যে কারণে কার্তিক মাসে সবজির দাম চড়া
কার্তিক মাস চলছে। এটি গ্রাম-বাংলায় অভাবের মাস। দেশের উত্তরাঞ্চলে এ সময়টাকে বলা হতো মঙ্গাকাল। এ সময় মাঠে কাজ থাকে কম। হ্রাস পায় কৃষি শ্রমিকদের আয়। ক্ষেতে আমন ধান থাকে বাড়ন্ত অবস্থায়। অন্য ফসলের সমারোহ থাকে কম। এ সময় গ্রীষ্মকালীন শাক-সবজির সরবরাহ হ্রাস পেয়ে নেমে আসে তলানীতে। শীলকালীন সবজি আসতে শুরু করে কার্তিকের শেষে। এর সরবরাহ বাড়ে হেমন্তের শেষভাগে, অগ্রহায়ণে। এ সময় কৃষিজাত পণ্যের মূল্য থাকে চড়া। তাতে সাধারণ মানুষের কষ্ট বৃদ্ধি পায়। নুন আনতে তাদের পান্তা ফুরায়। অনেক সময় বেড়ে যায় দ্রব্যমূল্য। কখনো অতিবৃষ্টি ও বন্যার কারণে মানুষের দুর্ভোগ চরমে পৌঁছে। দেশের গরিব মানুষের আহাজারি তখন মরা কার্তিকের বিলাপের মতো শোনায়।
এবার কার্তিক এসেছে নিত্যপণ্যের অগ্নিমূল্যের বার্তা নিয়ে। তালিকায় আছে চাল, ডাল, তেল, আলু, ছোলা, পেয়াজ, রসুন, জিরা, দারুচিনি, ধনে, গরুর মাংস, ও ডিম। বাজারে সবচেয়ে চড়া দাম শাকসজির। এক আঁটি শাকের দাম ৩০-৪০ টাকা। বেশিরভাগ সবজির দাম প্রতি কেজি ৮০ টাকার উপরে। কোনোটার দাম ছাড়িয়ে গেছে ১৫০ টাকা। কাঁচামরিচ স্থানভেদে ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা কেজি। কাঁচা পেঁপে ও কাঁচা কলা ছাড়া প্রতি কেজি ৫০ টাকার নিচে কেনা যায় না। সবজির বাজারে এখন দারুণ আকাল। বাজারে গেলে শোনা যায় সাধারণ ক্রেতাদের ক্ষোভ ও হাপিত্যেস। এখন এক বড় ধরনের খাদ্য মূল্যস্ফীতির সময় আমরা অতিক্রম করছি।
অর্থনীতির এক নীরব ঘাতক উচ্চ মূল্যস্ফীতি। গত দুই বছর দেশের মানুষ তা হাড়েহাড়ে টের পেয়েছে। তাতে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে সীমিত আয়ের মানুষ। এই ক্রমাগত মূল্যস্ফীতির জন্য দায়ী বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের ধারাবাহিক ভুলনীতি। ওই সময় তেল ও গ্যাসের দাম বার বার বৃদ্ধি, ভুল মুদ্রা ও রাজস্ব নীতি, ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম্য এবং অর্থনৈতিক দুর্বৃত্তায়ন দেশের মূল্যস্ফীতিকে উসকে দিয়েছিল। গত জুলাই-আগস্টের ছাত্র আন্দোলনে সাধারণ মানুষের ব্যাপক সমর্থন ও সম্পৃক্ততার এটাই বড় কারণ। ২০২৪ সালের জুলাই মাসে সাধারণ মূল্যস্ফীতির হার ছিল ১১ দশমিক ৬৬ শতাংশ এবং খাদ্য মূল্যস্ফীতর হার ছিল ১৪ দশমিক ১০ শতাংশ। এটা ছিল গত এক যুগ ধরে সর্বোচ্চ মূল্যস্ফীতি। গত আগস্ট থেকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর মূল্যস্ফীতি হার কিছুটা কমেছে। গত আগস্ট মাসে সাধারণ ও খাদ্যমূল্যস্ফীতির হার যথাক্রমে ১০ দশমিক ৪৯ এবং ১১ দশমিক ৩৬ শতাংশে নেমে এসেছে। সেপ্টেম্বরে আরও হ্রাস পেয়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ৯ দশমিক ৯২ ও ১০ দশমিক ৪০ শতাংশে। তবে এখনো মূল্যস্ফীতি হার অনেক বেশি। বাজারে গেলে মূল্যস্ফীতির সাম্প্রতিক ক্রমহ্রাস বিশ্বাস হতে চায় না। কাঁচা