মাসুদ পথিক
সিনেমা: মুসলিম দেশগুলোতে
সিনেমা। এই শব্দটির ব্যাপকতা, প্রভাব ইদানীং অনেক বেশি। জনরুচির প্রাধান্য দিতে কিংবা জনরুচিকে প্রভাবিত করতে পারে এই মিডিয়াম। তাই সাধারণ মানুষের রুচি বা অভিরুচি মাথায় রেখেই বেশিরভাগ সিনেমা তৈরি হয় দেশে দেশে, বিশ্বে। কিছু সিনেমা আবার নির্মাতা নিজের ভালোলাগা, দর্শন, দায়িত্ব এবং দায়িত্ববদ্ধতার নিরিখে নির্মাণ করেন। তবে এসব সিনেমা ব্যাপকভাবে দর্শকদের কাছে পৌঁছায় না। একটা নির্দিষ্টসংখ্যক দর্শকের কাছে অজানাই থাকে। তবে বিভিন্ন দেশের বিভিন্নরকম সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা থাকে। থাকে ভ্যালুজ, ইডিওলজি, ট্যাবু এবং ধর্মীয় ইথিকসের বেড়াজাল, যা সিনেমার ভেতর স্বাধীনতাকে সংকুচিত করে দেয়। আমরা এটাও জানি, রাষ্ট্রের কোনো ধর্ম হয় না, হয় ব্যক্তির।
আমি সিনেমার মধ্যে কবিতা খুঁজছি, কবিতার মধ্যে সিনেমা
মাসুদ পথিক এ সময়ের আলোচিত কবি ও চলচ্চিত্র নির্মাতা। ‘নেকাব্বরের মহাপ্রয়াণ’ চলচ্চিত্রের জন্য পেয়েছেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার। তার পরিচালিত চলচ্চিত্র ‘মায়া: দ্য লস্ট মাদার’ ২০১৯ সালে ৮টি ক্যাটাগরিতে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পায়। চলচ্চিত্রকার হিসেবে অধিক পরিচিত অর্জন করলেও প্রথমত, তিনি একজন কবি। তার প্রায় ২৭টি কাব্যগ্রন্থ। ‘একাকী জমিন ’ কবিতাগ্রন্থের জন্য ২০১৩ সালে অর্জন করেন ‘কালি ও কলম এইচএসবিসি ব্যাংক পুরস্কার’। সম্প্রতি নান্দনিক চলচ্চিত্র নির্মাণের জন্য তিনি বাংলা একাডেমি পুরস্কার ২০২৩ অর্জন করেছেন। তার বাংলা একাডেমি পুরস্কারপ্রাপ্তি, চলচ্চিত্র নির্মাণ ও লেখালেখি নিয়ে কথা হলো ভিউজ বাংলাদেশের সঙ্গে। সাক্ষাৎকারটি নিয়েছেন ভিউজ বাংলাদেশের সিনিয়র সহ-সম্পাদক কামরুল আহসান।