Views Bangladesh

Views Bangladesh Logo

ব্যাংক

বাংলাদেশ ব্যাংকে প্রবেশে সাংবাদিকদের ওপর কোনো নিষেধাজ্ঞা নেই
বাংলাদেশ ব্যাংকে প্রবেশে সাংবাদিকদের ওপর কোনো নিষেধাজ্ঞা নেই

ব্যাংক

বাংলাদেশ ব্যাংকে প্রবেশে সাংবাদিকদের ওপর কোনো নিষেধাজ্ঞা নেই

বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা আরোপের প্রতিবাদে বাজেটোত্তর সংবাদ সম্মেলনে গভর্নরকে বয়কট করলেন সাংবাদিকরা। রীতি অনুযায়ী প্রতি বছর বাজেটের পরদিন অর্থমন্ত্রীর সভাপতিত্বে এ সংবাদ সম্মেলন হয়ে থাকে। বাজেটোত্তর সংবাদ সম্মেলনে গভর্নরের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা থাকে। বাজেটোত্তর সংবাদ সম্মেলনে দেশের মূল্যস্ফীতি, ব্যাংক থেকে সরকারের গৃহীত ঋণ, তারল্য সংকট, খেলাপি ঋণ, অর্থ পাচার, রিজার্ভ প্রভৃতি বিষয় নিয়ে সাংবাদিকদের নানাবিধ প্রশ্নের উত্তর দিয়ে থাকেন গভর্নর। কিন্তু এবার সাংবাদিকরা গভর্নরের কথা শুনতে অসম্মতি জানায়, গভর্নর যদি বক্তব্য দেন, তাহলে তারা সংবাদ সম্মেলন বয়কটের হুমকি দেন। ফলে গভর্নরের প্রশ্নোত্তর পর্বে আর অংশগ্রহণ করা সম্ভব হয়নি। বাধ্য হয়ে অর্থমন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রীর অর্থ উপদেষ্টা ড. মসিউর রহমান, অর্থ প্রতিমন্ত্রী ওয়াসিকা আয়শা খান, অর্থ সচিব মো. খায়েরুজ্জামান মজুমদার সাংবাদিকদের ব্যাংক সংশ্লিষ্ট সব প্রশ্নের উত্তর দেন।

মুক্তবাজার অর্থনীতি বিচারে সব দুর্বল ব্যাংকের অবসায়ন দরকার
মুক্তবাজার অর্থনীতি বিচারে সব দুর্বল ব্যাংকের অবসায়ন দরকার

ব্যাংক

মুক্তবাজার অর্থনীতি বিচারে সব দুর্বল ব্যাংকের অবসায়ন দরকার

দুর্বল ব্যাংকগুলোর সংকট কাটিয়ে তোলার নিমিত্তে ২০২৩ সালে বাংলাদেশ ব্যাংক ‘প্রম্পট কারেক্টিভ অ্যাকশন ফ্রেমওয়ার্ক’ শিরোনামে একটি সার্কুলার ইস্যু করে; এই সার্কুলারে বলা হয়েছিল যে, ‘ব্যাংকগুলো উক্ত ফ্রেমওয়ার্ক বাস্তবায়নপূর্বক দুর্বলতা কাটিয়ে উঠতে ব্যর্থ হলে ২০২৫ সাল থেকে বাংলাদেশ ব্যাংক একীভূত করার মতো পদক্ষেপ নিতে পারবে।’ একীভূতকরণ বা ‘মার্জার’ হলো দুই বা ততধিক কোম্পানির এক হয়ে যাওয়া। দুর্বল বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে অপেক্ষাকৃত শক্তিশালী ব্যাংকের সঙ্গে একীভূতকরণে বাংলাদেশ ব্যাংকের পদক্ষেপ নিয়ে প্রচুর আলোচনা-সমালোচনা হচ্ছে। তবে এই ব্যবস্থা প্রকৃতপক্ষে মার্জার নয়, পতনোন্মুখ ব্যাংককে উদ্ধার করা।