বাজারে গেলে মনে হয় মূল্যস্ফীতির বর্তমান হার বিপরীত স্রোতে এগোচ্ছে। এর প্রধান কারণ বাজারে পণ্যের সরবরাহ হ্রাস। এর পেছনে রয়েছে কম উৎপাদন ও আমদানি হ্রাস। এর সঙ্গে আছে অসাধু ব্যবসায়ীদের কারসাজি। আছে তাদের সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম্য। বাজারে যখন পণ্যের সরবরাহ কম থাকে তখন ব্যবসায়ীরা অতি মুনাফার লোভে বাজারকে নিয়ন্ত্রণ করে। সরকারের হস্তক্ষেপ পর্যাপ্ত না হলে মূল্যবৃদ্ধি ঠেকানো যায় না। তাতে ভোগান্তি বাড়ে ক্রেতা সাধারণের।
উদাহরণস্বরূপ ডিমের অগ্নিমূল্যের কথা বলা যায়। প্রতিটি ডিমের দাম ১৫ টাকা, ডজন ১৮০ টাকা পর্যন্ত উঠেছে। ২১ অক্টোবর সকালে এই দামেই ডিম বিক্রি হয়েছে মিরপুর রাইনখোলার বাজারে। এরূপ উচ্চ মূল্যের প্রধান কারণ সরবরাহ সংকট। প্রথমে দেশের পূর্বাঞ্চলে ভয়াবহ বন্যায় ন্যূনপক্ষে ১১ জেলায় মুরগির খামার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। পরে ময়মনসিংহ ও শেরপুরসহ দেশের উত্তরাঞ্চলের ১৬টি জেলায় বন্যার কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে অসংখ্য মুরগির খামার ও চিরায়ত মুরগি পালন ব্যবস্থা। তাতে বিঘ্নিত হয়েছে ডিমের উৎপাদন। হ্রাস পেয়েছে সরবরাহ। এ সুযোগে ডিমের দাম বাড়িয়ে দিয়েছে অসাধু ব্যবসায়ীরা। সরকারের কৃষি বিপণন বিভাগ এ নৈরাজ্য ঠেকানোর জন্য নির্ধারণ করে দেয় ডিমের যৌক্তিক মূল্য। উৎপাদন পর্যায়ে প্রতিটি ডিমের দাম ১০ টাকা ৫৮ পয়সা, পাইকারি পর্যায়ে ১১ টাকা ১ পয়সা। খুচরো পর্যায়ে ১১ টাকা ৮৭ পয়সা। তবে এ দাম কার্যকর হয়নি কোথাও। তার কারণ সরবরাহ সংকট ও ব্যবসায়ীদের কারসাজি। উপায়ান্তর না দেখে ঢাকার তেজগাঁও এবং কাপ্তান বাজার আড়তে ১৫টি ডিম উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানকে সরাসরি যথাক্রমে ১০ লাখ ও ২০ লাখ ডিম সরবরাহ করার কথা বলা হয় নির্ধারিত মূল্যে। তাও তেমন কার্যকর হচ্ছে না। প্রতিদিন দেশে ডিমের চাহিদা প্রায় সাড়ে চার কোটি। উৎপাদন প্রায় সাড়ে ৩ কোটি। অর্থাৎ ঘাটতি অনেক। এরই মধ্যে সরকার একাধিকবার ডিম আমদানি করেছে ভারত থেকে; কিন্তু তা খুবই কম।
এক দিনের প্রয়োজনও তাতে মেটানো যায় না। ভারত থেকে যে ডিম আসে তার ক্রয়মূল্য পরিবহন খরচ ও শুল্ক যোগ করে প্রতিটির দাম পড়ে সর্বোচ্চ সাড়ে ৭ টাকা। খুচরা পর্যায়ে তা অনায়াসে বিক্রি করা যায় ৮ টাকায়। সে তুলনায় বাংলাদেশে উৎপাদিত ডিমের দাম পড়ে প্রায় দ্বিগুণ। তার কারণ এখানে উৎপাদন খরচ বেশি। আছে মূল্য বৃদ্ধির ক্ষেত্রে বড় খামারিদের আঁতাত। তারা একে অন্যের সঙ্গে বাজারে সহযোগিতা করছে মূল্য বৃদ্ধির জন্য। এক হিসেবে জানা যায়, বড় ডিম উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোতে প্রতিটি ডিমের উৎপাদন খরচ পড়ে ৮ টাকা ৪০ পয়সা। অপেক্ষাকৃত ছোট উৎপাদনকারীদের খরচ পড়ে ১০ টাকা ৩০ পয়সা। একটি প্রতিষ্ঠানিক গবেষণায় প্রাথমিক ফলাফলে দেখা