Views Bangladesh

Views Bangladesh Logo

ডিজিটালাইজেশন ব্যর্থ হবে, যদি না...

Rohan  Samarajiva

রোহান সামারাজিবা

শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪

রকারের ডিজিটালাইজেশন এমন একটি ব্যবস্থা, যেটি সবাই সমর্থন করে। কর এড়িয়ে যাওয়া থেকে দুর্নীতি বা কৃষিতে অদক্ষতা- এই ডিজিটাল পদ্ধতিকেই সর্বরোগনিবারক ওষুধ হিসেবে দেখা হয়। যে সমস্যাই দেখানো হোক না কেন, সমাধান চলে আসবে, পুরোটা না হলেও অন্তত আংশিক।

ডিজিটালাইজেশনের পুরো সুবিধা পেতে আমরা দুই দশকেরও বেশি সময় ধরে চেষ্টা করছি; কিন্তু পাচ্ছি অল্পই। সবকিছু এই নতুন পদ্ধতিতে করার ক্ষেত্রে আমাদের (শ্রীলঙ্কা) সফলতা আর ব্যর্থতার পর্যালোচনা করলে আমরা কী শিখলাম, সে বিষয়ে একটি জায়গায় যেতে পারব। বিশেষ করে যখন ডা. হান্স বিজয়সুরিয়া ডিজিটাল অর্থনীতির প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে কাজ করতে সম্মত হয়েছেন, তখন অবশ্যই নতুন করে শুরুর সুযোগ রয়েছে।

অপ্রত্যাশিত সাফল্য
২০২২ সালের মাঝামাঝি সময়ে ফিরে যান। জ্বালানির জন্য অপেক্ষমান গাড়ির সারিগুলোর কথা চিন্তা করুন। এমনকি কিছু কিছু জায়গায়, যানবাহন চলাচলে একটি মাত্র লেন ফাঁকা রেখে যতদূর চোখ যায় তিনটি সমান্তরাল সারিতে জ্বালানির জন্য অপেক্ষমান গাড়ির সারি দেখা গেছে। এ অবস্থায়, প্রথম চ্যালেঞ্জ ছিল জ্বালানি পাওয়া আর দ্বিতীয়টি ছিল জ্বালানি নিয়ে অবরুদ্ধ লেনের ভেতর দিয়ে বের হবার রাস্তা করা। জুলাইয়ের শেষের দিকে, মন্ত্রী কাঞ্চনা উইজেসেকের নেতৃত্বে এ সমস্যার ডিজিটাল সমাধান বের করা হয়, যেটি সাধারণত কিউআর অ্যাপ হিসেবে পরিচিতি পায়। ফলে দ্রুত সমস্যার সমাধান হয়। শুধু অপেক্ষমান গাড়ির সারিই বিলুপ্ত হয়নি, বিষণ্ণ-বিধ্বংসী পরিস্থিতিও একদমই শান্ত হয়ে যায়।

স্পষ্টতই, এটি সাফল্যের গল্প। তবে এই সাফল্য অর্জিত হয়েছিল সরকারের নির্দিষ্ট প্রযুক্তির বাইরে গিয়ে অন্য পদ্ধতি অনুসরণে। আবার এর ফলে আমরা বুঝতেও পারি, স্ট্যান্ডার্ড পদ্ধতিতে কী ভুল ছিল।

