Views Bangladesh

Views Bangladesh Logo

তথ্যপ্রযুক্তি খাতে কর অবকাশ সুবিধা তুলে দেয়া হলে স্মার্ট বাংলাদেশের লক্ষ্য চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বে

Niaz Morshed  Elite

নিয়াজ মোর্শেদ এলিট

শনিবার, ৪ মে ২০২৪

দেশের সফটওয়্যার ও তথ্যপ্রযুক্তি সেবা খাতের বাণিজ্য সংগঠন বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিস (বেসিস)। আগামী ৮ মে ২০২৪-২৬ মেয়াদে সংগঠনটির কার্যনির্বাহী কমিটির নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। বেসিসের আগামী নির্বাচনকে সামনে রেখে তথ্যপ্রযুক্তি উদ্যোক্তা এবং নগদ লিমিটেডের নির্বাহী পরিচালক নিয়াজ মোর্শেদ এলিট-এর সঙ্গে কথা বলেছেন ভিউজ বাংলাদেশের সম্পাদক রাশেদ মেহেদী

রাশেদ মেহেদী: এবারের বেসিস নির্বাচনে তথ্যপ্রযুক্তি খাতের চ্যালেঞ্জ বিবেচনায় কোন বিষয়টিকে প্রাধান্য দিচ্ছেন।
নিয়াজ মোর্শেদ এলিট: প্রথমেই বলে রাখি, অন্যান্য বারের তুলনায় এবারের বেসিস নির্বাচন খুবই ইন্টারেস্টিং। কারণ এর আগে কখনোই তিনটি প্যানেল হয়নি। সব সময়ই দুটি প্যানেল হয়েছে। এবার তিনটি ফুল প্যানেল। ৮ জন পরিচালকের জায়গায় এবার ২৪ জন প্রতিযোগী। মোট ১১টি পদ, প্রার্থী ৩৩ জন।
আরও একটি কারণে এবারের বেসিস নির্বাচন খুব আলোচিত। কারণ, বর্তমানে তথ্যপ্রযুক্তি খাতের ব্যবসায় যে ট্যাক্স হলিডে বা কর অবকাশ সুবিধা আছে, আগামী জুনের পরে সেটা শেষ হয়ে যাচ্ছে। কর অবকাশ উঠে গেলে আমাদের স্থানীয় বাজারে সফটওয়্যার যারা তৈরি করছেন এবং যারা অন্যান্যভাবে এ শিল্প খাতে যুক্ত আছেন, তাদের বিনিয়োগ এবং পরিচালনা ব্যয় বেড়ে যাবে। এ কারণে আমি এবং আমার প্যানেল ‘টিম স্মার্ট মনে করি তথ্যপ্রযুক্তি খাতে ২০৪১ সাল পর্যন্ত কর অবকাশ সুবিধা থাকা দরকার। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্মার্ট বাংলাদেশ ভিশন-২০৪১ ঘোষণা করেছেন। তথ্যপ্রযুক্তি খাতের যথাযথ বিকাশ ছাড়া স্মার্ট বাংলাদেশ নির্মাণ সম্ভব না। সে কারণে, স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের প্রয়োজনেই ২০৪১ সাল পর্যন্ত কর অবকাশ সুবিধা থাকা দরকার। কারণ ‘২০৪১ সাল পর্যন্ত তথ্যপ্রযুক্তি কোম্পানিগুলোকে কর অবকাশ সুবিধা দেয়া না হলে স্মার্ট বাংলাদেশের লক্ষ্য অর্জন চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বে।’

আমাদের সবাইকে মনে রাখতে হবে, তথ্যপ্রযুক্তি খাতের কাজটা হচ্ছে জ্ঞানভিত্তিক। এখানে ব্যবসায় মাসে মাসে লাভ হয় না। অনেক ক্ষেত্রেই একটা কাজের আয় দিয়ে সারা বছর চলতে হয়। আবার সফটওয়্যার শুধু উৎপাদন করলেই হয় না, নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ এবং হালনাগাদের কাজটাও করতে হয়। বেশিরভাগ চুক্তিতেই বার্ষিক ভিত্তিতে রক্ষণাবেক্ষণের বিষয়টি থাকে। বিলও আসে বার্ষিক ভিত্তিতে; কিন্তু কোম্পানিগুলোর বেতন-ভাতাসহ পরিচালন ব্যয় মাসিক হিসেবেই করতে হয়। এ অবস্থায় কর অবকাশ সুবিধা তুলে নেয়া হলে তথ্যপ্রযুক্তি খাতের ছোট-বড় সব ধরনের কোম্পানিই বড় সংকটে পড়ে যাবে। এবারের বেসিস নির্বাচনে যারাই নির্বাচিত হবেন, তাদের সামনেই সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হবে বিদ্যমান কর অবকাশ সুবিধা ২০৪১ সাল পর্যন্ত চালু রাখা। আমাদের ‘টিম স্মার্ট’ থেকে তাই এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলাকেই প্রাধান্য দেয়া হচ্ছে।

