Views Bangladesh

Views Bangladesh Logo

মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ

মূল্যস্ফীতি কমানোই এখন বড় চ্যালেঞ্জ
মূল্যস্ফীতি কমানোই এখন বড় চ্যালেঞ্জ

সম্পাদকীয় মতামত

মূল্যস্ফীতি কমানোই এখন বড় চ্যালেঞ্জ

চলমান ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসের মুদ্রানীতিতে নীতি সুদহার অপরিবর্তিত রেখে নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। পাশাপাশি আমদানি ঋণপত্র খোলার ক্ষেত্রে বিধিনিষেধ শিথিল করারও ঘোষণা দিয়েছে। ফলস্বরূপ ব্যাংকঋণের সুদের হারের যে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা রয়েছে, সেটা অনেকাংশে শ্লথ হবে বলে মনে করা হচ্ছে। বাংলাদেশ ব্যাংক এসব পদক্ষেপ নিয়েছে এমন একসময়ে, যখন বাংলাদেশে মূল্যস্ফীতি চরম আকার ধারণ করেছে।

উচ্চ মূল্যস্ফীতি কি নিয়ন্ত্রণে আসবে সহসাই?
উচ্চ মূল্যস্ফীতি কি নিয়ন্ত্রণে আসবে সহসাই?

অর্থনীতি

উচ্চ মূল্যস্ফীতি কি নিয়ন্ত্রণে আসবে সহসাই?

চলতি অর্থবছরের জাতীয় বাজেটে উচ্চ মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের বিষয়টিকে বিশেষ গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। প্রায় দেড় বছর ধরে চলা উচ্চ মূল্যস্ফীতি কোনোভাবেই নিয়ন্ত্রণ করে সহনীয় পর্যায়ে নামিয়ে আনা যাচ্ছে না। বাজেটে চলতি অর্থবছরের মধ্যে মূল্যস্ফীতির হার সাড়ে ৬ শতাংশে নামিয়ে আনার লক্ষ্যমাত্রা ঘোষণা করা হয়েছে। যদিও দেশের অধিকাংশ অর্থনীতিবিদ মনে করছেন, এই লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হবার কোনো সম্ভাবনা নেই। কারণ সার্বিকভাবে দেশের অর্থনীতির যে অবস্থা তাতে উচ্চ মূল্যস্ফীতি আর বৃদ্ধি না পেলেও সহসাই তা ৯ শতাংশে নিচে নেমে আসার সম্ভাবনা নেই। অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী বাজেট-উত্তর সাংবাদিক সম্মেলনে বলেছিলেন, আগামী ৬ মাসের মধ্যে মূল্যস্ফীতি কমে আসবে; কিন্তু কীভাবে এই লক্ষ্যমাত্রা অর্জন সম্ভব তা বলা হয়নি। খুব শিগগির চলতি অর্থবছরের প্রথম ৬ মাসের জন্য নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা করা হবে। সেই মুদ্রানীতিতে উচ্চ মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের ইস্যুটি প্রাধান্য পাবে এটা নিশ্চিত করেই বলা যায়; কিন্তু শুধু মুদ্রানীতির মাধ্যমে উচ্চ মূল্যস্ফীতি সহনীয় পর্যায়ে নামিয়ে আনা সম্ভব হবে বলে মনে হয় না।

অর্থ পাচার রোধ করা না গেলে উন্নয়ন অর্থহীন হয়ে পড়তে পারে
অর্থ পাচার রোধ করা না গেলে উন্নয়ন অর্থহীন হয়ে পড়তে পারে

অর্থনীতি

অর্থ পাচার রোধ করা না গেলে উন্নয়ন অর্থহীন হয়ে পড়তে পারে

সাবেক পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী, বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ড. শামসুল আলম গত ২০ জুন বাংলাদেশ কৃষি অর্থনীতিবিদ সমিতি আয়োজিত এক সেমিনারে প্রধান আলোচক হিসেবে বক্তব্য উপস্থাপনকালে অর্থ পাচার নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। সেমিনারের বিষয় ছিল ‘বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অর্থনীতি: প্রবৃদ্ধি, মূল্যস্ফীতি, খাদ্য ও পুষ্টি’। ড. শামসুল আলম বলেছেন, বাংলাদেশ থেকে প্রতি বছর ৭০০ থেকে ৮০০ কোটি মার্কিন ডলার বিদেশে পাচার হয়ে যাচ্ছে। বর্তমান দেশের বৈদেশিক মুদ্রা রিজার্ভের যে সংকট চলছে তার পেছনে অর্থ পাচার একটি বড় কারণ। সাবেক পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী আরও বলেছেন, দেশের অর্থনীতির জন্য অর্থ পাচার জটিল সমস্যা সৃষ্টি করে চলেছে।

সেন্ট মার্টিন দ্বীপ নিয়ে গুজবে বিভ্রান্ত হবেন না : আইএসপিআর
সেন্ট মার্টিন দ্বীপ নিয়ে গুজবে বিভ্রান্ত হবেন না : আইএসপিআর

জাতীয়

সেন্ট মার্টিন দ্বীপ নিয়ে গুজবে বিভ্রান্ত হবেন না : আইএসপিআর

মিয়ানমারের অভ্যন্তরে চলমান সংঘর্ষকে কেন্দ্র করে সোশ্যাল মিডিয়ায় সেন্ট মার্টিনের নিরাপত্তা নিয়ে বিভিন্ন স্বার্থান্বেষী মহলের গুজবে বিভ্রান্ত না হতে অনুরোধ জানিয়েছে আইএসপিআর।

বছরের শেষদিকে মূল্যস্ফীতি কমতে শুরু করবে: অর্থমন্ত্রী
বছরের শেষদিকে মূল্যস্ফীতি কমতে শুরু করবে: অর্থমন্ত্রী

জাতীয়

বছরের শেষদিকে মূল্যস্ফীতি কমতে শুরু করবে: অর্থমন্ত্রী

মূল্যস্ফীতির নিয়ন্ত্রণ করতে বাজেটের আকার ছোট রাখা হয়েছে। চলতি বছরের শেষদিকে মূল্যস্ফীতি কমতে শুরু করবে বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী।

ট্রেন্ডিং ভিউজ