Views Bangladesh Logo

দেশ ও রাজনীতি

মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃতির অপপ্রয়াস ও সত্যের অমোঘ বাস্তবতা
মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃতির অপপ্রয়াস ও সত্যের অমোঘ বাস্তবতা

দেশ ও রাজনীতি

মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃতির অপপ্রয়াস ও সত্যের অমোঘ বাস্তবতা

১৯৭১ সালের ২৫ মার্চের গভীর রাতে ঢাকার ধানমন্ডির ৩২ নম্বর বাড়ি থেকে পশ্চিম পাকিস্তানের এক সেনা মেজর ওয়্যারলেসে বার্তা পাঠিয়েছিলেন ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে: ‘বিগ বার্ড ইন কেজ, স্মল বার্ডস হ্যাভ ফ্লোন।’ এই সংক্ষিপ্ত বার্তাটির অর্থ ছিল স্পষ্ট— বড় পাখিটিকে (বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান) খাঁচায় বন্দি করা হয়েছে, আর ছোট পাখিগুলো (অন্যান্য নেতা ও আওয়ামী লীগের কর্মীরা) উড়ে গেছে। পাকিস্তানি কর্তৃপক্ষ নিশ্চিন্ত হয়েছিল, ভেবেছিল যে বঙ্গবন্ধুর গ্রেফতারই বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের সমাপ্তি টানবে। কিন্তু ইতিহাস সাক্ষী, শুধু একজন নেতাকে বন্দি করলেই আন্দোলন থেমে যায় না। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ এবং বিশ্বের অন্যান্য ঐতিহাসিক আন্দোলন প্রমাণ করে যে, নেতৃত্বের অনুপস্থিতিতে জনগণের সংগ্রাম আরও প্রবল হয়ে ওঠে।

এক বিস্মৃত মুক্তিযোদ্ধার গল্প ও বাংলাদেশের অবহেলিত ইতিহাস
এক বিস্মৃত মুক্তিযোদ্ধার গল্প ও বাংলাদেশের অবহেলিত ইতিহাস

দেশ ও রাজনীতি

এক বিস্মৃত মুক্তিযোদ্ধার গল্প ও বাংলাদেশের অবহেলিত ইতিহাস

বুয়েটে পড়ুয়া প্রকৌশলীরা যদি কূটনৈতিক দায়িত্ব গ্রহণ করতেন, তবে হয়তো জাতির জন্য ভালো হতো; কিন্তু সেটি না করলেও বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস আজ সেই দায়িত্ব বিশ্বমঞ্চে পালন করে দেখাচ্ছেন। তার ভূমিকা নিয়ে বিশ্বজুড়ে চলছে আলোচনা ও বিশ্লেষণ। এতে আমার মনে একটি প্রশ্ন জেগেছে- শুধুমাত্র পুঁথিগত বিদ্যা থাকলেই কি সব কাজ সঠিকভাবে সম্পন্ন করা সহজ হয়? নিশ্চয়ই নয়। কারণ জ্ঞান অর্জনের পাশাপাশি এর প্রয়োগ ও চর্চা না থাকলে, সেই বিদ্যাও মূল্যহীন হয়ে পড়ে। এ প্রসঙ্গে চলুন ফিরে যাই এক সময়ের এক মুক্তিযুদ্ধের বার্তাবাহকের জীবনে।

স্বাধীনতার ঘোষণা-বিতর্ক এখনো কতটা প্রাসঙ্গিক?
স্বাধীনতার ঘোষণা-বিতর্ক এখনো কতটা প্রাসঙ্গিক?

দেশ ও রাজনীতি

স্বাধীনতার ঘোষণা-বিতর্ক এখনো কতটা প্রাসঙ্গিক?

