২০২৬-২০২৭ অর্থবছর
আসন্ন মুদ্রানীতিতে ট্যাক্স আদায় বৃদ্ধির সুস্পষ্ট উদ্যোগ নিতে হবে
জুলাই মাসের প্রথম পাক্ষিকে ঘোষিত হতে যাচ্ছে আগামী অর্থবছরের (২০২৪-২০২৫) প্রথম ষান্মাসিক মুদ্রানীতি। বাংলাদেশ ব্যাংক মুদ্রানীতি প্রণয়নের প্রাথমিক কাজ প্রায় ইতিমধ্যেই শেষ করে এনেছে। তবে সমস্যা দেখা দিয়েছে চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের দিক থেকে প্রস্তাবিত মুদ্রানীতি কেমন হবে, তা এখনো নির্ধারণ করা সম্ভব হয়নি। তবে অর্থনীতিবিদ ও সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, আগামী অর্থবছরের প্রথম ৬ মাসের জন্য যে মুদ্রানীতি প্রণীত হচ্ছে, তা কার্যত সংকোচনমূলক হবে। পরপর গত কয়েকটি সংকোচনমূলক মুদ্রানীতি ঘোষণা ও বাস্তবায়নের পর হঠাৎ করেই বাংলাদেশ ব্যাংক প্রস্তাবিত মুদ্রানীতিতে বিশেষ কোনো পরিবর্তন সাধন করবে না। এ ছাড়া ইন্টারন্যাশনাল মানিটারি ফান্ড (আইএমএফ) চাচ্ছে এ মুহূর্তে বাংলাদেশ যেন সংকোচনমূলক মুদ্রানীতি বাস্তবায়ন করে। তাই সব মিলিয়ে শেষ পর্যন্ত হয়তো বাংলাদেশ ব্যাংক সংকোচনমূলক মুদ্রানীতিই ঘোষণা করবে।
সেন্ট মার্টিন দ্বীপ নিয়ে গুজবে বিভ্রান্ত হবেন না : আইএসপিআর
মিয়ানমারের অভ্যন্তরে চলমান সংঘর্ষকে কেন্দ্র করে সোশ্যাল মিডিয়ায় সেন্ট মার্টিনের নিরাপত্তা নিয়ে বিভিন্ন স্বার্থান্বেষী মহলের গুজবে বিভ্রান্ত না হতে অনুরোধ জানিয়েছে আইএসপিআর।
উচ্চাভিলাষী রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা অর্জন কতটা সম্ভব?
অর্থনৈতিক বিষয়র সংক্রান্ত মন্ত্রীসভা কমিটি আগামী তিন বছর মেয়াদি (২০২৪-২০২৫ থেকে ২০২৬-২০২৭ অর্থবছর) জাতীয় রপ্তানি নীতিমালার খসড়া নীতিগতভাবে অনুমোদন করেছে। অনুমোদিত এই খসড়া রপ্তানি নীতিমালা যে কোনো বিচারেই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নীতিমালায় সর্বোচ্চ অগ্রাধিকারমূলক ও বিশেষ উন্নয়নমূলক খাতগুলোর জন্য তুলনামূলক স্বল্প সুদে ঋণদানসহ বিদ্যুৎ,পানি,গ্যাস ইত্যাদি খাতে ভর্তুকি এবং বিশেষ সুবিধা প্রদানের কথা বলা হয়েছে। তবে এই সুবিধাসমূহ দেয়া হবে বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার নীতিমালার সঙ্গে সঙ্গতি রেখে। অনুমোদিত খসড়া রপ্তানি নীতিমালার সবচেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ দিক হচ্ছে এতে প্রতি বছর ক্রমবর্ধমান হারে রপ্তানি আয় বাড়ানোর লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। নীতিমালা বাস্তবায়নের চূড়ান্ত সাল অর্থাৎ ২০২৬-২০২৭ অর্থবছরে দেশের মোট রপ্তানি আয় ১১ হাাজর কোটি মার্কিন ডলারে উন্নীত করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।