ডোনাল্ড ট্রাম্প
'নতুন স্বর্ণযুগের' প্রতিশ্রুতি ডোনাল্ড ট্রাম্পের
শপথের পর পরই নতুন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ঘোষণা দিয়েছেন যে, 'আমেরিকার স্বর্ণযুগ এখনই শুরু হচ্ছে'। ৪৭তম এই প্রেসিডেন্টের প্রতিশ্রুতি, জাতির চ্যালেঞ্জগুলোও তার তার ইতিবাচক কার্যক্রমে 'নিশ্চিহ্ন' হবে।
'বন্ধু শুভেচ্ছা রইল!' ট্রাম্পকে মোদির অভিনন্দন
যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেয়ায় ডোনাল্ড ট্রাম্পকে অভিনন্দন জানিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
হোয়াইট হাউস পুনরুদ্ধার: ট্রাম্পের অভূতপূর্ব প্রত্যাবর্তন
ডোনাল্ড ট্রাম্প, যিনি অভিশংসন, ফৌজদারি অভিযোগ, এমনকি হোয়াইট হাউসে আরও একটি মেয়াদে জয়লাভের জন্য একাধিক হত্যা প্রচেষ্টা কাটিয়ে উঠেছেন, সোমবার ৪৭তম মার্কিন রাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ নিয়েছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিলেন ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭ তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। আজ সোমবার (২০ জানুয়ারি) স্থানীয় সময় সকাল ১১টার দিকে ওয়াশিংটন ডিসির কংগ্রেস ভবনের ভেতরে ক্যাপিটল রোটুন্ডায় তিনি শপথ গ্রহণ করেন। প্রধান বিচারপতি জন রবার্টস তাকে শপথবাক্য পাঠ করান।
ট্রাম্পের শপথ অনুষ্ঠানে থাকছেন যেসব বিদেশি নেতা
মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে ডোনাল্ড ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদের শপথ গ্রহণ আর কিছুক্ষণের মধ্যেই। বিশ্বের অনেক সরকারপ্রধান ও রাজনীতিবিদকে অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।
প্রেসিডেন্ট হওয়ার প্রথম দিনেই বেশ কিছু নির্বাহী আদেশ জারির প্রতিশ্রুতি ট্রাম্পের
যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তার প্রেসিডেন্সির প্রথম দিনেই বেশ কিছু নির্বাহী আদেশ জারি করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। হোয়াইট হাউসে প্রত্যাবর্তনের আগের দিন তিনি বলেছিলেন, শপথ নেওয়ার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই তিনি ‘ঐতিহাসিক গতি এবং শক্তি দিয়ে’ কাজ শুরু করবেন।
ডোনাল্ড ট্রাম্পের হাত ধরে মঙ্গলে যাবেন ইলন মাস্ক
দ্বিতীয়বারের মতো ডোনাল্ড ট্রাম্প মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর থেকে বিশ্বমিডিয়ায় আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে এখন ইলন মাস্ক। অনেক মিডিয়া এমনো খবর প্রকাশ করছে যে, জিতল কি আসলে ট্রাম্প না কি ইলন মাস্ক? আন্তর্জাতিক রাজনীতি সম্পর্কে যারা খবর রাখেন তারা জানেন ট্রাম্পের নামে এবারের মার্কিন নির্বাচনে বড় বাজি ধরেছিলেন বিশ্বের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক। ট্রাম্পের নির্বাচনি প্রচারণায় তিনি ব্যয় করেছিলেন ১১ কোটি ৯০ লাখ ডলার। শুধু অর্থ দিয়েই খ্যান্ত হননি, নিজেও নির্বাচনি প্রচারণায় অংশ নিয়েছিলেন। ট্রাম্প তাকে আখ্যা দিয়েছিলেন রিপাবলিকান দলের সবচেয়ে বড় তারকা। অনেকে তাই বলছেন এবারের মার্কিন নির্বাচনে আসলে ট্রাম্প জিতেননি, জিতেছেন ইলন মাস্কই এবং ট্রাম্পের হাত ধরে হোয়াইট হাউস বস্তুত চালাবেন ইলন মাস্ক।
