দেশ ও রাজনীতি
সিরিয়া: আসাদের পতনও আনবে না স্থিতিশীলতা, হতে পারে ইসরায়েলি ‘বাফার জোন’!
সিরিয়া: আসাদের পতনও আনবে না স্থিতিশীলতা, হতে পারে ইসরায়েলি ‘বাফার জোন’!
আলুর বাজার নিয়ন্ত্রণে সরকারকে এখন যা করতে হবে
আলুর বাজার নিয়ন্ত্রণে সরকারকে এখন যা করতে হবে
তেল নিয়ে তেলেসমাতিতে সরকার নাজেহাল কেন?
ভোজ্যতেল নিয়ে সংকট কিছুতেই কাটছে না। বাজারে হঠাৎ করে বোতলের সয়াবিন তেল সরবরাহ বন্ধ হয়ে গেলে গত ৯ ডিসেম্বর সয়াবিন তেলের দাম লিটারে ৮ টাকা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। এই দাম বাড়ানোর ফলে এখন বোতলের এক লিটার সয়াবিনের দাম নির্ধারিত হয়েছে ১৭৫ টাকা। আর খোলা সয়াবিনের দাম নির্ধারিত হয়েছে ১৫৭ টাকা। প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন তেলের দাম ১৪৯ টাকা থেকে বেড়ে হয়েছে ১৫৭ টাকা। খোলা পাম তেলের লিটারও ১৪৯ টাকা থেকে বেড়ে ১৫৭ টাকা হয়েছে। তবে এ দামে কোথাও সয়াবিন তেল পাওয়া যাচ্ছে না। রাজধানীর বিভিন্ন অঞ্চলের অধিকাংশ দোকানে বোতলের সয়াবিন তেল পাওয়া যাচ্ছে না। আর খোলা সয়াবিন তেল নিয়ে এক প্রকারের নৈরাজ্য চলছে। ব্যবসায়ীরা খোলা সয়াবিন তেলের দাম ইচ্ছামতো রাখছে। কোনো কোনো ব্যবসায়ী খোলা সয়াবিন তেল ২০০ টাকা কেজিতেও বিক্রি করছেন।
তাহলে কি ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে আসাদের পতন হলো
১৯৭১ সাল থেকে বার্থ পার্টির বাশার আল-আসাদ ও তার বাবা হাফিজ আল-আসাদ সিরিয়া শাসন করেছেন। ২০০০ সালে হাফিজ আল-আসাদের মৃত্যুর পর তার ছেলে বাশার আল-আসাদ ক্ষমতায় আরোহণ করেন।
বিজয় দিবস হোক শহীদদের স্মরণে বিনম্র শ্রদ্ধাঞ্জলি
বিজয় দিবস হোক শহীদদের স্মরণে বিনম্র শ্রদ্ধাঞ্জলি
মুক্তিযুদ্ধের প্রতীক হয়ে থাকুক ‘বিজয় ফুল’
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের মিত্রশক্তি নিজেদের গৌরবগাথা স্মরণ করে কাগজ বা কাপড়ের তৈরি লাল পপি দিয়ে। মূলত কানাডার এক চিকিৎসকের হাত ধরে লাল পপির স্মারক সূচিত হয়। চিকিৎসক লে. কর্নেল জন মাক্রে একটি কবিতা লিখেছিলেন-‘ইন ফ্লানডারস ফিল্ড’। প্রথম বিশ্বযুদ্ধে রক্তক্ষয়ী এক যুদ্ধক্ষেত্র ছিল ফ্লানডারস ফিল্ড।
বাশার আল-আসাদের পতন যে বার্তা দিল রাশিয়া ও ইরানকে
বাশার আল-আসাদের পতন যে বার্তা দিল রাশিয়া ও ইরানকে
উগ্র মতবাদ নয়, ভারত ও বাংলাদেশের সম্পর্ক হোক ন্যায্যতার ভিত্তিতে
উগ্র মতবাদ নয়, ভারত ও বাংলাদেশের সম্পর্ক হোক ন্যায্যতার ভিত্তিতে
রাজনৈতিক দলগুলো নিজেদের সংস্কার না করে কেন রাষ্ট্রের সংস্কার চায়?
রাজনীতি আমাদের সবটা নিয়ন্ত্রণ করে। আর চোখে কাপড় বেঁধে আমরা খানিকটা হলেও নিয়ন্ত্রণ করি রাজনীতিকে। এই পারস্পরিক নিয়ন্ত্রণ কৌশল একটি মায়া বা ম্যাজিকের মতো। যার কুয়াশা-টানেল আমাদের চোখের ব্যাপ্তিকে কমিয়ে দিয়েছে। দিনে দিনে আরও কমিয়ে দিচ্ছে। আমরা সাধারণ মানুষ সামগ্রিক সচেতনতার দিকে এগিয়ে না গিয়ে স্রোতে ভাসিয়ে দিচ্ছি নিজেদের। আর চারপাশের ব্যবস্থা ‘সিস্টেম’ ক্রমে পরিবর্তন হতে হতে এমন এক পরিস্থিতিতে এসে দাঁড়াচ্ছে, যেখানে বিভিন্ন বিষয়ের শিকার হলেও আমাদের বিরোধিতার সুর ক্রমেই কমে আসছে। যদিও এটাই স্বাভাবিক! যাচাই করে বাজার করলেও সামাজিক জীবনে, পারিপার্শ্বিকতায় যাচাই করতে ভুলে গেছি আমরা। দু-চারটি ব্যতিক্রম সব সময় থাকে। তাদের চেঁচিয়ে ওঠাকে আমরাই ‘ব্রেকিং নিউজ’ হিসেবে দেখতে পছন্দ করি; কিন্তু স্বপ্নেও তাদের পরিস্থিতির মুখোমুখি ভাবতে চাই না নিজেদের।