Views Bangladesh

Views Bangladesh Logo

অবন্তিকাদের আত্মহনন

Zeauddin Ahmed

জিয়াউদ্দীন আহমেদ

শনিবার, ৬ এপ্রিল ২০২৪

মার্চের ১৫ তারিখ; কুমিল্লা শহরের নিজ বাসায় রাত ১০টার দিকে আত্মহত্যা করেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের শিক্ষার্থী ফাইরুজ সাদাফ অবন্তিকা। আত্মহত্যার আগে নিজের ফেসবুক আইডিতে দেয়া এক পোস্টে তার মৃত্যুর জন্য দায়ী করেন সহপাঠী রায়হান সিদ্দিকী আম্মান এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলামকে। ছাত্র-ছাত্রীদের আন্দোলনের মুখে রায়হান সিদ্দিকী আম্মানকে বহিষ্কার এবং দ্বীন ইসলামকে সাময়িক বরখাস্ত করে সহকারী প্রক্টরের দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। এই দুজনের বিরুদ্ধে অবন্তিকার অভিযোগ হচ্ছে, আম্মান যৌন নিপীড়নমূলক মন্তব্য করে অবন্তিকাকে শুধু উত্ত্যক্ত করত না, অনলাইন ও অফলাইনে সব সময় হুমকি দিত।

আম্মানের বিরুদ্ধে নালিশ করার পর সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলাম অভিযোগ আমলে না নিয়ে বরং অবন্তিকাকে নানাভাবে ভয় দেখাতেন। বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কারের হুমকি দিতেন। অবন্তিকা জানিয়েছেন, তাকে সাতবার প্রক্টর অফিসে ডেকে নিয়ে দ্বীন ইসলাম জুতা দিয়ে পিটিয়ে ছাল তুলে ফেলার হুমকি দিয়েছিলেন। এতে স্বাভাবিকভাবেই অবন্তিকা এক সময় ভেঙে পড়েছেন।

অবন্তিকা নিজেকে ‘লড়াকু মানুষ’ হিসেবে পরিচয় দিতেন। অবন্তিকা এবং আম্মানের মধ্যে ঘটনার শুরু ২০২২ সালে; কিন্তু ঘটনার অনেকখানি এখনো অজানা রয়ে গেছে। সহকারী প্রক্টর খারাপ আচরণ করলে প্রক্টর বা উপচার্যের কাছে কেন গেল না তাও অবন্তিকার পোস্টে স্পষ্ট করা হয়নি। অনলাইনে সেক্সুয়ালি এবিউজিভ কমেন্ট করে থাকলে তা ডিজিটাল আইনে শাস্তিযোগ্য অপরাধ। লড়াকু অবন্তিকা না লড়ে মৃত্যুর কাছে আত্মসমর্পণ করলেন কেন? আম্মান কি প্রভাবশালী ছাত্র নেতা? আম্মান কি অপ্রতিরোধ্য? আম্মানের সঙ্গে সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলামের সম্পর্কটা কেন গভীর? এসব প্রশ্নের উত্তর নিশ্চয়ই খুঁজে বের করবে গঠিত কমিটি ও গোয়েন্দা সংস্থা।

বিশ্ববিদ্যালয় মানে বিশ্বের বিদ্যালয়। এই বিদ্যালয়ে শিক্ষার কোনো সীমা-পরিসীমা নেই। সব শিক্ষককে ছাত্র-ছাত্রীরা মা-বাবার মতো ভক্তি শ্রদ্ধা করে থাকে। তাই শিক্ষকের কাছ থেকে যৌন নিপীড়নের শিকার হলে সমাজের অবক্ষয়ের করুণ চিত্র ফুটে ওঠে। এতে ছাত্রীদের অসহায়ত্ব বেড়ে যায়। পরীক্ষায় নম্বর কমিয়ে দেয়ার ইঙ্গিত দিয়ে বা ফেল করে দেয়ার আতঙ্ক সৃষ্টি করে শিক্ষকদের যৌন নিপীড়ন করার বহু খবর শোনা যায়। পরীক্ষায় নম্বর কমিয়ে দেয়ার আগাম বার্তা একজন মেধাবী ছাত্রীকে আতঙ্কগ্রস্ত করতে পারে। অনেকে তাই শিক্ষকের কাছে নিজেকে সমর্পণ করতে বাধ্য হয়।