জ্বালানি ঘাটতি শুরু হবার সঙ্গে সঙ্গে বলা হচ্ছিল যে, এমন ব্যবস্থা করা হবে, যার আওতায় জ্বালানির জন্য পরিবহনগুলো নির্দিষ্ট স্টেশনে নিবন্ধিত হবে এবং কোটা অনুসারে জ্বালানি পাবে। ১৯৭০ দশকের সিরিমাভো যুগ থেকেই এ চিন্তা-ভাবনা ছিল। তবে, যানবাহনের সংখ্যা ব্যাপক বেড়ে যাওয়া এবং একাধিক স্থান থেকে যানবাহনের জ্বালানি সংগ্রহের প্রয়োজনীয়তা তখন উপেক্ষা করা হয়। আবার নম্বর প্লেটের শেষ সংখ্যার ভিত্তিতে ব্যবস্থা দাঁড় করানোর চেষ্টা করা হয়েছিল; কিন্তু তাতে জ্বালানি নিতে আসা গাড়ির সারিগুলোতে তেমন কোনো পরিবর্তন নজরে আসেনি। সমাধান ছিল, ডিজিটাল রেশনিং পদ্ধতি বাস্তবায়ন।

স্ট্যান্ডার্ড পদ্ধতির অধীনে, সম্ভবত আইসিটি এজেন্সির কাউকে, কাজের সুযোগ তৈরিতে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে কাজ করা এবং এটির জন্য কত খরচ হবে, তা অনুমান করা উচিত ছিল। টেন্ডার বোর্ড এবং প্রযুক্তিগত মূল্যায়ন কমিটি নিয়োগ এবং বিভিন্ন পদ্ধতিগত প্রয়োজনীয়তা অক্ষুণ্ন রেখে কাজটির বিড করা উচিত ছিল৷ সেগুলোকে আবার প্রাক-সেট চিহ্নিতকরণ স্কিম অনুসারে স্থান দেয়া উচিত ছিল৷

তারপর প্রযুক্তিগত দক্ষতা নির্ধারণ এবং দরগুলোকে একত্রিত করে দরপত্র বোর্ড থেকে সিদ্ধান্ত ঘোষণা করা উচিত ছিল। এক্ষেত্রে, ২০২২ সালের শেষ নাগাদ দরপত্র সংগ্রহের কাজ শেষ হয়ে যেত। কাজের বিভিন্ন উপাদান (মোটর ট্রাফিক বিভাগ থেকে ডেটা পরিষ্কার, অ্যাপ ডিজাইন করা, জ্বালানি স্টেশন কর্মীদের প্রশিক্ষণ ইত্যাদি) ২০২৩ সালে শুরু করতে হতো। সরকারি প্রকল্প হওয়ায় একসঙ্গে সমান্তরালভাবে এসব সম্পন্ন হওয়ার সম্ভাবনা কম ছিল। প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন করতে কতদিন সময় লাগবে, সেটিও চিন্তার বিষয়। সময়ের কথা বাদ দিলেও এই পদ্ধতিতে কার্যকর কিছু পাওয়া যেত না। এ ধরনের প্রকল্পে পছন্দসই ফল পেতে কর্মপরিধির নিখুঁত বর্ণনা জটিল আন্তঃসংযুক্ত ব্যবস্থা এবং সম্ভবত সহজ তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবস্থার ক্ষেত্রেও অবাস্তব। জ্বালানি রেশনিং ব্যবস্থায়, ডিজাইনারদের নিজেদের মতো করেই কাজ করতে হতো।