দেশ স্বাধীন হওয়ার ৫৪ বছর পরেও ১৯৭১ সালে স্বাধীনতার ঘোষণা কে দিয়েছিলেন- তা নিয়ে বিতর্ক করা কতটা সমীচীন এবং অর্ধশতাব্দী পরেও এই ইস্যুতে রাজনৈতিক ঐকমত্য গড়ে না ওঠা তথা এরকম একটি জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে বিতর্কের অবসান করতে না পারা রাজনৈতিক ব্যর্থতা কি না এবং বাংলাদেশের মানুষের জন্য এটি একটি বড় ধরনের লজ্জা কি না- সে প্রশ্ন এড়িয়ে যাওয়ার সুযোগ নেই। নেই বলেই স্বাধীনতার ঘোষণা ও ঘোষক বিতর্ক নিয়ে নতুন করে কথা বলার প্রয়োজন রয়েছে। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ মধ্যরাত তথা ২৬ মার্চের প্রথম প্রহরে যখন পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর হাতে গ্রেপ্তার হওয়ার আগে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ইপিআর ট্রান্সমিটারের সাহায্যে যে স্বাধীনতার ঘোষণা সারা দেশে সম্প্রচারের জন্য পাঠিয়ে দেন, সেটিই স্বাধীনতার প্রথম তথা আনুষ্ঠানকি ঘোষণা। পরদিন ২৭ মার্চ চট্টগ্রামে কালুরঘাট বেতারকেন্দ্র থেকে জিয়াউর রহমান যে স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছিলেন, সেটি স্পষ্টতই ছিল বঙ্গবন্ধুর পক্ষে।

বাংলাদেশে থাকতে হলে মুক্তিযুদ্ধ মেনেই থাকতে হবে
বাংলাদেশে থাকতে হলে মুক্তিযুদ্ধ মেনেই থাকতে হবে

দেশ ও রাজনীতি

বাংলাদেশে থাকতে হলে মুক্তিযুদ্ধ মেনেই থাকতে হবে

স্বাধীনতা যুদ্ধ সবসময়ই আমার কাছে ইমোশনাল ব্যাপার। যুদ্ধে গিয়েছি। যুদ্ধের বেদনা নিয়ে আমি সবসময় চলি। চোখের সামনে ভাসছে- সাথী পড়ে গেছে। গুলি খেয়েছে। তার মধ্যে লাফ মেরে উপরে উঠেছে। আমাকে বলেছে- ‘মামা, মাকে দেইখো আর তো।’ কেউ রইলো না। মায়ের একমাত্র সন্তান পাগল হয়ে মরছে। গাঙ সাঁতরাইয়া পার হইছি, পাকিস্তানি বাহিনীর গুলি খাইছি। পাকিস্তানি বাহিনী গুলি করে একদিনে ১৫ হাজার লোক মারছে বুড়িগঙ্গাতে। বুড়িগঙ্গা লাল হয়ে গেছে। ১০ হাজার লোক মারছে জিঞ্জিরাতে। এক দিনে ২৫ হাজার লোক মারা গেছে শুধু কেরানীগঞ্জে। ২ মে জিঞ্জিরা-কেরানীগঞ্জে একটা বাড়িঘরও ছিল না, সব পুড়ে ফেলেছে পাকিস্তানি বাহিনী। সেই মুক্তিযুদ্ধে নদী সাঁতরিয়ে রাইফেলটা নিয়ে পার হয়েছি। শত শত মুক্তিযোদ্ধাকে পাকিস্তানি বাহিনী গুলি করেছে, বাঙ্কারে ক্রলিং করে যাইতেছে। কারও পা গেছে। কারও চোখ গেছে। কারও শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ গেছে। কেউ সম্ভ্রম হারিয়েছে। হাজার হাজার মুক্তিযোদ্ধা শহীদ হয়েছে- তারপর পাকিস্তানি বাহিনী পালিয়েছে।

স্বাধীনতার স্বাদ বস্তির উলঙ্গ ছেলেটির কাছে পৌঁছে দিব
স্বাধীনতার স্বাদ বস্তির উলঙ্গ ছেলেটির কাছে পৌঁছে দিব

দেশ ও রাজনীতি

স্বাধীনতার স্বাদ বস্তির উলঙ্গ ছেলেটির কাছে পৌঁছে দিব

স্বাধীনতার ৫৫ বছর অতিক্রান্ত হতে চলল। এত বছর পর মনে পড়ছে স্বাধীনতার পর ১৯৭২ সালে একটা স্লোগান দিয়েছিলাম, ‘স্বাধীনতার স্বাদ বস্তির উলঙ্গ ছেলেটির কাছে পৌঁছে দিব।’ আজকে ২০২৫ সালে দাঁড়িয়ে বলছি, পারিনি; কিন্তু স্বাধীন করে দিয়েছি। কীভাবে? এই দেশে একটি স্পঞ্জের স্যান্ডেলের কারখানা ছিল না, ইন্ডেন্টিং ব্যবসা কাকে বলে বাঙালি জানতো না। আজকে সেই বাঙালি কিন্তু জুতা থেকে শুরু করে বিল্ডার্স ব্যবসা, যেখানে ইস্পাতের কোনো খনিজ ছিল না, সেখানে বড় বড় শিপ তৈরি করে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে পাঠায়- সেই অবস্থায় আমরা পৌঁছে গিয়েছি। আমার গ্রামের এক ছেলে হেলিকপ্টার বানিয়ে আকাশে উড়েছে, এটা অহংকারের বিষয়, তাই না? এই ছিল বাঙালি জাতি। সেখান থেকে আমরা এতদূর আগালাম।