প্রতিবাদ সমাবেশে আগত অবন্তিকার সহপাঠি কাজী ফারজানা মিমের বক্তব্য হচ্ছে, তার ফিল্ম অ্যান্ড টেলিভিশন ডিপার্টমেন্টের প্রভাষক আবু শাহেদ ইমনের কুপ্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় তাকে ১০০ নম্বরের পরীক্ষায় মাত্র ৩ নম্বর এবং ৫০-এ ১০ নম্বর দেয়া হয়েছে। অ্যাকাডেমিক কাজে মিমকে নিজের কক্ষে ডেকে নিয়ে যৌন হয়রানি করার অভিযোগ ২০২১ সালে পেশ করা হলেও ২০২৪ সালেও ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত কোনো প্রতিকার পাওয়া যায়নি।

ছাত্র-ছাত্রীদের আন্দোলনের কারণে কয়েকদিন আগে নতুন উপচার্যের উদ্যোগে প্রভাষক আবু শাহেদ ইমনকে সাময়িক বরখাস্ত করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। অভিযোগ আমলে নিয়ে ব্যবস্থা না নেয়ায় বিভাগের প্রধান জুনায়েদ আহমদ হালিমকে চেয়ারম্যান পদ থেকে অব্যহতি দেয়া হয়েছে। প্রসঙ্গক্রমে উল্লেখ্য, ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের ছাত্রীকে যৌন হয়রানি করার কারণে কলেজের ছাত্রীরা ব্যাপক আন্দোলন গড়ে তুলেছিলেন। এই আন্দোলনের কারণে ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের আজিমপুর শাখার গণিতের শিক্ষক মুরাদ হোসেন সরকারকে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছিল।

বিগত কয়েকদিনে পাঁচটি বিশ্ববিদ্যালয়ে ২৭টি যৌন নিপীড়নের ঘটনা ঘটেছে বলে এক সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ উল্লেখ করেছে। অন্যদিকে শুধু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে গত এক বছরে যৌন হয়রানির ২০টি অভিযোগ পেয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। ফেব্রুয়ারি মাসে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক নাদির জুনায়েদকে যৌন হয়রানির অভিযোগে তিন মাসের বাধ্যতামূলক ছুটি দেয়া হয়েছে।

গত জানুয়ারি মাসে স্নাতকোত্তর থিসিস পর্বের এক ছাত্রী রসায়ন বিভাগের অধ্যাপক ড. মাহবুবুল মতিন কর্তৃক যৌন হয়রানির শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। ল্যাবে কাজ করার সময় ঠান্ডা লাগার অজুহাত দিয়ে ছাত্রীকে জড়িয়ে ধরা এবং ল্যাবের জন্য প্রয়োজনীয় কেমিক্যাল দেয়ার বাহানায় নিজ কক্ষে ডেকে দরজা আটকে ধর্ষণের চেষ্টা করার অভিযোগ উঠেছে ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে। অতি সম্প্রতি যৌন হয়রানির অভিযোগে ময়মনসিংহের কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক সাজন সাহাকে স্থায়ীভাবে বরখাস্ত করা হয়েছে। অভিযুক্ত শিক্ষকের পক্ষাবলম্বন করার অভিযোগে ওই বিভাগের বিভাগীয় প্রধান রেজোয়ান আহমেদ শুভ্রকেও সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।

উল্লিখিত যৌন নিপীড়নের কোনো ঘটনায় কর্তৃপক্ষ প্রথমে কর্ণপাত করেনি। শিক্ষার্থীরা আন্দোলন শুরু করলে কর্তৃপক্ষের টনক নড়ে। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রোক্টর ও ছাত্রের বিরুদ্ধেও একই ঘটনা ঘটেছে। অবন্তিকার আত্মহত্যার পর শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দেখে কর্তৃপক্ষের ঘুম ভেঙেছে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে যৌন হয়রানির ব্যাপকতায় উচ্চ আদালত ২০০৯ সালে যৌন নিপীড়নবিরোধী অভিযোগ সেল গঠন করে অভিযোগের ভিত্তিতে ব্যবস্থা নেয়ার নির্দেশ প্রদান করেছে।