উদাহরণস্বরূপ, বোঝা গেছে যে, সমস্ত যানবাহন চেসিস নম্বর ব্যবহার করে নিবন্ধিত হতে পারে না। রাজস্ব লাইসেন্সগুলোকেও অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। যেহেতু এই ব্যবস্থা কঠোর কর্মপরিধির ভিত্তিতে তৈরি হয়নি, তাই সমস্যাগুলো চিহ্নিত করার সঙ্গে সঙ্গে পরিবর্তনগুলো আনা যেতে পারে। শিল্প-কারখানার ভাষায় এজাইল বনাম ওয়াটার ফল পদ্ধতির কথা বলতে হয়। এ জটিল ব্যবস্থায় সারা দেশে এক হাজারটিরও বেশি জ্বালানি স্টেশনে তুলনামূলকভাবে অদক্ষ পাম্প কর্মচারীদের অপ্রত্যাশিত প্রশ্নের তাৎক্ষণিক উত্তর দিতে হবে, যেটি বেশ কঠিন। তবে, ৬-৮ সপ্তাহের মধ্যে তাদের সম্পূর্ণভাবে মোতায়েন সম্ভব হয়েছিল। দুটি কোম্পানি (ডায়ালগ আজিয়াটা এবং একএসইজি, পূর্বে মিলেনিয়াম আইটি) তাদের সেরা প্রকৌশলীদের সেই সময়টুকু দিয়েছিল এবং স্ট্যান্ডার্ড প্রকিউরমেন্ট পদ্ধতিকে বাইপাসের অনুমতি দিয়েছিল। আইসিটিএ এবং অংশীদাররা যখন সফটওয়্যারটি তৈরি করছিলেন, ঠিক সেই সময়ের মধ্যেই জ্বালানি স্টেশনকর্মীদেরও প্রশিক্ষণ দেয়া হয়েছিল। তরুণ ও কর্মতৎপর মন্ত্রী কাঞ্চনা উইজেসেকরা দ্রুত সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রকল্পটি চলমান রাখেন।

নিয়মের আওতার মধ্যে কী হয়
বেশিরভাগ সরকারি দপ্তরের তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবস্থা সংগ্রহের সক্ষমতা নেই। এখানে সমাধান হলো আইসিটিএর সহায়তা চাওয়া, যা বিশেষভাবে এই উদ্দেশ্যেই প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। এদিকে ধারণার বিপরীতে, আইসিটিএতে সফটওয়্যার ডেভেলপার বা প্রযুক্তিবিদ ইত্যাদির ক্যাডার নেই, যাদের প্রকল্পে নিযুক্ত করা যেতে পারে। যে মডেলটি শুরু থেকেই গৃহীত হয়েছিল, সেটি এমন ছিল, যেখানে প্রাইভেট ফার্মগুলোকেও প্রতিযোগিতামূলকভাবে নির্বাচিত করা যেত।

রাজস্ব লাইসেন্স সিস্টেমটি চালু থাকা বৃহত্তম সিস্টেমগুলোর মধ্যে একটি। নাগরিকরা প্রতি বছর ড্রাইভিং লাইসেন্স বা পাসপোর্ট তৈরি করেন না; কিন্তু প্রত্যেক গাড়ির মালিককে রাজস্ব লাইসেন্স পেতে প্রতি বছর সংশ্লিষ্ট প্রাদেশিক কাউন্সিলে যোগাযোগ করতে হয়। যেহেতু রাস্তায় ৬০ লাখেরও বেশি যানবাহন (বেশিরভাগই দুই এবং তিন চাকার) চলে, বার্ষিক রাজস্ব লাইসেন্স নবায়ন তাই রাষ্ট্রীয় পরিষেবাগুলোর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এটি সবচেয়ে জটিলগুলোর মধ্যেও একটি, যেটি পেতে অন্য সংস্থা যেমন নির্গমন পরীক্ষার প্রশংসাপত্র এবং বীমার কাগজ নিতে হয়। প্রায় সব যানবাহনই কম্পিউটারাইজড সিস্টেম ব্যবহার করে বার্ষিক লাইসেন্স নেয়। প্রতি কর্মদিবসে ২৫-৩০ হাজার লেনদেন ঘটে।

রাজস্ব লাইসেন্সও বিভাগীয় সচিবালয় অফিসের নির্দিষ্ট কাউন্টারে কর্মকর্তাদের সঙ্গে লেনদেনের মাধ্যমে নবায়ন করা যেতে পারে। অথবা সরকারি অফিসে কিয়স্ক ব্যবহার করে (উত্তর প্রদেশে চালু) বা যে কোনো অবস্থান থেকে অনলাইন প্রযুক্তির মাধ্যমে নেয়া যেতে পারে। তিনটি ইন্টারফেস একই ব্যাকঅ্যান্ডের সঙ্গে সংযুক্ত। অনলাইন বিকল্পের ব্যবহার খুবই কম এবং কর্মকর্তারাও এটিকে তেমন ভালো হিসেবে দেখেন না।

কভিড লকডাউনের প্রভাব সম্পর্কে LIRN Easia গবেষণার সম্পূরক সরকারি সমীক্ষার তথ্য অনুসারে, ২২ মিলিয়ন জনসংখ্যার মধ্যে ২ দশমিক ১ মিলিয়ন ২০১৯ সালে সরকারি ওয়েবসাইট ব্যবহার করেছিলেন। এটি ২০১৮ সালের চেয়ে ১ দশমিক ৫ মিলিয়ন বেড়েছিল। তারপরও অনলাইন ব্যবহার এখনো প্রত্যাশিত সংখ্যার তুলনায় যথেষ্ট কম।

সরকারি তথ্য অনুযায়ী, ২০১৭ এর পর থেকে বাসা-বাড়িতে ডেস্কটপ বা ল্যাপটপ ব্যবহার কমছে। ২০১৭-তে এটি ছিল ২২ দশমিক ৮ শতাংশ এবং ২০১৯-এ এসে দাঁড়ায় ২২ শতাংশে।

ডেটাগুলো যা দেখায়, তা হলো, লাইসেন্স পুনর্নবীকরণ প্রক্রিয়াটি জ্বালানি-রেশনিং অ্যাপের মতো মোবাইল ফোনভিত্তিক করতে পুনরায় ডিজাইন করা উচিত ছিল। অস্থায়ী লাইসেন্স প্রিন্টের প্রয়োজনীয়তার মতো ত্রুটিগুলো (ফোন থেকে করা কঠিন) সমাধান করা উচিত। একাধিক পেমেন্ট বিকল্প স্মার্টফোনের জন্য অপটিমাইজ করতে হবে; কিন্তু অনেক নাগরিক, যারা এখনো সরকারি পরিষেবাগুলো অনলাইনে অ্যাক্সেস করেন না বা করতে পারেন না, অনলাইন মোডকে অবশ্যই কিয়স্ক এবং মধ্যস্থতা মোডের সঙ্গে পরিপূরক করতে হবে।

২০১৮ সালেই বোঝা গিয়েছিল যে, এই ব্যবস্থাটি পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে আবারও বিবেচনা করতে হবে এবং পুনরায় সেভাবেই বানাতে হবে; কিন্তু টেন্ডার বোর্ডের কর্মকর্তাদের বাধায় এই ক্রয় প্রক্রিয়া শামুকগতিতে চলছে। ২০১৯ সালে সরকার পরিবর্তনের সময়ও এটি সম্পূর্ণ হয়নি। পূর্বাভাস অনুসারে, কয়েক বছর পরে এটির ব্যাকঅ্যান্ড ক্র্যাশ করে।

ওপরে বর্ণিত ত্রুটি ব্যতীত বিদ্যমান মডেলটিতে আরও অনেক ত্রুটি রয়েছে। যেসব ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এসব চুক্তি স্বাক্ষর করেন, তারা সাধারণত অবসর নেন বা কাজ শেষ হওয়ার আগেই বদলি হয়ে যান। ফলস্বরূপ, ভোক্তার কাছ থেকে একাধিক এবং কখনো কখনো পরস্পরবিরোধী অনুরোধ আসে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে, আইটি সিস্টেমের ‘মালিক’ অভ্যন্তরীণ ব্যবস্থাপনা করতে ব্যর্থ হয়। ফলে হয় বিক্রেতার ওপর অত্যধিক নির্ভরশীলতার (বিক্রেতা ক্যাপচার) তৈরি হতো অথবা কিছু সময়ের পরে সিস্টেমটি পরিত্যক্ত হয়।