রাশেদ মেহেদী: ২০৪১ সাল পর্যন্ত কর অবকাশ সুবিধা চালু রাখার গুরুত্বের বিষয়টি আরও একটু বিস্তারিত ব্যাখ্যা দিয়ে বলবেন কি?
নিয়াজ মোর্শেদ এলিট: আসলে তথ্যপ্রযুক্তি খাতে বিনিয়োগের ধরনটাও একটু আলাদা। আমাদের দেশের বড় বিনিয়োগকারীদের বেশিরভাগই তথ্যপ্রযুক্তি খাতের ব্যবসা সম্পর্কে সঠিক ধারণা রাখেন না। ফলে তারা বিনিয়োগ করতেও চান না। মূলত তথ্যপ্রযুক্তি খাতে যে ধরনের বিনিয়োগ হয়, তাকে বলা হয় ‘অ্যাঞ্জেল বিনিয়োগ’। এর অর্থ হচ্ছে, একজনের কাছে একটা ভালো আইডিয়া আছে, আর একজন বিনয়োগকারী ঝুঁকি নিয়ে সেই আইডিয়া ধরেই বিনিয়োগ করছে। ফলে ব্যবসার ঝুঁকি কিন্তু বেশি হচ্ছে। আবার নতুন নতুন আইডিয়ার ওপর বিনিয়োগ করা ছাড়া এ খাতে বড় ব্যবসায়িক সাফল্য অর্জনও সম্ভব না। ফলে বিনিয়োগকারীকে শুরু থেকেই বড় ঝুঁকি নিতে হয়।
আবার সফটওয়্যার শিল্প খাতে যেহেতু দৃশ্যমান পণ্য নেই, মাসিকভিত্তিতে লাভের অঙ্ক নেই কিংবা বিনিয়োগের টাকা কম সময়ের মধ্যে আয়ের মাধ্যমে ফিরে আসার বিষয় নিয়ে অনিশ্চয়তা রয়েছে, সে কারণে ব্যাংকগুলোও তথ্যপ্রযুক্তি খাতের ব্যবসায় বিশেষ করে সফটওয়্যার কোম্পানিগুলোকে লোন দিতে চায় না।
আপনি যদি একটা গার্মেন্টস করেন, জায়গা দেখিয়ে ব্যাংক থেকে লোন নিতে পারবেন; কিন্তু আইসিটি ইন্ডাস্ট্রিতে আপনি কী দেখাবেন? এরকম যদি হতো, আমার কাছে টাকা আছে আর আপনার কাছে আইডিয়া আছে, আপনার আইটি প্রজেক্টে আমি ইনভেস্ট করব, এরকম হলেও আমাদের আইটি সেক্টর দাঁড়িয়ে যেত; কিন্তু আমাদের দেশে যাদের কাছে টাকা আছে, তারা আইটি সেক্টরটা বোঝেন না। তারা এমন কোনো ব্যবসায় বিনিয়োগ করতে চান, যেখানে মাসে মাসে লাভ আসবে। আর আইটি সেক্টরটা যারা বোঝেন, সেই তরুণদের হাতে টাকা নেই। এটাই বড় চ্যালেঞ্জ।
তারপরও বাংলাদেশের আইটি সেক্টর হাঁটি হাঁটি পা পা করে আজ বহুদূর এসেছে। এটা পুরোটাই তরুণ উদ্যোক্তাদের চেষ্টায়। তাই আমাদের দ্বিতীয় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে আইসিটি সেক্টরের উদ্যোক্তাদের কীভাবে লোন দেয়া যায়, সে ব্যবস্থা করা। অনেক ব্যাংকের সঙ্গে সমঝোতা চুক্তি হয়েছে; কিন্তু কোনো ব্যাংকই এ পর্যন্ত লোন দিতে রাজি হয়নি।
এ ইন্ডাস্ট্রিতে এখনো লোন পাওয়ার পলিসিও তৈরি হয়নি, যার ফলে এই শিল্প খাতের বিকাশ হচ্ছে না। এ খাতের উদ্যোক্তারা মূলত অর্থসংস্থান করে পরিবার বা বন্ধু-বান্ধবের কাছ থেকে ধার করে। অনেকে জায়গা-সম্পত্তিও বিক্রি করছে। এটা এ খাতের বড় একটি চ্যালেঞ্জ। কর অবকাশ সুবিধা উঠে গেলে সেই চ্যালেঞ্জ কয়েকগুণ বেড়ে যাবে। কোম্পানিগুলো অস্তিত্ব সংকটে পড়বে।

