১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ
মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে এক দিনে সবচেয়ে বড় গণহত্যা
আজ ২০ মে, ঐতিহাসিক চুকনগর গণহত্যা দিবস। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে আজকের এই দিনে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী চুকনগরের বিভিন্ন স্থানে গুলি করে কয়েক হাজার নিরীহ মানুষকে হত্যা করে।
মুজিবনগর মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতিকেন্দ্র স্থাপনে অবহেলা কেন?
প্রতি বছর ১৭ এপ্রিল এলেই আমাদের মনে পড়ে মুজিবনগর সরকারের কথা। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে এদিন মেহেরপুরের বৈদ্যনাথতলায় বাংলাদেশের প্রথম সরকার শপথ গ্রহণ করেছিল। পরে স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি শেখ মুজিবুর রহমানের নামে জায়গাটির নামকরণ করা হয়- মুজিবনগর। স্মৃতিবিজরিত এই স্থানটিতে ‘মুজিবনগর মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতিকেন্দ্র স্থাপন’ প্রকল্পের প্রস্তাব করেছিল মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়। ২০২১ সালে এই প্রকল্প প্রস্তাব করা হলেও এখন পর্যন্ত প্রকল্পটির কোনো কাজই শুরু হয়নি। মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, ২০২১ সালে পরিকল্পনা কমিশনে প্রস্তাবিত প্রকল্পটির বাস্তবায়নকাল ধরা হয়েছে ২০২১ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ২০২৪ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত। তার মানে প্রকল্পটির বাস্তবায়নের মেয়াদকাল শেষ হতে আর মাত্র দুই মাস বাকি। প্রস্তাবিত ও খসড়া অবস্থাতেই প্রকল্পটি তার বাস্তবায়নের মেয়াদকাল প্রায়ই শেষ করে ফেলেছে।
‘মুজিবনগর দিবস’ বাঙালির পরাধীনতার শৃঙ্খলমুক্তির ইতিহাসে অবিস্মরণীয় দিন: প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ঐতিহাসিক ‘মুজিবনগর দিবস’, বাঙালি জাতির পরাধীনতার শৃঙ্খলমুক্তির ইতিহাসে এক অবিস্মরণীয় দিন।
ইন্দিরা-তাজউদ্দীন বৈঠকে মুক্তিযুদ্ধের মহাপরিকল্পনা
ঢাকায় ভয়াবহ গণহত্যা শুরুর পর দীর্ঘ, দুর্গম এক পথ পাড়ি দিয়ে ৩০ মার্চ সন্ধ্যায় চুয়াডাঙ্গার ভারতীয় সীমান্তে পৌঁছান তাজউদ্দীন আহমদ। এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন তখনকার আওয়ামী নেতা ব্যারিস্টার আমীর-উল ইসলাম। সন্ধ্যার পর ভারতীয় সীমান্তের অংশে তাদের সঙ্গে আলাপ হয়েছিল বিএসএফের আঞ্চলিক প্রধান, ডিআইজি গোলক মজুমদারের। প্রাথমিক আলোচনার পর গোলক মজুমদারের সঙ্গে তারা কলকাতায় যান। সেখানে তাদের সঙ্গে দেখা হয় বিএসএফের প্রধান কে এফ রুস্তমজীর (খুসরো ফারামুর্জ রুস্তমজী)।
বাংলাদেশের চিকিৎসা ব্যবস্থার ভূয়সী প্রশংসা করলেন ভুটানের রাজা
ঢাকা সফরে এসে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউট পরিদর্শন করেছেন ভুটানের রাজা জিগমে খেসার নামগিয়েল ওয়াংচুক।
সোনার বাংলা গড়ে তোলার প্রতিজ্ঞা প্রধানমন্ত্রীর
স্বাধীনতার চেতনায় বাংলাদেশকে উন্নত ও সমৃদ্ধ সোনার বাংলা গড়ে তোলার প্রতিজ্ঞা পুনর্ব্যক্ত করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসে জাতীয় স্মৃতিসৌধে একাত্তরের বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর পর পরিদর্শন বইয়ে এ প্রতিজ্ঞার কথা লেখেন তিনি।
স্বাধীনতা দিবসে স্মৃতিসৌধে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
মহান স্বাধীনতা দিবস ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধের বেদিতে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ সময় ভুটানের রাজা জিগমে খেসার নামগিয়েল ওয়াংচুকও বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান।