Views Bangladesh

Views Bangladesh Logo

কূটনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতার জন্য বাংলার আত্মত্যাগ
যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতার জন্য বাংলার আত্মত্যাগ

কূটনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতার জন্য বাংলার আত্মত্যাগ

যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা দিবস পালিত হয় ৪ জুলাই। ১৭৭৬ সালে এই দিনে আমেরিকা মহাদেশের ১৩টি কলোনি ব্রিটিশ আধিপত্য থেকে স্বাধীনতা ঘোষণা করে। ১৭৭৭ সালের ৮ জুলাই ফিলাডেলফিয়া শহরে প্রথম ৪ জুলাইয়ের স্বাধীনতা দিবস উদযাপিত হয়। ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধে ক্ষুব্ধ ছিল আমেরিকার ১৩টি উপনিবেশের মানুষ। ব্রিটিশ সাম্রাজ্য তখন অন্যান্য সাম্রাজ্যের সঙ্গে যুদ্ধে লিপ্ত। যুদ্ধের জন্য প্রয়োজন প্রচুর অর্থ। আর সেই অর্থ সংস্থানের জন্য উপনিবেশগুলোর ওপর কর বৃদ্ধি করছিল। ১৭৬০-এর দশকের শেষের দিকে এবং ১৭৭০-এর দশকের প্রথম দিকে ব্রিটিশদের দুটি যুদ্ধ করতে হয়েছিল।

ইউক্রেন সংকটে শলৎজ ও মাখোঁর রাজনৈতিক মৃত্যুর রাস্তা তৈরি হয়ে গেছে
ইউক্রেন সংকটে শলৎজ ও মাখোঁর রাজনৈতিক মৃত্যুর রাস্তা তৈরি হয়ে গেছে

কূটনীতি

ইউক্রেন সংকটে শলৎজ ও মাখোঁর রাজনৈতিক মৃত্যুর রাস্তা তৈরি হয়ে গেছে

২০২২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি রাশিয়া যেদিন লক্ষাধিক সেনা নিয়ে ইউক্রেনের দিকে অগ্রসর হলো, সেদিনই বিশ্বে একটি ভূরাজনৈতিক ভূমিকম্প ঘটে গেছে। তারপর দুই বছর কেটে গেছে। ইউক্রেনের যুদ্ধ এখনো চলছে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর এই মহাদেশে এত বড় ও প্রলম্বিত যুদ্ধ আর কখনো হয়নি। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপে কোনো যুদ্ধে এত প্রাণহানি ও ধ্বংসযজ্ঞ আর কখনো হয়নি। রাশিয়া এখন যা করছে, তা উনিশ শতকের কায়দায় সাম্রাজ্যবাদী ও ঔপনিবেশিক আগ্রাসনের একটি ক্ল্যাসিক উদাহরণ। ইউক্রেন এখন যে দুঃসহ যন্ত্রণা ভোগ করছে,তা অতীতে অনেক দেশ ভোগ করেছে।

ফিলিস্তিন সংকটে সৌদি আরবের অভিভাবকত্ব করার দিন শেষ
ফিলিস্তিন সংকটে সৌদি আরবের অভিভাবকত্ব করার দিন শেষ

কূটনীতি

ফিলিস্তিন সংকটে সৌদি আরবের অভিভাবকত্ব করার দিন শেষ

সৌদি আরবে অর্থনৈতিক ও সামাজিক পরিবর্তনের একটি অভূতপূর্ব পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলছে। এর ফল গোটা আরব বিশ্বের ওপর গভীর প্রভাব ফেলতে পারে। দেশটি রূপকল্প ২০৩০ শীর্ষক যে পরিকল্পনা করেছে, তার মূল লক্ষ্য হলো অর্থনীতিকে জীবাশ্ম জ্বালানিনির্ভরতা থেকে মুক্তি দেয়া। প্যারিস জলবায়ু চুক্তি অনুযায়ী, বৈশ্বিক উষ্ণায়নের মাত্রা ১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে সীমাবদ্ধ রাখার যে প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করা হয়েছে, তা বাস্তবে রূপ দিতে হলে ২০৩০ সাল নাগাদ গ্রিন হাউস গ্যাস নির্গমন ৪৫ শতাংশ পর্যন্ত কমাতে হবে এবং ২০৫০ সাল নাগাদ তা শূন্যে নামিয়ে আনতে হবে। এই লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে এখন থেকেই কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে।

