আইসিটি
*৭০ শতাংশ পর্যন্ত খরচ কমাতে সার্ভিসিং২৪-এর স্মার্ট আইটি সল্যুশন*
ডিজিটাল যুগে পণ্য কিংবা সেবা খাতে দেশের অন্যতম বৃহৎ থার্ড পার্টি মেইনটেন্যান্স প্রতিষ্ঠান ‘সার্ভিসিং২৪’ নিয়ে এসেছে সর্বাধুনিক ও সমন্বিত আইটি অবকাঠামো সমাধান—‘ইনফ্রাস্ট্যাক’ ও ‘এইচসিআই’। আরে এতে খরচ কমবে প্ইরায় ৭০ শতাংশ। ইনফ্রাস্ট্যাক হচ্ছে ইনফ্রাস্ট্রাকচার ও স্ট্যাক এর সংক্ষিপ্ত রূপ, যেটির মাধ্যমে সম্পূর্ণ ও সমন্বিত অবকাঠামোগত আইটি সেবা প্রদান করা হবে। আর ‘এইচসিআই’ এর অর্থ হাইপার কনভারজড ইনফ্রাস্টাকচার এটি স্টোরেজ ও নেটওয়ার্কিং এর সমন্বয়ে সফ্টওয়্যার-ভিত্তিক ডিস্ট্রিবিউটেড ও কম্পিউট ফ্রেমওয়ার্ক।
বিনামূল্যে সার্ভার, স্টোরেজ ও নেটওয়ার্ক সেবা দিচ্ছে ‘সার্ভিসিং২৪’
দেশের দ্রুতবর্ধমান ও অন্যতম বৃহৎ থার্ড পার্টি মেইনটেন্যান্স সার্ভিস প্রোভাইডার ‘সার্ভিসিং২৪’, কোম্পানিটির এন্টারপ্রাইজ কাস্টমারদের জন্য মাসব্যাপী বিনামূল্যে সার্ভার, স্টোরেজ ও নেটওয়ার্ক অ্যাসেসমেন্ট ক্যাম্পেইন ঘোষণা করেছে।
এআই প্রযুক্তি সত্যের সহযাত্রী না প্রতিদ্বন্দ্বী?
এআই প্রযুক্তির বিকাশ আমাদের জীবনযাত্রার প্রতিটি স্তরে বিপ্লব এনে দিয়েছে। তবে এই অগ্রগতির পাশাপাশি এক অদৃশ্য সংকটও জন্ম নিচ্ছে- সত্য ও মিথ্যার সীমারেখা ক্রমেই অস্পষ্ট হয়ে যাচ্ছে। আজ আমরা এমন এক বাস্তবতায় বাস করছি, যেখানে চোখে দেখা, কানে শোনা বা নির্ভরযোগ্য সূত্র থেকেও পাওয়া তথ্য- সব কিছুই প্রশ্নের মুখে। এআই প্রযুক্তি দিয়ে মিথ্যাকে সত্যের মতো উপস্থাপন করা যাচ্ছে, আবার সত্যকেও এমনভাবে বিকৃত করা সম্ভব হচ্ছে, যা এক ভয়াবহ বিভ্রান্তির জন্ম দিচ্ছে।
ক্যাসপারস্কির প্রিমিয়াম সাইবার সুরক্ষায় রবি গ্রাহকেরা
বাংলাদেশের সাইবার নিরাপত্তা খাতে এক নতুন মাইলফলক রচিত হলো আজ। রবি আজিয়াটা পিএলসি, ক্যাসপারস্কি ও আইসিটি ডিস্ট্রিবিউশনের যৌথ সহযোগিতায় দেশে আনুষ্ঠানিকভাবে চালু করা হয়েছে ‘ক্যাসপারস্কি প্রিমিয়াম’ সেবা। এই উদ্যোগের মাধ্যমে রবি ও এয়ারটেল গ্রাহকরা বিশ্বমানের সাইবার সুরক্ষা উপভোগ করতে পারবেন মোবাইল ব্যালেন্স ব্যবহার করেই।
ইন্টারনেটের দাম কমানোর উদ্যোগ বড় সম্ভাবনার সুযোগ সৃষ্টি করবে
