পুঁজি বাজার
বিহেভিয়ারাল ইকোনমির এপিঠ-ওপিঠ
কয়েক বছর আগে রিচার্ড থ্যালার যখন অর্থনীতিতে নোবেল পুরস্কার অর্জন করলেন, তখন অনেকেরই চোখ ছানাবড়া হয়ে গিয়েছিল। কারণ রিচার্ড থ্যালার যে বিষয় নিয়ে গবেষণা করেছেন, তা রীতিমতো বিস্ময়কর একটি সাবজেক্ট। তিনি অর্থনীতির স্বল্পালোচিত একটি বিষয় নিয়ে গবেষণা করেছেন এবং চূড়ান্ত পর্যায়ে তিনি আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন নোবেল পুরস্কার অর্জন করেন। তার গবেষণার বিষয়টি ছিল বিহেভিয়ারাল ইকোনমি বা আচরণগত অর্থনীতি। বাজারে একটি পণ্যের মূল্য হ্রাস-বৃদ্ধি ভোক্তার আচরণের ওপর কীভাবে প্রভাব বিস্তার এবং তার ক্রয় চাহিদাকে নিয়ন্ত্রণ করে, সেটাই ছিল তার গবেষণার বিষয়। রিচার্ড থ্যালার বিহেভিয়ারাল ইকোনমি নিয়ে গবেষণা করে নোবেল পুরস্কার অর্জন করার পর অর্থনীতিবিদরা নড়েচড়ে বসে।
বিএসইসির ‘ইনভেস্টমেন্ট ম্যানেজমেন্ট সামিট’ কী ফল আনবে?
২০২২ সালে ৩১ জুলাই অব্যহত দরপতন ঠেকাতে দ্বিতীয় বারের মতো ফ্লোর প্রাইস আরোপ করে পুঁজিবাজারে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। এরপরের দুইমাস (আগস্ট ও সেপ্টেম্ব) পুঁজিবাজারে সূচক বাড়ার পাশাপাশি লেনদেনও বেশ গতি ফেরে। সেই ধারাবাহিকতা ওই বছরের ২০ সেপ্টেম্বর ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন হয় ২ হাজার ৮৩২ কোটি টাকা। যা ছিল ডিএসইর ইতিহাসে সবোর্চ্চ ৫টি লেনদেনের একটি।