Views Bangladesh

Views Bangladesh Logo
author image

মহসীন হাবিব

  • সাংবাদিক ও সাহিত্যিক
  • সোমবার, ১৩ নভেম্বর ২০২৩ থেকে

সাংবাদিক ও সাহিত্যিক

যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনে বাকি বিশ্বের মাথাব্যথা
যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনে বাকি বিশ্বের মাথাব্যথা

কূটনীতি

মঙ্গলবার, ৫ নভেম্বর ২০২৪

যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনে বাকি বিশ্বের মাথাব্যথা

৪ নভেম্বরের গল্প। না, পরাবাস্তব বা যাদুবাস্তব গল্প নয়, সত্যি ঘটনা। বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার সবচেয়ে বড় পাইকারি কাঁচাবাজার কারওয়ান বাজারে ঢুকলাম দুপুরবেলা। রাস্তার দুপাশে সারি বেঁধে বসে শাক-সবজি বিক্রি করছে অত্যন্ত দরিদ্রপীড়িত, শিক্ষাবঞ্চিত খেটে খাওয়া প্রান্তিক পর্যায়ের কিছু মানুষ। হঠাৎ কানে এলো তাদের মধ্যে থেকে কেউ একজন তার জন্ম এলাকার আঞ্চলিক ভাষায় বললেন, ‘ইবার ট্রাম্প হইয়া যাবি’। আমার কান সচেতন হয়ে উঠল। ইন্টারেস্টিং ডিসকাশন! দাঁড়িয়ে পড়লাম। দেখি একটা মলিন স্যান্ডো গেঞ্জি গায়ে, পরনে লুঙ্গি এবং খালি পায়ে বসে লালশাক, পুঁইশাক বিক্রি করছেন লোকটি। প্রায় একই রকম কন্ডিশনের আরেকজন বিক্রেতা তার কথায় সায় দিয়ে মাথা দোলাচ্ছেন।

বিশ্ব তাকিয়ে আছে ৫ নভেম্বরের দিকে
বিশ্ব তাকিয়ে আছে ৫ নভেম্বরের দিকে

কূটনীতি

রবিবার, ২৭ অক্টোবর ২০২৪

বিশ্ব তাকিয়ে আছে ৫ নভেম্বরের দিকে

আর মাত্র কয়েকদিন বাকি পৃথিবীর সবচেয়ে শক্তিশালী ও প্রভাবশালী দেশ যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্সিয়াল নির্বাচনের। এ নিয়ে টানটান উত্তেজনা চলছে দেশটিতে। সব মিডিয়া বলছে, হাড্ডাহাড্ডি লড়াই জমে উঠেছে। এ মুহূর্তে দুই প্রার্থী এবং দলীয় প্রচারকারীরা ঝাঁপিয়ে পড়েছেন সুইং স্টেট, অর্থাৎ যে রাজ্যগুলো যে কোনো দিকে ঝুকতে পারে সেই রাজ্যগুলোতে। আরেকটু খুলে বললে, ২০১৬ সালে যে রাজ্যগুলো ডোনাল্ড ট্রাম্পকে জয়ী করেছিল, অথচ ২০২০ সালে এসে বাইডেনকে জয়ী করেছে সেই স্টেটগুলোতে অধিক মনোযোগী হয়েছেন দুই প্রার্থী।

ভারতের সঙ্গে কানাডা ও যুক্তরাষ্ট্রের কূটনৈতিক যুদ্ধ যে দিকে যাচ্ছে
ভারতের সঙ্গে কানাডা ও যুক্তরাষ্ট্রের কূটনৈতিক যুদ্ধ যে দিকে যাচ্ছে