রাশেদ মেহেদী: বেসিস তো দীর্ঘদিন ধরেই কাজ করছে, তাহলে এখন পর্যন্ত ব্যাংক লোনের ব্যাপারটি আটকে আছে কেন?
নিয়াজ মোর্শেদ এলিট: বাংলাদেশের ব্যাংকিং সেক্টরে এখন পর্যন্ত লোন দেয়াটা সেক্টর অনুযায়ী গ্রো করেনি। যেমন ধরুন, আপনি যদি গার্মেন্টস করতে চান, আপনি লোন পাবেন। যে কোনো ইন্ডাস্ট্রি করতে গেলে আপনি জায়গা মর্টগেজ দিয়ে লোন পাবেন। আপনি জাহাজ ভাঙার জন্য টাকা চান, চাল-ডাল আনার জন্য টাকা চান, আপনি লোন পাবেন। ১০ টাকা চাইলে আপনি দুই টাকা হলেও পাবেন; কিন্তু নতুন একটা বিজনেস করতে চান, লোন পাবেন না। ধরুন, আপনি মাইক্রো চিপ বানাবেন, আপনার ফ্যাক্টরি আছে, আপনার শেড আছে, আপনি ব্যাংক লোনের জন্য টাকা চান, ব্যাংক দেবে না। কারণ এটা তো নতুন ইন্ডাস্ট্রি, সে কারণে ব্যাংকের জন্য রিস্ক হয়ে যায়।
এখানে আরও একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আলোচনা করা জরুরি। আমাদের দেশে যেসব ব্যাংক আছে, সেগুলোর হেড অব ক্রেডিটের দায়িত্বে যিনি আছেন, তিনি আইসিটি সেক্টরের ব্যবসা সম্পর্কে কতটুকু বোঝেন? এ সেক্টরে বিনিয়োগ সম্পর্কে গবেষণাই ব্যাংকিং সেক্টরে নেই। নতুন একটি মার্কেট তৈরি হচ্ছে, এ গবেষণা ব্যাংকের কাছে নেই। ফলে ব্যাংক নতুন শিল্প খাত বিকাশের জন্য লোন দিতে চায় না। যে খাতে আয়ের বিষয়টি দৃশ্যমান আছে, সেখানেই লোন দেয়, অর্থাৎ তেলের মাথায় তেল দেয়।

নিয়াজ মোর্শেদ এলিট

রাশেদ মেহেদী: প্রতিবেশী দেশ ভারতের কথা যদি বলি, এমন কি, শ্রীলঙ্কার কথাও যদি বলি, ইন্টারন্যাশনাল সফটওয়্যার ইন্ডাস্ট্রিতে তাদের যে এনগেজমেন্ট, সে ক্ষেত্রে বাংলাদেশের উদ্যোক্তরা কতখানি মার্কেট শেয়ার নিশ্চিত করতে পেরেছে? আমরা যদি বৈশ্বিক বাজারে পটেনশিয়াল এনগেজমেন্টের কথা বলি, সেখানে এতদিন বেসিসের ভূমিকা কী ছিল?
নিয়াজ মোর্শেদ এলিট: এখানে দুটি বিষয়। একটি হচ্ছে, আইটি সেক্টরে কিন্তু এখন শুধু কোর সফটওয়্যারের মধ্যে নেই। কোর সফটওয়্যার শুরু হয়েছে বিশ-পঁচিশ বছর আগে। এখন কিন্তু বাজার আর কোর সফটওয়্যারে নেই। এর সঙ্গে চলে এসেছে আউটসোর্সিং, অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার, সার্ভিস প্রোভাইডার, ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম ইত্যাদি। এখন কোর সফটওয়্যারের বাইরে আরও দশ-পনেরো রকম নতুন মার্কেট তৈরি হয়েছে, যার কারণে এখন পুরো পলিসি ঢেলে সাজানোর সময় এসেছে।

আমাদের এখন আর কোর সফটওয়্যার, কোর সফটওয়্যার বলে চিৎকার করে লাভ নেই। কোর সফটওয়্যারের বাইরেও আপনাকে মার্কেট তৈরি করতে হবে। আর আউটসোর্সিংয়ের সবাই কিন্তু বেসিসের সদস্য না। রাঙামাটি বসে বসে কেউ একা একা আউটসোর্সিং করছে, ডলার আসছে, তার বেসিসও দরকার নেই, কোনো স্টাফও দরকার নেই। দশ হাজার টাকা খরচ করে তার বেসিসের সদস্য হওয়ার দরকার কী? কেন সে বেসিসের সদস্য হবে? সে তো ডলার আনছে।