টাকার অবমূল্যায়ন কি জরুরি ছিল
টাকার অবমূল্যায়ন কি জরুরি ছিল

ব্যাংক

টাকার অবমূল্যায়ন কি জরুরি ছিল

ক্রলিং পেগ পদ্ধতির আওতায় ডলারের মধ্যবর্তী দাম ১১৭ টাকায় নির্ধারণ করে ব্যাংকগুলোকে এই দরের আশপাশে স্বাধীনভাবে লেনদেন করতে নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। কিছুদিন আগেও অর্থনীতিবিদরা ডলারের মান সম্পূর্ণ বাজারমুখী রাখতে ‘ফ্লোটিং এক্সচেঞ্জ রেট’-এর পক্ষে ওকালতি করেছেন। তাদের কথা ছিল বৈদেশিক মুদ্রার সঙ্গে আমাদের টাকার বিনিময় হার নির্ধারিত হবে বাজার অর্থনীতির ভিত্তিতে, বিনিময় হার নির্ধারণে কোনো কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ থাকবে না; কিন্তু বাংলাদেশ ব্যাংক ফ্লোটিং এক্সচেঞ্জ রেট প্রবর্তনের ঝুঁকি নেয়নি, বিনিময় হার নিরূপণে তারা চালু করেছে ক্রলিং পেগ পদ্ধতি। ফ্লোটিং এক্সচেঞ্জ রেটের মতো ক্রলিং পেগ পদ্ধতি ততটা অবাধ ও উন্মুক্ত নয়, এই পদ্ধতিতে কর্তৃপক্ষের কিছুটা নিয়ন্ত্রণ থাকে। ক্রলিং পেগ পদ্ধতিতে মুদ্রার বিনিময় হারের সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন সীমা নির্ধারণ করা থাকে এবং নির্ধারিত সীমার মধ্যে মুদ্রার বিনিময় করতে হয়।

ব্যাংকিং খাতে আমানতের প্রবৃদ্ধি হ্রাস কিসের লক্ষণ?
ব্যাংকিং খাতে আমানতের প্রবৃদ্ধি হ্রাস কিসের লক্ষণ?

ব্যাংক

ব্যাংকিং খাতে আমানতের প্রবৃদ্ধি হ্রাস কিসের লক্ষণ?

বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যানের উদ্ধৃতি দিয়ে একটি জাতীয় দৈনিকে প্রকাশিত সংবাদে উল্লেখ করা হয়েছে, সাম্প্রতিক সময়ে ব্যাংকিং সেক্টরে আমানতের প্রবৃদ্ধি কমে গেছে। আমানতের ওপর প্রদেয় সুদের হার বাড়ানো সত্ত্বেও উদ্বৃত্ত অর্থের মালিকরা এখন আর আগের মতো ব্যাংকে আমানত সংরক্ষণ করছেন না। গত মার্চ মাসে ব্যাংকিং সেক্টরে আমানতের প্রবৃদ্ধি সিঙ্গেল ডিজিটে নেমে এসেছে। এই সময় আমানতের প্রবৃদ্ধ হয়েছে ৯ দশমিক ৯৯ শতাংশ। এটা গত ৫ মাসের মধ্যে আমানত প্রবৃদ্ধির সর্বনিম্ন অবস্থা। আমানতের প্রবৃদ্ধি হ্রাস পাবার সঙ্গে সঙ্গে মানুষ ব্যাংকে রক্ষিত তাদের আমানতকৃত অর্থ তুলে নিচ্ছে। গত মার্চ মাসে আমানতকারীরা সাড়ে ৩ হাজার কোটি টাকারও বেশি অর্থ ব্যাংক থেকে উত্তোলন করেছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্তা ব্যক্তিদের সিদ্ধান্ত প্রাচীন রাজতন্ত্রকে মনে করিয়ে দেয়
বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্তা ব্যক্তিদের সিদ্ধান্ত প্রাচীন রাজতন্ত্রকে মনে করিয়ে দেয়

ব্যাংক

বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্তা ব্যক্তিদের সিদ্ধান্ত প্রাচীন রাজতন্ত্রকে মনে করিয়ে দেয়