কূটনীতি

রবিবার, ২০ অক্টোবর ২০২৪

ভারতের সঙ্গে কানাডা ও যুক্তরাষ্ট্রের কূটনৈতিক যুদ্ধ যে দিকে যাচ্ছে

বললে ভুল হবে না যে, ভারত ও কানাডার কূটনৈতিক সম্পর্কের ইতিহাসে এই সময়টি সবচেয়ে শীতল ও জটিল পর্যায়ে পৌঁছেছে। দুটি দেশই আয়তনে, জনসংখ্যা এবং অর্থনীতিতে বড় দেশ। ভারতীয় বংশোদ্ভূত বিশাল একটি জনগোষ্ঠীর বসবাস কানাডায়। এমনকি কানাডায় যত বিদেশি শিক্ষার্থী লেখাপড়া করে তার ৪০ শতাংশই ভারতের। সুতরাং এই সম্পর্কের শীতলতা অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। ভৌগোলিক দূরত্ব সত্ত্বেও দেশ দুটির মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কই শুরু হয়েছিল; কিন্তু খুবই ইন্টারেস্টিং বিষয় হলো, এই দেশ দুটির মধ্যে প্রায় দুইশত বছর ধরে বারবার টানাপোড়েন দেখা গেছে। সে কাহিনি কখনো মিষ্টি এবং কখনো তিক্ত ও হৃদয়বিদারক।

ইসরায়েল ইরান সর্বাত্মক যুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে!
ইসরায়েল ইরান সর্বাত্মক যুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে!

কূটনীতি

সোমবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৪

ইসরায়েল ইরান সর্বাত্মক যুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে!

ভয়ানক এক অসম যুদ্ধ চলছে পশ্চিম এশিয়ায়। প্যালেস্টাইনের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের হিসাব অনুসারে ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে এ পর্যন্ত ইসরায়েলের আক্রমণে গাজায় শিশু-নারী-পুরুষসহ নিহত হয়েছে ৪১ হাজার ৫০০ এবং গুরুতর আহত হয়েছে ৯৬ হাজার জন। বাস্তবে প্যালেস্টাইনের হামাসশাসিত গাজা অঞ্চলকে মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দিয়েছে ইসরায়েল। কার্যত গাজার প্রতিরোধ সংগঠন হামাস, প্যালেস্টাইন ইসলামিক জিহাদ, আল-কসম ব্রিগেড এবং আল-কুদস ব্রিগেডের সব প্রতিরোধ শক্তি নিঃশেষিত হয়ে গেছে।

সব আলো নিভিয়ে দিল ইসমাইল হানিয়ার মৃত্যু
সব আলো নিভিয়ে দিল ইসমাইল হানিয়ার মৃত্যু

কূটনীতি

রবিবার, ৪ আগস্ট ২০২৪

সব আলো নিভিয়ে দিল ইসমাইল হানিয়ার মৃত্যু

ইরানের স্থানীয় সময় বুধবার রাত ২টায় হামাস নেতা ইসমাইল হানিয়াকে হত্যা করা হয়। ইরানের নতুন প্রেসিডেন্ট মাসউদ পেজেশকিয়ানের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগদানের জন্য অপেক্ষা করছিলেন তিনি। তাকে হত্যা করার কয়েক ঘণ্টা আগেই ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী বৈরুতে হামলা চালিয়েছিল। সেই হামলায় হিজবুল্লাহ কমান্ডার ফুয়াদ শুকর মারা যান। গোলান হাইটসের মাজদাল শামস শহরে সম্প্রতি ১১ শিশু এবং ১ ব্যক্তি মারা গেছে হিজবুল্লাহর আক্রমণে। ইসরায়েলের বিশ্বাস, এর জন্য ফুয়াদ শুকরই দায়ী। ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী বলেছে, তারা হিজবুল্লাহ নেতাকে লক্ষ্য করে সুনির্দিষ্টভাবেই হামলা চালিয়েছিল। এ হামলায় একজন ইরানি সামরিক উপদেষ্টাসহ ৭ জনের প্রাণহানি হয়। ৭৮ জন আহত হন।

ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ডের নেপথ্যে
ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ডের নেপথ্যে

রাজনীতি ও জনপ্রশাসন

শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪

ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ডের নেপথ্যে

কীসের পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশে এমন সহিংস পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছিল, তার মূল কারণটি অনেকটা ঢাকা পড়ে গেছে। ওপরে ওপরে দেখা গেছে, মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তান ও নাতি-নাতনিদের জন্য কোটা কমানোর দাবিতে শিক্ষার্থীদের এই আন্দোলন শুরু হয়েছিল। কীভাবে ছাত্ররা এই আন্দোলন শুরু করেছিল, এবং এই আন্দোলন কীভাবে সারা দেশে ছড়িয়ে গিয়েছিল সেসবের আর পুনরাবৃত্তি করছি না আমি। প্রথম দিকে দেশের জনসাধারণের একটা বড় অংশ যে ছাত্রদের এই আন্দোলনে সমর্থন জুগিয়েছে সেটাও সত্য।