অকুতোভয় কূটনীতিক মহিউদ্দিন আহমদ
অকুতোভয় কূটনীতিক মহিউদ্দিন আহমদ

কূটনীতি

অকুতোভয় কূটনীতিক মহিউদ্দিন আহমদ

আমরা পাঁচ ভাই-দুই বোনের মধ্যে কূটনীতিক মহিউদ্দিন আহমদ দ্বিতীয়, আমাদের মেজো ভাই। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্থনীতির ছাত্র ছিলেন, ইন্টারউয়িং স্কলারশিপ নিয়ে পশ্চিম পাকিস্তানের করাচি যান মাস্টার্স করতে। ১৯৬৫ সালে মাস্টার্স শেষ করে ওখানে পাকিস্তান রেডিওতে অনুবাদকের চাকরি নেন, মাসিক বেতন দুইশ টাকা। আমরা তখন তিন ভাই-এক বোন স্কুল, কলেজের শিক্ষার্থী। আমাদের বাবা আবদুর রশীদ মাস্টার ১৯২৪ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ফেনীর জি এ একাডেমি স্কুল থেকে এন্ট্রান্স পাস করেন; ১৯২৬ সালে ফেনীর জিএম হাট এলাকার জমিদার গঙ্গাধর মজুমদারদের প্রদত্ত জমিতে একটি মাইনর স্কুল প্রতিষ্ঠা করেন এবং সেই স্কুলের তিনি ছিলেন প্রতিষ্ঠাতা প্রধান শিক্ষক। ষষ্ঠ শ্রেণিবিশিষ্ট ইংরেজি মিডিয়াম স্কুলকে তখন মাইনর স্কুল বলা হতো।

অবশেষে মার্কিন যুদ্ধবিরতির পরিকল্পনা
অবশেষে মার্কিন যুদ্ধবিরতির পরিকল্পনা

কূটনীতি

অবশেষে মার্কিন যুদ্ধবিরতির পরিকল্পনা

গাজা দেখে ইউনিসেফের মুখপাত্র জেমস এল্ডার বলেছেন, ‘বাড়ি, হাসপাতাল, স্কুল, বিশ্ববিদ্যালয়, কৃষি, অর্থনীতি সবই বিধ্বস্ত। এখনো বোমা পডছে সেই ভগ্নস্তূপে।’ গাজা বিধ্বস্ত ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। বসবাসের অযোগ্য; কিন্তু সৌভাগ্যবশত, শেষ পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্র ও পশ্চিমাদের পক্ষ থেকে আমাদের কাছে যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব এসেছে।

ইসরায়েল ফিলিস্তিন যুদ্ধের পরিণতি কী
ইসরায়েল ফিলিস্তিন যুদ্ধের পরিণতি কী

কূটনীতি

ইসরায়েল ফিলিস্তিন যুদ্ধের পরিণতি কী

গাজায় সংঘটিত ভয়াবহ হত্যাযজ্ঞের ঘটনাগুলো নিঃসন্দেহে যন্ত্রণাদায়ক। আরব বিশ্বে বিরাজমান অসন্তোষের মধ্যে গাজায় চলমান সংঘাতের বিষয়ে নানা দৃষ্টিভঙ্গি প্রকাশ পেয়েছে, যা একটি বিভক্ত জনমতের উদ্রেক করেছে। গাজায় একটি তীব্র সংঘাতে জড়িয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্তটি কেবল হামাসের কারণে নেওয়া হয়েছে কি না তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। প্রশ্ন উঠেছে, এ গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তের পেছনে কিছু প্রতিরোধকারী উপদল অথবা কোনো সহযোগী শক্তির ভূমিকা ছিল কি না। এমন এক অস্থির সময়ে, যখন গোটা অঞ্চলটি একটি সম্ভাব্য বিপর্যয়কর পরিস্থিতির ওপর দাঁড়িয়েছিল, তখন এ সিদ্ধান্ত যেন আগুনে ঘি ঢেলে দেয়।

ভারতের নির্বাচনি ফল বহুমাত্রার সাংস্কৃতিক পরিচয়
ভারতের নির্বাচনি ফল বহুমাত্রার সাংস্কৃতিক পরিচয়

কূটনীতি

ভারতের নির্বাচনি ফল বহুমাত্রার সাংস্কৃতিক পরিচয়

বিশ্বের জন্য সবচেয়ে ব্যস্ত নির্বাচনি বছর ২০২৪। বিভিন্ন মহাদেশে আমরা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে দেখছি। ভূ-রাজনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ এমন কয়েকটি দেশেও নির্বাচন হচ্ছে; কিন্তু আমাদের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, তাৎপর্যপূর্ণ নিঃসন্দেহে ভারতের নির্বাচন। এই নির্বাচনের ফল প্রকাশের দ্বারপ্রান্তে আমরা। বহুমাত্রার এ নির্বাচন আমাদের ওপরও বহুমুখী প্রভাব ফেলবে।

ব্রিটেনের রাজনৈতিক অস্থিরতা মধ্যে কে হচ্ছেন পরবর্তি প্রধানমন্ত্রী
ব্রিটেনের রাজনৈতিক অস্থিরতা মধ্যে কে হচ্ছেন পরবর্তি প্রধানমন্ত্রী