একটি বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই যে, আমাদের দেশে ফিক্সড ব্রডব্র্যান্ড কিংবা মোবাইল ইন্টারনেট উভয় ক্ষেত্রেই ইন্টারনেটের স্পিড এখন পর্যন্ত তুলনামূলকভাবে কম। আশার কথা হচ্ছে, বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের যারা টেলিযোগাযোগ খাতের নেতৃত্বে আছেন, তাদের মধ্যে একটা সদিচ্ছা দেখা গেছে। তারা চান দেশের মানুষ সাশ্রয়ী মূল্যে মানসম্পন্ন ইন্টারনেট সেবা পৌঁছে যাক। এ সদিচ্ছার সঙ্গে যারা ইন্টারনেট ভ্যালু চেনে বিভিন্ন পর্যায়ের অপারেটর আছেন, তাদের মধ্যে যদি আস্থা এবং সহযোগিতার সম্পর্ক প্রতিষ্ঠিত হয়, তাহলে অপেক্ষাকৃত কমমূল্যে মানসম্পন্ন ইন্টারনেট সেবা দেওয়া কঠিন কিছু নয়।
টেকনিক্যাল অনুসন্ধান করুন, সঠিক সিদ্ধান্ত নিন
টেলিযোগাযোগ খাতে সংস্কার নিয়ে সরকার এবং টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন বিটিআরসি দৃশ্যত, কিংকর্তব্যবিমূঢ অবস্থায় পড়েছে। একদিকে ‘সুযোগ বুঝে’ মোবাইল অপারেটররা চাচ্ছে নিজেদের ব্যবসার ভবিষ্যৎ নিয়ন্ত্রণ নিশ্চিত করতে। ‘সুযোগ বুঝে’ শব্দটা এ জন্য বলছি যে, এর আগে দুটি রাজনৈতিক সরকারের আমলে বার বার চেষ্টা করেও মোবাইল অপারেটররা নিজেদের পক্ষে পছন্দমতো সিদ্ধান্ত পায়নি। এখন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সময়ে যদি কোনোভাবে নিজেদের কাঙ্ক্ষিত সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করিয়ে নেওয়া যায়, তার একটা প্রচেষ্টা বর্তমান সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই স্পষ্টভাবে লক্ষ্য করা যাচ্ছে। অন্যদিকে দেশীয় বিনিয়োগে গড়ে ওঠা নেটওয়ার্ক ট্রান্সমিশন অপারেটর, ইন্টারকানেকশস এক্সচেঞ্জ, ইন্টারন্যাশনাল গেটওয়ে এবং ইন্টারন্যাশাল ইন্টারনেট গেটওয়ে অপারেটররা নিজেদের ব্যবস্থার অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে চায়।
বাণিজ্য ঘাটতি এবং শুল্ক: ট্রাম্পের বিভ্রান্তি ও শ্রীলংকার করণীয়
এ অবস্থায় প্রতিকারের বিষয়ে প্রতিবেদনের জন্য অপেক্ষা না করেই, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ঘাটতি কমানোর উপায় হিসেবে পারস্পরিক শুল্কের প্রস্তাব করেছেন। এর অর্থ হলো, আমেরিকা যেসব পণ্য রপ্তানি করে বা রপ্তানি করতে চায়, তার ওপর শ্রীলংকার বিদ্যমান শুল্ক শ্রীলংকারই প্রধান রপ্তানি পণ্যগুলোর ওপর প্রযোজ্য হবে। পণ্যগুলো হচ্ছে- পুরুষ ও মহিলাদের অন্তর্বাস, মহিলাদের বাইরের পোশাক, পুরুষদের বাইরের পোশাক, বায়ুসংক্রান্ত এবং রিট্রিটেড রাবার টায়ার এবং টিউব, টি-শার্ট, গ্লাভস, টেক্সটাইলের মিট এবং মিটেন, উষ্ণ কাপড় (জার্সি, পুলওভার ইত্যাদি), মোটরযান এবং যন্ত্রাংশ, সক্রিয় পোশাক/স্পোর্টসওয়্যার এবং শিশুদের পোশাক।
ব্যক্তিগত ও রাষ্ট্রীয় তথ্য বিদেশি মালিকানাধীন ডেটা সেন্টারে রাখা কতটা নিরাপদ?