কিন্তু সেলগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে কাজ করে না। না করারও কারণ আছে। আইনজীবী, সাংবাদিক ও অন্যান্য পেশাজীবীদের মতো বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকগণও জাতীয় রাজনীতিতে ঘনিষ্ঠভাবে সম্পৃক্ত। বিএনপির আমলে নিয়োগ পেয়ে এক ভিসি গভীর রাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভিসির চেয়ারে বসে পড়েছিলেন, সকাল পর্যন্ত বিদায়ী ভিসিকে সময় দেননি। যৌন নিপীড়ক ক্ষমতাসীন দলের সমর্থক হলে তার বিচার করার সাহস অভিযোগ সেল বা কর্তৃপক্ষের থাকে না। অবশ্য সেলের সদস্য এবং বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষও ক্ষমতাসীন দলের লোক, সরকারের অন্ধ সমর্থক না হলে এই সকল পদ পাওয়া যায় না। তাই যৌন নিপীড়ক এবং বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ক্ষমতাসীন দলের লেজুড়বৃত্তি করে বিধায় শিক্ষার্থীদের আন্দোলন ব্যতীত অভিযোগ আমলে নেয়ার রীতি নেই।

বিশ্ববিদ্যালয়ে যৌন নিপীড়ক শিক্ষকের চেয়ে ছাত্রের সংখ্যা বেশি। যৌন নিপীড়ক ছাত্রদের বেশিরভাগ সরকারদলীয় ছাত্র সংগঠনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট। তাদের প্রভাব-প্রতিপত্তি সীমাহীন। তাই তাদেরও স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় স্বতঃস্ফূর্ত বিচার হয় না। পরীক্ষায় পাস-ফেলের ফাঁদে জিম্মি করে যৌন হয়রানি করার অপকর্ম কোনোভাবেই ক্ষমার যোগ্য নয়। এমন শিক্ষকদের ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ড দিলেও কম হয়। বাংলাদেশের স্কুল, কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়গুলো মেয়েদের শিক্ষা গ্রহণের ক্ষেত্রে আতঙ্কজনক হয়ে উঠছে। মাদ্রাসায় তো বলাৎকার করে অনেক শিশুকে মেরেই ফেলা হয়েছে।

প্রভাবশালী ছাত্রনেতা আর দুর্বৃত্ত শিক্ষকদের দ্বারা যৌন নিপীড়নের শিকার হচ্ছে মেয়ে শিক্ষার্থীরা। গুরুত্বপূর্ণ পদের নেত্রী হওয়ার বাসনা চরিতার্থ করতে গিয়ে ছাত্র সংগঠনের কেন্দ্রীয় নেতার শয্যাসঙ্গী হতে হয়েছে কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে নিজ দলের অনেক নারী কর্মীকে। শুধু ছাত্র সংগঠনে নয়, মূল রাজনৈতিক দলেও কান পাতলে এমন বহু ঘটনার খবর পাওয়া যায়; কিন্তু শিক্ষকরা যখন যৌন নিপীড়ন করে তখন তা ভিন্ন মাত্রা পায়, শিক্ষকদের প্রতি জাতির যে শর্তহীন শ্রদ্ধা তা নিমেষে উবে যায়।

নিপীড়কদের পক্ষে কথা বলার সংস্কৃতি প্রবল বিধায় ভুক্তভোগীরা অভিযোগ করতে সাহস করে না। গঠিত কমিটির শিক্ষক সদস্যরা অভিযোগ থেকে সহকর্মী অভিযুক্তকে বাঁচানোর নানা ফন্দি আঁটতে থাকেন এবং তদনুযায়ী সংশ্লিষ্ট রিপোর্ট সাজিয়ে থাকেন। অবশ্য প্রতিটি পেশায় এই রোগের অস্তিত্ব রয়েছে। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে অভিযোগ করার পরও যখন কোনো ছাত্রী বিচার পায় না তখন ভুক্তভোগী আত্মহননের পথ বেছে নিতে বাধ্য হয়।