ট্রাম্পের নতুন মন্ত্রিসভায় কারা থাকতে পারেন
মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জয়ের পর ডোনাল্ড ট্রাম্প তাঁর মন্ত্রিসভার সদস্যসহ প্রশাসনের শীর্ষ কর্মকর্তাদের বাছাইয়ের প্রক্রিয়া দ্রুত শুরু করবেন বলে জানা যায়। প্রতিরক্ষা, গোয়েন্দা, পররাষ্ট্র, বাণিজ্য, অর্থনীতি, অভিবাসনের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় দেখভালের জন্য ট্রাম্পের পছন্দের সম্ভাব্য তালিকায় কোন কোন ব্যক্তি স্থান পেতে পারেন, তার একটা ধারণা দিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের আপডেট ২০২৪
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে। দেশটির ৪৭তম প্রেসিডেন্ট বেছে নিতে ভোট দিচ্ছেন লক্ষ লক্ষ ভোটার। সাবেক প্রেসিডেন্ট রিপাবলিকান প্রার্থী ডনাল্ড ট্রাম্প এবং বর্তমান ভাইস প্রেসিডেন্ট ডেমোক্র্যাট প্রার্থী কমলা হ্যারিস এ নির্বাচনের মূল দুই প্রতিদ্বন্দ্বী।তাদের মধ্যে তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে বলে আভাস দিয়েছে বিভিন্ন জনমত জরিপ। ভোটের আগে সবশেষ জনমত জরিপে ট্রাম্পের চেয়ে সামান্য এগিয়ে আছেন হ্যারিস। তবে ‘ব্যাটলগ্রাউন্ড’ হিসেবে বিবেচিত রাজ্যগুলোতে দুই প্রতিদ্বন্দ্বীর ব্যবধান সামান্য। নির্বাচনের সর্বশেষ আপডেট জানতে ভিউজ বাংলাদেশের সঙ্গেই থাকুন।
যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে হারলেন কমলা হ্যারিস
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে কেন হারলেন কমলা হ্যারিস? এ প্রশ্নের উত্তর পাওয়া যায় ভোটের লড়াইয়ে জয় নিশ্চিত হওয়ার পর ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রথম ভাষণ থেকেই। তিনি বলেছেন,‘আই অ্যাম নট গোয়িং টু স্টার্ট ওয়ার, আই অ্যাম গোয়িং টু স্টপ দ্য ওয়ারস। ’ এর অর্থ ডোনাল্ড ট্রাম্প আর কোনো যুদ্ধ চান না, বরং চলমান যুদ্ধগুলো থামাতে চান। নানা সমালোচনা, ঘাত-প্রতিঘাত পেরিয়ে দ্বিতীয়বার যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর ট্রাম্পের প্রথম বাক্যটি শুধু যুক্তরাষ্ট্রবাসীকে নয় বরং বিশ্ববাসীকেই দারুণ আশান্বিত করেছে। আর এটাও যুক্তিসঙ্গতভাবেই বলা যায়, গত চার বছর ধরে জো বাইডেনের যুদ্ধ বিস্তৃতির নীতিতে অতিষ্ঠ যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকরা। তাই তারা ডেমোক্র্যাট প্রার্থীর প্রতি আর আস্থা রাখতে চাননি। আর এ কারণেই কপাল পুড়েছে কমলা হ্যারিসের। জয়ের মুকুট চলে গেছে ডোনাল্ড ট্রাম্পের মাথায়। বাইডেনের ভুল নীতির কারণেই পপুলার ভোট, সিনেট আর কংগ্রেস- প্রতিটি ক্ষেত্রেই সুস্পষ্ট বিজয় পেয়েছেন রিপাবলিকানরা।