Views Bangladesh Logo

শিল্প ও সংস্কৃতি

‘শরতের জবা’ নিয়ে পরিচালক হিসেবে যাত্রা শুরু কুসুম সিকদারের
‘শরতের জবা’ নিয়ে পরিচালক হিসেবে যাত্রা শুরু কুসুম সিকদারের

শিল্প ও সংস্কৃতি

‘শরতের জবা’ নিয়ে পরিচালক হিসেবে যাত্রা শুরু কুসুম সিকদারের

২৩তম ঢাকা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব ২০২৫-এ আজ (১৪ জানুয়ারি ২০২৫) জাতীয় জাদুঘর প্রধান মিলনায়তনে দেখলাম ছোট পর্দার জনপ্রিয় অভিনেত্রী কুসুম সিকদারের ছবি ‘শরতের জবা’। ‘শরতের জবা’ কুসুম সিকদারের ডেব্যু চলচ্চিত্র। ছবির কাহিনি, চিত্রনাট্য, সংলাপ ও পরিচালনা করেছেন কুসুম সিকদার নিজেই। ইমপ্রেস টেলিফিল্ম লিমিটেড ও পহড়ডাঙ্গা পিকচার্সের ব্যানারে ছবিটি কুসুম শিকদার ও ফরিদুর রেজা সাগর যৌথভাবে প্রযোজনা করেছেন।

নিয়মবহির্ভূত স্টল বরাদ্দ ও প্যাভিলিয়ন বাতিলের অভিযোগ বাংলা একাডেমির বিরুদ্ধে
নিয়মবহির্ভূত স্টল বরাদ্দ ও প্যাভিলিয়ন বাতিলের অভিযোগ বাংলা একাডেমির বিরুদ্ধে

বইমেলা

নিয়মবহির্ভূত স্টল বরাদ্দ ও প্যাভিলিয়ন বাতিলের অভিযোগ বাংলা একাডেমির বিরুদ্ধে

বইমেলায় নিয়ম বহির্ভূতভাবে ১৮টি প্যাভিলিয়ন বাতিল, যাচাই-বাছাই ছাড়া ৮০টির বেশি স্টল বরাদ্দ, ব্যবসায়িক প্রতিহিংসা, স্বেচ্ছাচারিতাসহ নানা ধরনের অভিযোগ উঠেছে বাংলা একাডেমির বিরুদ্ধে। অভিযোগ উঠেছে ছুটির দিনে অপ্রয়োজনীয় বিরতি নিয়েও।

বইমেলায় গণঅভ্যুত্থানের প্রভাব, বিশৃঙ্খলার আশঙ্কা
বইমেলায় গণঅভ্যুত্থানের প্রভাব, বিশৃঙ্খলার আশঙ্কা

বইমেলা

বইমেলায় গণঅভ্যুত্থানের প্রভাব, বিশৃঙ্খলার আশঙ্কা

রাজনৈতিক অস্থিরতা-উৎকণ্ঠার মধ্য দিয়ে অতীত হলো ২০২৪ সাল। জুলাই-আগস্টে ঘটে গেল বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান। পতন হলো দীর্ঘসময়ের স্বৈরাচার, দুর্নীতিবাজ ও আওয়ামী দুর্বৃত্তায়নের। রাজনীতি, অর্থনীতি, ব্যবসা-বাণিজ্য, ক্রীড়াঙ্গনের পাশাপাশি শিল্প-সাহিত্য ও সংস্কৃতি অঙ্গনেও গণঅভ্যুত্থানের সমান প্রভাব লক্ষ্য করা গেছে। শিল্পকলা একাডেমি, বাংলা একাডেমি, আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটসহ দেশের বিভিন্ন সাংস্কৃতিক-মননশীল প্রতিষ্ঠানেও পড়েছে গণঅভ্যুত্থানের ব্যাপক প্রভাব।

প্রিয় মালতী দেখার মতো এক ছবি!
প্রিয় মালতী দেখার মতো এক ছবি!

শিল্প ও সংস্কৃতি

প্রিয় মালতী দেখার মতো এক ছবি!

আজ বসুন্ধরা সিনেপ্লেক্সে দেখলাম তরুণ নির্মাতা শঙ্খ দাশগুপ্ত পরিচালিত 'প্রিয় মালতী'। অনেকদিন পর, আরও সুস্পষ্ট করে বললে বলব, পান্থ প্রসাদের 'সাবিত্রী' ছবি দেখার পর, আরও একটা ভালো বাংলা ছবি আজ দেখলাম। এই ছবি দেখে আমি সত্যি সত্যিই মেহজাবিনের প্রেমে পড়ে গেছি! এত সুন্দর সাবলীল অভিনয়!

