আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল
সংবাদ বন্ধ এবং সাংবাদিকের চাকরিচ্যুতির ‘অনিবার্য কারণ’
৩ মে বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবসের ঠিক চার দিন আগে গত ২৯ এপ্রিল বাংলাদেশের তিনটি টেলিভিশন চ্যানেলে যা ঘটেছে- তা অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং সরকারের সাবেক তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা নাহিদ ইসলামের বক্তব্যকে যেমন প্রশ্নের মুখে ফেলেছে, তেমনি সাংবাদিকের প্রশ্ন করার স্বাধীনতা, এখতিয়ার ও সীমারেখার বিষয়টিও সামনে এসেছে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টার দায়িত্ব নেয়ার এক মাস পরে গত বছরের ১১ সেপ্টেম্বর জাতির উদ্দেশে দেয়া ভাষণে ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছিলেন, ‘সংবাদমাধ্যম ও মত প্রকাশের পূর্ণ স্বাধীনতা ইতিমধ্যে নিশ্চিত করা হয়েছে। আমরা সবাইকে বলে দিয়েছি আপনারা মন খুলে আমাদের সমালোচনা করুন। আমরা সবার মতামতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। মিডিয়া যাতে কোনোরকমের বাধাবিপত্তি ছাড়া নির্বিঘ্নে তাদের কাজ করতে পারে, সেজন্য একটি মিডিয়া কমিশন করার ইচ্ছা সরকারের সক্রিয় বিবেচনাধীন আছে।’
যেমন আছেন হত্যা মামলার আসামি সাংবাদিকরা
গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ক্ষমতায় আসার পর একাধিক হত্যা মামলা হয়েছে বহু সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে। জানা গেছে এখন পর্যন্ত সারা দেশে ১০৬ জন সাংবাদিকের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা করা হয়েছে। এর মধ্যে গত ১১ সেপ্টেম্বর রাজধানীর ভাসানটেক থানায় করা ফজলু হত্যা মামলায়ই আসামি করা হয়েছে ২৫ পেশাদার সাংবাদিককে।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর টিপু মারা গেছেন
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউর গোলাম আরিফ টিপু মারা গেছেন। শুক্রবার (১৫ মার্চ) সকালে রাজধানীর একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।