স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতি ও বর্তমান প্রেক্ষাপট
১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে জন্ম নেয়া বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় লক্ষ্য ছিল একটি স্বাধীন এবং সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি আদায়।
১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে জন্ম নেয়া বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় লক্ষ্য ছিল একটি স্বাধীন এবং সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি আদায়।
‘মাগুরার সেই শিশুটি’- নিজের নামকে আড়াল করে এখন এটিই শিশুটির পরিচয়। এই নামেই তাকে চিনছে গোটা দেশ। হয়তো এই তিনটি শব্দবন্ধ দেশের সীমানাও পেরিয়ে গেছে, ছড়িয়ে পড়েছে আরও দূর-দূরান্তে। হয়তো সে বড় হয়ে ডাক্তার হতে চেয়েছিল, কিংবা শিক্ষক। হয়তো একদিন সে নিজেই মা হতো, কোনো শিশুর হাত ধরে তাকে পৃথিবীর গল্প শোনাতো; কিন্তু না, সে আর বড় হবে না। তার স্বপ্নগুলো রক্তাক্ত হয়ে গেছে। মাগুরার এক নিষ্পাপ শিশুর জীবন থেমে গেছে নৃশংসতার কফিনে।
বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসে (বিসিএস) কর্মরত ২৫টি পেশাভিত্তিক ক্যাডারের কর্মকর্তারা প্রশাসন ক্যাডারের ‘একচেটিয়া’ আধিপত্য ও বৈষম্যমূলক নীতির বিরুদ্ধে রোববার (২ মার্চ) পূর্ণদিবস কর্মবিরতি পালন করেছেন। দাবি আদায় না হলে তারা আরও কঠোর আন্দোলনে যাবেন বলেও হুশিয়ারী দিয়েছেন।
যুক্তরাষ্ট্রে ডোনাল্ড ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদে অভিবাসন নীতি কঠোর হওয়ার মধ্যেই বাংলাদেশের জন্য উন্মোচিত হতে পারে নতুন এক সম্ভাবনার দুয়ার। ট্রাম্প প্রশাসন অবৈধ অভিবাসন প্রতিরোধে অভিযান তীব্র করলেও, বৈধ পন্থায় নিরাপত্তা কর্মী, নির্মাণ শ্রমিক, ড্রাইভার, এবং পরিষেবা খাতের জন্য দক্ষ শ্রমিক পাঠানোর সুযোগ তৈরি হয়েছে।
তিন দিনের সম্মেলনে মাঠপর্যায়ের নানা প্রশাসনিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এবং উন্নয়ন ও ক্ষমতার পুনর্বণ্টন সমন্বয়ের অঙ্গীকার করেছেন জেলা প্রশাসক (ডিসি) ও বিভাগীয় কমিশনাররা। সমস্যা-সংকট নিরসনে সম্ভাবনার নতুন দিগন্ত উন্মোচনে পেয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের নীতিনির্ধারকদের দিকনির্দেশনাও।
নতুন প্রশাসনিক বাস্তবতায় বিশেষ গুরুত্ব বহন করছে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম জেলা প্রশাসক (ডিসি) সম্মেলন। সম্মেলনের প্রথম দুদিনে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে মতবিনিময়ে ডিসিদের দেয়া হচ্ছে গুরুত্বপূর্ণ দিকনির্দেশনা।