রক্তক্ষরণ বন্ধের পর ক্ষতটাও শুকিয়ে যাক!
শরীরের কোনো অঙ্গ কেটে গেলে, রক্তপাত হলে দূর্বাঘাস চিবিয়ে ক্ষতস্থানে লাগিয়ে দেয়াটা ছিল আমাদের শৈশবের কার্যকরী প্রাথমিক চিকিৎসা। দেশের নারী ফুটবলে রক্তক্ষরণ হলো, ক্ষতস্থান থেকে সংক্রমণের অবস্থা তৈরি হলো; জল অনেকদূর গড়াল- প্রাথমিক চিকিৎসার লক্ষণ কিন্তু দেখা গেল না। ১৮ সিনিয়র ফুটবলার একাট্টা হয়ে কোচ বয়কটের ডাক দিয়েছিলেন, বিষয়টি তিক্ততা ছড়ানোর মাধ্যমে ইতিবাচক নারী ফুটবল নেতিবাচক হয়ে উঠল। ১৬ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) নারী বিভাগের প্রধান মাহফুজা আক্তার কিরণের ঘোষণার পর মনে করা হচ্ছে, নারী ফুটবল-সংক্রান্ত সংকটের কালো মেঘ কেটে গেছে। সেটা আদৌ কতটুকু কাটল বুঝতে হলে আরও অপেক্ষায় থাকতে হবে। কারণ এখনো কিছু বিষয়ে জটিলতার আশঙ্কা কিন্তু উড়িয়ে দেয়া যাচ্ছে না।