বিদেশি মালিকানাধীন ডেটা সেন্টারগুলো যে দেশের কোম্পানি হিসেবে নিবন্ধিত, সেই দেশের আইন ও বিধি মেনে চলে। এটা অন্য দেশের আইনের সঙ্গে সাংঘর্ষিক হতে পারে। ফলে আইনি বিষয়ে জটিলতা সৃষ্টি হতে পারে। এই আইনের অধীনে হয়তো বিদেশি সরকার তথ্য যাচাই-বাছাই করে দেখতে পারে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই অন্য দেশের তথ্য কোম্পানির মালিকানাধীন দেশের হাতে গিয়ে পড়বে।
ভারত থেকে পরিচালিত আন্তর্জাতিক ‘কনফারেন্স স্ক্যামার’ গ্রুপের প্রতারণার ফাঁদে শিক্ষক ও গবেষকরা
কনফারেন্সের শিরোনামগুলো অত্যন্ত সুচিন্তিত ও সময়োপযোগী। আয়োজক সংগঠনের নামও আকর্ষণীয়। সংগঠনের ওয়েবসাইট খুব ভালো ডিজাইনের এবং সুনির্মিত। যে কেউ প্রথম দেখায় বিশ্বাস করতে বাধ্য যে এটি সত্যিই একটি আন্তর্জাতিক বড় গবেষণা প্রতিষ্ঠান কিংবা সংগঠন; কিন্তু বাস্তবে এই সাইটগুলো সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের ফাঁদ। প্রতি বছর প্রায় একশ কনফারেন্সের তালিকা ওয়েবসাইটে দিয়ে কনফারেন্স ফি আদায়ের নামে প্রতারণার মাধ্যমে শত শত ডলার হাতিয়ে নেয়াই হচ্ছে এ চক্রের কাজ। বিভিন্ন নামের একই ধরনের প্রায় ২০টি ওয়েবসাইট খুলে প্রতারণা চালিয়ে যাচ্ছে এই সংঘবদ্ধ চক্র। ভিউজ বাংলাদেশের অনুসন্ধানে দেখা গেছে, চক্রটি পরিচালিত হচ্ছে ভারত থেকে। বিশ্বের বেশ কয়েকটি দেশে এই প্রতারক চক্রের সদস্যরা আছেন। এ প্রতারক চক্রের সঙ্গে বাংলাদেশের একজন নাগরিকেরও জড়িত থাকার প্রমাণ পাওয়া গেছে। প্রতারকদের অন্যতম ওয়েবসাইট “Sciencesociety.co” বাংলাদেশি এক নাগরিকের পরিচয় রয়েছে একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হিসেবে।
ডিজিটালাইজেশন ব্যর্থ হবে, যদি না...
সরকারের ডিজিটালাইজেশন এমন একটি ব্যবস্থা, যেটি সবাই সমর্থন করে। কর এড়িয়ে যাওয়া থেকে দুর্নীতি বা কৃষিতে অদক্ষতা- এই ডিজিটাল পদ্ধতিকেই সর্বরোগনিবারক ওষুধ হিসেবে দেখা হয়। যে সমস্যাই দেখানো হোক না কেন, সমাধান চলে আসবে, পুরোটা না হলেও অন্তত আংশিক।