Views Bangladesh Logo
author image

কামরুল আহসান

  • কথাসাহিত্যিক ও সাংবাদিক

  • থেকে

কামরুল আহসান: কথাসাহিত্যিক ও সাংবাদিক
বইমেলা নিয়ে মন্তব্য করতে চান না অধিকাংশ প্রকাশক
বইমেলা নিয়ে মন্তব্য করতে চান না অধিকাংশ প্রকাশক

বইমেলা নিয়ে মন্তব্য করতে চান না অধিকাংশ প্রকাশক

দিনটি ছিল মঙ্গলবার, মেলার ১৮তম দিন। শুক্র-শনিবার যতটা ভিড় হয় সাধারণত অন্য কোনোদিন ততটা ভিড় হয় না। তাও মেলায় প্রচুর লোক সমাগম ছিল। যদিও বই ছিল না অধিকাংশ পাঠকের হাতেই। দর্শনার্থীরা মেলায় ঘুরছিলেন, গল্প করছিলেন। ঢাকায় তো বেড়ানোর জায়গা তেমন নেই, বইমেলা বা যে কোনো মেলা উপলক্ষেই তাই প্রচণ্ড ভিড় চোখে পড়ে। বাতাসে ছিল শীতের পরশ। ফেব্রুয়ারি চলে যাচ্ছে, ওই দিন ছিল ফাল্গুন মাসের ৫ তারিখ। গত কয়েকদিন ধরেই গরম পড়ছে; কিন্তু কাল তত গরম ছিল না। এর কারণটা বোঝা গেল একটু পরেই। হঠাৎ আকাশ ডেকে উঠল গুড়ুম গুড়ুম করে। তারপরই এক পশলা সুন্দর বৃষ্টি। কবি শহীদ কাদরীর ভাষায়- ‘সহসা সন্ত্রাস ছুঁলো’। সবাই দিগ্বিদিক ছুটতে লাগল। মেলার মাঠজুড়ে ঘুরতে থাকা দর্শনার্থীরা দৌড়ে গিয়ে আশ্রয় নিল বিভিন্ন বইয়ের দোকানের সামনে, খাবার দোকানগুলোর ভেতরে।

তিস্তা কর্মসূচি নিয়ে আলজাজিরায় প্রতিবেদন
তিস্তা কর্মসূচি নিয়ে আলজাজিরায় প্রতিবেদন

তিস্তা কর্মসূচি নিয়ে আলজাজিরায় প্রতিবেদন

পানির ন্যায্য হিস্যার দাবিতে আজ মঙ্গলবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) তিস্তাপাড়ে লাখো মানুষের ঢল নেমেছে। তিস্তার পানির ন্যায্য হিস্যা আদায় ও তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে সোমবার থেকে ৪৮ ঘণ্টার কর্মসূচি শুরু হয়েছে। গতকাল তিস্তা নদীবেষ্টিত পাঁচটি জেলার ১১টি স্থানে একসঙ্গে অবস্থান কর্মসূচি পালিত হয়। বিএনপির নেতাকর্মীদের পাশাপাশি নদীপাড়ের হাজারো বাসিন্দা কর্মসূচিতে অংশ নেন। কর্মসূচিতে যোগ দেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতারাও। মঙ্গলবার সকাল পৌনে ১১টার দিকে তিস্তা সেতুর লালমনিরহাট পয়েন্ট থেকে কাউনিয়া অভিমুখে গণপদযাত্রা শুরু হয়। দুপুর পৌনে ১২টার দিকে তিন কিলোমিটার দূরে কাউনিয়া উপজেলায় গিয়ে পথযাত্রা পৌঁছায়।

বাংলা একাডেমি পুরস্কার যখন তিরস্কার হয়ে জাতির লজ্জার ইতিহাস হয়ে ওঠে
বাংলা একাডেমি পুরস্কার যখন তিরস্কার হয়ে জাতির লজ্জার ইতিহাস হয়ে ওঠে

বাংলা একাডেমি পুরস্কার যখন তিরস্কার হয়ে জাতির লজ্জার ইতিহাস হয়ে ওঠে

বাংলা একাডেমির সঙ্গে জড়িয়ে আছে আমাদের জাতি-রাষ্ট্র গড়ে ওঠার গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস। দেশ ভাগ হওয়ার পর থেকেই আমাদের জাতিসত্তা ও মাতৃভাষার অধিকারের ওপর আক্রমণ আসতে থাকে পশ্চিম পাকিস্তানের পক্ষ থেকে। সেই অধিকার আদায়ের লড়াই রূপ নেয় ১৯৫২ সালের রাষ্ট্রভাষা আন্দোলনে। রাষ্ট্রভাষা আন্দোলন যে কেবল বাংলা ভাষা রাষ্ট্রভাষা মর্যাদা অর্জনের লড়াই ছিল তা না, ছিল আমাদের নিজস্ব ভাষা-সংস্কৃতি-ঐতিহ্য রক্ষার লড়াই। যার মধ্য দিয়ে মূলত একটি অসাম্প্রদায়িক জাতিরাষ্ট্র বিকাশের সূচনা ঘটে।

বাংলাদেশের অভিবাসী বিষয়ে ট্রাম্পের নীতিনির্ধারণী কী হবে?
বাংলাদেশের অভিবাসী বিষয়ে ট্রাম্পের নীতিনির্ধারণী কী হবে?

