Views Bangladesh

Views Bangladesh Logo

শিল্প

ইন্টারনেট বন্ধ করে দেয়ার কারণ ছিল পরিকল্পিত
ইন্টারনেট বন্ধ করে দেয়ার কারণ ছিল পরিকল্পিত

আইসিটি

ইন্টারনেট বন্ধ করে দেয়ার কারণ ছিল পরিকল্পিত

জুলাই মাসে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে দেশ যখন উত্তাল, তখনই হঠাৎ করে ইন্টারনেট বন্ধ হয়ে যায়। ফলে ইন্টারনেটের ওপর নির্ভরশীল লাখ লাখ মানুষ অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়। আওয়ামী লীগ সরকারের সাবেক ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক এর কারণ হিসেবে দায়ী করেছিলেন আন্দোলকারীদের। তিনি বলেছিলেন, অগ্নিসংযোগের কারণে ডেটা সেন্টার পুরোপরি বন্ধ হয়ে যায়; কিন্তু সাম্প্রতিক তদন্তে বেরিয়ে এসেছে আদতে এরকম কোনো ঘটনা ঘটেনি। এর পুরোটাই ছিল পলকের মিথ্যাচার। ইন্টারনেট বন্ধ হয়ে যাওয়ার প্রকৃত কারণ জানাতেই এই প্রতিবেদন পাঠকের সামনে হাজির করা হলো। মিথ্যার ফাঁদে পড়ে বাংলাদেশের ডিজিটাল অবকাঠামো ও অর্থনীতিতে এর কী ধরনের ক্ষতিকর প্রভাব পড়েছে তা এই প্রতিবেদনে দেখানো হবে।

মোংলা বন্দর ব্যবস্থাপনা: শুধু বিচক্ষণ ব্যবসায়িক সিদ্ধান্ত, ভূরাজনৈতিক নয়
মোংলা বন্দর ব্যবস্থাপনা: শুধু বিচক্ষণ ব্যবসায়িক সিদ্ধান্ত, ভূরাজনৈতিক নয়

শিল্প

মোংলা বন্দর ব্যবস্থাপনা: শুধু বিচক্ষণ ব্যবসায়িক সিদ্ধান্ত, ভূরাজনৈতিক নয়

ভারত বাংলাদেশের মোংলা বন্দর টার্মিনালের অপারেশনাল স্বত্ব অর্জন করেছে, যেটিকে চীনের বিরুদ্ধে ‘কৌশলগত’ জয় হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। এই পদক্ষেপকে বেইজিংয়ের আঞ্চলিক প্রভাব সীমিত করার প্রচেষ্টা হিসেবে দেখা হচ্ছে। মোংলা বন্দরটি ইন্ডিয়ান পোর্ট গ্লোবাল লিমিটেড (আইপিজিএল), ভারতের নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের প্রশাসনিক নিয়ন্ত্রণের অধীনে একটি প্রাইভেট লিমিটেড ইউনিয়ন সরকারি কোম্পানি দ্বারা পরিচালিত হবে। ভারত ইরানের ছাবার বন্দর এবং মিয়ানমারের সিতওয়ে বন্দর পরিচালনার জন্য বিড জিতে যাওয়ার পরে এটি আসে। মোংলা বন্দর চট্টগ্রামের পর বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম সমুদ্রবন্দর। আইপিজিএল ইরানি ছাবার বন্দরের সঙ্গেও অংশীদার। বাংলাদেশ ইতিমধ্যেই ২০২৩ সালে ভারতকে চট্টগ্রাম ও মোংলা বন্দরে ট্রানজিট এবং মাল পরিবহনের জন্য অনুমতি দিয়েছে, ভারতকে তার উত্তর-পূর্ব রাজ্য এবং পশ্চিমবঙ্গে পণ্য পরিবহনের সময় এবং খরচ উল্লেখযোগ্যভাবে কমাতে সাহায্য করেছে। যাতে বঙ্গোপসাগরে আঞ্চলিক যোগাযোগ সহজতর হয়। সফল রপ্তানি-চালিত বৃদ্ধির কৌশলগুলোর জন্য উচ্চমানের, দক্ষ বন্দর অবকাঠামো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি উত্পাদন এবং বিতরণ ব্যবস্থায় বিনিয়োগ আকর্ষণ করার জন্য আত্মবিশ্বাস তৈরি করে, উত্পাদন এবং সরবরাহকে সমর্থন করে, চাকরি তৈরি করে এবং আয় বাড়ায়।

বিটিআরসির ৩০ শতাংশ অনুরোধ রাখছে ফেসবুক, ৩ বছরে ৫০ হাজার পোস্ট অপসারণ
বিটিআরসির ৩০ শতাংশ অনুরোধ রাখছে ফেসবুক, ৩ বছরে ৫০ হাজার পোস্ট অপসারণ

