খাদ্য সংকটের উপর বিশ্বব্যাপী প্রতিবেদন
সেন্ট মার্টিন দ্বীপ নিয়ে গুজবে বিভ্রান্ত হবেন না : আইএসপিআর
মিয়ানমারের অভ্যন্তরে চলমান সংঘর্ষকে কেন্দ্র করে সোশ্যাল মিডিয়ায় সেন্ট মার্টিনের নিরাপত্তা নিয়ে বিভিন্ন স্বার্থান্বেষী মহলের গুজবে বিভ্রান্ত না হতে অনুরোধ জানিয়েছে আইএসপিআর।
বাংলাদেশের খাদ্য নিরাপত্তা কি আসলেই হুমকিতে?
খবরটি সত্যি হলে গা শিউরে ওঠার মতো। খাদ্যনিরাপত্তাহীনতার শীর্ষ দশে বাংলাদেশ। জার্মানির বন থেকে প্রকাশিত বৈশ্বিক খাদ্যসংকট প্রতিবেদন বা গ্লোবাল রিপোর্ট অন ফুড ক্রাইসিস ২০২৪-এর বরাত দিয়ে একটি পত্রিকার খবরে বলা হয়েছে, দীর্ঘমেয়াদি খাদ্যনিরাপত্তাহীনতার সংকটে থাকা সূচকে শীর্ষ ১০টি দেশের তালিকার অষ্টম স্থানে রয়েছে বাংলাদেশের নাম। এই সূচকের সারসংক্ষেপে বলা হয়েছে, ৫৯টি দেশের প্রায় ১৭৬ মিলিয়ন মানুষ বা মোট জনসংখ্যার ৬২ দশমিক ৫ শতাংশ দীর্ঘমেয়াদি তীব্র খাদ্যনিরাপত্তাহীনতায় রয়েছে, যাদের মধ্য কিছু মানুষের জরুরি মানবিক সহায়তা প্রয়োজন। এ ক্ষেত্রে শীর্ষ ১০টি দেশের মধ্যে প্রথম স্থানে রয়েছে কঙ্গো, দ্বিতীয় নাইজেরিয়া, তৃতীয় সুদান, চতুর্থ আফগানিস্তান, পঞ্চম ইথিওপিয়া, ষষ্ঠ ইয়েমেন, সপ্তম সিরিয়া, অষ্টম বাংলাদেশ, নবম পাকিস্তান ও দশম মিয়ানমার। (খবরের কাগজ, ০১ জুন ২০২৪)।
২০২৩ সালে দুর্ভিক্ষের মুখে পড়েছে ২৮ কোটি ২০ লাখ মানুষ
জাতিসংঘের গ্লোবাল রিপোর্ট অন ফুড ক্রাইসিস অনুসারে, ২০২৩ সালে ৫৯টি দেশের প্রায় ২৮ কোটি ২০ লাখ মানুষ তীব্র ক্ষুধার শিকার হয়েছে। এর মধ্যে, যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজায় সবচেয়ে বেশি সংখ্যক মানুষ দুর্ভিক্ষের মুখোমুখি হয়েছে।