বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার
অমর একুশে বইমেলা: বঙ্গবন্ধু সম্পর্কিত বই নিয়ে এবার কী হবে?
বাঙালির প্রাণের মেলা ও প্রাণের উৎসব বললে যে দুটি আয়োজনের কথা আমাদের চোখে ভাসে, তার একটি অমর একুশে বইমেলা- যেটি প্রতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসজুড়ে চলে বাংলা একাডেমি এবং সংলগ্ন সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে। অন্যটি পয়লা বৈশাখ। পয়লা বৈশাখের কিছু আয়োজন নিয়ে রাজনৈতিক ও সামাজিক বিভিন্ন গোষ্ঠীর মধ্যে মতভিন্নতা থাকলেও বইমেলার প্রশ্নে কোনো বিভক্তি নেই। কেননা এই আয়োজন ও উৎসবের সঙ্গে কোনো ধর্ম বা রাজনীতির গন্ধ নেই। বইমেলার ভেতরে মাঝে-মধ্যে কিছু রাজনৈতিক গন্ধ ছড়ানো হলেও বা যখন যে সরকার ক্ষমতায় থাকে তাদের কিছু প্রভাব থাকলেও সামগ্রিকভাবে বইমেলাকে দল-মত-ধর্ম ও বয়স নির্বিশেষে সব মানুষের প্রাণের মেলা বলে স্বীকার করে নিতে কারো দ্বিধা নেই। এমনকি একুশের চেতনায় গড়ে ওঠা এই আয়োজনকে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সাংস্কৃতিক উৎসব বললেও ভুল হবে না।
মুক্তবুদ্ধি চর্চার প্রেরণা সৃষ্টি করুক অমর একুশে বইমেলা
শিক্ষাদীক্ষা-শিল্প-সাহিত্য-সংস্কৃতি ও মুক্তবুদ্ধির চর্চায় বাঙালি মুসলমান সমাজ যে অনেক পিছিয়ে আছে এটা প্রথম গভীরভাবে উপলব্ধি করেছিলেন শিখা গোষ্ঠীর লেখকরা। তাই তারা গত শতাব্দীর ত্রিশের দশকের মাঝামাঝি গড়ে তোলেন বুদ্ধির মুক্তি আন্দোলন। ‘মুসলিম সাহিত্য সমাজ’-এর ব্যানারে এই আন্দোলনে উদ্যোগী ভূমিকা পালন করেন আবুল হুসেন, কাজী আবদুল ওদুদ, কাজী মোতাহার হোসেন, মোতাহের হোসেন চৌধুরী, কাজী আনোয়ারুল কাদীর, আবদুল কাদির, আবুল ফজল প্রমুখ চিন্তাবিদ। তাদের অমোঘ মন্ত্র ছিল- ‘জ্ঞান যেখানে সীমাবদ্ধ, বুদ্ধি সেখানে আড়ষ্ট, মুক্তি সেখানে অসম্ভব’।
বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কারের তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়লেন তিনজন
তিনজনকে বাদ দিয়ে স্থগিত করা ‘বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার ২০২৪’ এর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। বাদ পড়া তিনজন হলেন- কথাসাহিত্যে সেলিম মোরশেদ, শিশুসাহিত্যে ফারুক নওয়াজ ও মুক্তিযুদ্ধে মোহাম্মদ হাননান।
সেন্ট মার্টিন দ্বীপ নিয়ে গুজবে বিভ্রান্ত হবেন না : আইএসপিআর
মিয়ানমারের অভ্যন্তরে চলমান সংঘর্ষকে কেন্দ্র করে সোশ্যাল মিডিয়ায় সেন্ট মার্টিনের নিরাপত্তা নিয়ে বিভিন্ন স্বার্থান্বেষী মহলের গুজবে বিভ্রান্ত না হতে অনুরোধ জানিয়েছে আইএসপিআর।
বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কারপ্রাপ্ত লেখক হোসেনউদ্দীন হোসেন আর নেই
বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কারপ্রাপ্ত বরেণ্য প্রাবন্ধিক, ঔপন্যাসিক ও গবেষক হোসেনউদ্দীন হোসেন আর নেই। যশোর সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় সোমবার (২০ মে) বিকেলে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি।