গাজা শহর
চীন ও রাশিয়ার হস্তক্ষেপে ‘ফিলিস্তিন-ইসরায়েল ইস্যু’ যে দিকে ধাবিত হচ্ছে
চীন ও রাশিয়া দীর্ঘদিন ধরেই ফিলিস্তিনের সমর্থক; কিন্তু সম্প্রতি, নতুন এবং অনেকটাই ভিন্ন রকমের ভূমিকায় দেখা যাচ্ছে বেইজিং ও মস্কোকে। প্রায় এক বছর আগে গাজায় সাম্প্রতিক যুদ্ধ শুরুর পর ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনিদের সংঘর্ষে তারা অবতীর্ণ হয়েছে মধ্যস্থতাকারী হিসেবে। জুলাই মাসে, হামাস, ফাতাহ এবং অন্যান্য প্রায় এক ডজন ফিলিস্তিনি গোষ্ঠী মিলে চীনের রাজধানী বেইজিংয়ে একটি অস্থায়ী চুক্তি স্বাক্ষর করে। গাজার যুদ্ধ শেষে সেখানকার প্রশাসনের জন্য একটি জাতীয় পুনর্মিলনের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠনের লক্ষ্যে ওই চুক্তি হয়েছিল। এই গোষ্ঠীগুলো একই ধরনের চুক্তির জন্য ফেব্রুয়ারিতে মস্কোতেও বৈঠক করেছিল। চীন ও রাশিয়া উভয়ই ইরান, সিরিয়া আর তুরস্কের মতো গুরুত্বপূর্ণ আঞ্চলিক শক্তিমত্তার খেলোয়াড়দের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখছে। প্রতিদ্বন্দ্বী পরাশক্তি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মতো, বেইজিং বা মস্কো কেউই হামাসকে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে বিবেচনা করে না। তাই হামাসকে সংলাপে আমন্ত্রণ জানাতে কোনো সমস্যা নেই চীন ও রাশিয়ার। তবে এই ধরনের মধ্যস্থতায় কোনো বাস্তব ফলাফল হবে কি?
ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রীর বাড়িতে হিজবুল্লাহর ড্রোন হামলা
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর বাসভবনে ড্রোন হামলা চালিয়েছে হিজবুল্লাহ। তবে কেউ হতাহত হননি।
জাবালিয়া শরণার্থী শিবিরে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৩৩
অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকার উত্তরাঞ্চলে জাবালিয়া শরণার্থী শিবিরে ইসরায়েলি হামলায় অন্তত ৩৩ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন।
গাজায় ধ্বংসস্তূপ থেকে ৬০ মরদেহ উদ্ধার
গাজা শহরের কয়েকটি এলাকায় অভিযানের নামে তাণ্ডব চালানোর পর সরে গেছে ইসরায়েলি বাহিনী। শহরটির তাল আল-হাওয়া এবং এর আশপাশের এলাকায় ধ্বংসস্তূপের নিচ থেকে ৬০ জনের বেশি ফিলিস্তিনির মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। ফিলিস্তিনি উদ্ধারকর্মীদের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম আলজাজিরা।