কূটনীতি

ব্রিটেনের রাজনৈতিক অস্থিরতা মধ্যে কে হচ্ছেন পরবর্তি প্রধানমন্ত্রী

ব্রিটেন উন্নত দেশগুলোর বিরল এক দেশ, যেখানে মহামারির আগের সময়ের তুলনায় নিষ্ক্রিয় মানুষের সংখ্যা বেশি; যার অন্যতম কারণ হলো দেশটিতে দীর্ঘ মেয়াদে অসুস্থ মানুষের সংখ্যা বেড়ে যাওয়া। ধনী দেশ গুলোর জোট ওইসিডির মতে, শ্রমশক্তির অংশগ্রহণের দিক থেকে যুক্তরাজ্য সবচেয়ে পিছিয়ে। এতে অবশ্য শ্রমিকেরা মজুরি বাড়াতে দরদাম বেশি করতে পারছেন। কিন্তু নীত সুদহার বাড়তে থাকলে বেকারত্বের হারও বাড়তে পারে। এদিকে ওইসিডির সূত্রেই জানা যায়, যুক্তরাজ্যের করভার ইউরোপীয় ইউনিয়নের অন্য দেশগুলোর তুলনায় কম, যদিও তা যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে বেশি। ব্রিটেনের করহার এখন ৩৩ দশমিক ৫ শতাংশ; যদিও ২০২৭-২৮ সালে তা ৩৬ দশমিক ৮ শতাংশে উন্নীত হতে পারে। ইউরোপের অন্যান্য দেশের মধ্যে ফ্রান্সের করহার ৪৫ দশমিক ২, জার্মানির ৩৯ দশমিক ৫ শতাংশ।

ইউরোপ ও চীনের বন্ধুত্বে টানাপোড়েন যে কারণে
ইউরোপ ও চীনের বন্ধুত্বে টানাপোড়েন যে কারণে

কূটনীতি

ইউরোপ ও চীনের বন্ধুত্বে টানাপোড়েন যে কারণে

দুই বছর আগেই বিশ্বজুড়ে চীনের প্রভাব বিস্তার ঠেকাতে ৩০ হাজার কোটি ইউরোর বিশাল বৈশ্বিক বিনিয়োগ পরিকল্পনা প্রকাশ করেছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। বলা হচ্ছে, তাদের এই পরিকল্পনা চীনের বেল্ট অ্যান্ড রোড উদ্যোগের (বিআরআই) প্রকৃত বিকল্প হবে। ইউরোপীয় কমিশনের প্রেসিডেন্ট উরসুলা ভন ডার লিয়েন ‘গ্লোবাল গেটওয়ে স্কিম’ নামে এই মহাপরিকল্পনা সামনে এনেছেন। বিআরআইর আওতায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশে রেল, সড়ক, সেতু, বন্দরসহ নানা ধরনের উন্নয়ন প্রকল্পে মোটা অঙ্কে অর্থায়ন করেছে চীন। তবে অভিযোগ রয়েছে, এর মাধ্যমে চীনের ঋণের ফাঁদে পড়ে যাচ্ছে দেশগুলো, যা থেকে বেরিয়ে আসা অত্যন্ত কঠিন।

বাইডেন-নেতানিয়াহুর সম্পর্ক এবং গাজা যুদ্ধে এর প্রভাব
বাইডেন-নেতানিয়াহুর সম্পর্ক এবং গাজা যুদ্ধে এর প্রভাব

কূটনীতি

বাইডেন-নেতানিয়াহুর সম্পর্ক এবং গাজা যুদ্ধে এর প্রভাব

মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এবং ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর মধ্যে সম্পর্কের বর্ণনা দেয়া খুবই জটিল। সম্প্রতি আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিসি) প্রসিকিউটর যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুসহ ইসরায়েলের কয়েকজন শীর্ষ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানার দাবি তুলেছেন। এর জন্য গত ২০ মে মার্কিন প্রেসিডেন্ট হোয়াইট হাউসের রোজ গার্ডেনে ইহুদি ঐতিহ্যের একটি অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করার সময় আইসিসি প্রসিকিউটরের সিদ্ধান্তের সমালোচনা করেন। বাইডেন স্পষ্ট বলেছেন, ‘আমি পরিষ্কার বলছি, ইসরায়েলি নেতাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানার জন্য আমরা আইসিসির আবেদন প্রত্যাখ্যান করেছি।’ তিনি জোর দিয়ে আরও যোগ করেছেন, ‘ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে কোনো তুলনা চলে না।’ তিনি আরও ঘোষণা করেছেন যে, গাজায় ইসরায়েলের সামরিক পদক্ষেপ গণহত্যা নয়। এর মানে কি এই যে, বাইডেন আসলে নেতানিয়াহু আর তার জোট সরকারকে সমর্থন দিচ্ছেন? মোটেই না।

ট্রেন্ডিং ভিউজ