আসলে আমাদের আইসিটি সেক্টরে ছোট ছোট অনেক সাব-সেক্টর তৈরি হয়েছে। প্রত্যেকটি সেক্টরের সমস্যা আলাদা। যিনি আউটসোর্সিং করছেন তার সমস্যা এক ধরনের। যিনি গেম বানাচ্ছেন, তার সমস্যা ভিন্ন। যিনি ডিজিটাল মার্কেটিং করেন, তার সমস্যার ধরন আবার আলাদা। যিনি কোর সফটওয়্যার নিয়ে কাজ করছেন, তার সমস্যা আবার আরেক ধরনের। এ কারণে ঢালাওভাবে সমস্যা সমাধান করা যাবে না। প্রেতিটি ক্ষেত্রে সমস্যাগুলোকে পৃথকভাবে চিহ্নিত করে এর কার্যকর সমাধানের পথ বের করতে হবে।

দ্বিতীয়ত, এ খাতে দক্ষ জনবলের অভাব রয়েছে। এ কারণে সেক্টর ওয়াইজ আমাদের রিসোর্স বাড়াতে হলে দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সঙ্গে মিলে কিছু বিশেষ পাঠ্যক্রম চালু করা জরুরি। ইন্ডাস্ট্রিওয়াইজ গাইডলাইন তৈরি করতে হবে। আউটসোর্সিংয়ের জন্য, গেমের জন্য ইউনিভার্সিটিগুলোতে পৃথক কোর্স চালু করতে হবে। সে ক্ষেত্রে বেসিসের সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো পার্টনারশিপে কাজ করতে পারে। সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে, আমাদের কাছে তথ্যপ্রযুক্তি খাত সম্পর্কিত বৈশ্বিক এবং স্থানীয় দুধরনের বাজারের ক্ষেত্রেই প্রয়োজনীয় তথ্য-উপাত্ত নেই। এক অর্থে আমরা সবাই হাওয়ার ওপর কাজ করছি। এ কারণেও বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সঙ্গে বসে আমাদের এ তথ্যপ্রযুক্তি খাতের ট্রেন্ড সম্পর্কিত ডাটা ব্যাংক তৈরি করতে হবে। তাহলে বিশ্ব বাজারে যে এনগেজমেন্টের কথা বললেন, সেটা বাড়ানোও সহজ হবে।

রাশেদ মেহেদী: সে ক্ষেত্রে বেসিসের নতুন নেতৃত্বের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সঙ্গে পার্টনারশিপে কাজ করার সুযোগ তৈরিও বড় একটি দায়িত্ব হবে বলে বলে আপনি মনে করছেন?
নিয়াজ মোর্শেদ এলিট: অবশ্যই। আইসিটির জন্য আমাদের এখন যে কোর্সগুলো প্রয়োজন, সেগুলো বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে চালু করতে হবে। বিআইটিএম নামে বেসিসের একটি ইনস্টিটিউশন আছে। এটার কাজ হবে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কোর্স করে বেরিয়ে আসার পর কাজে যোগ দেয়ার আগ পর্যন্ত একজনের সাপোর্টটা বিআইটিএম দেবে। এ সমস্যাগুলো যদি আমরা গোড়া থেকে সমাধান না করি তাহলে ওইভাবে সুফল পাব না।

রাশেদ মেহেদী: বেসিস মূলত যারা সফটওয়্যার ডেভেলপ করে বা রপ্তানি করে, তাদের সংগঠন; কিন্তু বিগত সময়ে আমরা এমন অনেককে দেখেছি, যারা এ ব্যবসার সঙ্গে জড়িত না, অন্য ব্যবসা করেন; কিন্তু এ সংগঠনে এসে প্রভাবশালী হয়েছেন। ফলে সংগঠনের কার্যক্রমে কী ধরনের প্রভাব পড়েছে?
নিয়াজ মোর্শেদ এলিট: হ্যাঁ, এমন অনেকেই আছেন, যাদের তথ্যপ্রযুক্তি খাতে ব্যবসা-বাণিজ্য নেই; কিন্তু কোম্পানি একটা আছে, তারা এখানে এসে একটা পরিচয় পেয়েছে। তাদের চিহ্নিত করাটাও আগামী নেতৃত্বের দায়িত্বের মধ্যে পড়বে।

রাশেদ মেহেদী: আপনাকে ধন্যবাদ।
নিয়াজ মোর্শেদ এলিট: আপনাকেও ধন্যবাদ।

মতামত দিন

মন্তব্য করতে প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে

ট্রেন্ডিং ভিউজ