Views Bangladesh

Views Bangladesh Logo

বাংলাদেশ, ভারত

দক্ষিণ এশিয়ার ক্রমবর্ধমান সমুদ্রদূষণে হুমকিতে মানবজীবন ও জীববৈচিত্র্য
দক্ষিণ এশিয়ার ক্রমবর্ধমান সমুদ্রদূষণে হুমকিতে মানবজীবন ও জীববৈচিত্র্য

পরিবেশ ও জলবায়ু

দক্ষিণ এশিয়ার ক্রমবর্ধমান সমুদ্রদূষণে হুমকিতে মানবজীবন ও জীববৈচিত্র্য

আবর্জনা এবং প্লাস্টিকসহ কঠিন শিল্পবর্জ্যে ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত বঙ্গোপসাগর উপকূলবর্তী দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলো, যা উদ্বেগজনক হারে বাড়িয়ে দিচ্ছে পুরো মানবজাতির জন্য হুমকি সমুদ্রদূষণকেই। মাত্রাতিরিক্ত প্লাস্টিকের ব্যবহার এবং সমুদ্রে ফেলে দেয়ার বিপদগুলো ক্রমবর্ধমান পরিবেশদূষণ এবং জলবায়ু পরিবর্তনের নেতিবাচক ঝুঁকিতে ঠেলে দিচ্ছে দেশগুলোর নাগরিকদের সঙ্গে বিশ্ববাসীকেও। সমুদ্রদূষণ এখন বিশ্বজুড়ে ভূমি এবং জলভাগের বৃহত্তম পরিবেশগত সমস্যা।

ভিসার অপ্রতুলতায় বাংলাদেশ থেকে ভারতের গন্তব্যে ফ্লাইট কমে যাচ্ছে
ভিসার অপ্রতুলতায় বাংলাদেশ থেকে ভারতের গন্তব্যে ফ্লাইট কমে যাচ্ছে

রাজনীতি ও জনপ্রশাসন

ভিসার অপ্রতুলতায় বাংলাদেশ থেকে ভারতের গন্তব্যে ফ্লাইট কমে যাচ্ছে

আন্তর্জাতিক কিংবা আঞ্চলিক যে কোনো বিবেচনায় বাংলাদেশ থেকে ভারতের বিভিন্ন গন্তব্যে ভ্রমণের জন্য বাংলাদেশি যাত্রীদের কাছে অত্যন্ত জনপ্রিয় মাধ্যম আকাশপথ। অথচ জুলাই মাসের মাঝামাঝি থেকে আজ অবধি বাংলাদেশের পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে যাত্রীসংখ্যা ক্রমেই হ্রাস পাচ্ছে। ৫ আগস্টের পর ভারতের ভিসা ইস্যু-সংক্রান্ত জটিলতার জন্য বাংলাদেশ থেকে জনপ্রিয় গন্তব্য ভারতের কলকাতা, চেন্নাই, দিল্লিসহ বিভিন্ন রুটে যাত্রীসংখ্যা স্মরণকালের মধ্যে নিম্নগতি দেখা যাচ্ছে।

ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’ আরবি শব্দ ভান্ডার হয়ে যেভাবে উপকূলে আঘাত হানতে যাচ্ছে
ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’ আরবি শব্দ ভান্ডার হয়ে যেভাবে উপকূলে আঘাত হানতে যাচ্ছে

পরিবেশ ও জলবায়ু

ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’ আরবি শব্দ ভান্ডার হয়ে যেভাবে উপকূলে আঘাত হানতে যাচ্ছে

কবি জীবনানন্দ দাশের লেখা কবিতাটি অপ্রাসঙ্গিক হয়েও যেন প্রাসঙ্গিক এখানে। কবি বেড়ে উঠেছেন এমন এক অঞ্চলে যেখানে বছরের পর বছর ঘূর্ণিঝড় এসে ভেঙে দিয়েছে মানুষের স্বপ্ন, কেড়ে নিয়েছে জীবন।

নদী-সংক্রান্ত আইন ভারতও মানে না, বাংলাদেশও মানে না
নদী-সংক্রান্ত আইন ভারতও মানে না, বাংলাদেশও মানে না

সাক্ষাৎকার

নদী-সংক্রান্ত আইন ভারতও মানে না, বাংলাদেশও মানে না

বন্যা বেশি হয়েছে বাংলাদেশের পূর্বাঞ্চলে। ১০-১২টা জেলায়। একটানা কয়েকদিন ধরে বৃষ্টি হয়েছে। এর কারণ হলো, মৌসুমি বায়ু যেটা দক্ষিণ থেকে উত্তরের দিকে যায়, সেই বায়ুটা যে গতিতে চলে যায়, এটা বাধা পায় অনেক সময়। বাধা পেলে স্থানীয়ভাবে ঘনীভূত হতে থাকে। তখন বাতাসের ভেতরে থাকা জল ঝরতে থাকে। ফলে প্রচুর পরিমাণ বৃষ্টি হয়। যদি সরে যায়, তাহলে আর বৃষ্টি হয় না। আমরা দেখেছি যে বৃষ্টিপাতটা ত্রিপুরাকে কেন্দ্র করে হয়েছে। এই বৃষ্টিপাত ক্রমেই ত্রিপুরা থেকে মৌলভীবাজার, মৌলভীবাজার থেকে সিলেট হয়ে চলে যেত; কিন্তু তা না হয়ে এখানে হয়েছে।

ট্রেন্ডিং ভিউজ