ঢাকা সিটি কর্পোরেশন
নগরজুড়ে ম্যানহোল বিড়ম্বনার অবসান কবে হবে
২০২২ সালে জার্মান দূতাবাসের এক কূটনীতিক ঢাকা শহরের ম্যানহোল নিয়ে ছোট্ট এক টুইট বার্তা দিয়েছিলেন। অর্থাৎ তিনি ম্যানহোলে দুর্ঘটনার শিকার হয়েছিলেন। আর তাতেই কয়েক ঘণ্টার মধ্যে লেগে গিয়েছিল রাজধানীর অভিজাত গুলশান এলাকার খোলা ম্যানহোলগুলোর ঢাকনা। এমন দুর্ঘটনা নতুন নয়। প্রতিনিয়ত এমন ঘটনা ঘটতেই থাকে।
সেন্ট মার্টিন দ্বীপ নিয়ে গুজবে বিভ্রান্ত হবেন না : আইএসপিআর
মিয়ানমারের অভ্যন্তরে চলমান সংঘর্ষকে কেন্দ্র করে সোশ্যাল মিডিয়ায় সেন্ট মার্টিনের নিরাপত্তা নিয়ে বিভিন্ন স্বার্থান্বেষী মহলের গুজবে বিভ্রান্ত না হতে অনুরোধ জানিয়েছে আইএসপিআর।
ঢাকা উত্তর ঈদে বর্জ্য সরাবে ৬ ঘণ্টায়: মেয়র আতিক
আসন্ন ঈদে রাজধানীতে কোরবানির পশুর বর্জ্য অপসারণ ৬ ঘণ্টার মধ্যে শেষ করার ঘোষণা দিয়েছেন উত্তরের সিটি মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম।
কাল থেকে রাজধানীতে বসছে কোরবানির পশুর হাট
ঈদুল আজহা উপলক্ষে আগামীকাল বৃহস্পতিবার (১৩ জুন) থেকে রাজধানীর দুই সিটি কর্পোরেশন এলাকায় স্থায়ী দুইটিসহ ২২টি পশুরহাটে আনুষ্ঠানিকভাবে কোরবানির পশু বেচা-বিক্রি শুরু হবে।
২৪ ঘণ্টার মধ্যে কোরবানির পশুর বর্জ্য পরিষ্কার করা হবে: মেয়র তাপস
২৪ ঘণ্টার মধ্যে কোরবানির পশুর বর্জ্য পরিষ্কার করা হবে বলে জানিয়েছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস। তিনি আরও বলেন, রাজধানীর পশুর হাটগুলোর বর্জ্য ৭২ ঘণ্টার মধ্যে পরিষ্কার করা হবে।
বৃষ্টি হলেই কেন শহর ডোবে
আগে পত্রিকায় শিরোনাম আসতো- এক দিনের বৃষ্টিতে ডুবল চট্টগ্রাম নগরী, এক রাতের বৃষ্টিতেই ভেসে গেল সিলেট শহর, এক দিনের টানা বৃষ্টিতে ঢাকা শহর পানিতে নিমজ্জিত; এখন আর এক দিন সারাদিন বৃষ্টির প্রয়োজন হয় না, শহরগুলো তলিয়ে যাওয়ার জন্য একঘণ্টার বৃষ্টিই যথেষ্ট। এ বছর বর্ষা এখনো জোরেশোরে শুরুই হয়নি। তারপরও মাঝেমধ্যে যা বৃষ্টি হয়েছে, তাতেই তিনটি প্রধান শহর তলিয়ে যাওয়ার খবর এসেছে।
বর্ষায় ধানমন্ডি-পান্থপথে জলাবদ্ধতার আশঙ্কা: মেয়র তাপস
ধানমন্ডি, পান্থপথ, কাঁঠালবাগানসহ আশপাশের এলাকায় এবারের বর্ষায় জলাবদ্ধতা হতে পারে বলে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস।
প্রতিশ্রুতি রক্ষায় ঢাকার দুই মেয়র ব্যর্থ কেন?
ঢাকার কথা বললে নগরবাসীর মিশ্র প্রতিক্রিয়া পরিলক্ষিত হয়। প্রয়োজনের তাগিদে ঢাকায় থাকতেও বাধ্য অনেকে আবার এখানে বসবাস করাও নানা কারণে কঠিন। একে তো ঢাকা অত্যন্ত ব্যয়বহুল শহর। দ্বিতীয়ত, পরিবেশগত দিক দিয়েও ঢাকা বসবাসযোগ্যহীন হয়ে উঠছে দিন দিন।
ঢাকা পরিণত হচ্ছে এক মৃত্যুকূপে
অপরিকল্পিত নগরায়ণের ফলে দিন দিন ঢাকা পরিণত হচ্ছে মৃত্যুকূপে। একে তো বিপুল জনসংখ্যার চাপ সামলাতে ঢাকার বাতাস, পানি সবই দূষিত হয়ে উঠছে, দ্বিতীয়ত, ঢাকার আবাসন ভবনগুলোও অত্যধিক ঝুঁকিপূর্ণ। এর কারণ ঢাকার আশপাশের বেশির ভাগ ভবনই নির্মাণ হচ্ছে রাজউক বা কোনো সংস্থার অনুমোদন ছাড়া। ফলে যে কোনো সময় যে কোনো ধরনের দুর্ঘটনা তো ঘটতে পারে।
খোঁড়াখুঁড়ি থেকে কি মুক্তি নেই ঢাকাবাসীর?
বর্ষা এলেই রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ি শুরু হয় ঢাকা শহরে। এবার বর্ষাটা আগেভাগেই এলো। মার্চের শুরু থেকেই নিয়মিত বৃষ্টি। মোহাম্মদপুর, মিরপুর, দক্ষিণখান, মতিঝিল, ওয়ারীসহ ঢাকার আশপাশের বিভিন্ন অঞ্চলে ইতোমধ্যেই খোঁড়াখুঁড়ি শুরু হয়েছে। খোঁড়াখুঁড়ির ফলে রাস্তায় গাড়ি চলাচলের পরিসর কমে যায়। ফলে একদিকে দেখা দিয়েছে তীব্র যানজট, অন্যদিকে পথগুলো কাদায় মাখামাখি। জ্যামের কারণে যাত্রীরা যখন ফুটপাত ধরে হাঁটতে যান তখন বাড়ি ফিরতে হয় কাদাপানি মেখে।