Views Bangladesh Logo
author image

রায়হান আহমেদ তপাদার

  • থেকে

গবেষক এবং কলামিস্ট 

টিউলিপের পদত্যাগ: ব্রিটিশদের কাছে তুচ্ছ হলেও বাংলাদেশিদের কাছে মুখ্য কেন?
টিউলিপের পদত্যাগ: ব্রিটিশদের কাছে তুচ্ছ হলেও বাংলাদেশিদের কাছে মুখ্য কেন?

টিউলিপের পদত্যাগ: ব্রিটিশদের কাছে তুচ্ছ হলেও বাংলাদেশিদের কাছে মুখ্য কেন?

বাংলাদেশের অবকাঠামো প্রকল্প থেকে ৩ দশমিক ৯ বিলিয়ন পাউন্ড আত্মসাতের অভিযোগের তদন্তে যুক্তরাজ্যের ক্ষমতাসীন লেবার পার্টির মিনিস্টার টিউলিপ সিদ্দিকের নাম এসেছে। তার পরিবার এই অর্থ আত্মসাৎ করেছে বলে অভিযোগ করা হয়েছে। আর তাই ব্রিটেনের ইকোনমিক সেক্রেটারি টু দি ট্রেজারি অ্যান্ড সিটি মিনিস্টার টিউলিপ সিদ্দিক পদত্যাগ করেছেন। বাংলাদেশে দুর্নীতির তদন্তে তার নাম আসার পর থেকেই তার ওপর পদত্যাগের চাপ বাড়ছিল। সম্প্রতি বাংলাদেশে দুর্নীতির একটি মামলায় তার মা, ভাই বোন ও খালার পাশাপাশি তাকেও অভিযুক্ত করা হয়েছে। তবে টিউলিপ সিদ্দিক বরাবরই এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।

আগামী দিনগুলোতে বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক দ্বন্দ্বগুলো বিস্ফোরক রূপ ধারণ করবে
আগামী দিনগুলোতে বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক দ্বন্দ্বগুলো বিস্ফোরক রূপ ধারণ করবে

আগামী দিনগুলোতে বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক দ্বন্দ্বগুলো বিস্ফোরক রূপ ধারণ করবে

চলতি বছর বিশ্ব অর্থনীতি ও বাণিজ্যে কী ঘটতে পারে, তা নিয়ে সবারই কৌতূহল থাকা স্বাভাবিক। বিশেষ করে ডোনাল্ড ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পুনর্নির্বাচিত হওয়ায় পরিস্থিতির আরও অবনতি হবে কি না, তা নিয়ে মানুষের জল্পনা-কল্পনা আছে। কথা হচ্ছে, ট্রাম্প পূর্ণাঙ্গ শুল্কযুদ্ধ করবেন কি না। ফাইন্যান্সিয়াল টাইমসের এক সংবাদে বলা হয়েছে, পূর্ণাঙ্গ শুল্কযুদ্ধের সম্ভাবনা আছে, কিন্তু বিষয়টি শতভাগ নিশ্চিত নয়। শুল্কযুদ্ধ বলতে এফটি বুঝিয়েছে, বছরের শেষ নাগাদ যুক্তরাষ্ট্রের আমদানি করা সব পণ্যে অন্তত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করা হবে। চীন ছাড়া কানাডা ও মেক্সিকোর পণ্যে ২৫ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুমকি দিয়েছেন ট্রাম্প। এই দুই দেশ থেকে মোট আমদানির ৩০ শতাংশ করে থাকে যুক্তরাষ্ট্র। তারাও নানাভাবে ট্রাম্পের ওপর চাপ অব্যাহত রাখবে। কিন্তু অতিরিক্ত শুল্ক প্রাপ্তির কারণে ডোনাল্ড ট্রাম্প এই শুল্ক লড়াই চালিয়ে যাবেন বলে ধারণা করছে এফটি। ফলে বছরের শেষ নাগাদ এসব শুল্ক প্রত্যাহার করা হবে- এমনটা মনে করেন না ট্রাম্প।

ইসরায়েল তার মিত্রদের কাছে যে কারণে বোঝা হতে যাচ্ছে
ইসরায়েল তার মিত্রদের কাছে যে কারণে বোঝা হতে যাচ্ছে

ইসরায়েল তার মিত্রদের কাছে যে কারণে বোঝা হতে যাচ্ছে

ফিলিস্তিনি ও ইসরায়েলি হত্যার সাম্প্রতিক এ ঘটনার দায় শুধু হামাস ও নেতানিয়াহু সরকারের নয়, রক্তের দাগ পশ্চিমাদের হাতেও লেগে রয়েছে। তবে এটা সত্যি যে, ফিলিস্তিনি যোদ্ধারা ৭ অক্টোবর গাজা উপত্যকার সন্নিকটে ইসরায়েলি বসতিতে হামলা চালিয়েছেন। কিন্তু এ হামলা নির্দিষ্ট কোনো জায়গা থেকে শুরু হয়নি, কিংবা আগে থেকে সতর্কতাও ছিল না। ইসরায়েল দাবি করেছে, তারা কোনো প্ররোচনা দেয়নি। কিন্তু সেটা কতটুকু বিশ্বাসযোগ্য তা কেউই বলতে পারে না। পশ্চিমা দেশগুলোর সরকারগুলো ভালো করেই জানে, গাজার ফিলিস্তিনিদের প্রকৃতপক্ষে কতটা প্ররোচিত করা হয়েছে। কেননা এসব সরকার দশকের পর দশক ধরে ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে ইসরায়েল যে জাতিগত শুদ্ধি অভিযান চালিয়ে আসছে, তাতে সমর্থন দিয়ে আসছে।

জাস্টিন ট্রুডো কি পারবে এই কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে
জাস্টিন ট্রুডো কি পারবে এই কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে

জাস্টিন ট্রুডো কি পারবে এই কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে

তার রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ অনেকটা উজ্জ্বল ছিল। তার প্রধানমন্ত্রী হওয়ার সময় থেকেই তিনি চ্যালেঞ্জ এবং বিতর্কের সম্মুখীন হয়েছেন, তবে ট্রুডো সম্প্রতি কানাডা রাজনীতিতে একটি শক্তিশালী অবস্থান বজায় রাখতে সক্ষম হয়েছেন।