Views Bangladesh

Views Bangladesh Logo

ঢাকা শহর

পরিবেশ দূষণ বন্ধে জরুরি ব্যবস্থা নিন
পরিবেশ দূষণ বন্ধে জরুরি ব্যবস্থা নিন

সম্পাদকীয় মতামত

পরিবেশ দূষণ বন্ধে জরুরি ব্যবস্থা নিন

সভ্যতার সূচনালগ্ন থেকে মানুষ গড়ে তুলেছে তার চারপাশের পরিবেশ। পরিবেশের আনুকূল্যে মানুষ, উদ্ভিদ ও প্রাণিজগৎ একে অপরের নির্ভরশীলতায় বিকাশ লাভ করে। অথচ সেই পরিবেশ এখন বিপন্নের পথে। বাংলাদেশে পরিবেশ দূষণ মারাত্মক আকার ধারণ করেছে। বিশ্বব্যাংকের জলবায়ুবিষয়ক এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দূষণ ও পরিবেশগত ঝুঁকির কারণে যেসব দেশ সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত তার মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম।

নগরজুড়ে ম্যানহোল বিড়ম্বনার অবসান কবে হবে
নগরজুড়ে ম্যানহোল বিড়ম্বনার অবসান কবে হবে

সম্পাদকীয় মতামত

নগরজুড়ে ম্যানহোল বিড়ম্বনার অবসান কবে হবে

২০২২ সালে জার্মান দূতাবাসের এক কূটনীতিক ঢাকা শহরের ম্যানহোল নিয়ে ছোট্ট এক টুইট বার্তা দিয়েছিলেন। অর্থাৎ তিনি ম্যানহোলে দুর্ঘটনার শিকার হয়েছিলেন। আর তাতেই কয়েক ঘণ্টার মধ্যে লেগে গিয়েছিল রাজধানীর অভিজাত গুলশান এলাকার খোলা ম্যানহোলগুলোর ঢাকনা। এমন দুর্ঘটনা নতুন নয়। প্রতিনিয়ত এমন ঘটনা ঘটতেই থাকে।

সেন্ট মার্টিন দ্বীপ নিয়ে গুজবে বিভ্রান্ত হবেন না : আইএসপিআর
সেন্ট মার্টিন দ্বীপ নিয়ে গুজবে বিভ্রান্ত হবেন না : আইএসপিআর

জাতীয়

সেন্ট মার্টিন দ্বীপ নিয়ে গুজবে বিভ্রান্ত হবেন না : আইএসপিআর

মিয়ানমারের অভ্যন্তরে চলমান সংঘর্ষকে কেন্দ্র করে সোশ্যাল মিডিয়ায় সেন্ট মার্টিনের নিরাপত্তা নিয়ে বিভিন্ন স্বার্থান্বেষী মহলের গুজবে বিভ্রান্ত না হতে অনুরোধ জানিয়েছে আইএসপিআর।

কাল থেকে রাজধানীতে বসছে কোরবানির পশুর হাট
কাল থেকে রাজধানীতে বসছে কোরবানির পশুর হাট

জাতীয়

কাল থেকে রাজধানীতে বসছে কোরবানির পশুর হাট

ঈদুল আজহা উপলক্ষে আগামীকাল বৃহস্পতিবার (১৩ জুন) থেকে রাজধানীর দুই সিটি কর্পোরেশন এলাকায় স্থায়ী দুইটিসহ ২২টি পশুরহাটে আনুষ্ঠানিকভাবে কোরবানির পশু বেচা-বিক্রি শুরু হবে।

বৃষ্টি হলেই কেন শহর ডোবে
বৃষ্টি হলেই কেন শহর ডোবে

সম্পাদকীয় মতামত

বৃষ্টি হলেই কেন শহর ডোবে

আগে পত্রিকায় শিরোনাম আসতো- এক দিনের বৃষ্টিতে ডুবল চট্টগ্রাম নগরী, এক রাতের বৃষ্টিতেই ভেসে গেল সিলেট শহর, এক দিনের টানা বৃষ্টিতে ঢাকা শহর পানিতে নিমজ্জিত; এখন আর এক দিন সারাদিন বৃষ্টির প্রয়োজন হয় না, শহরগুলো তলিয়ে যাওয়ার জন্য একঘণ্টার বৃষ্টিই যথেষ্ট। এ বছর বর্ষা এখনো জোরেশোরে শুরুই হয়নি। তারপরও মাঝেমধ্যে যা বৃষ্টি হয়েছে, তাতেই তিনটি প্রধান শহর তলিয়ে যাওয়ার খবর এসেছে।

বর্ষায় ধানমন্ডি-পান্থপথে জলাবদ্ধতার আশঙ্কা: মেয়র তাপস
বর্ষায় ধানমন্ডি-পান্থপথে জলাবদ্ধতার আশঙ্কা: মেয়র তাপস

জাতীয়

বর্ষায় ধানমন্ডি-পান্থপথে জলাবদ্ধতার আশঙ্কা: মেয়র তাপস

ধানমন্ডি, পান্থপথ, কাঁঠালবাগানসহ আশপাশের এলাকায় এবারের বর্ষায় জলাবদ্ধতা হতে পারে বলে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস।

ঢাকায় ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চলবে, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ: সেতুমন্ত্রী
ঢাকায় ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চলবে, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ: সেতুমন্ত্রী

জাতীয়

ঢাকায় ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চলবে, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ: সেতুমন্ত্রী

বিশ্ব পরিস্থিতি ও দ্রব্যমূল্যের কারণে স্বল্প আয়ের মানুষের কষ্টের কথা বিবেচনা করে শুধুমাত্র ঢাকা শহরে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চলাচলের অনুমতি দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তবে আগের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ২২টি মহাসড়কে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চলাচল বন্ধ থাকবে বলে জানান সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

সফলভাবে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম হয়েছি: মেয়র তাপস
সফলভাবে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম হয়েছি: মেয়র তাপস

জাতীয়

সফলভাবে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম হয়েছি: মেয়র তাপস

তিনি বলেন, “আমার দায়িত্বভার গ্রহণের পূর্বে ৫৫১টি ফগার মেশিন, ৪৩১টি হস্তচালিত মেশিন ও ১৭টি হুইলব্যারো মেশিন দিয়ে মশক নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রম পরিচালনা করা হতো। গত চার বছরে আমরা নতুন আরও ৫৩৫টি ফগার মেশিন, ৬০০টি হস্তচালিত মেশিন ও ২৯টি হুইলব্যারো মেশিন ক্রয় করেছি।”

প্রতিশ্রুতি রক্ষায় ঢাকার দুই মেয়র ব্যর্থ কেন?
প্রতিশ্রুতি রক্ষায় ঢাকার দুই মেয়র ব্যর্থ কেন?

সম্পাদকীয় মতামত

প্রতিশ্রুতি রক্ষায় ঢাকার দুই মেয়র ব্যর্থ কেন?

ঢাকার কথা বললে নগরবাসীর মিশ্র প্রতিক্রিয়া পরিলক্ষিত হয়। প্রয়োজনের তাগিদে ঢাকায় থাকতেও বাধ্য অনেকে আবার এখানে বসবাস করাও নানা কারণে কঠিন। একে তো ঢাকা অত্যন্ত ব্যয়বহুল শহর। দ্বিতীয়ত, পরিবেশগত দিক দিয়েও ঢাকা বসবাসযোগ্যহীন হয়ে উঠছে দিন দিন।

তাপপ্রবাহে বাংলাদেশের প্রকৃতি ও জনজীবন
তাপপ্রবাহে বাংলাদেশের প্রকৃতি ও জনজীবন

পরিবেশ ও জলবায়ু

তাপপ্রবাহে বাংলাদেশের প্রকৃতি ও জনজীবন

জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে পৃথিবী এখন অগ্নিযুগে প্রবেশ করেছে। গত বছর ছিল ইতিহাসে এ যাবতকালের মধ্যে উষ্ণতম বছর। আশায় ছিলাম, এ বছর হয়তো সে তাপ সামান্য হলেও কিছুটা কমবে; কিন্তু তার কোনো লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। বরং একের পর এক রেকর্ড তৈরি করে ২০২৪ সালও হতে যাচ্ছে আর একটি উষ্ণতম বছর। বিশ্বের সব স্থানের সারা বছরের গড় তাপমাত্রা হিসাব করে বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থা এটা বলে দেয়। সারা বছর যেমন তেমন, গ্রীষ্মকালটা যেন এবার আগের চেয়ে বেশি আমাদের তাপিত করেছে। দেশের তো বটেই, এশিয়ার ছয়টি দেশে এখন চলছে তীব্র তাপপ্রবাহ, তাপমাত্রা ৩৮ থেকে ৪২ ডিগ্রি সেলসিযাসের মধ্যে ঘোরাফেরা করছে। দেশের কোনো কোনো স্থানে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪৩ দশমিক ৮ ডিগ্রি। স্মরণকালে বিগত ৭২ বছরের মধ্যে গ্রীষ্মের যে স্বরূপ আমরা দেখিনি, এখন তার মুখোমুখি হয়ে প্রাণপাত পর্যন্ত করতে হচ্ছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত গত এক সপ্তাহে হিটস্ট্রোকে মারা গেছে ১০ জন। বাড়ছে তাপজনিত পানিশূন্যতা ও ডায়রিয়া।

ট্রেন্ডিং ভিউজ