আমেরিকা
আমাদের প্রত্যেকটা এমপি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হতে চায়
ইমেরিটাস অধ্যাপক ড. আইনুন নিশাত। পানিসম্পদ ও জলবায়ু পরিবর্তন বিশেষজ্ঞ। সাবেক উপাচার্য ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়। তিনি বাংলাদেশের জলসম্পদ ব্যবস্থাপনা এবং জলবায়ু পরিবর্তন সংক্রান্ত বিভিন্ন গবেষণায় কাজ করেছেন এবং তার লেখা বই দেশে-বিদেশে সমাদৃত হয়েছে। এছাড়া তিনি বিভিন্ন সম্মেলনে তার লেখা বিভিন্ন গবেষণাপত্র পাঠ করেছেন। সম্প্রতি তিনি অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কার কমিশন, ঢাকার পরিবেশ দূষণ, পরিবেশ ও প্রতিবেশ, নদী সমস্যা নিয়ে কথা বলেছেন ভিউজ বাংলাদেশের সঙ্গে। তিন পর্বের সাক্ষাৎকারের আজ প্রকাশিত হলো প্রথম পর্ব। তার সাক্ষাৎকার নিয়েছেন ভিউজ বাংলাদেশের সহযোগী সম্পাদক গিরীশ গৈরিক
একবার নিজেকে প্রশ্ন করুন, প্লিজ
বাংলাদেশের রাজনীতিতে ভাঙচুরের ঘটনা অনেক পুরোনো। সেই নব্বইয়ের দশক থেকেই আমরা দেখছি, কোনো আন্দোলন, দাবি-দাওয়া, হরতাল-অবরোধ, ধর্মঘট সবকিছুতেই যানবাহন, স্থাপনা ভাঙচুর ঘটেছে বার বার। গত তিন দশকে বিভিন্ন সময়ে যাত্রবাহী চলন্ত বাস-ট্রেনে আগুনও দেখেছি আমরা। অনেক মানুষ হতাহত হয়েছেন। ভাঙচুরমুক্ত একটি রাজনৈতিক সংস্কৃতি আমরা গড়তে পারিনি।
বাংলাদেশের অভিবাসী বিষয়ে ট্রাম্পের নীতিনির্ধারণী কী হবে?
অবৈধ অভিবাসীদের প্রতি খড়গহস্তে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে দ্বিতীয়বারের মতো ২০ জানুয়ারি অভিষিক্ত হলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। ‘এই মুহূর্তে আমেরিকার স্বর্ণযুগ শুরু হলো’ বলে ভাষণ শুরু করেন তিনি। তিনি বলেন, ‘আমরা সব দেশের ঈর্ষার কারণ হব। কাউকে আমাদের কাছ থেকে বাড়তি সুবিধা আদায়ের সুযোগ দেব না। ট্রাম্প প্রশাসনের প্রধান নীতিই হবে “আগে আমেরিকা”। আমাদের সার্বভৌমত্ব আর নিরাপত্তা পুনরুদ্ধার করতে হবে। বিচারের দাড়িপাল্লায় পুনঃভারসাম্য ফিরিয়ে আনতে হবে। আমেরিকা আগের চেয়ে বহুগুণ মহান ও ব্যতিক্রম হবে। আমরা এক নতুন যুগে প্রবেশের দ্বারপ্রান্তে আছি। আমেরিকার পতন আজ থেকে শেষ হয়ে গেল। ঈশ্বর আমাকে বাঁচিয়ে রেখেছেন আমেরিকাকে আবার মহান করার জন্য।’
'নতুন স্বর্ণযুগের' প্রতিশ্রুতি ডোনাল্ড ট্রাম্পের
শপথের পর পরই নতুন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ঘোষণা দিয়েছেন যে, 'আমেরিকার স্বর্ণযুগ এখনই শুরু হচ্ছে'। ৪৭তম এই প্রেসিডেন্টের প্রতিশ্রুতি, জাতির চ্যালেঞ্জগুলোও তার তার ইতিবাচক কার্যক্রমে 'নিশ্চিহ্ন' হবে।
আগামী দিনগুলোতে বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক দ্বন্দ্বগুলো বিস্ফোরক রূপ ধারণ করবে
