অর্থনৈতিক সম্পর্ক
অর্থ পাচার রোধ করা না গেলে উন্নয়ন অর্থহীন হয়ে পড়তে পারে
সাবেক পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী, বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ড. শামসুল আলম গত ২০ জুন বাংলাদেশ কৃষি অর্থনীতিবিদ সমিতি আয়োজিত এক সেমিনারে প্রধান আলোচক হিসেবে বক্তব্য উপস্থাপনকালে অর্থ পাচার নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। সেমিনারের বিষয় ছিল ‘বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অর্থনীতি: প্রবৃদ্ধি, মূল্যস্ফীতি, খাদ্য ও পুষ্টি’। ড. শামসুল আলম বলেছেন, বাংলাদেশ থেকে প্রতি বছর ৭০০ থেকে ৮০০ কোটি মার্কিন ডলার বিদেশে পাচার হয়ে যাচ্ছে। বর্তমান দেশের বৈদেশিক মুদ্রা রিজার্ভের যে সংকট চলছে তার পেছনে অর্থ পাচার একটি বড় কারণ। সাবেক পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী আরও বলেছেন, দেশের অর্থনীতির জন্য অর্থ পাচার জটিল সমস্যা সৃষ্টি করে চলেছে।
সেন্ট মার্টিন দ্বীপ নিয়ে গুজবে বিভ্রান্ত হবেন না : আইএসপিআর
মিয়ানমারের অভ্যন্তরে চলমান সংঘর্ষকে কেন্দ্র করে সোশ্যাল মিডিয়ায় সেন্ট মার্টিনের নিরাপত্তা নিয়ে বিভিন্ন স্বার্থান্বেষী মহলের গুজবে বিভ্রান্ত না হতে অনুরোধ জানিয়েছে আইএসপিআর।
উচ্চাভিলাষী রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা অর্জন কতটা সম্ভব?
অর্থনৈতিক বিষয়র সংক্রান্ত মন্ত্রীসভা কমিটি আগামী তিন বছর মেয়াদি (২০২৪-২০২৫ থেকে ২০২৬-২০২৭ অর্থবছর) জাতীয় রপ্তানি নীতিমালার খসড়া নীতিগতভাবে অনুমোদন করেছে। অনুমোদিত এই খসড়া রপ্তানি নীতিমালা যে কোনো বিচারেই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নীতিমালায় সর্বোচ্চ অগ্রাধিকারমূলক ও বিশেষ উন্নয়নমূলক খাতগুলোর জন্য তুলনামূলক স্বল্প সুদে ঋণদানসহ বিদ্যুৎ,পানি,গ্যাস ইত্যাদি খাতে ভর্তুকি এবং বিশেষ সুবিধা প্রদানের কথা বলা হয়েছে। তবে এই সুবিধাসমূহ দেয়া হবে বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার নীতিমালার সঙ্গে সঙ্গতি রেখে। অনুমোদিত খসড়া রপ্তানি নীতিমালার সবচেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ দিক হচ্ছে এতে প্রতি বছর ক্রমবর্ধমান হারে রপ্তানি আয় বাড়ানোর লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। নীতিমালা বাস্তবায়নের চূড়ান্ত সাল অর্থাৎ ২০২৬-২০২৭ অর্থবছরে দেশের মোট রপ্তানি আয় ১১ হাাজর কোটি মার্কিন ডলারে উন্নীত করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।