নিজের জীবন নিজের হাতে শেষ করে দেয়া খুব সহজ কাজ নয়। একজন নারী যখন যৌন নিপীড়নের শিকার হয়েও কোথাও অভিযোগের স্বীকৃতি পায় না, বরং নিপীড়কের অবিরত হুমকিতে আতঙ্কগ্রস্ত থাকতে হয়, তখন ভুক্তভোগী নারীর অসহায়ত্ব বেড়ে যায়, প্রচণ্ড মানসিক চাপ ও হতাশা চরমভাবে তাকে গ্রাস করতে থাকে। অবচেতন অবস্থায় তার মন সমাজ, রাষ্ট্র, সহকর্মী, সতীর্থ, শিক্ষক সবার প্রতি বীতশ্রদ্ধ হয়ে ওঠে। আক্রোশ মেটানোর কোনো পাত্র না পেয়ে নিজের জীবনের ঘাতক নিজেই হয়ে ওঠে।

আর যারা যৌন হয়রানির চেয়ে প্রতিষ্ঠা লাভের অঙ্ককে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে তারা শিক্ষকদের ফাঁদে পা দিতে বাধ্য হচ্ছে। নারী শিক্ষার্থীদের ওপর যৌন হয়রানির ক্রমবর্ধমান ঘটনা শিক্ষা কার্যক্রমকে নাজুক করে তুলছে। যৌন নিপীড়ন অভিযোগ সেল ভিকটিমদের নিরাপত্তা ও সুষ্ঠু বিচারের নিশ্চয়তা দিতে পারছে না বিধায় অধিকতর হয়রানির আশঙ্কায় কেউ অভিযোগ করতেও ভয় পাচ্ছে। শিক্ষকের যৌন নিপীড়নের প্রতিকার হলে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভাবমূর্তি এভাবে নষ্ট হতো না।

মাদ্রাসার মতো বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে এই সংক্রামক ব্যাধি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছড়িয়ে পড়ার পেছনে কর্তৃপক্ষের উদাসীনতা দায়ী। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের ভাগ্য ভালো, যৌন নিপীড়নের শিকার ৯০ ভাগই অভিযোগ করে না। ন্যায় বিচার না পাওয়া এবং চরিত্র হননের ভয়ে তারা অভিযোগ করে না। গণতন্ত্র থাকলে রাজনীতি থাকবে। সব পেশাজীবী রাজনীতি করার অধিকারও পাবে। পেশাজীবীরা রাজনৈতিকভাবে অবশ্যই সচেতন থাকবে; কিন্তু নিজস্ব পেশার সমৃদ্ধি ও উন্নয়ন বহির্ভূত রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা পেশাকে কলুষিত করে। দেশে আইনজীবীদের মতো শিক্ষকগণও জাতীয় রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে উলঙ্গভাবে সম্পৃক্ত। তাই বিশ্ববিদ্যালয়ে উপচার্যের নিয়োগ হয় দলীয় সংশ্লিষ্টতার ভিত্তিতে, অপরাধ ও অপরাধীর বিচারের পূর্বে বিবেচনা করা হয় অভিযুক্তের দলীয় আনুগত্যের মাত্রা।

দেশের উন্নতি শুধু ফিতা কাটার উন্নতি নয়। যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের প্রকল্পের সফল বাস্তবায়ন নয়, উন্নয়ন হতে হবে সংস্কৃতির, মূল্যবোধের, নৈতিকতার, পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধের। অভিযোগ করলে বিচার পাওয়া যাবে, শিক্ষার্থীদের মধ্যে এমন আস্থা তৈরি করা জরুরি, না পারলে ভিসিসহ প্রশাসনের সকল কর্মকর্তার স্বেচ্ছায় বিশ্ববিদ্যালয় ত্যাগ করা উচিত, নতুবা নিপীড়ক শিক্ষকদের পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনকেও কাঠগড়ায় দাঁড় করানো আরও বেশি জরুরি। যেদিন অবন্তিকাদের আত্মহননের চিন্তা তিরোহিত হবে, শিক্ষার্থীরা নির্ভয়ে, নির্বিঘ্নে, নিরাপদে শিক্ষা লাভের সুযোগ পাবে, সেদিনই কেবল শিক্ষকদের সম্মান ও মর্যাদা পুনরুদ্ধার হবে।

লেখক: বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক প্রধান নির্বাহী ও সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক, টাকশাল।

মতামত দিন

মন্তব্য করতে প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে

ট্রেন্ডিং ভিউজ