চলতি বছর বিশ্ব অর্থনীতি ও বাণিজ্যে কী ঘটতে পারে, তা নিয়ে সবারই কৌতূহল থাকা স্বাভাবিক। বিশেষ করে ডোনাল্ড ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পুনর্নির্বাচিত হওয়ায় পরিস্থিতির আরও অবনতি হবে কি না, তা নিয়ে মানুষের জল্পনা-কল্পনা আছে। কথা হচ্ছে, ট্রাম্প পূর্ণাঙ্গ শুল্কযুদ্ধ করবেন কি না। ফাইন্যান্সিয়াল টাইমসের এক সংবাদে বলা হয়েছে, পূর্ণাঙ্গ শুল্কযুদ্ধের সম্ভাবনা আছে, কিন্তু বিষয়টি শতভাগ নিশ্চিত নয়। শুল্কযুদ্ধ বলতে এফটি বুঝিয়েছে, বছরের শেষ নাগাদ যুক্তরাষ্ট্রের আমদানি করা সব পণ্যে অন্তত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করা হবে। চীন ছাড়া কানাডা ও মেক্সিকোর পণ্যে ২৫ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুমকি দিয়েছেন ট্রাম্প। এই দুই দেশ থেকে মোট আমদানির ৩০ শতাংশ করে থাকে যুক্তরাষ্ট্র। তারাও নানাভাবে ট্রাম্পের ওপর চাপ অব্যাহত রাখবে। কিন্তু অতিরিক্ত শুল্ক প্রাপ্তির কারণে ডোনাল্ড ট্রাম্প এই শুল্ক লড়াই চালিয়ে যাবেন বলে ধারণা করছে এফটি। ফলে বছরের শেষ নাগাদ এসব শুল্ক প্রত্যাহার করা হবে- এমনটা মনে করেন না ট্রাম্প।
আলমারি উজাড় করে আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য কাপড় বিলি করছেন হলিউড তারকারা
দুদিন ধরে সারা বিশ্বের মানুষ টেলিভিশনে-সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেখল হলিউড পুড়ছে। কোনো ছবির দৃশ্য নয়, বাস্তবেই পুড়ে যাচ্ছে বিশ্বের সর্ববৃহৎ চলচ্চিত্র জগতের এই প্রাণকেন্দ্র। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত এই ভয়াবহ দাবানলে এ পর্যন্ত ১০ জন মারা গেছেন, আহত হয়েছেন অসংখ্য, ১০ হাজার স্থাপত্য পুড়ে গেছে আর প্রায় ২ লাখ মানুষ স্থানচ্যুত হয়েছেন। অনেক বড় বড় তারকা তাদের বাড়িঘর-অফিস ছেড়ে এক কাপড়েই পালিয়েছেন প্রাণ বাঁচাতে। তাদের মধ্যে আছেন মার্কিন তারকা প্যারিস হিলটন, টম হ্যাংক্স, বেন অ্যাফ্লেক, মারিয়া শিভার, মেল গিবসন, পিট লি, মেলিসা ক্লেয়ার ইগান, অ্যান্টনি হপকিন্স, মাইলস টেলার, কেলি টেলার, টিনা নোলসসহ অনেকে। সংবাদমাধ্যমে, টেলিভিশনে এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তারা তাদের সব হারানোর বেদনার কথা জানিয়েছেন করুণভাবে।
সেন্ট মার্টিন দ্বীপ নিয়ে গুজবে বিভ্রান্ত হবেন না : আইএসপিআর
মিয়ানমারের অভ্যন্তরে চলমান সংঘর্ষকে কেন্দ্র করে সোশ্যাল মিডিয়ায় সেন্ট মার্টিনের নিরাপত্তা নিয়ে বিভিন্ন স্বার্থান্বেষী মহলের গুজবে বিভ্রান্ত না হতে অনুরোধ জানিয়েছে আইএসপিআর।
ইউরোপ ও আমেরিকান প্রবাসীদের ঈদুল ফিতর
ঈদ এমন এক নির্মল আনন্দের আয়োজন, যেখানে মানুষ আত্মশুদ্ধির আনন্দে পরস্পরের মেলবন্ধনে ঐক্যবদ্ধ হয় এবং আনন্দ সমভাগাভাগি করে। মাহে রমজানের রোজার মাধ্যমে নিজেদের অতীত জীবনের সব পাপ-পঙ্কিলতা থেকে মুক্ত হওয়ার অনুভূতি ধারণ করেই পরিপূর্ণতা লাভ করে ঈদের খুশি।