যায় বড় এবং ছোট ডিমের খামারে প্রতিটি ডিমের উৎপাদন খরচ পড়ে গড়ে ৮ টাকা ১ পয়সা। অথচ খামারিরা বলছেন উৎপাদন খরচ অনেক বেশি। অথচ ভারত থেকে আমদানিকৃত প্রতিটি ডিমের উৎপাদন খরচ প্রায় ৫ টাকা। এই অদক্ষতার দায় বাংলাদেশি ডিম উৎপাদকারীদের। তাদের অক্ষমতার জন্যই প্রতিটি ডিমে চড়া মূল্য শোধ করতে হচ্ছে আমাদের গরিব ভোক্তাদের। এই অদক্ষতা পরিহার করে প্রতিটি ডিমের উৎপাদন খরচ হ্রাস করতে হবে। প্রান্তিক পর্যায়ে এবং গ্রামীণ চিরায়ত খামারে ডিমের উৎপাদন উৎসাহিত করতে হবে। তাতে ডিমের প্রয়োজনীয় সরবরাহ নিশ্চিত করা যাবে এবং বাজারে প্রতিযোগিতা সৃষ্টি হবে।
আমাদের প্রধান খাদ্যশস্য চালের বাজারেও আগুন। কিছুদিন ধরে মোটা চাল বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি কমবেশি ৬০/৬৫ টাকা। মাঝারি চাল প্রায় ৭০/৭৫ টাকা এবং চিকন চাল ৮০/৯০ টাকা কেজি। গত বছর (২০২৩-২০২৪) উৎপাদন হয়েছিল ৪ কোটি ৭ লাখ টন চাল। বোরো চালের উৎপাদনের পরিমাণ ছিল ২ কোটি ১০ লাখ টন। সরকারি ভাবে চাল সংগ্রহের পরিমাণও ছিল সন্তোষজনক। তবে সাম্প্রতিক বন্যায় আউশ ধান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। আমন ধানের আবাদি এলাকা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে অর্জিত হয়েছে কম। বিলম্বে গুজে দিতে হয়েছে রোপা আমনের চারা। তাতে মোট উৎপাদন কম হবে। পৌণে ২ কোটি টন লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে অর্জিত হতে পারে প্রায় দেড় কোটি টন। ইতিমধ্যে সরকারি গুদামে চালের মজুদ কমে আসছে। চাল আমদানি না হলে সামনে প্রতি কেজি মূল্য আরও বৃদ্ধি পেতে পারে। ভবিষ্যতে সরবরাহ সংকটের আশঙ্কা থাকলে আমাদের চাল ব্যবসায়ীরা মূল্য বৃদ্ধির ক্ষেত্রে বেশ তৎপর হয়ে ওঠেন।
এখন সবচেয়ে বেশি আলোচিত বিষয় শাসকসবজির উচ্চ মূল্য। প্রথমে টানা খরার কারণে শাকসবজির চাষ বিঘ্নিত হয়েছে। পরে টানা বৃষ্টি ও বন্যার কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে সবজির উৎপাদন। তাছাড়া কার্তিক মাসের মাঝামাঝি সময় পর্যন্ত স্বাভাবিকভাবেই বাজারে সবজির সরবরাহ থাকে কম। কাজেই এখন এর মূল্যবৃদ্ধি ঘটেছে। তবে তা খুবই সাময়িক। কার্তিকে শেষে এবং অগ্রহায়ণের শুরুতে শীতের সবজি আসবে বাজারে। তখন এর মূল্য হ্রাস পাবে। সেই সঙ্গে ডিম, আলু, পেঁয়াজসহ অন্যান্য নিত্যপণ্যের দামও হ্রাস পাবে। ভোক্তারা স্বস্তি পাবেন। ইতিমধ্যেই সরকারি উদ্যোগে জনসাধারণের মাঝে সুলভমূল্যে ১০টি কৃষিপণ্য বিক্রির ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। ট্রাকে করে রাজধানীর ২০টি এলাকায় সুলভে পণ্য বিক্রির এ কার্যক্রম চলবে। পণ্য বিক্রির জায়গাগুলো হচ্ছে খাদ্য ভবন, মানিক মিঞা অ্যাভিনিউ, মিরপুর-১০, বাসাবো, বছিলা, রায়ের বাজার, রাজাবাজার, মোহাম্মদপুর, গাবতলী, মহাখালী বাসস্ট্যান্ড, বেগুনবাড়ী, উত্তরখান, দক্ষিণখান, কামরাঙ্গীরচর, রামপুরা ও জিগাতলা। বিক্রিযোগ্য