বন বিভাগ
সুন্দরবনে ১২৭টি হরিণ ও ৪টি বুনো শূকরের মরদেহ উদ্ধার
উদ্ধারকৃত মৃত বন্যপ্রাণীগুলো মূলত সুন্দরবন পূর্ব বন বিভাগের কটকা, কচিখালী, দুবলা, নীলকমল, আলোরকোল, ডিমের চর, পক্ষীরচর, জ্ঞানপাড়া, শেলার চর এবং বিভিন্ন নদী ও খালে ভাসমান অবস্থায় পাওয়া গেছে।
৩ মাসের জন্য সুন্দরবনে বনজীবী ও পর্যটক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
আগামীকাল ১ জুন থেকে তিন মাস সুন্দরবনে সব ধরনের বনজীবী এবং পর্যটক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে।
রিমালের আঘাতে সুন্দরবনে মৃত বন্যপ্রাণীর সংখ্যা বেড়ে ১০০
ঘূর্ণিঝড় রিমালের আঘাতে সুন্দরবনে বন্যপ্রাণী মৃত্যুর সংখ্যা ১০০‘তে দাঁড়িয়েছে বলে জানিয়েছে বন বিভাগ। তাদের হিসাব অনুযায়ী বৃহস্পতিবার (৩০ মে) বিকাল পর্যন্ত সুন্দরবনের বিভিন্ন এলাকা থেকে ৯৬টি হরিণ এবং ৪টি বন্য শুকরের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
সুন্দরবনের বিস্তীর্ণ এলাকা প্লাবিত, বন্যপ্রাণী নিয়ে শঙ্কা
ঘূর্ণিঝড় রিমলের প্রভাবে অতি জোয়ারে সুন্দরবনের বিস্তীর্ণ এলাকা প্লাবিত হয়েছে; এতে বনের প্রাণীর ব্যাপক প্রাণহানির আশঙ্কা করছে বনবিভাগ।
বনখেকোদের দৌরাত্ম্য বন্ধে ব্যবস্থা নিন
কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তার ‘বৃক্ষবন্দনা’ কবিতায় লিখেছেন, ‘অন্ধ ভূমিগর্ভ হতে শুনেছিলে সূর্যের আহ্বান/প্রাণের প্রথম জাগরণে, তুমি বৃক্ষ- আদিপ্রাণ।’ অথচ বন্য প্রাণীর অভয়ারণ্যের মতো দেশের ৫৩টি রক্ষিত বনের ২৮টির উপগ্রহ চিত্র নিয়ে পরিচালিত এক গবেষণায় দেখা গেছে, দুই দশকে প্রতিটি বনে গাছ কমেছে। যদিও বন রক্ষা করতে নানা উদ্যোগ নেয়া হলেও গাছ কাটা বন্ধ হয়নি।
সুন্দরবনে অগ্নিকাণ্ড, ৫ একর এলাকার ক্ষতি নিরূপণে কমিটি
সুন্দরবনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় প্রায় ৫ একর এলাকা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে জানিয়েছে বন বিভাগ। এ জন্য বনের জীববৈচিত্র্যের ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ তদন্তে বন অধিদপ্তরের উদ্যোগে কমিটি গঠন করা হয়েছে। আর এই তদন্ত কমিটিকে আগামী ১০ কার্যদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।
পাহাড় কাটা মানে আমাদের ধ্বংস ডেকে আনা
দিন দিন বেড়েই চলেছে পাহাড়খেকোদের ক্ষুধা। পাহাড়খেকোদের ক্ষুধার শিকার হচ্ছে পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলের ছোট-বড় অসংখ্য পাহাড়। এভাবে প্রাকৃতিক ভারসাম্য ধ্বংস হচ্ছে। চট্টগ্রামের ইতিহাস সংস্কৃতি গবেষণাকেন্দ্র ও বাংলাদেশ পরিবেশ ফোরাম আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলন থেকে জানা গেছে, ৪০ বছর আগেও চট্টগ্রাম নগরীতে ২০০টি পাহাড় ছিল, যার ৬০ শতাংশ এরই মধ্যে বিলুপ্ত হয়ে গেছে।
খোদ বন বিভাগের বিরুদ্ধেই চাঁদাবাজির অভিযোগ
বাস-ট্রাকসহ বিভিন্ন যানবাহন থেকে সড়কে চাঁদা আদায়ের দৃশ্য যেন নিত্যদিনের ঘটনা। সড়কে চলা কাঠবাহী ট্রাকেও চাঁদাবাজির ঘটনা নিয়মিত বিরতিতে ঘটে। অভিযোগ আছে, সেসব চাঁদাবাজির সঙ্গে জড়িত রয়েছেন বন বিভাগের কিছু অসাধু কর্মকর্তা ও কর্মচারী।