Views Bangladesh Logo

১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ

এক বিস্মৃত মুক্তিযোদ্ধার গল্প ও বাংলাদেশের অবহেলিত ইতিহাস
এক বিস্মৃত মুক্তিযোদ্ধার গল্প ও বাংলাদেশের অবহেলিত ইতিহাস

দেশ ও রাজনীতি

এক বিস্মৃত মুক্তিযোদ্ধার গল্প ও বাংলাদেশের অবহেলিত ইতিহাস

বুয়েটে পড়ুয়া প্রকৌশলীরা যদি কূটনৈতিক দায়িত্ব গ্রহণ করতেন, তবে হয়তো জাতির জন্য ভালো হতো; কিন্তু সেটি না করলেও বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস আজ সেই দায়িত্ব বিশ্বমঞ্চে পালন করে দেখাচ্ছেন। তার ভূমিকা নিয়ে বিশ্বজুড়ে চলছে আলোচনা ও বিশ্লেষণ। এতে আমার মনে একটি প্রশ্ন জেগেছে- শুধুমাত্র পুঁথিগত বিদ্যা থাকলেই কি সব কাজ সঠিকভাবে সম্পন্ন করা সহজ হয়? নিশ্চয়ই নয়। কারণ জ্ঞান অর্জনের পাশাপাশি এর প্রয়োগ ও চর্চা না থাকলে, সেই বিদ্যাও মূল্যহীন হয়ে পড়ে। এ প্রসঙ্গে চলুন ফিরে যাই এক সময়ের এক মুক্তিযুদ্ধের বার্তাবাহকের জীবনে।

স্বাধীনতার ঘোষণা-বিতর্ক এখনো কতটা প্রাসঙ্গিক?
স্বাধীনতার ঘোষণা-বিতর্ক এখনো কতটা প্রাসঙ্গিক?

দেশ ও রাজনীতি

স্বাধীনতার ঘোষণা-বিতর্ক এখনো কতটা প্রাসঙ্গিক?

দেশ স্বাধীন হওয়ার ৫৪ বছর পরেও ১৯৭১ সালে স্বাধীনতার ঘোষণা কে দিয়েছিলেন- তা নিয়ে বিতর্ক করা কতটা সমীচীন এবং অর্ধশতাব্দী পরেও এই ইস্যুতে রাজনৈতিক ঐকমত্য গড়ে না ওঠা তথা এরকম একটি জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে বিতর্কের অবসান করতে না পারা রাজনৈতিক ব্যর্থতা কি না এবং বাংলাদেশের মানুষের জন্য এটি একটি বড় ধরনের লজ্জা কি না- সে প্রশ্ন এড়িয়ে যাওয়ার সুযোগ নেই। নেই বলেই স্বাধীনতার ঘোষণা ও ঘোষক বিতর্ক নিয়ে নতুন করে কথা বলার প্রয়োজন রয়েছে। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ মধ্যরাত তথা ২৬ মার্চের প্রথম প্রহরে যখন পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর হাতে গ্রেপ্তার হওয়ার আগে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ইপিআর ট্রান্সমিটারের সাহায্যে যে স্বাধীনতার ঘোষণা সারা দেশে সম্প্রচারের জন্য পাঠিয়ে দেন, সেটিই স্বাধীনতার প্রথম তথা আনুষ্ঠানকি ঘোষণা। পরদিন ২৭ মার্চ চট্টগ্রামে কালুরঘাট বেতারকেন্দ্র থেকে জিয়াউর রহমান যে স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছিলেন, সেটি স্পষ্টতই ছিল বঙ্গবন্ধুর পক্ষে।

বাংলাদেশে থাকতে হলে মুক্তিযুদ্ধ মেনেই থাকতে হবে
বাংলাদেশে থাকতে হলে মুক্তিযুদ্ধ মেনেই থাকতে হবে

দেশ ও রাজনীতি

বাংলাদেশে থাকতে হলে মুক্তিযুদ্ধ মেনেই থাকতে হবে

স্বাধীনতা যুদ্ধ সবসময়ই আমার কাছে ইমোশনাল ব্যাপার। যুদ্ধে গিয়েছি। যুদ্ধের বেদনা নিয়ে আমি সবসময় চলি। চোখের সামনে ভাসছে- সাথী পড়ে গেছে। গুলি খেয়েছে। তার মধ্যে লাফ মেরে উপরে উঠেছে। আমাকে বলেছে- ‘মামা, মাকে দেইখো আর তো।’ কেউ রইলো না। মায়ের একমাত্র সন্তান পাগল হয়ে মরছে। গাঙ সাঁতরাইয়া পার হইছি, পাকিস্তানি বাহিনীর গুলি খাইছি। পাকিস্তানি বাহিনী গুলি করে একদিনে ১৫ হাজার লোক মারছে বুড়িগঙ্গাতে। বুড়িগঙ্গা লাল হয়ে গেছে। ১০ হাজার লোক মারছে জিঞ্জিরাতে। এক দিনে ২৫ হাজার লোক মারা গেছে শুধু কেরানীগঞ্জে। ২ মে জিঞ্জিরা-কেরানীগঞ্জে একটা বাড়িঘরও ছিল না, সব পুড়ে ফেলেছে পাকিস্তানি বাহিনী। সেই মুক্তিযুদ্ধে নদী সাঁতরিয়ে রাইফেলটা নিয়ে পার হয়েছি। শত শত মুক্তিযোদ্ধাকে পাকিস্তানি বাহিনী গুলি করেছে, বাঙ্কারে ক্রলিং করে যাইতেছে। কারও পা গেছে। কারও চোখ গেছে। কারও শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ গেছে। কেউ সম্ভ্রম হারিয়েছে। হাজার হাজার মুক্তিযোদ্ধা শহীদ হয়েছে- তারপর পাকিস্তানি বাহিনী পালিয়েছে।

মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে 'বিতর্কিত প্রবন্ধ' প্রত্যাহার ছাত্র সংবাদ কর্তৃপক্ষের
মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে 'বিতর্কিত প্রবন্ধ' প্রত্যাহার ছাত্র সংবাদ কর্তৃপক্ষের

জাতীয়

মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে 'বিতর্কিত প্রবন্ধ' প্রত্যাহার ছাত্র সংবাদ কর্তৃপক্ষের

মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে প্রকাশিত একটি 'বিতর্কিত প্রবন্ধ' প্রত্যাহার করে নিয়েছে ইসলামী ছাত্রশিবিরের মাসিক প্রকাশনা ‘ছাত্র সংবাদ’।

মুক্তিযুদ্ধের প্রতীক হয়ে থাকুক ‘বিজয় ফুল’
মুক্তিযুদ্ধের প্রতীক হয়ে থাকুক ‘বিজয় ফুল’

দেশ ও রাজনীতি

মুক্তিযুদ্ধের প্রতীক হয়ে থাকুক ‘বিজয় ফুল’

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের মিত্রশক্তি নিজেদের গৌরবগাথা স্মরণ করে কাগজ বা কাপড়ের তৈরি লাল পপি দিয়ে। মূলত কানাডার এক চিকিৎসকের হাত ধরে লাল পপির স্মারক সূচিত হয়। চিকিৎসক লে. কর্নেল জন মাক্রে একটি কবিতা লিখেছিলেন-‘ইন ফ্লানডারস ফিল্ড’। প্রথম বিশ্বযুদ্ধে রক্তক্ষয়ী এক যুদ্ধক্ষেত্র ছিল ফ্লানডারস ফিল্ড।

বিএনপি দেশবিরোধী অপশক্তির তোষণ না করলে বাংলাদেশ আরও এগিয়ে যেতো: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
বিএনপি দেশবিরোধী অপশক্তির তোষণ না করলে বাংলাদেশ আরও এগিয়ে যেতো: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

জাতীয়

বিএনপি দেশবিরোধী অপশক্তির তোষণ না করলে বাংলাদেশ আরও এগিয়ে যেতো: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

বিএনপি দেশবিরোধী, স্বাধীনতাবিরোধী ও সাম্প্রদায়িক অপশক্তির তোষণ না করলে আওয়ামী লীগের ৭৫ বছরের দীপ্ত পথচলায় দেশ আরও এগিয়ে যেতো বলে মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ।

আওয়ামী লীগের ইতিহাস সংগ্রামের ইতিহাস
আওয়ামী লীগের ইতিহাস সংগ্রামের ইতিহাস

রাজনীতি ও জনপ্রশাসন

আওয়ামী লীগের ইতিহাস সংগ্রামের ইতিহাস

মহান মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব প্রদানকারী দল আওয়ামী লীগের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে মজলুম জননেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী, গণতন্ত্রের মানসপুত্র হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, জনাব শামসুল হক ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবসহ আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠাতাদের শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করি। ১৯৪৯ সালের ২৩ জুন সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য নিয়ে আওয়ামী লীগের জন্ম হয়। আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতারা দলের আত্মপ্রকাশের দিন হিসেবে ইতিহাস থেকে ২৩ জুন তারিখটি বেছে নিয়েছিলেন। কারণ ১৭৫৭ সালের ২৩ জুন পলাশীর আম্রকাননে বাংলার স্বাধীনতার লাল সূর্য অস্তমিত হয়েছিল।

আওয়ামী লীগের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আজ
আওয়ামী লীগের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আজ

জাতীয়

আওয়ামী লীগের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আজ

১৯৪৯ সালের ২৩ জুন পুরনো ঢাকার ঐতিহ্যবাহী রোজ গার্ডেনে পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে এই রাজনৈতিক দলটি প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রতিষ্ঠার সময় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কারাগারে আটক ছিলেন। তাকে যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক করা হয়। কেন্দ্রীয়ভাবে নিখিল পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ করা হলেও পরবর্তী সময়ে অসাম্প্রদায়িক রাজনৈতিক আদর্শের অধিকতর প্রতিফলন ঘটানোর জন্য এর নাম ‘আওয়ামী লীগ’ করা হয়।

শেখ হাসিনার নেতৃত্বের প্রশংসায় ভারতের রাষ্ট্রপতি
শেখ হাসিনার নেতৃত্বের প্রশংসায় ভারতের রাষ্ট্রপতি

জাতীয়

শেখ হাসিনার নেতৃত্বের প্রশংসায় ভারতের রাষ্ট্রপতি

ভারতের রাষ্ট্রপতি শ্রীমতি দ্রৌপদী মুর্মু বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ উল্লেখযোগ্য অর্থনৈতিক অগ্রগতি করেছে৷

ট্রেন্ডিং ভিউজ