Views Bangladesh Logo

মধ্যপ্রাচ্য

ভূরাজনৈতিক এবং ভূঅর্থনৈতিক উত্তেজনা এবং ঝুঁকি নিয়ে একটি গভীর পর্যালোচনা
ভূরাজনৈতিক এবং ভূঅর্থনৈতিক উত্তেজনা এবং ঝুঁকি নিয়ে একটি গভীর পর্যালোচনা

বিশেষ লেখা

ভূরাজনৈতিক এবং ভূঅর্থনৈতিক উত্তেজনা এবং ঝুঁকি নিয়ে একটি গভীর পর্যালোচনা

বর্তমান বিশ্ব একটি অভূতপূর্ব ভূরাজনৈতিক এবং ভূঅর্থনৈতিক অস্থিরতার দিকে এগিয়ে চলেছে, যা পরিবর্তনশীল জোট, সম্পদ প্রতিযোগিতা এবং অর্থনৈতিক বিভাজনের দ্বারা চিহ্নিত। বিশ্বব্যাপী এসবের প্রভাব কীরকম হতে পারে তার একটি বিশদ বিশ্লেষণ নিচে দেওয়া হলো

পেহেলগাঁও ও তার পর
পেহেলগাঁও ও তার পর

দেশ ও রাজনীতি

পেহেলগাঁও ও তার পর

গত ২২ এপ্রিল ভারতীয় কাশ্মীর এলাকার পেহেলগাঁওয়ের বৈসরণে যে জঙ্গি হানায় ২৬ জন ভারতীয় পর্যটকের মৃত্যু হয়েছে, সে ঘটনা মর্মন্তুদ ও ভয়াবহ, তা নিয়ে নিয়ে ব্যক্তিগত ও সমষ্টিগত শোকবিবরণ আমরা পেয়েছি, তার পুনরাবৃত্তি এখানে দরকার নেই। মানবতার বিরুদ্ধে এ আর এক জঘন্য অপরাধ- এই কথাটাও পুনরাবৃত্তিক্লিষ্ট, কারণ প্যালেস্তাইনে হোক, ইউক্রেনে হোক, ছোট আকার বাংলাদেশে হোক- এ ধরনের অপরাধ হয়েই চলেছে। আমাদের আঘাত, বিস্ময়, ধিক্কার, বিবমিষা- কোনো কিছুর তোয়াক্কা না রেখেই।

বিদেশি ব্র্যান্ডের ওপর হামলা দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট করেছে
বিদেশি ব্র্যান্ডের ওপর হামলা দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট করেছে

কূটনীতি

বিদেশি ব্র্যান্ডের ওপর হামলা দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট করেছে

ইসরায়েলের বোমার আঘাতে এখন আর কেবল বাড়ি-ঘর ধ্বংস হয় না, ধ্বংসপ্রাপ্ত ভবনকণার সঙ্গে মানবদেহও আকাশে উড়ছে। অকল্পনীয় ও হৃদয়বিদারক দৃশ্য। ইসরায়েলকে কেউ থামাতে পারল না, পারবেও না। অসহায় সাধারণ মুসলমান অহর্নিশ সৃষ্টিকর্তার করুণা ভিক্ষা করছে, দোয়া করছে, প্রার্থনা করছে বিগত ৭৬ বছর ধরে। ছিয়াত্তর বছর ধরে ভিটেবাড়ি ছাড়া ফিলিস্তিনিরা, ২০ লাখ অধিবাসীর গাজা বিগত পনেরো মাস ধরে আমেরিকা আর ইসরায়েলের বোমার আঘাতে ছিন্নভিন্ন হচ্ছে, প্রতিদিন লোক মরছে, আহত হচ্ছে, অসংখ্য লাশ ভবনের নিচে চাপা পড়ে আছে, খাবার নেই, বিদ্যুৎ নেই, পানি নেই। এত লাশ, কবর দেয়ার জায়গা নেই। স্বজন, সম্পদ, আশ্রয় সব হারিয়ে নিঃস্ব গাজাবাসী। এমন রোমহর্ষক দৃশ্য দেখেও জগতবাসী নির্বিকার। মনে হচ্ছে ফিলিস্তিনিরা মানুষ পদবাচ্য নয়, মানুষ হলে শত শত শিশুর মৃত্যুতে যুদ্ধ এতদিনে থেমে যেত। জগতে সৃষ্ট প্রজাতির মধ্যে মানুষ হচ্ছে সবচেয়ে হিংস্র প্রাণী, ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুকে দিয়ে তা প্রমাণ করা সহজ।

সোজা কথায় মার্কিন প্রেসিডেন্টের কর্মপদ্ধতি
সোজা কথায় মার্কিন প্রেসিডেন্টের কর্মপদ্ধতি

কূটনীতি

সোজা কথায় মার্কিন প্রেসিডেন্টের কর্মপদ্ধতি

যুক্তরাষ্ট্র এখন পর্যন্ত বিশ্বের সবচেয়ে বড় সুপার পাওয়ার এতে কারও কোনো সন্দেহ নেই। তাকে ম্যাকডোনাল্ড আইল্যান্ড, চুখোতকা অখরুক থেকে শুরু করে এশিয়া, আফ্রিকা, ইউরোপ, ল্যাটিন আমেরিকা পর্যন্ত নজর রাখতে হয়। ওই যে দুটি অতি ক্ষুদ্র দূরদ্বীপের নাম বললাম, আমরা সাধারণ মানুষ তো দূরের কথা, হয়তো আমাদের ফরেইন অফিসও জানে না; কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রের জানতে হয়। ওইসব স্থানের অর্থনীতি, কৌশলগত অবস্থান, বেনিফিট সম্পর্কে নিয়মিত পলিসি অবলম্বন করতে হয়।

ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটে আমাদের সাংস্কৃতিক উত্তরাধিকার স্থির করতে হবে
ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটে আমাদের সাংস্কৃতিক উত্তরাধিকার স্থির করতে হবে

দেশ ও রাজনীতি

ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটে আমাদের সাংস্কৃতিক উত্তরাধিকার স্থির করতে হবে

লাদেশের জনগণ ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মধ্য দিয়ে স্বাধীন-সার্বভৌম রাষ্ট্ররূপে বাংলাদেশকে প্রতিষ্ঠা করার পরও এরা বাংলাদেশের স্বতন্ত্র জাতীয় সংস্কৃতির কথা ভাবতে পারেন না। তাদের দৃষ্টি অতীতমুখী, বাংলাদেশের লেখক, শিল্পী, রাজনীতিবিদদের অপর একটি অংশে দেখতে পাই ভারতের সংস্কৃতির বিশেষ করে পশ্চিমবঙ্গের সংস্কৃতির প্রতি ভীষণ বিরূপ মনোভাব। এরা বাংলাদেশের জনগণের সংস্কৃতির উৎস খুঁজেন মধ্য যুগের মধ্যপ্রাচ্যের সংস্কৃতিতে বিশেষ করে ইসলাম প্রচারের ইতিহাসে। এরা বাংলার ইতিহাসে বখতিয়ার খিলজির লক্ষণাবতি ও গৌড় জয়ের আগে যেতে চান না। আরবে ইসলাম প্রচার থেকে আরম্ভ করে বাংলার তুর্কি, পাঠান, মোগল শাসকদের শাসনকাল অতিক্রম করে ওহাবি ও ফরাজি আন্দোলনের ধারা ধরে দ্বিজাতিতত্ত্ব ও পাকিস্তান প্রতিষ্ঠা এবং পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশের ইতিহাসে আসেন। তারা জোর দেন দ্বিজাতিতত্ত্বে। এই সেদিন, মনে হয় ২০০৪ সালে, বখতিয়ার খিলজির লক্ষণাবতি জয়ের আটশ বছর পূর্তি উপলক্ষে একদল বুদ্ধিজীবী সতেরটি ঘোড়া নিয়ে পল্টন ময়দানে সমবেত হয়ে অনুষ্ঠান করেছেন এবং প্রচার মাধ্যমে তা বিপুল প্রচার লাভ করেছে। বাংলাদেশের লেখক, শিল্পী ও বুদ্ধিজীবীদের একটি অংশ রবীন্দ্রভক্ত এবং অপর একটি অংশ নজরুলভক্ত।

মূলধারার সংস্কৃতিচর্চা থেকে আমাদের সরিয়ে নেয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে
মূলধারার সংস্কৃতিচর্চা থেকে আমাদের সরিয়ে নেয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে

সাক্ষাৎকার

মূলধারার সংস্কৃতিচর্চা থেকে আমাদের সরিয়ে নেয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে

