Views Bangladesh Logo

৭ মার্চ

স্বাধীনতার ঘোষণা-বিতর্ক এখনো কতটা প্রাসঙ্গিক?
স্বাধীনতার ঘোষণা-বিতর্ক এখনো কতটা প্রাসঙ্গিক?

দেশ ও রাজনীতি

স্বাধীনতার ঘোষণা-বিতর্ক এখনো কতটা প্রাসঙ্গিক?

দেশ স্বাধীন হওয়ার ৫৪ বছর পরেও ১৯৭১ সালে স্বাধীনতার ঘোষণা কে দিয়েছিলেন- তা নিয়ে বিতর্ক করা কতটা সমীচীন এবং অর্ধশতাব্দী পরেও এই ইস্যুতে রাজনৈতিক ঐকমত্য গড়ে না ওঠা তথা এরকম একটি জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে বিতর্কের অবসান করতে না পারা রাজনৈতিক ব্যর্থতা কি না এবং বাংলাদেশের মানুষের জন্য এটি একটি বড় ধরনের লজ্জা কি না- সে প্রশ্ন এড়িয়ে যাওয়ার সুযোগ নেই। নেই বলেই স্বাধীনতার ঘোষণা ও ঘোষক বিতর্ক নিয়ে নতুন করে কথা বলার প্রয়োজন রয়েছে। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ মধ্যরাত তথা ২৬ মার্চের প্রথম প্রহরে যখন পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর হাতে গ্রেপ্তার হওয়ার আগে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ইপিআর ট্রান্সমিটারের সাহায্যে যে স্বাধীনতার ঘোষণা সারা দেশে সম্প্রচারের জন্য পাঠিয়ে দেন, সেটিই স্বাধীনতার প্রথম তথা আনুষ্ঠানকি ঘোষণা। পরদিন ২৭ মার্চ চট্টগ্রামে কালুরঘাট বেতারকেন্দ্র থেকে জিয়াউর রহমান যে স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছিলেন, সেটি স্পষ্টতই ছিল বঙ্গবন্ধুর পক্ষে।

স্বাধীনতার স্বাদ বস্তির উলঙ্গ ছেলেটির কাছে পৌঁছে দিব
স্বাধীনতার স্বাদ বস্তির উলঙ্গ ছেলেটির কাছে পৌঁছে দিব

দেশ ও রাজনীতি

স্বাধীনতার স্বাদ বস্তির উলঙ্গ ছেলেটির কাছে পৌঁছে দিব

স্বাধীনতার ৫৫ বছর অতিক্রান্ত হতে চলল। এত বছর পর মনে পড়ছে স্বাধীনতার পর ১৯৭২ সালে একটা স্লোগান দিয়েছিলাম, ‘স্বাধীনতার স্বাদ বস্তির উলঙ্গ ছেলেটির কাছে পৌঁছে দিব।’ আজকে ২০২৫ সালে দাঁড়িয়ে বলছি, পারিনি; কিন্তু স্বাধীন করে দিয়েছি। কীভাবে? এই দেশে একটি স্পঞ্জের স্যান্ডেলের কারখানা ছিল না, ইন্ডেন্টিং ব্যবসা কাকে বলে বাঙালি জানতো না। আজকে সেই বাঙালি কিন্তু জুতা থেকে শুরু করে বিল্ডার্স ব্যবসা, যেখানে ইস্পাতের কোনো খনিজ ছিল না, সেখানে বড় বড় শিপ তৈরি করে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে পাঠায়- সেই অবস্থায় আমরা পৌঁছে গিয়েছি। আমার গ্রামের এক ছেলে হেলিকপ্টার বানিয়ে আকাশে উড়েছে, এটা অহংকারের বিষয়, তাই না? এই ছিল বাঙালি জাতি। সেখান থেকে আমরা এতদূর আগালাম।

পালাটানা ট্রেনিং ক্যাম্পে প্রশিক্ষণের দিনগুলো
পালাটানা ট্রেনিং ক্যাম্পে প্রশিক্ষণের দিনগুলো

দেশ ও রাজনীতি

পালাটানা ট্রেনিং ক্যাম্পে প্রশিক্ষণের দিনগুলো

বিলোনিয়ার প্রথম যুদ্ধের পর ২১ জুন, ১৯৭১ সালে হানাদার বাহিনী প্রচণ্ড গোলাগুলি, সন্ত্রাস, অবিশ্বাস্য রকমের ধ্বংসযজ্ঞ ও ভীতিকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করে বিলোনিয়ার ভারতীয় সীমান্ত পর্যন্ত এসে অবস্থান গ্রহণ করে। তার আগেই অবশ্য সমগ্র এলাকার জনগণ জীবন ও সম্ভ্রম বাঁচানোর স্বাভাবিক তাগিদে ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের সীমান্তবর্তী এলাকাগুলোতে, বিশেষত বিলোনিয়া শহরে এসে আশ্রয় নেয়। বিলোনিয়া শহর তখন পূর্ব বাংলার মুক্তিযোদ্ধা এবং সাধারণ জনগণ দ্বারা প্লাবিত। ভারতীয় জনগণ হাসিমুখে তাদের বরণ করে নেন এবং আশ্রয় দেন। পালাটানা ট্রেনিং ক্যাম্পে যোগদানের উদ্দেশ্যে আমি আগেই বিলোনিয়া এসে পৌঁছেছিলাম। পথে আমার সঙ্গে যোগ দেয় বন্ধু ওয়ালী। বিলোনিয়ায় পরিচয় হলো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র জাহাঙ্গীর ও আনসারের সঙ্গে।

৭ মার্চ ও শোক দিবস বাতিলের প্রতিবাদে ডাকা কর্মসূচিতে হামলা
৭ মার্চ ও শোক দিবস বাতিলের প্রতিবাদে ডাকা কর্মসূচিতে হামলা

জাতীয়

৭ মার্চ ও শোক দিবস বাতিলের প্রতিবাদে ডাকা কর্মসূচিতে হামলা

৭ মার্চ এবং ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস বাতিলের সরকারি সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশে হামলা করেছে একদল দুর্বৃত্ত।

প্রত্যক্ষদর্শীদের বয়ানে ৭ মার্চের ভাষণ
প্রত্যক্ষদর্শীদের বয়ানে ৭ মার্চের ভাষণ

বিশেষ লেখা

প্রত্যক্ষদর্শীদের বয়ানে ৭ মার্চের ভাষণ

প্রত্যক্ষদর্শীদের বয়ানে ৭ মার্চের ভাষণ

নিলামে উঠছে ৭ মার্চে ব্যবহৃত কল রেডীর সেই মাইক্রোফোন
নিলামে উঠছে ৭ মার্চে ব্যবহৃত কল রেডীর সেই মাইক্রোফোন

প্রতিবেদন

নিলামে উঠছে ৭ মার্চে ব্যবহৃত কল রেডীর সেই মাইক্রোফোন

১৯৭১ সালের ৭ মার্চ। এদিন সকাল থেকেই রেসকোর্স ময়দানে মানুষের ঢল। দুপুর গড়াতেই মঞ্চে উঠলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। বজ্রকণ্ঠে ডাক দিলেন স্বাধীনতার।

ট্রেন্ডিং ভিউজ