইসরায়েলি ধ্বংসযজ্ঞে উত্তর গাজা এখন ‘ভূতুড়ে অঞ্চল’
ইসরায়েলি ধ্বংসযজ্ঞে উত্তর গাজা এখন ‘ভূতুড়ে অঞ্চল’

ইসরায়েলি ধ্বংসযজ্ঞে উত্তর গাজা এখন ‘ভূতুড়ে অঞ্চল’

২০২৩ সালের অক্টোবর মাসের শুরু থেকে ইসরায়েলি বাহিনী উত্তর গাজায় যে ভয়াবহ আক্রমণ চালিয়েছে তার ফলে এ পর্যন্ত ৫ হাজার মানুষ মারা গেছেন, ৯ হাজার ৫০ জন আহত হয়েছেন আরও হাজার হাজার মানুষ উদ্বাস্তু হয়েছেন আর যারা এখনো ধুঁকে ধুঁকে টিকে আছেন তারা বলছেন, শহরটি পরিণত হয়েছে ‘ভূতেড়ে অঞ্চলে’। ইসরায়েলি এই হামলায় হাসপাতাল, স্কুল, শরণার্থী শিবির, মসজিদ, গির্জাসহ হাজার হাজার ভবন ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়ে গেছে।

আলমারি উজাড় করে আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য কাপড় বিলি করছেন হলিউড তারকারা
আলমারি উজাড় করে আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য কাপড় বিলি করছেন হলিউড তারকারা

আলমারি উজাড় করে আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য কাপড় বিলি করছেন হলিউড তারকারা

দুদিন ধরে সারা বিশ্বের মানুষ টেলিভিশনে-সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেখল হলিউড পুড়ছে। কোনো ছবির দৃশ্য নয়, বাস্তবেই পুড়ে যাচ্ছে বিশ্বের সর্ববৃহৎ চলচ্চিত্র জগতের এই প্রাণকেন্দ্র। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত এই ভয়াবহ দাবানলে এ পর্যন্ত ১০ জন মারা গেছেন, আহত হয়েছেন অসংখ্য, ১০ হাজার স্থাপত্য পুড়ে গেছে আর প্রায় ২ লাখ মানুষ স্থানচ্যুত হয়েছেন। অনেক বড় বড় তারকা তাদের বাড়িঘর-অফিস ছেড়ে এক কাপড়েই পালিয়েছেন প্রাণ বাঁচাতে। তাদের মধ্যে আছেন মার্কিন তারকা প্যারিস হিলটন, টম হ্যাংক্স, বেন অ্যাফ্লেক, মারিয়া শিভার, মেল গিবসন, পিট লি, মেলিসা ক্লেয়ার ইগান, অ্যান্টনি হপকিন্স, মাইলস টেলার, কেলি টেলার, টিনা নোলসসহ অনেকে। সংবাদমাধ্যমে, টেলিভিশনে এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তারা তাদের সব হারানোর বেদনার কথা জানিয়েছেন করুণভাবে।

ডাইনোসরের হাইওয়ে
ডাইনোসরের হাইওয়ে

ডাইনোসরের হাইওয়ে

সিএনএন-এ প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে চোখ আটকে গেল আজ সকালে। ডাইনোসরের হাইওয়ে আবিষ্কার করেছেন বিজ্ঞানীরা। হাইওয়ে মানে ১৬৬ মিলিয়ন বছর আগে এ-পথ ধরে দল বেঁধে যাতায়ত করত অতিকায় ডাইনোসররা। পথটি ইংল্যান্ডের অক্সফোর্ডশায়ারে, দেবার্স ফার্ম কোয়ারিতে। খনি শ্রমিক গ্যারি শ্রমিক রাস্তার খনন কাজ করতে গিয়ে মাটিতে বিপুল আকৃতির পায়ের ছাপ থেকে বড় ধরনের ধাক্কা খান। পরে বার্মিংহাম বিশ্ববিদ্যালয় এবং অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০০ স্বেচ্ছাসেবী পুরো জায়গাটি খুঁড়ে ২০০টি বিপুল আকৃতির পায়ের ছাপ আবিষ্কার করেন। তাদের বুঝতে বাকি থাকে না এই বিরাট পায়ের ছাপ ডাইনোসরের ছাড়া আর কারও না। তারা জায়গাটির নাম করেন ‘ডাইনোসরের হাইওয়ে’।

ভারতের ভিসা বন্ধের জটিলতায় ভুগছেন বাংলাদেশের রোগীরা ও ভারতের ব্যবসায়ীরা
ভারতের ভিসা বন্ধের জটিলতায় ভুগছেন বাংলাদেশের রোগীরা ও ভারতের ব্যবসায়ীরা

ভারতের ভিসা বন্ধের জটিলতায় ভুগছেন বাংলাদেশের রোগীরা ও ভারতের ব্যবসায়ীরা

ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতন হয়েছে গত বছরের ৫ আগস্ট। শেখ হাসিনা সরকার পতনের পর ভারতের সঙ্গেও বাংলাদেশের সম্পর্কের অবনতি ঘটে। তারপর থেকে বাংলাদেশিদের জন্য ভারতীয় ভিসা বন্ধ করে দেয় বাংলাদেশে অবস্থিত ভারতীয় দূতাবাস ও ভারতীয় ভিসা আবেদন কেন্দ্রগুলো। তাও প্রায় চার মাস হয়ে গেল। নিরাপত্তার কথা বলে স্বাভাবিক ভিসা বন্ধ করে দিলেও এটিকে অজুহাত হিসেবে দেখছেন বাংলাদেশের রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা। কারণ সরকার পতনের পর ঢাকায় অবস্থিত অন্য বিদেশি দূতাবাসগুলোতে এ ধরনের কোনো উদ্বেগ দেখা যায়নি। প্রতিবেশী দেশ ভারতের কেন এমন আচরণ?

পেছনের আসনে বসলে কি বিমান দুর্ঘটনায় বেঁচে থাকার সম্ভাবনা বেশি?
পেছনের আসনে বসলে কি বিমান দুর্ঘটনায় বেঁচে থাকার সম্ভাবনা বেশি?

পেছনের আসনে বসলে কি বিমান দুর্ঘটনায় বেঁচে থাকার সম্ভাবনা বেশি?

গত বছরের ২৫ ডিসেম্বর থেকে আজ ৫ জানুয়ারি পর্যন্ত গত ১১ দিনে অন্তত ৬টি বিমান দুর্ঘটনা ঘটেছে। এতে প্রাণ হারিয়েছেন কমপক্ষে ২২১ জন। বিশেষ করে ২৫ ডিসেম্বর আজারবাইজান এয়ারলাইন্সের বিমান চেচনিয়ার গ্রোজনিতে এবং ২৯ ডিসেম্বর দক্ষিণ কোরিয়ার একটি বিমানবন্দরে ১৮১ জন যাত্রীসহ একটি বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার ঘটনায় যাত্রীবাহী বিমানের নিরাপত্তা নিয়ে নতুন করে আলোচনা শুরু হয়েছে। দক্ষিণ কোরিয়ার বিমানবন্দরে বিধ্বস্ত বিমানের ১৮১ যাত্রীর মাত্র ২ জন বেঁচে ছিলেন। সৌভাগ্যবশত আজারবাইজান এয়ারলাইন্সের বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় ৬৭ জন যাত্রীর মধ্যে ২৯ জন বেঁচে ফিরেছেন। ২৯ জানুয়ারি আরব আমিরাতে একটি বিমান বিধ্বস্ত হয়ে সমুদ্রে পড়ে, এতে পাইলট ও কো-পাইলট ২ জন নিহত হন।