নাট্যজন মামুনুর রশীদ একাধারে নাট্যকার, অভিনেতা ও নাট্য পরিচালক। তিনি স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশের মঞ্চ-আন্দোলনের প্রধান পথিকৃৎ। টেলিভিশনের জন্যও অসংখ্য নাটক রচনা ও পরিচালনা করেছেন। পাশাপাশি অভিনয় করেছেন অসংখ্য টেলিভিশন নাটকে। নাট্যকলায় বিশেষ অবদানের জন্য ২০১২ সালে তিনি একুশে পদকে ভূষিত হন। ১৯৮২ সালে বাংলা একাডেমি পুরস্কার পেলেও স্বৈরশাসনের প্রতিবাদস্বরূপ তিনি পুরস্কারটি প্রত্যাখ্যান করেন। সম্প্রতি তিনি দেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট, শিল্পী-সাহিত্যিকদের অপমান ও মুক্তিযুদ্ধবিরোধী ন্যারেটিভ নিয়ে ‘ভিউজ বাংলাদেশ’-এর মুখোমুখি হয়েছেন। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন ভিউজ বাংলাদেশের সহযোগী সম্পাদক গিরীশ গৈরিক। তিন পর্বের সাক্ষাৎকারের আজ প্রকাশিত হলো প্রথম পর্ব।

তাহলে কি ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে আসাদের পতন হলো
তাহলে কি ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে আসাদের পতন হলো

দেশ ও রাজনীতি

তাহলে কি ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে আসাদের পতন হলো

১৯৭১ সাল থেকে বার্থ পার্টির বাশার আল-আসাদ ও তার বাবা হাফিজ আল-আসাদ সিরিয়া শাসন করেছেন। ২০০০ সালে হাফিজ আল-আসাদের মৃত্যুর পর তার ছেলে বাশার আল-আসাদ ক্ষমতায় আরোহণ করেন।

বাশার আল-আসাদের পতন যে বার্তা দিল রাশিয়া ও ইরানকে
বাশার আল-আসাদের পতন যে বার্তা দিল রাশিয়া ও ইরানকে

কূটনীতি

বাশার আল-আসাদের পতন যে বার্তা দিল রাশিয়া ও ইরানকে

বাশার আল-আসাদের পতন যে বার্তা দিল রাশিয়া ও ইরানকে

ক্রমাগত যুদ্ধের কারণে মার্কিন কূটনীতি জটিল হচ্ছে
ক্রমাগত যুদ্ধের কারণে মার্কিন কূটনীতি জটিল হচ্ছে

কূটনীতি

ক্রমাগত যুদ্ধের কারণে মার্কিন কূটনীতি জটিল হচ্ছে

ক্রমাগত যুদ্ধের কারণে মার্কিন কূটনীতি জটিল হচ্ছে

স্বচ্ছ ও জবাবদিহি ছাড়া সুশাসন প্রতিষ্ঠা সম্ভব নয়
স্বচ্ছ ও জবাবদিহি ছাড়া সুশাসন প্রতিষ্ঠা সম্ভব নয়

দেশ ও রাজনীতি

স্বচ্ছ ও জবাবদিহি ছাড়া সুশাসন প্রতিষ্ঠা সম্ভব নয়

বাংলাদেশের মানুষ উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে অন্তর্ভুক্তিমূলক অংশীদারত্ব চেয়েছিল। আমাদের জনগণ একটি ন্যায্য, অন্তর্ভুক্তিমূলক ও কার্যকর গণতন্ত্রের জন্য লড়াই করেছে, যার জন্য আমাদের নতুন প্রজন্ম জীবন উৎসর্গ করেছিল। ছাত্র ও যুব সমাজের আন্দোলন প্রথমদিকে মূলত বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন হলেও পর্যায়ক্রমে তা গণআন্দোলনে রূপ নেয় বলে উল্লেখ করেন ড.মুহাম্মদ ইউনূস। তার ভাষ্য, এই গণআন্দোলন রাজনৈতিক অধিকার ও উন্নয়নের সুবিধাবঞ্চিত দেশের আপামর জনসাধারণকে ঐক্যবদ্ধ করেছে। উদারনীতি, বহুত্ববাদ ও ধর্মনিরপেক্ষতার ওপর মানুষের গভীর বিশ্বাস থেকেই বাংলাদেশ রাষ্ট্রের অভ্যুদয় হয়। ১৯৭১ সালে যে মূল্যবোধকে বুকে ধারণ করে আমাদের গণমানুষ যুদ্ধ করেছিল, সেই মূল্যবোধকে বহু বছর পরে আমাদের ছাত্র-জনতা নতুনভাবে দেখতে শিখিয়েছে। ছাত্র-জনতা তাদের অদম্য সংকল্প ও প্রত্যয়ের মাধ্যমে একটি স্বৈরাচারী ও অগণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা থেকে আমাদের মুক্তি এনে দিয়েছে।

ট্রেন্ডিং ভিউজ