৭ মার্চের ভাষণ
৭ মার্চের ভাষণ মানুষকে শুধু উদ্বুদ্ধই করেনি, যুদ্ধ করে স্বাধীনতা আনতেও প্রস্তুত করেছে : প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতির পিতার ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণের গুরুত্ব তুলে ধরে বলেন, এই ভাষণ জনগণকে শুধু অনুপ্রাণিতই করেনি, গেরিলা যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত করেছে এবং তাদের স্বাধীনতাও এনে দিয়েছে।
ঐতিহাসিক ৭ মার্চ আজ
আজ ঐতিহাসিক ৭ মার্চ। বাঙালি জাতির মুক্তিসংগ্রামের ইতিহাসে অবিস্মরণীয় এক দিন।
বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ ও আমার কবিতার রচনাপট
আজ থেকে ৫৩ বছর আগে, ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ মুক্তিকামী তৃতীয় বিশ্বের নেতা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে (পূর্ব প্রচলিত নাম রেসকোর্স ময়দান) ১০ লক্ষাধিক মানুষের এক বিশাল জনসমুদ্রে দাঁড়িয়ে যে ঐতিহাসিক ভাষণ প্রদান করেছিলেন ।
৭ মার্চের ভাষণ: মানবিক অধিকারকে নিশ্চিত করে
৭ মার্চ ১৯৭১ সাল। সেদিনের বিকেলে রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমানে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) বসে যখন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অসাধারণ ভাষণটি শুনেছিলাম, সে সময় ভাবিনি ‘সাতই মার্চের বিকেল’ নামে কোনো উপন্যাস আমি লিখতে পারব। ঐতিহাসিক সেই ৭ মার্চে আমার সঙ্গে ছিল আমাদের বন্ধু নমিতা সান্যাল।
১৮ মিনিট ৩১ সেকেন্ডে ১১০৮ শব্দের একটি অনন্য ঘোষণা
ড. সৈয়দ আনোয়ার হোসেন দেশের অগ্রগণ্য ইতিহাসবিদ। বাংলাদেশের স্বাধীনতা-আন্দোলন, মুক্তিযুদ্ধ, বঙ্গবন্ধু, রাষ্ট্র-ব্যবস্থা, গণতান্ত্রিক অধিকার, বৈশ্বিক রাজনীতি ইত্যাদি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে তিনি আমাদের অসংখ্য গবেষণামূলক গ্রন্থ উপহার দিয়েছেন।
বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ: মানব মুক্তির মহাকাব্য
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ তৎকালিন রেসকোর্স (বর্তমান সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) ময়দানে জাতির উদ্দেশে যে ভাষণ দিয়েছিলেন, তা সবার্থেই একটি ঐতিহাসিক ভাষণ। এই ভাষণকে শুধু ঐতিহাসিক ভাষণ বললে এর গুরুত্ব সঠিকভাবে উপলব্ধি করা যাবে না। এটি ছিল একটি দিক-নির্দেশনামূলক ভাষণ, যা বাংলাদেশের কোটি কোটি মানুষকে স্বাধীনতার স্বপ্ন দেখিয়েছিল, মুক্তির আনন্দে উদ্বেলিত করেছিল। সার্বিকভাবে বঙ্গবন্ধুর এই ভাষণ ছিল মানব মুক্তির লক্ষ্যে নিবেদিত একটি অনুপ্রেরণামূলক ভাষণ।