মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে এক দিনে সবচেয়ে বড় গণহত্যা
আজ ২০ মে, ঐতিহাসিক চুকনগর গণহত্যা দিবস। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে আজকের এই দিনে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী চুকনগরের বিভিন্ন স্থানে গুলি করে কয়েক হাজার নিরীহ মানুষকে হত্যা করে।
আজ ২০ মে, ঐতিহাসিক চুকনগর গণহত্যা দিবস। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে আজকের এই দিনে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী চুকনগরের বিভিন্ন স্থানে গুলি করে কয়েক হাজার নিরীহ মানুষকে হত্যা করে।
বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে আছে অসংখ্য ঐতিহ্যবাহী স্থাপত্য; কিন্তু এগুলোর বেশির ভাগই অবহেলিত। ফলে কালের বিবর্তনে ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে ঐতিহ্যবাহী স্থাপত্যগুলো। এমনই এক প্রাচীন স্থাপত্য নীলকরদের স্মৃতিবিজড়িত ‘নীলকুঠি’।
রাজকন্যা অভয়ার নামে নামকরণ করা হয় অভয়ানগর। সেই অভয়ানগর বর্তমানে অভয়নগর। ভৈরব নদের তীরে যশোর শহর থেকে ৩০কি.মি. অদূরে এই উপজেলার অবস্থান। অভয়নগরেই আছে রাজকন্যা অভয়ার এগারো শিবমন্দির। যা এখন প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন। এই নিদর্শন দেখতে ও পূজা-অর্চনা করতে এখানে আসেন অসংখ্য দর্শনার্থী।
যশোরে উদীচীর অনুষ্ঠানে নারকীয় হত্যাযজ্ঞের দীর্ঘ ২৫ বছরেও, দেশের প্রথম জঙ্গি হামলার এই ঘটনায় জড়িতদের বিচারের মুখোমুখি করা যায়নি। গত ১৪ বছর ধরে উচ্চ আদালতে আপিল শুনানিতে ঝুলে আছে মামলার বিচারিক কার্যক্রম।
বাঁচার আকুতি জানিয়ে ভিডিও কলে কথা বলতে বলতেই মারা গেলেন কামরুল হাবিব রকি (২১)। বেইলি রোডের আগুনে তাঁর সঙ্গেই পুড়ে ভস্ম হয়ে গেল তাঁর দেখা সব স্বপ্নও।
বিলের পানি অপসারণ হওয়ায় দীর্ঘ ৩০ বছর পর হাসি ফুটেছে শার্শা সীমান্ত এলাকার পাঁচ গ্রামের মানুষের মুখে।