Views Bangladesh

Views Bangladesh Logo

কারা সুরক্ষা ব্যবস্থাপনা নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার মতো পরিস্থিতি আর নেই

Brigadier General Syed  Muhammad Motahar Hussain

ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সৈয়দ মো. মোতাহের হোসেন

মঙ্গলবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪

গত ১১ আগস্ট কারা মহাপরিদর্শকের (আইজি প্রিজন্স) দায়িত্বভার নেন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সৈয়দ মো. মোতাহের হোসেন। এর আগে বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের (বিকেএসপি) মহাপরিচালক ছিলেন তিনি। কোনো পূর্ব অভিজ্ঞতা ছাড়াই কারা অধিদপ্তরের কর্ণধার হিসেবে গত দেড় মাসের দায়িত্ব পালন এবং কারা পরিস্থিতি উন্নয়নে কী কী ব্যবস্থা নিয়েছেন- সেসব বিষয়ে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোতাহের কথা বলেছেন ভিউজ বাংলাদেশের জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক কামরুল হাসানের সঙ্গে।

ভিউজ বাংলাদেশ: বাংলাদেশ জেলের কর্ণধার হিসেবে আপনার এক মাস দুই সপ্তাহ পার হলো। এই সময়ের অভিজ্ঞতা এবং কারা ব্যবস্থাপনা নিয়ে আপনার পর্যবেক্ষণ জানতে চাই।

ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সৈয়দ মো. মোতাহের হোসেন: নিশ্চিতভাবেই অনিয়মিত পরিবেশে আমি এই অধিদপ্তরে যোগ দিয়েছি। আমার কোনো পূর্বপ্রস্তুতিও ছিল না। যাই হোক, এখানে যোগ দেয়া হলো। এক মাস দুই সপ্তাহ পারও হয়ে গেছে। আমার যে অভিজ্ঞতা, শুরুতে কিছুটা বিপর্যয় আর কঠিন পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছিলাম। অনেক স্থানেই বিশৃঙ্খলাও হচ্ছিল। কয়েদি-হাজতিদের মধ্যে উষ্মা ছিল। তাদের মধ্যে অনুভূতি কাজ করছিল যে- দেশ স্বাধীন হয়েছে, তবে আমরা কেন মুক্তি পাবো না (হাসি)। কিন্তু সবাই তো আর রাজনৈতিক বন্দি নন। ফৌজদারি মামলায় যারা আছেন, তারা তো আর মুক্তি পাচ্ছেন না। সেটা বোঝাতে বেশ বেগ পেতে হয়েছে।

আমরা বিভিন্ন কারাগারে বন্দি ব্যবস্থাপনায় পরিবর্তন এনেছি। এটা নিশ্চিত করা হচ্ছে যেন, তারা (কারাবন্দিরা) মানবিক পরিবেশ পান। প্রোভিশন্স নিয়ে কাজ করছি যেন, প্রাপ্যতা অনুসারে তারা যথাযথ সুবিধা পান। কারাবিধি মতে, তাদের সাক্ষাৎকার, যেটা বন্ধ ছিল, সেটাও চালু করেছি। যে অসন্তোষ ছিল, তার অনেকটাই নিরসন হয়েছে। অনেকেই জামিনে বের হয়ে যাওয়ায় এখন ৫৫ হাজারের কাছাকাছি বন্দি আছেন, যা আমাদের বন্দি ব্যবস্থাপনা যৌক্তিক করতে সহায়তা করেছে। আর আমরা নিজেদের হ্যান্ডলিংয়ের পরিবর্তন করেছি, যা সার্বিক পরিস্থিতির উন্নয়ন করেছে।

আমাদের কারারক্ষী এবং কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যেও ক্ষোভ-বঞ্চনার আভাস ছিল। তাদেরও বিভিন্ন দাবি ছিল, যা তারা আমি যখন বিভিন্ন কারাগারে গিয়েছি, তখন আমার হাতে দিয়েছিলেন বা হেড অফিসে পাঠিয়েছেন। তা পূরণে কমিটিও গঠন করেছি। সমাধানযোগ্য বেশকিছু পদক্ষেপ নিয়েছি। আরও কিছু পাইপলাইনে আছে, যেগুলোর সংশোধন বা পরিবর্তন করেছি। অভ্যন্তরীণ বিষয়গুলোতে পদক্ষেপ নিয়েছি এবং যেগুলো মন্ত্রণালয়ের বিষয়, সেগুলো তাদের জানিয়েছি। সর্বোপরি, আমি মনে করি, আমরা (কারা অধিদপ্তর) ইতিবাচক ধারায়ই এগোচ্ছি। এবং নিশ্চিতভাবে, আমরা আতঙ্কিত হবার মতো পরিস্থিতিতেও আর নেই।

ভিউজ বাংলাদেশ: কারা ব্যবস্থাপনায় কোন কোন ঘাটতি এবং উন্নতির ক্ষেত্রগুলো চিহ্নিত করতে পেরেছেন? প্রাতিষ্ঠানিক দুর্নীতির বিষয়ে কী কী পদক্ষেপ নিয়েছেন?

ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সৈয়দ মো. মোতাহের হোসেন: কারা বিভাগ দুর্নীতিগ্রস্ত, প্রচলিত ধারণা। আমিও এটা স্বীকার করি এবং এটা মেনে নিয়েই কাজ এগিয়ে নিতে চাই। আমি অস্বীকার করে নিলে আমার উন্নতির জায়গাটুকুতো শেষ হয়ে যায়। এ কারণে পেশাগতভাবে যারা দক্ষ, মেধাবী ও যোগ্যতাসম্পন্ন এবং তুলনামূলকভাবে পরিচ্ছন্ন পেশাগত রেকর্ড বজায় রেখেছেন, তাদের পদায়ন এবং কার্যকরের ব্যবস্থা করেছি- যেন কারা ব্যবস্থাপনায় স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা যায়। পোস্টিং এবং অন্য বিষয়গুলোতেও স্বচ্ছতা আনার চেষ্টা করছি। বৈষম্য ছাড়া যেন তিনি প্রাপ্য অনুসারে পদে যেতে পারেন, সেই চেষ্টা করেছি। একসময় বাইরের হস্তক্ষেপেরও মুখোমুখি হয়েছিল কারাবিভাগ। হয়তো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে ছিল, রাজনৈতিক হস্তক্ষেপও ছিল। যে কারণে কারা বিভাগ যেভাবে চাচ্ছিল, সেভাবে পরিচালনাটা হয়ে ওঠেনি। সে তুলনায় আমি আসলে অধিকতর সুবিধাই পাচ্ছি। আমি ভাগ্যবান যে, ওই ধরনের কোনো পরিস্থিতি আমার মন্ত্রণালয় থেকেও পাচ্ছি না। আর রাজনৈতিক কোনো চাপও নেই। যা আমাকে স্বচ্ছতার সঙ্গে কাজ করতে দিচ্ছে।

আর দুর্নীতি যারা করছেন, যাদের বিরুদ্ধে নিশ্চিত অভিযোগ পেয়েছি- তাদের বিরুদ্ধে তদন্ত চলছে এবং প্রমাণিত হলে কোনো ছাড় দেয়াও হবে না। খুব শিগগিরই কিছু ব্যবস্থা নিতে দেখবেন। এর মাধ্যমে সতর্ক করতে চাই যে, দুর্নীতি করলে বা করে থাকলে আপনাকে কিন্তু শাস্তির আওতায় আনা হবে।

বন্দি ব্যবস্থাপনা হ্যান্ডলিং, বন্দির সাক্ষাৎ, জামিন প্রসেসিং দ্রুতকরণ, কোনো ইক্যুইপমেন্ট বা বন্দিকে মেডিসিন দেয়া- ইত্যাদি ক্ষেত্রে যারা দুর্নীতি করছিলেন, তা রোধে তারা যেন এক জায়গায় না থাকেন এবং একটা পদে একজন কর্মকর্তা, স্টাফ দীর্ঘদিন থাকতে না পারেন এবং দুর্নীতিতে না জড়াতে পারেন, সেসব ব্যবস্থা নিয়েছি। এভাবে বেশিরভাগ কারাগারেই পরিবর্তন করা হয়েছে।  আমরা দুর্নীতি কমাতে কাজ করছি। আমরা বলব না যে, এটা এক চেষ্টাতেই শূন্যতে নিয়ে আসতে পারব। তবে খুব শিগগিরই সহনীয় পর্যায়ে নেমে আসবে বলেই আশা করছি।

ভিউজ বাংলাদেশ: বন্দি পালানোর বিষয়ে কি পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে?

ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সৈয়দ মো. মোতাহের হোসেন: যেসব জঙ্গি পালিয়ে গেছেন, তাদের ৯ জন কনভিক্টেড (সাজাপ্রাপ্ত কয়েদি)। বাকিরা হচ্ছেন আন্ডারট্রায়ালড (বিচার চলমান হাজতি)। ৯ জনের কেউ মৃত্যুদণ্ড পেয়েছিলেন, কেউ কেউ বিভিন্ন মেয়াদের সাজাপ্রাপ্ত। নেতা গোছের কেউ কিন্তু পালাতে পারেননি। শীর্ষ পর্যায়ের বা আলোচিত কেউও নন। এমন আলোচিত কিছু লোক অবশ্য পরে ছাড়া পেয়েছেন। তবে তারা জামিনে বের হয়েছেন।

পালিয়ে যাওয়া বিচার চলমান থাকা বন্দিদের ধরতেও মামলা হয়েছে। ন্যাশনাল সিকিউরিটি ইন্টেলিজেন্স (এনএসআই) এবং বাংলাদেশ পুলিশের ডিটেক্টিভ ব্রাঞ্চসহ (ডিবি) রাষ্ট্রীয় গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর সঙ্গেও সমন্বয় করা হচ্ছে।

ভিউজ বাংলাদেশ: ভিআইপি বন্দি আছেন কতজন এবং কতজন ডিভিশন সুবিধা পাচ্ছেন?

ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সৈয়দ মো. মোতাহের হোসেন: গত ১৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ভিআইপি বন্দি আছেন ৪৪ জন এবং এই সংখ্যার পরিবর্তন হচ্ছে। ভিআইপি বন্দিরা দুভাবে ডিভিশন পান। কারও কারও ক্ষেত্রে আদালত বলে দেন আর কারও কারও ক্ষেত্রে তারা নিজেরাই আবেদন জানান। যারা আসছেন, তারা সবাই আবেদন করছেন। তারা আগে থেকেই জানেন যে, তারা কী কী সুবিধা পেতে পারেন। আর সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য তো এটি বিল্ডইন। এখন পর্যন্ত ১৪ জন এই ডিভিশন পেয়েছেন।

ভিউজ বাংলাদেশ: অনেকেই চিকিৎসাসেবা নেবার নামে হাসপাতালে ভর্তি হয়ে কারা শাস্তি ফাঁকি দেন বা অনৈতিক সুবিধা ভোগ করেন। এ বিষয়ে কী পদক্ষেপ নিয়েছেন?

ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সৈয়দ মো. মোতাহের হোসেন: এ বিষয়ে আমরা সম্পূর্ণভাবে ডাক্তারদের ওপরে নির্ভরশীল। এবং তারাই নিশ্চিত করেন যে, কার চিকিৎসা দরকার, কাকে হাসপাতালে ভর্তি করতে হবে এবং কে বাইরে চিকিৎসার জন্য যাবেন। তবে আমরা ইতিমধ্যেই নির্দেশনা দিয়েছি যে, প্রয়োজনীয়তা রয়েছে এমন রোগী ছাড়া কেউই কারা হাসপাতালে থাকতে পারবেন না।

ভিউজ বাংলাদেশ: কারা ব্যবস্থাপনার উন্নয়ন এবং ভবিষ্যতে যেন আর কেউ অপরাধে না জড়ান- সে ভাবনায় কোনো গবেষণা কি করছেন?

ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সৈয়দ মো. মোতাহের হোসেন: কারা ব্যবস্থাপনার উন্নয়নে আমাদের গবেষণা সেল রয়েছে, যেটি প্রতি বছর প্রয়োজনীয় পরামর্শ দেয়। আমরা কারাবন্দিদের মানসিক স্বাস্থ্যের বিষয়ে নজর দিয়ে তাদের মানসিক স্বাস্থ্যসেবা দেবার ব্যবস্থা করেছি।

তবে কারাগারে কোন অপরাধের আসামি বেশি আসছেন, কেন আসছেন, তাদের নিজেদের কোন কোন সমস্যা ছিল, কী কী করলে অপরাধ সংঘটিত নাও হতে পারতো, সেসব নিয়ে কাজ করা হয়নি। তবে এটি আলোচনায় এসেছে। আমরা এখন পোস্টিং, কারা ব্যবস্থাপনার উন্নয়ন, নিরাপত্তা জোরদার এবং এ-সংক্রান্ত অতি জরুরি কাজে ব্যস্ত। এগুলো গোছানো হলে, কারা ব্যবস্থাপনায় গতি এলে ওই বিষয়েও কাজ শুরু করা হবে।

ভিউজ বাংলাদেশ: আপনি কারাগারকে বিভক্ত করে জেলা এবং মেট্রো জেল চেয়েছেন। কেন?

ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সৈয়দ মো. মোতাহের হোসেন: দুটি ভাবনা থেকে এই চাওয়াটা এসেছে। প্রথমটি হলো নিরাপত্তা। আর অন্যটি হলো বিচার চলমান কারাবন্দি বা হাজতিদের স্থায়ী অপরাধী বা কয়েদিদের সংস্পর্শে না আসতে দেয়া। বেশিরভাগ জেলা কারাগার জেলা শহরের বাইরে বা আদালত থেকে বেশ খানিকটা দূরে। তাই সব ধরনের বন্দিকে একসঙ্গে আনা-নেয়ার সময় ঝুঁকি থাকছেই। এ অবস্থায় শহরের ভেতরে অথবা আদালতের কাছাকাছি আরেকটা কারাগার চাচ্ছি। আবার, এটাও চাই না যে, কারাগারের ভেতরে বিচারাধীন কোনো ব্যক্তি সাজাপ্রাপ্ত কয়েদিদের সংস্পর্শে আসার সুযোগ পান এবং বিপথে চলে যান। এই মিক্সিং সুবিধা না দিতেও এ দাবি জানাতে উদ্বুদ্ধ করেছে।

ভিউজ বাংলাদেশ: অনেক কারা সদস্যই কারা অধিদপ্তরকে বাহিনীতে রুপান্তরের দাবি জানিয়েছেন। বিষয়টিকে আপনি কীভাবে দেখছেন?

ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সৈয়দ মো. মোতাহের হোসেন: বাহিনী এবং সেবাদাতা সংস্থার কিছু মৌলিক পার্থক্য রয়েছে। শপথ নেওয়া, বিশেষ কর্মসম্পাদন, উদ্দেশ্যপ্রণোদিত কার্যক্রম, বিশেষ দক্ষতা এবং আরও অনেক কিছু। আমাদের বাহিনী মূলত তিনটি- সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী এবং বিমানবাহিনী। বাকিগুলো হলো সেবা দানকারী প্রতিষ্ঠান- পুলিশ, বর্ডার গার্ড (বিজিবি), প্রিজন্স গার্ড (কারারক্ষী) ইত্যাদি।

কারা সদস্যদের পক্ষ থেকে এই সংস্থাকে বাহিনীতে রূপান্তরের দাবির মূল কারণ ছিল- নাগরিক অধিকারে কিছু বাড়তি সুবিধা পাওয়া। যেমন, রেশনের ব্যবস্থা। আমি তাদের বুঝিয়েছি, বাহিনী এবং সংস্থার মধ্যে পার্থক্য কী। তারা মেনেও নিয়েছেন এবং এই দাবি থেকে সরেও এসেছেন। তবে কারা সদস্যদের আরও উৎসাহিত করতে এবং কার্যপরিবেশ নিশ্চিতে রেশনের ব্যবস্থা করা যায় কি-না, তা আমাদের সক্রিয় ভাবনাতে আছে।

ভিউজ বাংলাদেশ: বন্দিদের দক্ষতা উন্নয়ন এবং তাদের সমাজে পুনর্বাসনে কী কী পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে?

ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সৈয়দ মো. মোতাহের হোসেন: আমরা চাই যে, কারাগারকে শাস্তি কেন্দ্র নয় বরং সংশোধনাগারে রূপান্তর করতে। আর তাই কারাগারে গার্মেন্টস কারখানা আছে। কারাবন্দিদের পোশাকও এসব কারা গার্মেন্টসেই তৈরি হয়। তাদের ফার্নিচার তৈরি, পানি শোধনসহ নানা কাজেও সম্পৃক্ত রাখা হয়, যা তাদের সাজার মেয়াদ শেষে বের হয়ে কাজে ফিরে যেতে সহায়তা করছে।

তবে সমাজে যার অনুপস্থিতি, তাদের কাজের ধারা থেকে বাইরে ফেলে দেয়। তাই কারাগার থেকে বের হয়ে তারাও দ্বিধায় পড়ে যান, কী করবেন। তাই একটা ডেস্ক চালু করতে চাই, যেখান থেকে তারা চলমান কাজের চাহিদা এবং ধারা সম্পর্কে অবহিত হবেন। তারা যেন কাজেকর্মে সহজেই অন্তর্ভুক্ত হতে পারেন, সে লক্ষ্যে তাদের স্কিল ডেভেলপমেন্ট সার্টিফিকেট দেয়ার চিন্তা-ভাবনাও চলছে। এজন্য ন্যাশনাল স্কিল ডেভেলপমেন্ট অথরিটির সঙ্গে যোগাযোগ করা হচ্ছে।

ভিউজ বাংলাদেশ: আপনাকে ধন্যবাদ।

ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সৈয়দ মো. মোতাহের হোসেন: আপনাকেও ধন্যবাদ। আশা করি, পরিকল্পনা, স্বচ্ছতা, নিষ্ঠার সঙ্গে কারা ব্যবস্থাপনার উন্নতি করতে পারব এবং সাংবাদিকদের সমালোচনায় ভুলগুলো সংশোধন করে নিতে পারব।

মতামত দিন

মন্তব্য করতে প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে

ট্রেন্ডিং ভিউজ