বাংলাদেশের আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর অভিভাবক সংস্থা হচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক বা কেন্দ্রীয় ব্যাংক। সম্প্রতি প্রতিষ্ঠানটি গণমাধ্যমকর্মীদের প্রবেশের ক্ষেত্রে কড়াকাড়ি আরোপ করেছে। প্রতিষ্ঠানটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, সাংবাদিকরা ব্যাংকের নির্দিষ্ট অনুমতিপত্র (প্রবেশ পাস) নিয়ে শুধু মুখপাত্রের কাছে যেতে পারবেন। তবে কোনো কর্মকর্তা যদি সাংবাদিকদের পাস দেন, সেক্ষেত্রে তারা শুধু সেই কর্মকর্তার কাছে যেতে পারবেন। আগের মতো তারা অবাধে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কোনো বিভাগে প্রবেশ করতে পারবেন না।

ব্যাংক একীভূতকরণের আগে যেসব বিষয় বিবেচনা প্রয়োজন
ব্যাংক একীভূতকরণের আগে যেসব বিষয় বিবেচনা প্রয়োজন

ব্যাংক

ব্যাংক একীভূতকরণের আগে যেসব বিষয় বিবেচনা প্রয়োজন

দেশের ব্যাংকিং সেক্টর অনেক দিন ধরেই নানা জটিল সমস্যায় জর্জরিত। পর্বতপ্রমাণ খেলাপি ঋণ আদায়ে ব্যর্থতা, অভ্যন্তরীণ দুর্নীতি নিয়ন্ত্রণ ও সুশাসন নিশ্চিতকরণে ব্যর্থতা, ইনসাইড লেন্ডিং বৃদ্ধি পাওয়া, ব্যাংকের সংখ্যাধিক্য এসব জটিল সমস্যার কারণে ব্যাংকিং সেক্টরে স্বাভাবিক কাজের গতি শ্লথ হয়ে পড়েছে। এই সমস্যা থেকে উত্তরণের জন্যই মূলত ব্যাংক একীভূতকরণের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।

ব্যাংকিং ও অর্থনীতির কিছু থিওরি নিয়ে সাধারণ আলোচনা
ব্যাংকিং ও অর্থনীতির কিছু থিওরি নিয়ে সাধারণ আলোচনা

ব্যাংক

ব্যাংকিং ও অর্থনীতির কিছু থিওরি নিয়ে সাধারণ আলোচনা

কথায় বলে, ‘কোনো কিছু না জানা অন্যায় নয়, জানতে না চাওয়া অন্যায়। আর সবচেয়ে বড় অপরাধ বা অন্যায় হচ্ছে, না জেনে জানার ভান করা।’ আমাদের মধ্যে অনেকেই আছেন যারা অজানা বিষয়ে জানার জন্য আগ্রহ প্রকাশ করেন না। তারা এমনভাব করেন যেন সব কিছুই তিনি জ্ঞাত আছেন। অনেকেই কোনো বিষয়ে পাণ্ডিত্য ফলাতে চেষ্টা করেন; কিন্তু বিষয়টি তিনি নিজেই ভালোভাবে জানেন না। একজন মানুষের পক্ষে সব কিছু জানা সম্ভব নয়। তবে জানার জন্য নিরন্তর চেষ্টা চালানো প্রয়োজন। যাতে কোনোভাবেই অজ্ঞতার বেড়াজালে আটকে অপমানিত হতে না হয়। পরস্পর মতবিনিময় করা একটি বিষয়ে জ্ঞানার্জনের জন্য শ্রেষ্ঠ উপায় হিসেবে গণ্য হতে পারে। আমরা যারা ব্যাংকিং এবং অর্থনীতি নিয়ে কাজ বা চর্চা করি তাদের প্রায়শই বিভিন্ন নতুন নতুন টার্ম বা সূত্রের সঙ্গে পরিচিত হতে হয়। এগুলো সম্পর্কে সাধারণ বা প্রাথমিক জ্ঞান না থাকলে বিব্রত হতে হয়। তাই এখানে ব্যাংকিং এবং অর্থনীতির এমন কিছু টার্ম বা সূত্র সম্পর্কে আলোচনা করব, যা আমরা প্রায় প্রতিদিনই শুনতে পাই। উল্লেখ্য, আমি এখানে যে আলোচনা করব, তা খুবই সাধারণ মানের আলোচনা। এটা কোনো বিশেষজ্ঞ অভিমত নয়। কাজেই ভুল-ভ্রান্তি থাকাটাই স্বাভাবিক।

ব্যাংক একীভূতকরণ, অধিগ্রহণ, না কি অবলুপ্তি?
ব্যাংক একীভূতকরণ, অধিগ্রহণ, না কি অবলুপ্তি?

ব্যাংক

ব্যাংক একীভূতকরণ, অধিগ্রহণ, না কি অবলুপ্তি?

বাংলাদেশ সম্প্রতি ইন্টারন্যাশনাল মানিটারি ফান্ডের (আইএমএফ) কাছ থেকে ৪৭০ কোটি মার্কিন ডলারের ঋণ অনুমোদন পেয়েছে। ইতিমধ্যেই অনুমোদিত ঋণের প্রথম কিস্তি বাংলাদেশের অনুকূলে ছাড়করণ করা হয়েছে। সাবেক অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বাংলাদেশের অনুকূলে আইএমএফের ঋণ অনুমোদিত হবার পর সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে বলেছিলেন, বাংলাদেশ যেভাবে ঋণ চেয়েছে আইএমএফ ঠিক সেভাবেই ঋণ মঞ্জুর করেছে। সাবেক অর্থমন্ত্রীর এই বক্তব্য মোটেও গ্রহণযোগ্য ছিল না। কারণ আইএমএফ কোনো দেশকে বিনা শর্তে ঋণদান করে না। হয়তো দেশ ভেদে ঋণের শর্ত কিছুটা কঠোর অথবা নমনীয় হতে পারে মাত্র।

বৈদেশিক ঋণ গ্রহণের ক্ষেত্রে আমাদের আরও সতর্ক থাকতে হবে
বৈদেশিক ঋণ গ্রহণের ক্ষেত্রে আমাদের আরও সতর্ক থাকতে হবে

ব্যাংক

বৈদেশিক ঋণ গ্রহণের ক্ষেত্রে আমাদের আরও সতর্ক থাকতে হবে

স্বাধীনতার পর একজন মার্কিন উন্নয়ন অর্থনীতিবিদ বাংলাদেশ সফরে এসে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের উদ্দেশ্যে বক্তব্য উপস্থাপনকালে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন কেন ত্বরান্বিত হচ্ছে না, সে সম্পর্কে কিছু কথা বলেছিলেন। তার বক্তব্যের এক পর্যায়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন তরুণ অধ্যাপক বলে ওঠেন, আপনারা আমাদের অর্থনীতিতে অযাচিত হস্তক্ষেপ করেন বলেই আমাদের উন্নয়ন বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। এ বক্তব্য শ্রবণ করার পর মার্কিন অধ্যাপক কিছুক্ষণ চুপ থেকে উঠে দাঁড়িয়ে বলেন, যে দেশের অর্থনীতির ৮০ শতাংশই আমাদের মতো দেশের ঋণের ওপর দাঁড়িয়ে আছে, সেই দেশের অর্থনীতি নিয়ে আমরা কথা বলব না তো কে বলবে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তরুণ অধ্যাপক সেদিন আর কিছু বলতে পারেননি। এটাই বাস্তবতা।

‘ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপি’ কি চিহ্নিতকরণ সম্ভব হবে?
‘ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপি’ কি চিহ্নিতকরণ সম্ভব হবে?

ব্যাংক

‘ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপি’ কি চিহ্নিতকরণ সম্ভব হবে?

বাংলাদেশ ব্যাংক গত ১২ মার্চ ব্যাংকিং সেক্টরের ‘ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপি’ চিহ্নিতকরণের লক্ষ্যে সার্কুলার জারি করেছে। এই সার্কুলারটি বর্তমান মুহূর্তে ব্যাংকিং সেক্টরের সবচেয়ে আলোচিত ইস্যুতে পরিণত হয়েছে। অর্থনীতিবিদ ও ব্যাংক সংশ্লিষ্টরা প্রচণ্ড আগ্রহ নিয়ে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছেন। অনেকেই মনে করছেন, এবার বুঝি ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপিরা জালে ধরা পড়তে যাচ্ছেন। অর্থনীতিবিদরা অনেক দিন ধরেই ব্যাংকিং সেক্টরের ক্রমবর্ধমান খেলাপি ঋণ পরিস্থিতি সহনীয় পর্যায়ে নামিয়ে আনার জন্য দুটি দাবি করে আসছিলেন।

ট্রেন্ডিং ভিউজ