পালাটানা ট্রেনিং ক্যাম্পে প্রশিক্ষণের দিনগুলো
পালাটানা ট্রেনিং ক্যাম্পে প্রশিক্ষণের দিনগুলো

দেশ ও রাজনীতি

পালাটানা ট্রেনিং ক্যাম্পে প্রশিক্ষণের দিনগুলো

বিলোনিয়ার প্রথম যুদ্ধের পর ২১ জুন, ১৯৭১ সালে হানাদার বাহিনী প্রচণ্ড গোলাগুলি, সন্ত্রাস, অবিশ্বাস্য রকমের ধ্বংসযজ্ঞ ও ভীতিকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করে বিলোনিয়ার ভারতীয় সীমান্ত পর্যন্ত এসে অবস্থান গ্রহণ করে। তার আগেই অবশ্য সমগ্র এলাকার জনগণ জীবন ও সম্ভ্রম বাঁচানোর স্বাভাবিক তাগিদে ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের সীমান্তবর্তী এলাকাগুলোতে, বিশেষত বিলোনিয়া শহরে এসে আশ্রয় নেয়। বিলোনিয়া শহর তখন পূর্ব বাংলার মুক্তিযোদ্ধা এবং সাধারণ জনগণ দ্বারা প্লাবিত। ভারতীয় জনগণ হাসিমুখে তাদের বরণ করে নেন এবং আশ্রয় দেন। পালাটানা ট্রেনিং ক্যাম্পে যোগদানের উদ্দেশ্যে আমি আগেই বিলোনিয়া এসে পৌঁছেছিলাম। পথে আমার সঙ্গে যোগ দেয় বন্ধু ওয়ালী। বিলোনিয়ায় পরিচয় হলো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র জাহাঙ্গীর ও আনসারের সঙ্গে।

বাণিজ্য সম্প্রসারণের নতুন দিগন্ত খুলে দিতে পারে
বাণিজ্য সম্প্রসারণের নতুন দিগন্ত খুলে দিতে পারে

দেশ ও রাজনীতি

বাণিজ্য সম্প্রসারণের নতুন দিগন্ত খুলে দিতে পারে

পৃথিবীর ১৫০টি দেশের মধ্যে চীন বাংলাদেশের বৃহত্তম বাণিজ্যিক অংশীদার। বাংলাদেশ চীন থেকে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে কাঁচামাল আমদানি করে। ২০০২ সালে এই আমদানির পরিমাণ ছিল ১০ দশমিক ২ শতাংশ, বর্তমানে তা প্রায় ২৬.৪ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। চীন থেকে আমদানি করা কাঁচামাল আমাদের রপ্তানি ও অন্যান্য শিল্পে ব্যবহৃত হচ্ছে। শুধু কাঁচামাল নয়, আমরা চীন থেকে প্রযুক্তি, যন্ত্রপাতিও আমদানি করি। চীনের সঙ্গে বাংলাদেশের নৈকট্য সম্পর্ক এবং প্রতিযোগিতামূলক বাজারে তুলনামূলক ক্রয়মূল্য কম পাওয়ায় দেশটি বাংলাদেশের জন্য অন্যতম কেন্দ্রীয় বাণিজ্য অংশীদার হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে।

রমজানের বাজার: স্বস্তি-অস্বস্তির দোলাচলে ক্রেতারা
রমজানের বাজার: স্বস্তি-অস্বস্তির দোলাচলে ক্রেতারা

দেশ ও রাজনীতি

রমজানের বাজার: স্বস্তি-অস্বস্তির দোলাচলে ক্রেতারা

এবারের রমজান মাসে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দামে ঊর্ধ্বগতি সীমিত। কিছু পণ্যের দাম স্থিতিশীল। বেড়েছে কিছু পণ্যের দাম। শাক-সবজির দাম অনেকটা কম। চিনি, ডাল, ছোলা, বেসনের দাম স্থিতিশীল। ক্ষেত্রবিশেষে কমেছে কেজিতে ৫ থেকে ১০ টাকা। তবে চালের দাম বেড়েছে। তেলের দামেও ঊর্ধ্বগতি। খেজুরের দাম অনেক উঁচুতে স্থির রয়েছে। ফলের দাম বেশি। লেবু, শসা ও বেগুনের দাম আকাশচুম্বি। বিভিন্ন পণ্যের বাজার দরে অনেকটা স্বস্তি এবং অস্বস্তির দোলাচলে ঘোরপাক খাচ্ছেন সাধারণ মানুষ।

প্রধান উপদেষ্টার চীন সফর পশ্চিমাদের সঙ্গে সংঘাত সৃষ্টি করবে কি না!
প্রধান উপদেষ্টার চীন সফর পশ্চিমাদের সঙ্গে সংঘাত সৃষ্টি করবে কি না!