পণ্যের মধ্যে রয়েছে ডিম, আলু, পেঁয়াজ ও বিভিন্ন প্রকার সবজি। এক্ষেত্রে একজন গ্রাহক ৩০ টাকায় এক কেজি আলু, ১৩০ টাকায় এক ডজন ডিম, ৭০ টাকায় এক কেজি পেঁয়াজ, ২০ টাকায় এক কেজি কাঁচা পেঁপে এবং পাঁচ কেজি বিভিন্ন ধরনের সবুজ শাসকসজি প্যাকেজ আকারে একসঙ্গে কিনতে পারবেন। এটা একটা ভালো উদ্যোগ। প্রতিদিন উল্লেখযোগ্য পরিমাণে সুলভ মূল্যে এসব কৃষিপণ্য ট্রাকসেলের মাধ্যমে বিতরণ করা হলে তা বাজারের উচ্চমূল্যে ইতিবাচক প্রভাব রাখবে।
কৃষি বিপণন বিভাগ থেকে ইতিমধ্যেই ডিম, আলু এবং পেঁয়াজসহ বিভিন্ন নিত্যপণ্যের যৌক্তিক মূল্য নির্ধারণ করে দেয়া হয়েছে। এর ভিত্তি উৎপাদন খরচ। সেইসঙ্গে বাজারজাতকরণ খরচ ও বিভিন্ন পর্যায়ে ব্যবসায়ীদের মুনাফা আমলে নেয়া হচ্ছে। পণ্যের সরবরাহ ঠিক থাকলে নির্ধারিত মূল্যে বা তার নিচে অনেক সময় পণ্য বিক্রি হয়। সরবরাহ কম হলে দাম পড়ে যৌক্তিক মূল্যের বেশি। অনেকে মনে করেন মুক্তবাজার ব্যবস্থায় যৌক্তিক মূল্য নির্ধারণের কোন প্রয়োজন নেই। কারণ তা বাজারে মানা হচ্ছে না। তবু এর মাধ্যমে ভোক্তাগণ পণ্যের প্রকৃত মূল্য অনুধাবন করতে পারেন। বিভিন্ন সময়ে পণ্যের দাম কত কমবেশি হচ্ছে তা বুঝতে পারেন। সরকার তাতে হস্তক্ষেপের উপযুক্ত ব্যবস্থা নিতে পারে। বিষয়টি কৃষি বিপণন বিভাগের নীতিমালায় সন্নিবেশিত করা আছে। আমাদের দেশে এবং বিদেশে বিভিন্ন পণ্যের সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য লিপিবদ্ধ থাকে। এটাও যৌক্তিক মূল্য। কখনো চাহিদা ও সরবরাহের ভিত্তিতে এর দাম কার্যক্ষেত্রে কিছু কম বেশি হয়ে থাকে।
বর্তমানে কৃষিপণ্যের যে উচ্চমূল্য আমরা লক্ষ্য করছি তা সাময়িক। বছরের এ সময়ে তা অনেকটাই স্বাভাব্কি। কৃষিপণ্য উৎপাদনের সুদিন এলে এই মূল্যস্ফীতি হ্রাস পাবে। তবে এ ক্ষেত্রে আমাদের উৎপাদনে স্বয়ম্ভব হতে হবে। প্রতি ইউনিট উৎপাদন দক্ষতা বাড়িয়ে উৎপাদন খরচ কমিয়ে নিতে হবে। বাজার ব্যবস্থার ত্রুটি দূর করতে হবে। প্রতিযোগিতা সৃষ্টি করতে হবে পণ্য বিক্রেতাদের মধ্যে। উৎপাদন কম হলে দ্রুত আমদানির ব্যবস্থা নিতে হবে। মোট কথা পণ্যের সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে হবে। কৃষি তথ্য ভান্ডার সঠিক ও নির্ভরযোগ্য হতে হবে। ব্যবসায়ীদের জবাবদিহির আওতায় আনতে হবে। চাঁদাবাজি বন্ধ করতে হবে এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি ঘটাতে হবে। সর্বোপরি মুদ্রা ও রাজস্ব নীতির সুসমন্বয় দরকার। সরকার এসব ক্ষেত্রে ইতিমধ্যে বেশ কিছু ইতিবাচক পদক্ষেপ নিয়েছে। অদূর ভবিষ্যতে তার সুফল মিলবে আশা করি। তাতে মানুষের দুর্ভোগ লাঘব হবে।
ড. জাহাঙ্গীর আলম: কৃষি অর্থনীতিবিদ, গবেষক ও শিক্ষক। সাবেক মহাপরিচালক, বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউট এবং সাবেক উপাচার্য, ইউনিভার্সিটি অব গ্লোবাল ভিলেজ।
মতামত দিন
মন্তব্য করতে প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে