বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
তথ্য নির্ভুলতায় বাংলাদেশের চ্যালেঞ্জ ও পরিপ্রেক্ষিত
তথ্য যাচাই আর নীতি নির্ধারণে আইবিএম প্রোগ্রামার জর্জ ফুয়েশেলের কথাটা প্রণিধানযোগ্য- ‘গার্বেজ ইন, গার্বেজ আউট’। মানে যত আবর্জনা বা ভুল তথ্য অন্তর্জ্বালে ভরা হবে, তত ভুল তথ্যই সমাজে ছড়ানো হবে। তথ্য বিশ্লেষণে আর নীতি নির্ধারণের ক্ষেত্রে এটাই সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। মিথ্যা ও অবিশ্বস্ত তথ্য বিভ্রান্তিকর সিদ্ধান্তের দিকে নিয়ে যায়। এতে যে খারাপ নীতিগুলো প্রবর্তিত হয়, তার প্রতিক্রিয়া হতে পারে মারাত্মক। সঠিক তথ্য প্রকাশ করার ক্ষেত্রে উন্নত দেশগুলো কঠিন সিস্টেম তৈরি করেছে; কিন্তু বাংলাদেশ এ ক্ষেত্রে এখনো অনেক পিছিয়ে আছে। সঠিক তথ্য যাচাই-বাছাই না করেই এখানে তথ্য প্রকাশ করে দেয়ার প্রবণতা আছে। তথ্য সংগ্রহের একেবারে শুরু থেকেই এটা চলছে। ফলে এই গরমিল জাতীয় পর্যায়ের সিদ্ধান্ত গ্রহণেও প্রভাব ফেলেছে। এই অসংগতির প্রভাব পড়েছে অর্থনৈতিক পরিকল্পনা থেকে শিক্ষাগত নীতি পর্যন্ত।
ভিপিএন ব্যবহার কতটা নিরাপদ?
বাংলাদেশে বর্তমান কোটা আন্দোলনের কারণে সতর্কতামূলকভাবে বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম সাময়িক বন্ধ রাখা হয়েছে। ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম , হোয়াটসঅ্যাপ ও থ্রেডসহ বেশ কয়েকটি অ্যাপ এই তালিকায় আছে। বিভিন্ন গণমাধ্যমসহ কিছু বিশেষ ব্যক্তির সামাজিকমাধ্যমে লক্ষ্য করা যায় বিভিন্ন পোস্ট ও কার্যক্রম। বর্তমানে অনেকেই ভিপিএন ব্যবহারের মাধ্যমে এসব সামাজিকমাধ্যম ব্যবহার করছেন। প্রশ্ন হচ্ছে, ভিপিএন ব্যবহার কতটা নিরাপদ?
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এআই যেভাবে কাজ করে
কিছু কিছু ক্ষেত্রে মানুষের চেয়ে মেশিন বেশি দক্ষ এবং আস্থাভাজন, যার ফলে বর্তমানে ব্যক্তিজীবন থেকে শুরু করে শিল্প- সব ক্ষেত্রেই মেশিনের ব্যবহার রয়েছে। অটোমেটিক রোবট নির্দিষ্ট একটি কাজ মানুষের তুলনায় অতি দ্রুত নির্ভুলভাবে সম্পন্ন করতে পারে। বর্তমানে এমন অনেক কাজই মেশিন দিয়ে করানো হচ্ছে, যা আগে মানুষ করত। এখন প্রশ্ন হচ্ছে মেশিন কিংবা রোবট আসলে কীভাবে কাজ করে?
২০৩০ সাল: এআই বিপ্লব না কী মানবজাতির অশনিসংকেত
মানবজীবন কি যন্ত্রের দাসত্বে চলে যাচ্ছে? এক সময় এ নিয়ে সমাজবিজ্ঞানীদের মধ্যে কত দ্বিধা ছিল, খোদ বিজ্ঞানীরাও ছিলেন সন্দীহান; কিন্তু চোখের পলকে বদলটা ঘটে গেলে। ২০০০ সালের পৃথিবী আর এখনকার পৃথিবীর মধ্যে আকাশ-পাতাল ফারাক। অর্থনৈতিক ও সামাজিক ভারসাম্য অর্জিত না হলেও, আক্ষরিক অর্থেই পৃথিবী এখন গ্লোবাল ভিলেজে পরিণত হয়েছে। আর এই অসাধ্য সাথন করেছে স্মার্টফোন নামের ছোট্ট যন্ত্রটি ।