দেশ ও রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার চীন সফর পশ্চিমাদের সঙ্গে সংঘাত সৃষ্টি করবে কি না!

বর্ণিত পটভূমিতে আমাদের দেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা রাষ্ট্রীয় সফরে চীন যাচ্ছেন। ড. মোহাম্মদ ইউনূসের চীন সফরের বিষয়ে চীনের বিশেষ আগ্রহ লক্ষ্য করা যাচ্ছে। তারা ড. মোহাম্মদ ইউনূসের জন্য বিশেষ প্লেন পাঠাবে। এ থেকে প্রতীয়মান হচ্ছে, চীন ড. মোহাম্মদ ইউনূসের এই প্রস্তাবিত সফরের ব্যাপারে খুবই আগ্রহী। বাংলাদেশে চীনের প্রচুর পরিমাণ বিনিয়োগ আছে। তারা আমাদের উন্নয়ন কাজে সহায়তা করছে। চীনের বিভিন্ন ধরনের পণ্যদ্রব্য আমাদের দেশে ব্যবহৃত হয়। বাংলাদেশ এক সময় ভারত থেকে সবচেয়ে বেশি পরিমাণ পণ্য আমদানি করত। বর্তমানে বাংলাদেশে পণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে চীনের অবস্থান সবার শীর্ষে। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে বাংলাদেশ-চীন দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যের পরিমাণ ছিল ২ দশমিক ২৫ ট্রিলিয়ন টাকা। একই সময়ে বাংলাদেশ-ভারতে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যের পরিমাণ ছিল ১ দশমিক ৪৬ ট্রিলিয়ন টাকা। ওই বছর বাংলাদেশের মোট আমদানি বাণিজ্যে চীনের অংশীদারত্ব বৃদ্ধি পায় ১৫ দশমিক ১৭। আর বাংলাদেশ-ভারতের বাণিজ্য হ্রাস পায় ৮ দশমিক ৪৭ শতাংশ। ২০২২-২৩ অর্থবছরে বাংলাদেশ মোট ৬৭৭ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের পণ্য চীনে রপ্তানি করে। এর বিপরীতে চীন থেকে বাংলাদেশ আমদানি করে ২২ দশমিক ৯০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের পণ্য। স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর ভারতের সঙ্গে আমাদের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কে টানাপোড়েন চলছে। এই বাস্তবতায় ড. মোহাম্মদ ইউনূস চীন সফরে যাচ্ছেন।

বালুচিস্তানের বিদ্রোহ কী পাকিস্তানকে দ্বিখণ্ডিত করতে পারবে
বালুচিস্তানের বিদ্রোহ কী পাকিস্তানকে দ্বিখণ্ডিত করতে পারবে

কূটনীতি

বালুচিস্তানের বিদ্রোহ কী পাকিস্তানকে দ্বিখণ্ডিত করতে পারবে

বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে বালুচিস্তান লিবারেশন আর্মির (বিএলএ) বিরুদ্ধে সামরিক অভিযান সফলভাবে শেষ করেছে পাকিস্তানের নিরাপত্তা বাহিনী। গোষ্ঠীটি বালুচিস্তানে জাফর এক্সপ্রেস ট্রেন ছিনতাই করে। সেখানে জিম্মি প্রায় ৪০০ জন যাত্রীর ৩৪৬ জনকে উদ্ধার করা হয়েছে। কুয়েটা থেকে পেশাওয়ার যাওয়ার পথে সিবি শহরের কাছে ট্রেনটি হামলার শিকার হয়। এ হামলার দায়ও দাবি করে বিএলএ। একদিনেরও বেশি সময় ধরে সংঘাতের পর নিরাপত্তা বাহিনী ৩৩ জন হামলাকারীকে হত্যা করে। তবে ২১ জন যাত্রী এবং চারজন আধা-সামরিক সদস্যের মৃত্যুর খবরও পাওয়া গেছে।

ট্রেন্ডিং ভিউজ