বাংলাদেশের অভিবাসী বিষয়ে ট্রাম্পের নীতিনির্ধারণী কী হবে?

অবৈধ অভিবাসীদের প্রতি খড়গহস্তে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে দ্বিতীয়বারের মতো ২০ জানুয়ারি অভিষিক্ত হলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। ‘এই মুহূর্তে আমেরিকার স্বর্ণযুগ শুরু হলো’ বলে ভাষণ শুরু করেন তিনি। তিনি বলেন, ‘আমরা সব দেশের ঈর্ষার কারণ হব। কাউকে আমাদের কাছ থেকে বাড়তি সুবিধা আদায়ের সুযোগ দেব না। ট্রাম্প প্রশাসনের প্রধান নীতিই হবে “আগে আমেরিকা”। আমাদের সার্বভৌমত্ব আর নিরাপত্তা পুনরুদ্ধার করতে হবে। বিচারের দাড়িপাল্লায় পুনঃভারসাম্য ফিরিয়ে আনতে হবে। আমেরিকা আগের চেয়ে বহুগুণ মহান ও ব্যতিক্রম হবে। আমরা এক নতুন যুগে প্রবেশের দ্বারপ্রান্তে আছি। আমেরিকার পতন আজ থেকে শেষ হয়ে গেল। ঈশ্বর আমাকে বাঁচিয়ে রেখেছেন আমেরিকাকে আবার মহান করার জন্য।’

শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্যের দিকে নজর দিন
শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্যের দিকে নজর দিন

শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্যের দিকে নজর দিন

শিক্ষাজীবন অসম্ভব এক আনন্দের সময়। প্রতি মুহূর্তে নতুন নতুন রহস্যের দরজা উন্মোচন হয় এ সময়। দলবেঁধে স্কুলে যাওয়া, বন্ধুদের সঙ্গে গল্প, খেলাধুলা, শিক্ষকদের আদর-ভালোবাসা সব মিলিয়ে শিক্ষাজীবনটি সত্যিই অন্যরকম। পরবর্তী সারাজীবন ধরেই এ সময়টি মানুষকে তাড়িয়ে বেড়ায়। বয়স যত বাড়ে মানুষের ততই আফসোস হয়, আহারে, সেই দিনগুলো যদি আবার ফিরে পাওয়া যেত! পরীক্ষার একটা আতঙ্ক অনেক সময় ভর করে অনেকের মনে, পরবর্তী জীবনে অনেকে পরীক্ষা নিয়ে দুঃস্বপ্নও দেখে; কিন্তু শিক্ষাজীবনের অনাবিল আনন্দের তুলনায় তা সামান্য; একটু সচেতন হলে, নিয়মিত পড়াশোনা করলে সহজেই সেই আতঙ্ক কাটিয়ে ওঠা যায়। আতঙ্ককে পরিণত করা যায় আনন্দে।

ইসরায়েলি ধ্বংসযজ্ঞে উত্তর গাজা এখন ‘ভূতুড়ে অঞ্চল’
ইসরায়েলি ধ্বংসযজ্ঞে উত্তর গাজা এখন ‘ভূতুড়ে অঞ্চল’

ইসরায়েলি ধ্বংসযজ্ঞে উত্তর গাজা এখন ‘ভূতুড়ে অঞ্চল’

২০২৩ সালের অক্টোবর মাসের শুরু থেকে ইসরায়েলি বাহিনী উত্তর গাজায় যে ভয়াবহ আক্রমণ চালিয়েছে তার ফলে এ পর্যন্ত ৫ হাজার মানুষ মারা গেছেন, ৯ হাজার ৫০ জন আহত হয়েছেন আরও হাজার হাজার মানুষ উদ্বাস্তু হয়েছেন আর যারা এখনো ধুঁকে ধুঁকে টিকে আছেন তারা বলছেন, শহরটি পরিণত হয়েছে ‘ভূতেড়ে অঞ্চলে’। ইসরায়েলি এই হামলায় হাসপাতাল, স্কুল, শরণার্থী শিবির, মসজিদ, গির্জাসহ হাজার হাজার ভবন ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়ে গেছে।