অশ্রুতে লেখা রবে যাদের নাম
অশ্রুতে লেখা রবে যাদের নাম

লেখালেখি

অশ্রুতে লেখা রবে যাদের নাম

বছর ঘুরে গেল। দেখতে দেখতে চলে গেল ২০২৪ সাল। পৃথিবী আরেকবার পাক খেয়ে এলো সূর্যের চারপাশ। কত কথা, কত গল্প জমা হলো এই এক বছরজুড়ে। নতুন বছরে শুরু হবে নতুন গল্প। সেই গল্পে যুক্ত হবে না কিছু নাম। গত বছরে অনেক প্রিয় মানুষকে হারিয়েছি আমরা। কেউ হারিয়েছেন পরিবারের মানুষ, কেউ আত্মীয়স্বজন। পরিবার-পরিজন না হলেও এমন কিছু মানুষ আছেন যারা হৃদয়ের বন্ধনে যুক্ত হন পরম বন্ধুর মতো, আত্মীয়স্বজনের মতোই। বছর শেষে তাদের নাম তালিকাভুক্ত হয় সালতামামির খাতায়। তাদের প্রতি শ্রদ্ধার্থে পত্রিকাগুলো প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে- ‘এ বছর যাদের হারালাম’ শিরোনামে। যেন কিছু নাম, কিছু সংখ্যা, কিছু ব্যক্তিবিশেষ। কিন্তু আমাদের শিল্প-সাহিত্য-সংস্কৃতিতে তাদের অবদান এতই উজ্জ্বল যে, কেবল জীবনবৃত্তান্তের হিসেবে তাদের ধারণ করা যায় না। চোখের আড়ালে চলে গেলেও বারবার তাদের নাম লেখা হতে থাকে চোখের পানিতে।

নতুন বছরে কি বাংলাদেশি চলচ্চিত্রের সংস্কার হবে
নতুন বছরে কি বাংলাদেশি চলচ্চিত্রের সংস্কার হবে

শিল্প ও সংস্কৃতি

নতুন বছরে কি বাংলাদেশি চলচ্চিত্রের সংস্কার হবে

নতুন বছরে কি বাংলাদেশি চলচ্চিত্রের সংস্কার হবে

কবির মৃত্যুতে কাঁদতে নেই
কবির মৃত্যুতে কাঁদতে নেই

শিল্প ও সংস্কৃতি

কবির মৃত্যুতে কাঁদতে নেই

কবির মৃত্যুতে কাঁদতে নেই

গাই নয়া মানুষের গান, বয়াতির নতুন জীবন!
গাই নয়া মানুষের গান, বয়াতির নতুন জীবন!

শিল্প ও সংস্কৃতি

গাই নয়া মানুষের গান, বয়াতির নতুন জীবন!

গাই নয়া মানুষের গান, বয়াতির নতুন জীবন!

প্রিয় উমা, প্রিয় দুর্গা
প্রিয় উমা, প্রিয় দুর্গা

শিল্প ও সংস্কৃতি

প্রিয় উমা, প্রিয় দুর্গা

দুর্গা মারা গেছে। হরিহরের পরিবার চলে যাচ্ছে নিশ্চিন্দিপুর গ্রাম ছেড়ে। স্মৃতিবিজড়িত গ্রাম ছেড়ে অপু চলে যাবে অনেক দূরে, কলকাতায়। মালপত্র সব গরুর গাড়িতে তোলা হচ্ছে। মা-বাবা ব্যস্ত। অপু ভাবল, সঙ্গে করে নিয়ে যাওয়ার জন্য তার গোপন জিনিস কী কী আছে দেখা যাক। উঁচু তাকের ওপর একটা মাটির কলসি সরাতে গিয়ে কী একটা জিনিস গড়িয়ে পড়ল নিচে। অপু দেখল একটা সোনার কৌটা, যেটা আর বছর দুর্গা সেজ ঠাকরুনের বাড়ি থেকে চুরি গিয়েছিল।

রাত্রিটা শান্তভাবে উদযাপন করব
রাত্রিটা শান্তভাবে উদযাপন করব

শিল্প ও সংস্কৃতি

রাত্রিটা শান্তভাবে উদযাপন করব

২০২৪ সালে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কারপ্রাপ্ত হান ক্যাং সিউলের বাসায় মাত্র রাতের খাবার সেরেছেন, এমন সময় খবর এলো তিনি নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন। দক্ষিণ কোরিয়ার প্রথম নোবেল লরিয়েট হিসেবে তিনি এই সাক্ষাৎকারে কথা বলেছেন। লেখককরা কীভাবে তাকে প্রভাবিত করেছেন, সেসব কথা বলেছেন। তিনি বলেছেন, তাদের সমস্ত চেষ্টা আর শক্তিই তার অনুপ্রেরণা। তার ‘ভেজিটারিয়ান’ উপন্যাসটি অন্তর্জাতিকভাবে সমাদৃত। সেটি কীভাবে লিখেছেন, তা নিয়েও কথা বলেছেন। কথা বলেছেন তার নতুন উপন্যাস ‘উই ডু নট পার্ট ফর এনিওয়ান’ নিয়েও।

ট্রেন্ডিং ভিউজ