একটি বিকল্প মডেল
ত্রুটিগুলো শুধু শ্রীলঙ্কার ক্ষেত্রেই হয়, এমন নয়। ইউএস ভেটেরান্স কর্তৃপক্ষের লিগ্যাসি হেলথ রেকর্ড সিস্টেম প্রতিস্থাপনও মাল্টি-বিলিয়ন-ডলারের বিপর্যয়ের পেছনে দায়ী। ওবামাকেয়ারের সাফল্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ওয়েবসাইটটি প্রথম দিনেই ক্র্যাশ করে, যা পরে সিলিকন ভ্যালি থেকে শীর্ষ প্রকৌশলী আমদানি করে পুনর্গঠন করতে হয়।

প্রথম ক্ষেত্রে, কারণটি শ্রীলঙ্কার রাজস্ব লাইসেন্স ব্যবস্থায় ব্যবহৃত প্রথাগত ক্রয় পদ্ধতির সামঞ্জস্যপূর্ণ ছিল। ওবামাকেয়ার পুনরুদ্ধারের বিষয়টি ছিল শ্রীলঙ্কার ফুয়েল রেশনিং অ্যাপের মতোই, যেখানে ভিন্ন মডেল ব্যবহার করা হয়েছিল; কিন্তু সেই পদ্ধতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ ছিল প্রযুক্তি-দক্ষ এবং আত্মবিশ্বাসী আইসিটিএ কর্মীদের দিয়ে প্রকল্পের সমন্বয় এবং মন্ত্রী উইজেসেকের নেতৃত্বে সমস্যার সমাধান। জ্বালানি রেশনিং সিস্টেমের সাফল্যের পাঠ এবং মার্কিন অভিজ্ঞতা বর্তমান ব্যর্থ মডেলের বিকল্প বিকাশে ব্যবহার করা আবশ্যক। এর জন্য ওবামাকেয়ার অভিজ্ঞতা থেকে উদ্ভূত মার্কিন ডিজিটাল পরিষেবার মতো কিছু একটার প্রয়োজন হবে।

শিল্প পেশাজীবীরা সীমিত সময়ের জন্য সরকারে কাজ করেন, যা তাদের সিনিয়র কর্মকর্তাদের সঙ্গে জুটিবদ্ধ হয়ে করতে হয়। তাদের সিস্টেমের ব্যাপারে গভীর জ্ঞান রয়েছে এবং প্রয়োজনীয় সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। যেহেতু রক্ষণাবেক্ষণ ভালো ডিজাইনের মতোই গুরুত্বপূর্ণ, তাই প্রতিটি সরকারি প্রতিষ্ঠানের সক্ষমতা বাড়ানো গুরুত্বপূর্ণ। তবে এক্ষেত্রে জ্ঞানের অভাব এবং সেটি স্বীকারে অনিচ্ছা সরকারি আইটি সিস্টেম স্থাপনে ব্যর্থতা এনে দিচ্ছে।

সরকারি ডিজিটালাইজেশনের দায়িত্বশীল ব্যক্তিরা বর্তমান ত্রুটিযুক্ত ক্রয় মডেলের বিকল্প বিকাশ না করলে ডিজিটালাইজেশন নিয়ে যে বড় আশা করা হয়েছিল, তা বাস্তবায়নেরও সম্ভাবনা কম।

রোহান সামারাজিবা: প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান, লার্ন এশিয়া (LIRNEasia) ও এশিয়ার আইসিটি নীতি ও নিয়ন্ত্রণ থিঙ্ক ট্যাঙ্ক বিশেষজ্ঞ।

(লার্ন এশিয়ার চেয়ারম্যান রোহান সামারাজিবার লেখাটি শ্রীলঙ্কার প্রেক্ষাপটে হলেও বাংলাদেশের ডিজিটালাইজেশন প্রক্রিয়ার সঙ্গেও তা প্রাসঙ্গিক।)

মতামত দিন

মন্তব্য করতে প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে

ট্রেন্ডিং ভিউজ