টেলিকম

বিটিআরসির ৩০ শতাংশ অনুরোধ রাখছে ফেসবুক, ৩ বছরে ৫০ হাজার পোস্ট অপসারণ

ফেইসবুকসহ সোশ্যাল মিডিয়া এবং অনলাইনে ব্যাপকহারে বাড়ছে আপত্তিকর কনটেন্ট ও অপরাধমূলক কার্যক্রম। আর এসব সামাল দিতে তৈরি হচ্ছে বিটিআরসিও।

সক্ষমতার চেয়ে কম উৎপাদন হচ্ছে বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোতে
সক্ষমতার চেয়ে কম উৎপাদন হচ্ছে বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোতে

জ্বালানি ও খনিজসম্পদ

সক্ষমতার চেয়ে কম উৎপাদন হচ্ছে বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোতে

দেশে ২৬ হাজার ৩৬৪ মেগাওয়াটের বিদ্যুৎকেন্দ্র রয়েছে। তীব্র তাপপ্রবাহের মধ্যে গত ৩০ এপ্রিল দেশে সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ উৎপাদন হয়েছে ১৬ হাজার ৪৭৭ মেগাওয়াট। এর বাইরে সাধারণত ১০ থেকে ১২ হাজার মেগাওয়াট এবং রাতেরবেলা ১৪ থেকে ১৫ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হয়। অর্থাৎ সর্বোচ্চ উৎপাদনের দিন বিবেচনা করলেও প্রতিদিন বসে থাকছে ১০ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎকেন্দ্র। অর্থাৎ প্রতিদিন গড়ে ৩৭ ভাগ বিদ্যুৎকেন্দ্র উৎপাদন না করেই বসে থাকছে। এখন প্রশ্ন উঠছে এত বিদ্যুৎকেন্দ্রর কি আসলেই খুব দরকার ছিল!

যুক্তরাষ্ট্রে গিয়ে পালালেন তিনি
যুক্তরাষ্ট্রে  গিয়ে পালালেন তিনি

টেলিকম

যুক্তরাষ্ট্রে গিয়ে পালালেন তিনি

আমেরিকা গিয়ে পালিয়েছেন বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন্স কোম্পানির (বিটিসিএল) এক কর্মকর্তা।

ভারত থেকে বিদ্যুৎ আমদানি ব্যয় বাড়ছে
ভারত থেকে বিদ্যুৎ আমদানি ব্যয় বাড়ছে

জ্বালানি ও খনিজসম্পদ

ভারত থেকে বিদ্যুৎ আমদানি ব্যয় বাড়ছে

ভারত থেকে বিদ্যুৎ আমদানি ব্যয় বেড়েছে। গত পাঁচ বছরের বিদ্যুৎ আমদানি ব্যয় পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, এক লাফে গত অর্থবছর বিদ্যুতের আমদানি ব্যয় প্রতি কিলোওয়াট/আওয়ার বা ইউনিটে বেড়েছে ২ টাকা ৬ পয়সা। কেন এই বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধি পেল, এমন প্রশ্নে আদানীর কয়লা বিদ্যুতের আমদানি শুরু হওয়াকেই দায়ী করছেন সবাই। ঝাড়খন্ডে আদানি গ্রুপের এই কেন্দ্রটি কেবলমাত্র বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বিক্রির জন্য নির্মাণ করা হয়েছে। দেশে যেসব আমদানি করা কয়লাচালিত বিদ্যুৎ কেন্দ্র রয়েছে, তার চেয়ে কেন্দ্রটির বিদ্যুতের দাম খানিকটা বেশি বলে সমালোচনা রয়েছে।

প্রতিবেশীর নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে বাংলাদেশ হাত বাড়াচ্ছে কেন?
প্রতিবেশীর নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে বাংলাদেশ হাত বাড়াচ্ছে কেন?

জ্বালানি ও খনিজসম্পদ

প্রতিবেশীর নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে বাংলাদেশ হাত বাড়াচ্ছে কেন?

বিশ্ববাজারে সোলার ফটোভল্টিক প্যানেলের দাম কমতে কমতে প্রতি ওয়াট ১১ সেন্টে নেমে এসেছে। ইনভার্টার এবং কেন্দ্র নির্মাণে আনুষঙ্গিক খরচ যোগ করলে ওয়াটপ্রতি খরচ পড়ছে ১৪ সেন্ট। এর সঙ্গে জমি কেনা আর সঞ্চালন ব্যবস্থা গড়ে তোলা ছাড়া অন্য কোনো ব্যয় নেই। এ পরিস্থিতিতে দেশেই নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে বিদ্যুৎ উৎপাদন আশার আলো দেখাচ্ছে। সেখানে বাংলাদেশ চেষ্টা করছে নেপাল, ভুটান এবং ভারত থেকে নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে উৎপাদিত বিদ্যুৎ কিনে দেশে আনতে; কিন্তু কেন? তাহলে বাংলাদেশ কি প্রতিবেশীদের নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে উৎপাদিত বিদ্যুৎ কেনার দিকে বেশি নজর দিচ্ছে! এমন প্রশ্ন ওঠাটা অস্বাভাবিক কিছু নয়।

তিতাসের হিসাবে এত গোঁজামিল কেন
তিতাসের হিসাবে এত গোঁজামিল কেন

জ্বালানি ও খনিজসম্পদ

তিতাসের হিসাবে এত গোঁজামিল কেন

তিতাস গ্যাস বিতরণ কোম্পানি সম্প্রতি সংবাদ সম্মেলন করে দাবি করেছে প্রতিষ্ঠানটি সিস্টেম লস ২৩ ভাগ থেকে ৮ ভাগে নামিয়ে এনেছে। এতে প্রতিষ্ঠানটি ১৪ ভাগ সিস্টেম লস কমিয়েছে। অর্থাৎ ১৪ ভাগ গ্যাস সাশ্রয় হয়েছে; কিন্তু বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনে (বিইআরসি) ২০২২ সালের জানুয়ারিতে দাখিল করা এক বিবরণীতে তিতাস দাবি করেছে তাদের সিস্টেম লস ২ থেকে ৫ ভাগ। এখন প্রশ্ন উঠতেই পারে, তিতাস এই সিস্টেম লস পেল কোথায়? না কি গ্যাসের দাম বৃদ্ধির জন্য তিতাস গোঁজামিলের হিসাব দাখিল করেছে।

লোডশেডিং বাড়লেই কেন মনে হয় ৮টায় দোকান বন্ধ করতে হবে!
লোডশেডিং বাড়লেই কেন মনে হয় ৮টায় দোকান বন্ধ করতে হবে!

জ্বালানি ও খনিজসম্পদ

লোডশেডিং বাড়লেই কেন মনে হয় ৮টায় দোকান বন্ধ করতে হবে!

চীনের জনসংখ্যা ১৪১ কোটি। এই দেশে প্রতিদিন সন্ধ্যার মধ্যে বিপণিবিতান অর্থাৎ দোকান-পাট বন্ধ করার নিয়ম মানতে হয়। এই নিয়ম মানা সবার জন্য বাধ্যতামূলক। সন্ধ্যা মানে সন্ধ্যাই, সে ৫টা হোক কিংবা ৬টা। ইউরোপ এবং আমেরিকায় একই নিয়ম প্রচলিত রয়েছে। সন্ধ্যা নামার পর আর কেউ কেনাকাটা করে না। দোকানপাট খোলা রাখা হয় না। অর্থাৎ শিল্পোন্নত কোনো দেশই সন্ধ্যার পর আর মার্কেট খুলে রাখে না। তাহলে আমরা কেন রাত ৮টায়ও দোকান বন্ধ করতে পারি না? রাত ৮টায় দোকান বন্ধ করতে গেলে সরকারকে রীতিমতো যুদ্ধে নামতে হয়! বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানিগুলো অভিযান পরিচালনা করলে রাত ৮টায় দোকান বন্ধ হয়। অভিযান থেমে গেলে রাত ১০টার আগে কেউ দোকান বন্ধ করে না। অন্যদিকে সরকারও দোকান বন্ধের বিষয়ে কড়াকড়ি করে কেবল লোডশেডিং বাড়তে থাকলে।

বাংলাদেশে ফেসবুক আইডি বা পেজ কেন ডিজেবল হয়ে যাচ্ছে
বাংলাদেশে ফেসবুক আইডি বা পেজ কেন ডিজেবল হয়ে যাচ্ছে

আইসিটি

বাংলাদেশে ফেসবুক আইডি বা পেজ কেন ডিজেবল হয়ে যাচ্ছে

প্রতিদিন, মানুষ তাদের অভিজ্ঞতা শেয়ার করতে বন্ধু, পরিবারের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন এবং যোগাযোগ তৈরি করতে ফেসবুক ব্যবহার করে থাকেন ৷ বর্তমানে সারা বিশ্বে ২ বিলিয়নেরও বেশি মানুষ মেটার এই ফেসবুকের পরিষেবা নিচ্ছেন। এই পরিষেবা বিভিন্ন দেশ ও সংস্কৃতিজুড়ে বিদ্যমান।

ট্রেন্ডিং ভিউজ